ইমামগণ নিজেদের সুবিধাজনক হাদিসগুলো গ্রহন করেছেন।কোরআন থাকতে হাদিসের এতো গুরুত্বপূর্ণ কেন? যদি হাদিস এতো গুরুত্বপূর্ণ হলে নবি সঃ নিশ্চয়ই তা সংকলন করার ব্যাপারে নুন্যতম তাগাদা দিতেন।নবি সঃ হাদিস লেখার ব্যাপার নেগেটিভ সর্তকতা জানালেও তিনি হাদিস লেখার ফজিলত বা মানার ফজিলত সম্পর্কে একটা বক্তব্য দেন নাই। এমনকি চার খলিফার কেউ হাদিস সংকলন ও বই আকারে প্রকাশ করার প্রয়োজনীয়তা বুঝলেন না,বুঝলেন ২য় ওমর।হা হা হা!!! মায়ের চেয়ে মাসির মায়া বেশি।
তাহলে, হাদীস লেখার আগে, লোকে কোরআন ঠিক বুঝতোনা, কি বলেন? আমরা তাদের থেকে কোরআন বেশি বুঝি। আমি বলি, আপনি আর একটু পড়াশোনা করেন। (হাদীস কোরআন এক হয়ে যাবে)এ রকম বাজে কথা কেন বলছেন??
জনাব, নবী মোহাম্মদ সাঃ আমাদের দুটি জিনিস আকড়ে ধরতে বলেছেন এটা আপনি কোথায় পেয়েছেন। হযরত আবুবকর রা: হযরত ওমর রা: হাদিস লেখার সাহস পাননি, সেখানে ইয়াজিদি ধারার উমাইয়া খলিফা আব্দুল আজিজ হাদিস লেখার অনুমতি কি ভাবে দেন???
যেখানে আবু বকর (রাঃ) ৫০০ হাদিস নস্ট করে দিলো , হজরত ওমর ((রাঃ) অনুমতি দিয়ে আবার নিষেধ করলো , অথচ তারা নবীজির খুব কাছের সাথী ছিলো , সেখানে বুখারী সাহেবের এতো ঠেকা পড়লো কেন..?
You are partial wrong.The quran is absolute.If you get answers inthe quran hadith is no needed. In the light of this fraud hadith should be avoided. False hadith may make you serek.