Assalamu alaikum, হুজুর আমি যতো টুকু বুঝেছি সেটাই হলো, গুন্না অক্ষর গুলো যেমন,,, মিম, নুন, ইয়া, ওয়াও এই গুলির উপরে তাশদিদ হলে ওয়াকফ করার সময় এক আলিফ গুন্নার সাথে ওয়াকফ করতে হবে এবং কলকোলা অক্ষর গুলো,,, কফ, ত, বা, জীম, দাল এগুলো কলকলার সাথে থামতে হবে আর বাকী অক্ষর গুলোতে একটু শক্ত করে থামতে হবে! এবার প্রশ্ন হলো যে আমি যেটা বুঝেছি সেটা কি ঠিক দয়া করে জানাবেন? 🙏
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু হযরত যাবার অফিসের যে কায়দাটা আছে এটা বুঝতে পেরেছি আলহামদুলিল্লাহ কিন্তু র কে বারিক করতে হবে কায়দাটা বুঝতে পারিনি
আসসালামু আলাইকুম হুজুর। আমার কয়েকটি প্রশ্ন ছিল।সেটি হলো: ১) তাজবীদ শিক্ষা কি ফরজ প্রতিটি মুসলমানের জন্য? যদিও কুরআন হাদীসে এমন কোনো কিছু উল্লেখ নেই ফরজ হবার ব্যাপারে শুধু বলা হয়েছে ধীরে সুস্থে কুরআন পড়তে। ২) আমি কয়েকটি অনলাইন আর্টিকেলে পড়েছি হানাফি ফিকহের পরবর্তী উলামাগণের মতামত অনুযায়ী কুরআন তাজবীদসহ পড়া উত্তম কিন্তু ফরজ বা ওয়াজিব নয়। কিন্তু আমাদের দেশে কোনো হুজুর কুরআন তিলাওয়াত ভুল পড়লে বা তাজবীদসহ না পড়লে (যেমন ধরুন, তাজবীদের আলেমগণের মত অনুসারে ওয়াজিব মাদ না টানা) তার ইসলামিক জ্ঞান নিয়ে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করা হয় অথচ যে জায়গার মধ্যে তাজবীদসহ কুরআন পড়া ফরজ নয় ফিকহের স্কলারগণের মতে। এ ব্যাপারে আপনি কি বলবেন?
আসসালামুআলাইকুম!আমার সহপাঠী বোনেরা, যেহেতু এ সপ্তাহে আমাদের কুরআন ক্লাস বিশেষ কারনে হচ্ছে না এ সময় টাতে আমরা নিজের ঘরে বসে এ গুলো প্র্যাকটিস করে উপকৃত হতে পারি।এটা আমার একান্তই ব্যক্তিগত মতামত, কেউ চাইলে গ্রহণ করতে পারেন, না চাইলে এড়িয়ে যেতে পারেন।