আমার নতুন চ্যানেলে আপনাদের সবাইকে স্বাগত। আমি নিজে একজন গ্রন্থকীট। বই আমার খুব ভালোবাসার জায়গা। ঠিক আমার মত আপনাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যাদের বই অত্যন্ত ভালোবাসার বিষয়। কিন্তু আজকের এই গতিময় জীবনে সব সময় আমরা বই পড়বার সময় বার করতে পারি না। তাই আমাদের এই ভালোবাসার জায়গাটা একদমই উপেক্ষিত থেকে যায়। তাই এই audiobook । আমার প্রচুর বইয়ের সম্ভার আছে, যা আমি আমার ব্যক্তিগত পছন্দকে মাথায় রেখে তৈরি করেছি। কিন্তু আজ তারা ধূলায় মলিন। তাই আমি ঠিক করেছি আমার এই অমূল্য সম্পদ, আমি আপনাদের কাছে পৌছে দেব আমার পাঠের মাধ্যমে। আমার এই চেষ্টাকে সফল হতে সাহায্য করুন। আপনাদের ভালোবাসা, আগ্রহ আমার একান্ত কাম্য। আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ জানাই যে আপনারা আমার এই মূল্যবান সম্পদ যা আমি জমিয়েছি তাতে আপনাদের আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। পাশে থাকবেন।
আপনার পাঠ ,❤❤❤অনবদ্য।কিন্তু অকারণে দীর্ঘায়িত করা হয়েছে উপন্যাসটিকে। যেটা খুবই বিরক্তিকর।কোনো চরিত্রই ভালো না।দেশ পত্রিকায় এটি ধারাবাহিক ভাবে প্রকাশিত হতো।সেইজন্যেই বোধহয় এই অনাবশ্যক টানা হয়েছে।এধরনের জমিদার বাড়ির গল্প অনেক আছে কিন্তু এরকম বোরিং নয়।তবুও আপনার পড়ার গুণে শুনছি।অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।❤
মৌসুমী ঠিকই বলেছেন। সংকোচনে অনেক বিভ্রান্তি ঘটে। উনি তো নাটক বা সিনেমা করার জন্যে নাট্যরূপ দিচ্ছেন না, শুধু সুললিত কণ্ঠে পাঠ করে আমাদের পড়ার যন্ত্রনাকে লাঘব করছেন। তাই লেখকের সৃষ্টির প্রদত্ত ধারাবাহিকতা বজায় রাখাই সমীচীন। তাছাড়া আমরা তো টানা শুনছি না। মাঝে মধ্যেই বিরতি থাকে, তাই একটু পুনরাবৃত্তি থাকলে কাহিনীটা বুঝতে আর ভাবতে হয় না। পাঠের মাধুরীতে উপন্যাসটি বাস্তবিকই এক মাত্রা পেয়েছে। চালিয়ে যান ম্যাডাম।
শুভ সকাল। আমার মনে হয়, এডিট করে সংক্ষিপ্ত করা আর লেখকের লেখার ওপর কলম চালানো... দুটো সম্পূর্ণ ভিন্ন বিষয়। পৃথিবীতে বহু চলচিত্র, শ্রুতিনাটক এবং গল্প পাঠ এডিট করা হয়ে থাকে। এতে লেখকের মর্যাদার বিন্দুমাত্র হানি হয়নি আজ পর্যন্ত। বা হয়ও না। আমার প্রস্তাবটা রেখেছিলাম মাত্র।
ঠিকই। ধৈর্যেরই অভাব বটে। বহু কাজ থাকে আজকাল বেশিরভাগ মানুষেরই নারী পুরুষ নির্বিশেষে। সাহিত্য টা রচনা করেছেন সাহিত্যিক বা লেখক। সেই সাহিত্য নিয়ে অথবা প্রয়োজনে পাঠ নিয়েও শ্রোতারা মনের হয় কোনো মন রাখার কথা না ভেবে স্বাধীনভাবে মতামত দিতেই পারে বলে মনে হয়। সেই মতামত দেওয়াকে পাঠক বা পাঠিকা যদি অহেতুক " ঝগড়া করবো" বলে এমন পর্যায়ে নিয়ে যায় তাহলে পাঠের শুরুতেই মতামত জানানোর অনুরোধ বা আর্জিটা না থাকাই উচিৎ । পাঠক বা পাঠিকার পাঠের বিষয়বস্তু যেহেতু স্বরচিত নয়, সেহেতু শ্রোতার মতামতকে বিরোধীতার বিষয় করে নেওয়া উচিৎ নয়। শ্রোতা কি বলতে চায়, সেটা ধৈর্য্য ধরে ভেবে দেখলে খুব একটা ক্ষতি হবে না পাঠক পাঠিকার। সাহিত্য পাঠের আসরকে ঝগড়ার আসর তৈরী করলে শ্রোতাকেই ছোটো করা হয়। য
আজ পর্ব ২৯ দুপুর দুটোর সময় publish হয়েছে। প্রতি সোমবার, মঙ্গলবার, বৃহস্পতিবার এবং শনিবার উপন্যাসের পর্ব বা কোনও গল্প publish হয়। আপনি channel এ ঢুকে দেখলে পেয়ে যাবেন। নমস্কার।