আসসালামু আলাইকুম ভাইয়েরা লেখাটা সবাই মনোযোগ দিয়ে পড়ুন,আপনার উছিলায় সাধারন মানুষের জীবন বদলে যেতে পারে।আমি নিজে প্রমান,এক মাদ্রসায়,কিন্তু বর্তমানে সব মাদ্রায় এই একই ধান্দা চলছে। একমাদ্রাসয় প্রায় অধিকাংশ শিক্ষক মূর্খ,শুধু লেবাস ধরে থাকে, দু একটা সুরা মুখস্থ করে রেখেছে কেউ ধরলে যেন বলতে পারে,তবে দুএকটা ভালো শিক্ষক আছে শিক্ষিত। কিন্তু সবার একই ধান্দা টাকা ইনকাম করা।দুএকটাই মাদ্রাসার ছাত্র পড়াই,আর বাকি সব সারাদিন মোবাইলে টাকা আনার জন্য চ্যাটিং করে। এরা মাদ্রাসার ছাত্রদের শিখিয়ে রেখেছে,কেউ তাদের জিজ্ঞেস করলে কি বলতে হবে।বাচ্চারা তাই বলে।এরা সারা বাংলাদেশের বিখ্যাত বা বড়লোক মানুষের নাম্বার সংগ্রহ করে,হোয়াটসঅ্যাপে মাদ্রাসার ভিডিও ছবি পাঠায়ে,মাদ্রাসার কথা বলে লাখ লাখ টাকা হাসিল করে।সুদখোর, ঘোসখোর,হালাল বেহালাল,সবার কাছ থেকে টাকা আনে।চলচ্চিত্রের সকল লোকদের কাছ থেকে টাকা আনে।চাল ডাল কাপড় সব পাই,কিন্তু ছাত্ররা তাদের বেতনে লেখাপড়া করে, আর এসব সব এরা বন্ঠন করে খায়।মাঝে মাঝে ছাত্রদের ভালো কিছু খাবার দেয়, মানে ছাত্র হলো এদের সোনার ডিম পাড়া হাস,এদের হাতে রাখে কৌশলে।এদের কেউ ধরিয়ে দিতে পারে না,এরা আশে পাশের নেতদের,এমনকি থানায় টাকা দিয়ে শক্তি তৈরি করে রেখেছে।একেক জনে মাসে প্রায় ১০-১৫লক্ষ টাকা ইনকাম করে।কারন বড়লোকেরা হাত জেড়ে দিলেও বিশ হাজার দেয়,এমনকি এক লাখ আরো বেশীও দেয়,এভাবে সারাদিন মোবাইলে চ্যাটিং করে হোয়াটসঅ্যাপে।রোজ চার পাঁচজনের কাছ থেকে আনতে পারলেই এক লাখ দুই লাখ টাকার কাজ হয়ে যায়।মাসে কত হতে পারে দেখেন,যে যত টাকা আনতে পারে সব নিজের,যারা ছাত্র পড়ায় তাদেরকে এরা ভাগ দেয়।তাই আমার কথা হলো একটা লেবাসধারী শয়তানে এতিমের মাল খেলো, যারা টাকা দান করে কোথায় দান করলো,কে খেলো এটাকি ওরা দেকে না।আর এতিম ছাত্রদের যদি দান করা লাগে সরাসরি তার হাতে বা তার পরিবারের কারো হাতে দেওয়া দরকার।কিন্তু যেখানে দান দিচ্ছে তাদের কোন কাজে আসে না।আরো অনেক তত্ত্ব আছে, আমি দিতে পারবো সত্যকে প্রকাশ করার জন্য।সাধারণ মানুষের জন্য। এই দান মাদ্রাসায় না দিয়ে রাস্তা ঘাটে পরে থাকা,অসুস্থ মানুষ, এতিম অসহায় দেখে দান করলে দারিদ্র্য দুর হয়ে যাবে।কিন্তু যাদের কাছে দান দিচ্ছে তারা একজনেরও ইমান নেই নামজেই পড়ে না।শুধু টাকা ইনকামের লেবাস।মাদ্রাসায় বা পাবলিক প্লেসে থাকলে নামাজ পড়ে,যাতে মানুষ বুঝতে না পারে।আমি জানলাম কি করে?আমি হাফিজুর রহমান সিদ্দিকীর মাদ্রাসা সহ সকল মাদ্রাসায় গেছি,এবং হোজুরদের সাথে কথা বলেছি,আমার একজন লোক ছিলো, তার কোন লেখা পড়া নাই,সে এভাবে ধান্দা করছে।আমাকেও বলছিলো টাকা দিয়ে মাদ্রাসায় সরিক হওয়ার জন্য। কিন্তু এই কাজ আমার কাছে পৃথিবীর সবচেয়ে নিকৃষ্ট কাজ মনে হয়,একজন রাস্তার বিক্ষোকের চেয়ে বেশী নির্লজ্জ মনে হয় নিজেকে,তাই আমি রাজি হয় নাই।সাথে আমি গরীবের হক ফিরিয়ে দিতে চাই।সবাই লেখাটি সেয়ার করে সাধারন মানুষের পাশে দাড়ান,এবং হৃদয়বান ব্যক্তি, যারা গরীব অসহায়দের দান করে,তাদের সচেতন হওয়ার সুযোগ করে দিন।আমার লেখাটা কপি করে সবাই সবার পেজে বা কমেন্টে দিবেন গরীবের অধিকার সঠিকভাবে পাওয়ার জন্য।
আপনি কেন মিথ্যা কথা বলেন এক মিনিটের ভিতরে দুইটা কমেন্ট করলেন এর ফলে আমার যেই কনটেন্ট এটার মধ্যে শুধু আপনার বিয়েটাই আছে আমারে দেখাইতেছে 20 সেকেন্ড শুধু অসাম হয়েছে আমি সবই দেখতে পাই
আমার ভিডিওটা ১২ মিনিট ৪০ সেকেন্ডের আর আপনি মাত্র দুই মিনিটের দুইটা কমেন্ট করে আমারে বুঝাইতেছেন ফুল ফুল ভিডিওটা ছাড়ছে আসলে ফুল ভিডিওটা আপনি দেখেন নাই আপনি যদি কোন ইমু নাম্বার থাকে বা কোন কিছু তাকে আমি স্ক্রিনশট দিয়ে আপনাকে দেখাতে পারব।