আল ফাতাহ টিভি - তে আপনাকে স্বাগত জানাই। আমরা মানসম্মত ইসলামিক ভিডিও তৈরি করি যা কেবল অনুপ্রেরণামূলক ও বিনোদনমূলকই নয় বরং তা আপনার ঈমান বৃদ্ধির পাশাপাশি আপনাকে ইসলাম সম্পর্কে ভাবতে বাধ্য করবে।। আমরা বর্তমান বিষয়গুলিও কভার করার চেষ্টা করি যা শুধুমাত্র ইসলামিক নয় বরং বিশ্বের অন্যান্য ঘটনাগুলির সাথেও সম্পর্কিত।
Welcome to Al Fatah TV. We create quality Islamic videos in a contemporary context that will increase your faith as well as force you to think about Islam.
Subscribe to Explore Reality of the World in a contemporary style.
দাড়ির কথা আছে মানে, দাড়ি রাখার আদেশ কোথায় আছে ? তাহলে তো শুকরের কথা, কুকুরের কথা ও আছে। এখন আছে বলে আপনি এদের বৈধতা আছে বলবেন ? জাতিকে এইভাবে ধোকা দিয়ে বোকা বানিয়ে চলুন। আর বললেন কুরআন হাদিস দুটি মিলে শরিআহ। এটা ও তো ধোকা। হাদিস মানতে গিয়ে আজ জাতি খন্ড বিখন্ড। হাদিস নবীজীর বাণী নয়।
হুজুর আপনি মিথ্যা কথা বললেন কেন? সূরা ত্বহার ৯৪তম আয়াত কোনো ভাবেই দাড়ি রাখতে নির্দেশ করে না। ওটা সম্পূর্ণ ভিন্ন প্রেক্ষাপট নির্দেশ করে। ওখানে এটা উল্লেখ করা হয়েছে যে, পথভ্রষ্ট হওয়ায় মূসা নবী ক্রুদ্ধ হয়ে তার ভাইয়ের চুল, দাড়ি ধরে টান দিয়েছেন। এখানে আপনি দাঁড়ি রাখার নির্দেশ কই পেলেন? যাদের সামান্য বিচারবুদ্ধি আছে তারা কখনো আপনার সাথে একমত হবে না।
এই হলো বাঙালি মুসলমানের অবস্থা। খালি দাড়ি টুপি, টাখনুর উপর কাপড়, কুরবানী হজ্জ আর নামাজ। খালাস।।। আর কী? ৫০ বছর ধরে এই শুধু শিখিয়েছে। উম্মাহর বারোটা বাজাই দিচ্ছে, ন্যায় বিচার নাই, সত্যবাদিতা নাই, ইমান নাই, আখলাক নাই, পরিবারের অধিকার নাই,,,,,, খালি আছে দাড়ি টুপি। এই জন্যেই ভোক্তা অধিকারের ভিডিওতে যত দুর্নীতিবাজ বাটপার দেখা যায়, সব গুলো দাড়ি টুপি আর নামাজ পরে। আযান দিলেই দোকান বন্ধ করে নামাজ পড়তে যায়, সরকারি অফিস গুলোয় জায়নামাজ পাশে রেখে ঘুষের টাকা পকেটে ঢুকায়। এই হলো উম্মাহর অবস্থা - বাইরে মুসলিম, ভিতরে মুসলিম অমুসলিম কোনো পার্থক্য নেই। আখিরাতের এক পাল্লায় - আপনার দাড়ি, টুপি, কাপড়, নামাজ, হজ্জ, কুরবানী আর এক পাল্লায় - ইমান, ন্যায় বিচার, চরিত্র, পরিবারের দায়িত্ব, সততা থাকলে কোনটি ভারী হবে? ভেবেছেন কি দাড়ি টুপি নামাজ হজ্জ দিয়ে আল্লাহকে বুঝ দিবেন? আমল দিয়ে আল্লাহর সাথে bargain করবেন? ইবলিশ তার আমল দিয়ে ফেরেশতাদের উপরে চলে গিয়েছিল, কিন্তু তার চরিত্র থেকে, হিংসা, অবাধ্যতা, অহংকার দুর করতে পারে নাই। তার পরিণতি আমরা সবাই জানি। আপনি আমল করুন সমস্যা নাই, সুন্নত পালন করুন সমস্যা নাই, কিন্তু ইসলামের প্রকৃত শিক্ষাটা যদি না শিখলেন, আপনার ১৬ আনাই ফাঁকি।
কোরআনের দাড়ির কথা উল্লেখ আছে,যারা দাড়ি রাখছেন আলহামদুলিল্লাহ ভালো, কোরআনে দাড়ি রাখার নির্দেশ বা আদেশ করেছে কি না!?এটা আমার জানার ইচ্ছে,কোরআনে মিথ্যা বলা,সুদ,প্রতারণা করা ইত্যাদি অনেক কিছু থেকে বিরত থাকার আদেশ করা হয়েছে। দাড়ি রাখতে হবে এই আদেশ আছে কি না? আবু জেহেলসহ রাসুলের সময় সবাই দাড়ি রাখতো, দাড়িতে ভাবগাম্ভীর্যের প্রতিক দেখা যায়,ব্যক্তিত্ব প্রকাশ করে, এটা সত্যি, কিন্তু কোরআনে দাড়ি রাখার কোন আদেশ আছে কিনা এটা আমার জানার ইচ্ছা।
Salam, i have gone through this video, speaker tries to establish hadith with the help of Quran, But he failed totally. Allah never ordered to keep beard in Glorious Quran. Trying to feed the illiterate people. About 59:7, why he mentioned here? explained wrongly without reading the ayat 6. Allah forgive us. jajakallah
Allah Subhanahu Wa Ta'ala said: قَا لَ يَا بْنَؤُمَّ لَا تَأْخُذْ بِلِحْيَتِيْ وَلَا بِرَأْسِيْ ۚ اِنِّيْ خَشِيْتُ اَنْ تَقُوْلَ فَرَّقْتَ بَيْنَ بَنِيْۤ اِسْرَآءِيْلَ وَلَمْ تَرْقُبْ قَوْلِيْ কালা ইয়াবনাউম্মা লা-তা’খুযবিলিহইয়াতী ওয়ালা-বিরা’ছী ইন্নী খাশীতুআন তাকূলা ফাররাকতা বাইনা বানীইছরাঈলা ওয়ালাম তারকুব কাওলী। "হারূন বলল, ‘হে আমার মায়ের পুত্র! আমার দাড়ি ধরে টেন না, আর আমার (মাথার) চুল ধরেও টেন না, আমি ভয় করেছিলাম তুমি বলবে যে, বানী ইসরাঈলের মাঝে তুমি বিভেদ সৃষ্টি করেছ আর তুমি আমার কথা পালন করনি।’" (QS. Ta-Ha 20: Verse 94) হারুন আঃ এর কথা এখানে ; একইসঙ্গে তো চুলের কথাও আছে ।
তিনি রাগে তাওরাত ছুরড়ে মারলেন? স্বয়ং মুসা আঃ??? রাগে তিনি হারুন আঃ এর দাড়ি এবং চুল ধরে ছিলেন। তা পবিত্র কুরআন এ উল্লেখ আছে। দাড়ি এবং চুল কাটার বাপারে কিছু বলা হয় নাই। হতেপারে দুটোই পবিত্র জিনিস ।
যত ইচ্ছা দাঁড়ি রাখুন আল্লাহ ও তাঁর রাসূলকে সন্তোষ্ট করুন ও মান্য করুন, কিন্ত আল্লাহর ওয়াস্তে পবিত্র কোরআন এর অপব্যাখ্যা ও মনগড়া ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ করবেন না। পৃথিবীর বিভিন্ন জাতির চুল দাঁড়ি মোছ বিভিন্ন ধরনের হয়। শুনেছি হযরত বেলাল (রা:) দাঁড়ি ছেটেছেন। আফ্রিকানদের দাঁড়ি ও চুল রাখা এমনকি মহিলাদের জন্যও অত্যন্ত কঠিন। যার জন্য মহিলারা মাথা ন্যাড়া করে রাখেন। পুরুষরাও দাড়ি রাখতে পারেননা। এরকম একটি বিষয়কে ধর্মের অংশ কি করা যাবে? বড় বড় নাস্তিক ও কাফেরদেরও দাড়ি ছিল ও আছে। কোন সহীহ হাদীস থাকলে উল্লেখ করা হোক যেখানে দাঁড়ি না রাখার জন্য কাউকে শাস্তি দেয়া হয়েছিল। "নাভির ও বগলের নীচের লোম নাশ করা, নখ কাটা, দাঁড়ি রাখা ও মোছ ছোট করা ফেৎরতের (প্রকৃতিগত পরিচ্ছন্নতার) অংশ"। এটা (দাঁড়ি রাখা) কোরআনের নির্দেশ নয়। নবীকরীম এর হুকুমও নয়, পছন্দ ছিল তাঁর সূন্নত ছিল। যেমন তিনি মাথা ন্যাড়া করতেন না । বরং লম্বা চুল রাখতেন ঘাড়ের ওপর পর্যন্ত। হযরত আলীর পছন্দ ছিল মাথা ন্যাড়া করা। নবিজী (সাঃ) মুষ্ঠির অধিক দাঁড়ী মোবারক ছেটে ফেলতেন বলেও হাদীস আছে। সুতরাং দাঁড়ি নিয়ে বাড়াবাড়ি না করাই উত্তম মনে করি।