Hello Friends, Welcome to MAHAN KATHA RU-vid Chanel.I am Nanda Dulal Majumder. I am the owner in this chanel. In this RU-vid chanel you will find the Divotional stories Motivational videos and Divotional Information and Mythological information and stories , Moral stories Bengali Besis. Please Subscribe this Chanel for updated Videos
হ্যালো বন্ধুরা আমার মহান কথা চ্যানেলে স্বাগত জানাই। আমি নন্দ দুলাল মজুমদার এই চ্যানেলের মালিক।এই চ্যানেলে আপনারা ভক্তিমূলক প্রেরণামূলক ও পৌরাণিক কাহিনী ভিডিও নিয়মিত দেখতে পাবেন।এবং ভারতীয় শাস্ত্র অনুসারে যত দেব দেবী আছে তাদের লীলা খেলার ও পূজার বর্নণা জানতে পারবেন। আর সেটা দেখার জন্য চ্যানেলটাকে অনুগ্রহ করে সাবস্ক্রাইব করুন। সকলকে ধন্যবাদ।
ঈশ্বর বা ভগবান কে তো দেখা যায় না। সুতরাং ঐ মূহুর্তে ঈশ্বর বা ভগবান এই পৃথিবীতে দৃষ্টি দান করেন। সুক্ষ অতি সুক্ষ চেতনার চৈতন্যের উদয় হয় এই কারণেই,কারণ এই ব্রাম্ভ মূহুর্ত। বিশ্বাস সুতরাং বহু পুরাণ উপনিষদ গল্প কথা,যখন পৃথিবীর বুকে শুধুই ভগবানের অস্তিত্ব আছে এটাই প্রমাণ করে। সুতরাং পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে এই সুক্ষ্ম চৈতন্যের মূহুর্ত গুলো মানুষের মধ্যে প্রবেশ করে। শ্বাস প্রশ্বাসের সাথে সাথে। ঐ যে প্রাণায়াম অভ্যাস দারা শরীর মন কে পরিশুদ্ধ করা এই নিয়ম টি মানুষের ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় অনুভূতিতে অনুভব যা বহু আগেই এই পৃথিবীর বুকে ঋষি মুনি দের জীবন ধারা অব্যাহত ছিল। সুতরাং বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে, বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে, কলকারখানার ধোঁয়া গাড়ির ধোঁয়া, সুতরাং ফ্রেশ বায়ু শরীরের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সুতরাং ঈশ্বর বা ভগবান সুক্ষ্মভাবে নিজের বিচরণ করতে পৃথিবীর বুকে দিনান্তে আবির্ভূত হয়ে থাকেন। এই কারণেই অনেক আগেই এই প্রথা অনুযায়ী, ভোরে উঠে, সঙ্গীত চর্চা একটি রুটিন ছিল, কারণ হিসেবে বললে অক্তুত্তি হবে না।সুর ঈশ্বর শব্দ ব্রম্ভ। দুয়ের সংমিশ্রণের ধারক বাহক ঈশ্বরের দান এই মনুষ্য শরীর। এই কারণেই সঙ্গীত চর্চা কে বলা হয়েছে শাস্ত্রীয় সঙ্গীত। সুতরাং শাস্ত্র এবং স্বাস্থ্য=এই মনুষ্য জীবনের এ একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা মানুষের জীবনের ক্ষেত্রে প্রতিফলন হয়। এবং বাদ বাকি কাজের সময় পাওয়া যায়। ঐ যে একটি ভজন আছে না ভোর ভৈয়, ভৈরবী সুরের আকাশে বাতাসে ছড়িয়ে আছে। ঐ যে আমার নিজস্ব উপলব্ধির থেকে বলতে পারি। সুর ঈশ্বর শব্দ ব্রম্ভ। সুতরাং মানুষের দর্শন না হলেও অনুভূতি অনুভব থেকে লক্ষণীয় বিষয়। ঘরের লক্ষী হিসেবে মায়েদের সেই ভোর বেলায় ঘুম থেকে উঠে, সংসারের মঙ্গলের জন্য, স্নান সেরে, ভগবানের পুজো পাঠের রেওয়াজ ছিল, এই টুকু উপলব্ধির হয়েছে অন্তত আমার নিজস্ব জীবনের ক্ষেত্রে। শরীরের মধ্যে দিয়ে ব্রেণে পরিশুদ্ধ বায়ু প্রবেশ করে বলেই, শরীরের এনার্জি বৃদ্ধি পায়। সুতরাং বর্তমানের প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে কোথায় হারিয়ে গেল সোনালী সে দিন গুলো আজ আর নেই। তবুও ভোরের বার্তা হিসেবে ঈশ্বর বা ভগবানের কার্জ অধরাই থেকে গেছে।