কারামত আলী জৈনপুরী দুইকোটি মুসলমান করেছেন তার তথ্যসূত্র কি..?? কারামত আলী জৈনপুরীর আমলে অভিবক্ত বঙ্গে তিনকোটি মানুষ ও ছিলো না। তিনি যদি দুইকোটি মুসলমান করে থাকেন তাহলে বাংলাদেশ ও পশ্চিম বঙ্গে হিন্দু থাকার কথা না। তাছাড়াও, কারামত আলী জৈনপুরীর আটশো বছর আগে হাজার খানেক সূফি বাংলাদেশে এসেছেন। তারা করেছেন কি..?? তারা কি ইসলাম প্রচার করেন নি। এইভাবে গালগল্পে বেহুশ হলেতো চলবে না। সত্যটা জানতে হবে।
Amiu hanifakei follow kori kintu last hujur apni beshi bole fellen na? 500 rakat porle komse kom 1000 minutes lagbei and how it possible?? Ar musa nobi thekeu uttom silo nki abu hanifa??? Karon musa nobi koto chesta koreu Allah ke dekhte painai mane possible ai na duniyate Allah ke dekha tahole Abu hanifa kemne dekhlen? Sahabara parennai dekhte
আমার কথা হলো ইমাম ফাতিহার পরে সূরা ইখলাস পরলো আর আমি সূরা ত্বিন পরলাম,,,দেখা গেলো ইমাম সূরা ইখলাস পড়া শেষ করে রুকুতে চলে গেছে কিন্তু ইখলাস এর তুলনায় ত্বিন সুরা বড়ো হওয়াতে আমি সুরা পড়তেই আছি,,,,তাহলে তো বিষয়টা অন্য রকম হয়ে যাচ্ছে,,,কারন আমি তো জানছিনা যে ইমাম কোন সূরা পরতেছে
শ্রদ্ধেয় মওলানা,আমি আপনাকে সম্মান করি। এই vedio clip এ 40 মিনিট 48 সেকেন্ড এ একটা কথা বলেছেন, "আল্লাহ নিজেই আশ্চর্য হয়েছেন " কিন্ত এটা কি করে সম্ভব, মহান শ্রষ্ঠা তো "আশ্চর্য" জিনিস টা তৈরি করেছেন। আল্লাহ সবকিছু থেকে পবিত্র। অতএব এই কথার ব্যাখ্যা জানতে চাই। India থেকে জানতে চাই।
Al-A'raf ৭:২০৪ Bangla - Bayaan Foundation আর যখন কুরআন পাঠ করা হয়, তখন তা মনোযোগ দিয়ে শোন এবং চুপ থাক, যাতে তোমরা রহমত লাভ কর। Bangla - Mufti Taqi Usmani যখন কুরআন পড়া হয় তখন তা মনোযোগ দিয়ে শোন এবং চুপ থাক, যাতে তোমাদের প্রতি রহমত হয়। Bangla - Tafsir Ibn Kathir যখন এই বর্ণনা সমাপ্ত হলো যে, কুরআন হচ্ছে হিদায়াত ও রহমত এবং লোকদের জন্যে বুঝবার জিনিস, তখন ইরশাদ হচ্ছে- তোমরা এই কুরআন পাঠের সময় নীরব থাকবে, যেন এর মর্যাদা রক্ষিত হতে পারে। এমন হওয়া উচিত নয় যেমন কুরাইশরা বললো। অর্থাৎ তারা বলতোঃ “তোমরা শুনো না, শুনতে দিয়ো না, বরং কুরআন পাঠের সময় গণ্ডগোল ও হৈ চৈ করতে থাকো।” কিন্তু এই নীরবতা অবলম্বনের প্রতি গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে ফরয নামাযের ব্যাপারে বা ঐ সময়, যখন ইমাম উচ্চৈঃস্বরে কিরআত পাঠ করেন। যেমন হযরত আবু মূসা আশআরী (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ (সঃ) বলেছেনঃ “অনুসরণের জন্যেই ইমাম নিযুক্ত করা হয়। সুতরাং যখন সে তাকবীর পাঠ করে, আর সে যখন কিরআত পাঠ করে তখন তোমরা নীরব হয়ে যাও।" (এ হাদীসটি ইমাম মুসলিম (রঃ) তার সহীহ গ্রন্থে তাখরীজ করেছেন এবং আহলে সুনান এটা বর্ণনা করেছেন) হযরত আবু হুরাইরা (রাঃ) বলেন যে, এই আয়াত অবতীর্ণ হওয়ার পূর্বে লোকেরা নামাযের সময় কথা বলতো। অতঃপর যখন এই আয়াত অবতীর্ণ হয়“তোমরা নীরব থাকো ও কিরআত শ্রবণ কর তখন নামাযে নীরব থাকার নির্দেশ দেয়া হয়। হযরত ইবনে মাসউদ (রাঃ) বলেনঃ “আমরা নামাযের মধ্যে একে অপরকে سَلَامٌ عَلَيْكَ বলতাম। এ জন্যে এ আয়াত অবতীর্ণ হয়।" হযরত বাশীর ইবনে জাবির (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ “একদা ইবনে মাসউদ (রাঃ) নামায পড়াচ্ছিলেন। লোকদেরকে তিনি দেখলেন যে, তারা ইমামের সাথে নিজেরাও কিরআত পাঠ করছে। তিনি নামায শেষে বললেনঃ “তোমাদের কি হয়েছে যে, তোমরা কুরআন শুনছে না এবং বুঝছো না? অথচ আল্লাহ তা'আলা নীরব থেকে শুনতে বলেছেন?” যুহরী (রঃ) বলেন যে, এই আয়াতটি আনসারের একটি লোকের ব্যাপারে অবতীর্ণ হয় (এই আয়াতটি মাক্কী এবং আনসারদের ইসলাম ককূলের পূর্বে অবতীর্ণ হয়েছিল)। রাসূলুল্লাহ (সঃ) পড়তেন তখন তিনিও তার পিছনে পিছনে পড়ে যেতেন। হযরত আবু হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ (সঃ) সশব্দ নামায শেষ করে বলেনঃ “তোমাদের মধ্যে কেউ নিজেও কি আমার সাথে সাথে পড়ছিল?” তখন একটি লোক উত্তরে বললোঃ “হে আল্লাহর রাসূল (সঃ)। হ্যা (আমি পড়ছিলাম বটে)।” তখন রাসূলুল্লাহ (সঃ) বলেনঃ “আমার কি হয়েছে যে, আমি মানুষকে আমার সাথে সাথে কুরআন পড়তে দেখছি?” তখন থেকে মানুষ সশব্দ নামাযে ইমামের পিছনে কিরআত পড়া হতে বিরত থাকেন। (এ হাদীসটি ইমাম আহমাদ (রঃ) ও আহলুস সুনান বর্ণনা করেছেন) যুহরী (রঃ) বলেন যে, উচ্চ শব্দ বিশিষ্ট নামাযে ইমামের পিছনে কিরআত না পড়া উচিত। ইমামের কিরআতই মুকতাদীর জন্যে যথেষ্ট, যদিও তার শব্দ শোনা না যায়। কিন্তু যদি উচ্চ শব্দ বিশিষ্ট নামায না হয় তবে পড়ে নেয়া যায় । কিন্তু এটা ঠিক নয় যে, কেউ সশব্দ নামাযে ইমামের পিছনে কিরআত পড়ে। না প্রকাশ্যে পড়ে, না গোপনে পড়ে। কেননা, আল্লাহ তাআলা বলেনঃ “কুরআন পাঠের সময় তোমরা নীরবতা অবলম্বন কর।” আমি বলি- আলেমদের একটি দলের নীতি হচ্ছে, উচ্চ শব্দ বিশিষ্ট নামাযে মুকতাদীর উপর এটা ওয়াজিব নয় যে, নিজেও সে কিরআত পাঠ করবে। না ইমামের সূরায়ে ফাতেহা পাঠের সময়, না অন্য সরা পাঠের সময়। ইমাম শাফিঈ (রঃ)-এর দু’টি উক্তি রয়েছে। এ দুটি উক্তির মধ্যে একটি উক্তি এটাও রয়েছে। ইমাম আবু হানীফা (রঃ) এবং ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বল (রঃ) বলেন যে, মুকতাদী যেন কোন সময়েই কিরআত পাঠ না করে, আস্তের নামাযেও নয় এবং জোরের নামাযেও নয়। কেননা হাদীসে এসেছে- “যার জন্যে ইমাম রয়েছে, ইমামের কিরআতই তার কিরআত।” (এ হাদীসটি ইমাম আহমাদ (রঃ) হযরত জাবির (রাঃ) হতে মার’ রূপে বর্ণনা করেছেন। এটা মুআত্তায় হযরত জাবির (রাঃ) হতে মাওকুফরূপে বর্ণিত আছে। ইবনে কাসীর (রঃ) বলেন যে, এটাই বিশুদ্ধমত) এটা অত্যন্ত জটিল ও মতভেদী মাসআলা। ইমাম বুখারী (রঃ) বলেন যে, ইমামের পিছনে কিরআত ওয়াজিব। নামায সিররী হাক অথবা জিহরী হাক। এসব ব্যাপারে আল্লাহ তা'আলাই সমধিক জ্ঞাত। ‘যখন কুরআন পাঠ করা হয় তখন নীরবে শ্রবণ কর' অর্থাৎ ফরয নামাযে যখন কিরআত পাঠ করা হয় তখন চুপচাপ হয়ে শ্রবণ কর। হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে যে, হযরত তালহা ইবনে উবাইদুল্লাহ ইবনে কারীয (রাঃ) বলেনঃ “আমি একদা উবাইদুল্লাহ ইবনে উমাইর (রাঃ) এবং আতা’ ইবনে রাবাহ (রাঃ)-কে পরস্পর কথাবার্তা বলতে শুনি। অথচ সেই সময় অন্য দিকে ওয়ায হচ্ছিল। তখন আমি তাদেরকে বললামঃ আল্লাহর যিকির হচ্ছে অথচ আপনারা শুনছেন না কেন?
মিথ্যা বাদি ৫০০ রাকাত নামাজ আর কুরআন ২ খতম কত সময় লাগে। ৫০০ রাকাত নামাজ প্রায় ৮০০ মিনিট যদি ২ রাকাত সময় হিসেবে। আর বিশ্বরেকর্ড করেছে ১৭ ঘন্টা ১ খতম তাহলে ২ খতম। অন্যান্য বাদ দিলাম তাহলে ২৪ ঘন্টায় কিভাবে সম্ভব
প্রতি ২ রাকাত সলাত শেষ করতে যদি 3 মিনিট করে সময় লাগে, 500 রাকাত 750 মিনিট মানে 12 ঘন্টা 30 মিনিট সময় লাগবে । রাত 8 টা থেকে যদি নফল নামাজ আদায় করতে শুরু করেন ভোর 4 টা পর্যন্ত 8 ঘন্টা হয়। আপনি একটু ভেবে দেখবেন ।