এটা একদম ঠিক কথা এখানে আন্দোলন করতে হবে কেন যেটা দেশের প্রয়োজন ছাত্ররা এটা নিয়ে বললে হয়ে গেছে সরকারে টাকা জোগাড় করবে জাস্ট এতটুকু আন্দোলন করা মানে তো বুঝতে পারছি কি এখানে
বীরের জাতি হারে না, লড়তে জানে... পল্লী বিদ্যুৎ এর দাবি টা সম্পর্কে আমাদের জানার দরকার আছে। এই দাবি গুলো মানলে শুধু পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির লাভ হবেনা। সবচেয়ে বেশি উপকৃত হবে সাধারন জনগন। কিভাবে?????? একটু জানুন👉👉 পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির একটি সুতা কেনারও ক্ষমতা নাই। তাদের যাবতীয় মালামাল স্বৈরাচারী প্রতিষ্ঠান বিআরইবি (BREB) ক্রয় করে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিতে সেই মালের দাম নির্দিষ্টকরে সরবরাহ করে। এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে বিআরইবি (BREB) নিম্ন মানের মিটার, তার, বৈদ্যুতিক খুঁটি ও অন্যান্য যাবতীয় মালামাল উচ্চ মূল্যে ক্রয় করে কমিশন বানিজ্য করে। কিন্তু ভোগান্তিতে পড়তে হয় সাধারণ জনগন ও পল্লী বিদ্যুতের কর্মকর্তা/কর্মচারীদেরকে। মূলত, ভূতুড়ে বিলের জন্য দায়ী এই নিম্নমানের মিটার। আবার সামান্য ঝড়বৃষ্টি হলেই ঘন্টার পর ঘন্টা বিদ্যুৎ বন্ধ থাকে । মূলত নিম্ন মানের মালামাল দিয়ে ও তাদের মনোনীত অদক্ষ ঠিকাদার দিয়ে লাইন নির্মাণ করার কারনে একটু বৃষ্টিপাতেই এসব লাইন ক্ষতিগ্রস্ত হয়, মালামাল নষ্ট হয়, তার ছিড়ে যায়, ফিডার ফল্ট হয়, আবার ব্যাপক লোকবল ও যানবাহন ঘাটতির কারনে এসব ঠিক করতে অনেক সময় লাগে। একজন বিদ্যুৎ কর্মীকে ২৪ ঘন্টায় সার্ভিস দিতে হয়। কোন শিফটিং ডিউটি নাই, সাপ্তাহিক ছুটি নাই, ওভারটাইমও নাই। বিআরইবি (BREB) সরাসরি জনগনের সাথে কাজ করেনা বলে এসব সমস্যা সমাধানের কোন চেষ্টা করেনা বরং যে ব্যক্তি এসব সমস্যা সমাধানের জন্য তাগাদা দেয়, তাকে বিআরইবি (BREB) এর হেনস্তার/নির্যাতনের/শাস্তিমূলক বদলীসহ বিভিন্ন হয়রানির শিকার হতে হয়। তাছাড়া, জাতীয় লোডশেডিং ম্যানেজমেন্ট কমিটিতে পল্লী বিদ্যুতের কোন প্রতিনিধি নাই।প্রতিনিধি আছে বিআরইবি (BREB)। তারা গ্রাহকের সাথে সরাসরি জড়িত নয় বিধায় বেশি লোড বরাদ্দ আনার ব্যাপারেও কোন ভুমিকা পালন করেনা। এজন্য পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিতে লোডশেডিং বেশি হয়। এককথায় গ্রাহকদের হয়রানি করার জন্য যা করা লাগে সবটাই করে বিআরইবি (BREB)। কিন্তু গালি শুনতে হয় শুধু পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা কর্মচারীদের। বিআরইবি (BREB) পল্লী বিদ্যুতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিধায় তাদের সকল অন্যায় মেনে নিতে বাধ্য করে।আমাদের আন্দোলন মুলত ঐ স্বৈরাচারী প্রতিষ্ঠান বিআরইবি (BREB) এর শোষণ, জুলুম ও দূর্নীতির বিরুদ্ধে এবং উন্নত বিদ্যুৎ সেবা নিশ্চিত করতে বিআরইবি (BREB) কে বাধ্য করতে। এখন সিদ্ধান্ত আপনার। পল্লী বিদ্যুতের পাশে থেকে মানসম্মত বিদ্যুৎ সেবা নিবেন নাকি বিআরইবি (BREB) সাপোর্ট করে আজীবন এভাবেই চলবেন??? বিষয়টি গুরুত্বসহকারে দেখার জন্য ছাত্রসমাজসহ সকল জনগণের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। তাছাড়াও পল্লীবিদ্যুতের এই বৈষম্য বিরোধী আন্দোলন গত ১০ মাস থেকে চলমান রয়েছে । স্বৈরাচারী বিআরইবি এই আন্দোলন বাধাগ্রস্ত করতে ইতিমধ্যে 24 জন সহকর্মীকে( সি:জিএম, জিএম, ডিজিএম,এজিএম,লাইন টেকনিশিয়ান) চাকরি থেকে বাকস্বাধীনতা হরণকারী কালো আইন দ্বারা বরখাস্ত করা হয়েছে । এছাড়াও কয়েকজনকে সাময়িক বরখাস্ত এবং বিভিন্ন জায়গায় সম্পূর্ণ অন্যায় ভাবে বদলি করেছেন । তারই ধারাবাহিকতায় ৮০টি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি কমপ্লিট শাটডাউনে যেতে বাধ্য হয় । যা পূর্বেই প্রেস রিলিজ এর মাধ্যমে বিভিন্ন প্রিন্ট মিডিয়া ইলেকট্রনিক মিডিয়ার দেশের জনগণকে অবগত করানো হয় ।
প্রদান মনতি়্র।পদতিয়াকনিয়ে।মিতাবলচেজে।এইটাকি।আপরাদনয়।ওরআপরাদ।বাংলাদেশেরসব।মানুস।দেকতেচে।ওতাকলে।বাংলাদেশে।হাজার।হাজার।মানুস।রাজপতেমরবে।ওএকজন।মিত্তবাদি।এইরকমমিত্তবাদি।রাস্টপদানহতেপারেনা।
আপনারা সংবিধান সংবিধান করছেন কেন শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পরে সবকিছু সংবিধানের বাইরে হইতাছে অতএব রাষ্ট্রপতি ও সংবিধানের বাইরে হবে কেন সংবিধান পরবর্তীতে সংশোধন হবে
আল্লাহ তালা , ফেরাউনকেও মরার পর জিন্দা করে রাখছে। এখন আপনি কি বলবেন। ব্যক্তিগত ভাল বাসা দ্বারা দুনিয়া যাচাই করা যায় না। আলেমদের সাথে কেমন আচরন করছে সবাই জানে । কাওকে দেখা গেছে রাজধানীর বুকে নিজের পরনের সাডি খুলেফেলে দাড়িয়ে আছে। এগুলি ঐ সময়ে মানুষ দেখছে। এই কাজ গুলি কারা করেছে সবাই জানে। বর্তমান সময় কে কেমন সবাই জানে। যে ভাল তার জন্য ইন----উন আর যে খারাপ তার জন্য আলহামদুলিললাহ। রানি ভাই এই বার বুঝছেন।
আপনারা কি মনে করছেন যে এর পিছনে বাল নজরুলের কোন হাত নাই? বাল নজরুল গনতন্ত্রের রাজপুত্র সাজতে চাচ্ছেন। এই নজরুলের কায়দা কৌশলে আ লীগ আবার রাজনৈতিক ভাবে প্রতিষ্ঠা পেতে যাচ্ছে। এই বাল নজরুলকে ছাত্রজনতার ঢালাও ভাবে বিশ্বাস করা অবশ্যই ঠিক হবে না। সাথে রয়েছে উপদেষ্টাদের একঝাক অতি সুশীল বলদরা। ইউনুস সাহেব সেটা বুঝতে বুঝতেই বিপ্লবী সরকার আস্তাকুঁড়ে চলে যাবে। এ ব্যাপারে বিএনপি, জামাতও কোনআ লীগ বিরোধী ভূমিকা রাখছে না।
আমরা আজো নিপিরিত নির্যাতিত। আমরা পল্লী র লোক বলে আমাদের কোনো মূল্য নেই। অথচ পল্লী র লোক না থাকলে শহরের মানুষ না খেয়ে মরতো। দুঃখের সাথে বলতে হচ্ছে গরমে ছোট্ট ছোট্ট বাচ্চা গুলোর কি যে কষ্ট। বলার মতো নয়।