একটা কু ধর্মের জন্য ভারত ভাগ হয়েছে, ধৰ্মটা ভালো হলে হোতোনা। যাদের দেহে হিন্দুরক্ত বইছে, তারা কুধর্মের জন্য বেশি হিন্দু বিদ্বেষী হয়েছে। জলা দেশের আরও জল চাই, অথচ দিনকে দিন সব নদির জল কমে যাচ্ছে। এসব কথা কুরানি মাথায় ঢোকেনা। কুঁয়ার ব্যাং ভাবে বেশি নাচানাচি করলে, কুঁয়ার জল বেড়ে যাবেযে ধর্মে মানোরঞ্জনের কিছু নাই, তার মতো নিষ্ঠুর ধৰ্ম আর নাই। সুন্দর ছবি আঁকতে পারেনা, সুন্দর মূর্তি বানাতে জানেনা তাকে কুৎসিত ধৰ্ম বলে।যে ধৰ্ম অন্যসব ধর্মকে খাবার চেষ্টা করে, তাকে রাক্ষস ধৰ্ম বলে।ধৰ্ম মানে -ঈশ্বরকে বন্দি রাখার খাঁচা নয়। ধর্মের অসীম মানে, কোনো সীমা দেওয়া যায়না। ধরাধরি করে জীবন যাপন করার নাম ধৰ্ম। শুধু ধরে থাকলে ধৰ্ম হয়না, ধরে থাকার যোগ্যকে ধরতে হবে। কুরানের ধরে থাকার যোগ্যতা নাই - কথায় কথায় কাফের বলে লাথি মারে। ধরাধরির ধৰ্ম না থাকলে কেউ বাঁচতে পারেনা। ভালো জিনিসকে ধরলে ভালো ফল পাবে, খারাপ বা ধরার অযোগ্যকে ধরলে খারাপ ফল পাবে। সবার মধ্যে সু মানে ঈশ্বর, কু মানে শয়তান আছে। যে বা যাকিছু তোমার ভালো করে, তাকে ঈশ্বর জানো। যে ক্ষতি চায় অথবা করে তাকে শয়তান যেনো। অমানুষ না হওয়াটাই মানুষের ধৰ্ম। অন্তরে থাকা অন্তর্যামীকে জানবার চেষ্টা করো।দুনিয়ার মালিক কখনো একটা গ্রহ নিয়ে আরসে বসে থাকেনা। একটা মানুষের সঙ্গে বকবক করেনা। একটা বই লেখেনা, নিজের তারিফ কখনো করেনা। কাউকে ভয় দেখায়না, ইমান ইমান করে বেইমানি করতে শেখায়না।কু রানে - আল্লাহ সস্তা, আল্লার নামে তিনবার কবুল করলে সাদি সস্তা, তিনবার তালাক বললে - আল্লাও রান আউট হয়ে যায়। বাচ্ছা সস্তা, খুন সস্তা, জ্ঞান সস্তা, বিচার বুদ্ধির কোনো দাম নাই। সেটা শুধু আল্লাই করবে! আল্লাহ হেফাজত করে, তবুও মুসলমানের হাতে মুসলমান মড়ে। বাচ্ছা বানাও, আর আল্লার নামে ছেড়ে দাও, এতিমখানা ভরে দাও।আল্লাকে নবী সৃষ্টি করেছে, তাই এখন নবী নাই, আল্লাহর বক বকানি ও নাই। ওহী নাই, ফেরেস্তা নাই, নবীর সঙ্গে সব কেয়ামত শেষ হয়ে গেছে।কুরান পড়ে কেউ কিছু আবিষ্কার করেনা। শুধু গণিমাতের মাল লুটবার ধান্ধায় থাকে। দুনিয়াকে ভালো কিছু দেবার জন্যে নয়, লুটপাট করে শুয়োরের বাচ্ছার মতো বেশি করে পয়দা হচ্ছে।
আপনি ঠিক কথা বলছেন এখনকার ছেলেমেয়েরা এই মোবাইল টিকটক facebook গান নাটক ছবি এই নিয়েই ব্যস্ত,, এই দুনিয়ায় লইয়াই ব্যস্ত এটুকু ভাবে না এই এসবের কিছু কাজে আসবে না,, আল্লাহর কথা বললে মানুষ বিরক্তবোধ হয়,, খুব দুঃখের বিষয় ওয়াজ নসিয়ত করলে মানুষের বালা পায় না,, নিজের মুখ বন্ধ করে রাখতে হয়,, এই কোন জামানায় বসবাস করিয়ার,,বড় দুঃখ লাগে হুজুর,, মানুষরে বুঝাইয়া বুঝাইয়া হেদায়েতের পথে আনতে পারি না,, সবচেয়ে বেশি কষ্ট হয়।।
বাস্তব কথা হুজুর খুব কষ্ট হয় হুজুর বেহায়াপনা বাড়ি গেছে এটা হল কিয়ামতের আলামত,, দেশের পরিস্থিতি আরো খুব খারাপ মানুষ এখন ইহুদী খ্রিস্টান এর অনুসারী হয়ে গেছে,এখন কোন মানুষ মুসলমান মুসলমান নয়,,এখন মানুষ ইহুদিদের ফলো করে,, মানুষ এখন ধ্বংসের পথে আছে,,
উনার পাসে বসে মিলাদ না পড়ে কথা বলতেছে,,বুঝলামনা,, এই ধরনের ভিডিও দিবেননা,,আদপ জেখানে নাই,,সেখানে রহমত ও নাই,,,,,এই কারনে ওহাবিরা কথা বলার সুজোগ পায়,,,,,,,
