shanti Varta channel ( শান্তি বার্তা)এ আপনাদের কে জানাই স্বাগত; এই চ্যানেলে ধর্মকথা ও শাস্ত্র কথা তুলে ধরা হবে! বাংলার সংস্কৃতি, পুজা, সংস্কার তুলে ধরা হব | আপনাদের ভাল লাগলে Subscribe করবেন, Like করবেন ও share করবেন: ধন্যবাদ ! Mobile Mo-9784208703
ওকে জিজ্ঞাসা করুন আতমা পরমাত্মাকে এরা কারা পরমাত্মা কোথায় থাকে ভগবান নিরাকার না সাকার এসব জানতে গেলে জ্ঞান গঙ্গা বই পড়বেন শন্ত রামপাল জি মহারাজের ইউটিউব চ্যানেল ফেসবুক চ্যানেল রামপাল জি মহারাজের প্রবচন শুনতে পাবেন ইউটিউব চ্যানেলে মুখে বলবেন রামপাল জি মহারাজের বাংলা সৎসঙ্গ পুরো শাস্ত্রের জ্ঞান শোনাবে বেদ গীতা 18 পুরান বই খুলে খুলে দেখাবে তখন আপনারা বুঝতে পারবেন সদগুরু রামপাল জি মহারাজের জয়
Dina krishna thakur skti dhap baj. Ok sudhu balun kirtan korte ase taka nichhe keno Amader sastra anujayi dharmiya alochana korle taka naoya jabena. Jahar Lal das
বেদ হচ্ছে সনাতনীদের প্রধান শাস্ত্র বেদুই হচ্ছে জ্ঞান বেদের সবকিছুই আছে বেদ অধ্যায়ন করুন সনাতন ধর্ম রক্ষা করুন অন্যান্য শাস্ত্রে পরস্পর বিরোধী কথা আছে জয় শ্রী রাম
দিনকৃষ্ণ মানে রাজধানী। আগুনের গোলা একটা। যার প্রতিটা কথায় আগুনের ফুলকি ঝরে। কথা গুলো তিরের মত সোজা মনে ঢুকে যায়। যারা বিশ্বাষ করো লাইক দাও। বিশ্বজিৎ 🙏।
এক বি্্শ শতাব্দীর ইতিহাসে সর্বশ্রেষ্ঠ মহামান্য কৃওনিয়া দীন কৃষ্ণ ঠাকুর কারন ধর্ম তত্ত্ব শাস্ত্র যুক্তি বিঙ্গান সংস্কার আইনি দিয়ে প্রমান রাখে। গোদা গোদা বাংলায় অনুবাদ করে বুঝিয়ে বলুন। আগে প্রমান করুন দীন কৃষ্ণ ঠাকুর মিথ্যা কথা বলে তার পর সমালোচনা করুন অবশ্যই ইয়েস বস শুধু মাত্র গায়ের জোর ও মুখের ভাষন দিয়ে মিথ্যা বাদী প্রমান করার চেষ্টা করবেন না। নমস্কার।
সনাতন ধর্মের ভিতরে বেশিরভাগ মানুষ ধর্ম আচরণ করেন না তাই অভক্ত দিনো কৃষ্ণ কে সম্মান জানানো হয় কিন্তু শাস্ত্রে আছে যারা ধর্মের আচরণ নীতি সুচিতা রাখে না তাদের কথা সোনা যায় না ভালো থাকুন হরে কৃষ্ণ
অনেক কিছু আমাদের অজানা ছিলো, কিন্ত দীনকৃষ্ণ ঠাকুর বলছে, ব্যাখ্যা করছে এবং কোনটা সত্যি কোনটা মিথ্যা তা যাচাই করার জন্য উনি বিভিন্ন গ্রন্থের দ্রষ্টব্যঃ ও পেজ নম্বর বলে দিচ্ছে এটাই আমাদের কাছে অনেক বড়ো এবং দীনকৃষ্ণ ঠাকুরকে অনেক ধ্যনবাদ
Tora sab dhandha baj. Visnu or Kabir bepar ak.aasol ke.sab pracharak. Sad guru pave bhed batabe gayan kare updes koyla ka moyala jabe Agni kare parwes.❤
আপনারা কি হিন্দু নাকি নাস্তিক, ঈশ্বর নিরাকার ওউম শক্তি ও শান্তি ও মোক্তি,ধর্ম নিয়ে এই সব ঘৃণ্য আলোচনা করে নিজেকে হাস্যকর তৈরি করছেন, দয়া করে বন্ধ হোউক, কেহই ছোট বা বড়ো আকারের নয়, সবাই ঠিক নাস্তিক দের মতো আলোচনা করে নিজের ধর্ম নষ্ট করবেন না,,,,,
দাদা আপনি কাকে ধর্ম বলেন ? আমাদের ধর্মগ্রন্থ যেটা বলবে সেটাই ধর্ম ! সনাতন ধর্মের শাস্ত্র ৬টা কিন্তু আপনি কোন শাস্ত্রের কথা বলছেন যেট সনাতন ধর্মের মধ্যে নেই ! আমি জানি সত্য টাকে মেনে নেওয়ার ক্ষমতা সবার মধ্যে নেই কিন্তু সত্য মা মানলে কোন ধর্ম করতে পারবে না আর পারেন নাই
আমাদের হিন্দু ধর্মের কোনটা সত্য আর কোনটা মিথ্যা কোনটা ঠিক আর কোনটা ভুল সেটাই মানুষ এখনো বুঝতে পারল না তাই মানুষ আজও ভুল করছে কোন ধর্মই হচ্ছে না কেবলমাত্র অধর্ম হচ্ছে
যে নামেই ডাকি সব সুন্দর ভাল নাম সৃষ্টিকর্তার। প্রশ্নঃ সৃষ্টিকর্তার সংজ্ঞা কী? অথবা সর্বশক্তিমান স্রষ্টা কে? অথবা ইশ্বর কাকে বলে? অথবা পরমেশ্বর বলিতে কী বুঝ? অথবা ভগবানের সংজ্ঞা কী অথবা আল্লাহর সংজ্ঞা কী? উত্তরঃ পবিত্র কুরআন এর ১১২ নাম্বার সুরা৷ সূরা ইখলাস বাংলায়। উচ্চারণ:০১। ক্বোলহুআল্লাহু আহাদ্। ০২।আল্লাহুস্ সামাদ। ০৩।লাম্ইয়াইলদ্ ওয়ালাম্ইয়ুলাদ্ ০৪। ওয়ালাম ইয়াকুল্লাহু কুফুয়ান্ আহাদ। অর্থ:-০১ হে মোহাম্মদ(সা:)বল,আল্লাহ্ অদ্বিতীয়(এক)। ০২।আল্লাহ্ কাহারও প্রত্যাশী নহেন। ০৩। তিনি কাহাকেও জন্ম দেন না এবং তিনি কাহারও জাত নহেন। ০৪। এবং কেহই তাঁহার সমকক্ষ নেহ। শানে নুযুল: একজন কোরাইশ হযরত রাসুল(সা:) কে জিগগাসা করেন যে,আপনার আল্লাহ্তায়ালার সিফ্ত বর্ণনা করুন। তাহার উত্তর স্বরুপ এই সুরা নাযিল হয়(বোখারী)। এই সূরায় আল্লাহুর যে সকল সিফ্ত ও শক্তির বর্ণনা হইয়াছে,তাহা আল্লাহ্ ব্যতীত অন্য কাহারও প্রতি ব্যবহৃত হয় না।এই জন্য সূরার নাম ইখ্লাস অর্থাত “পৃথককারী” সূরা হইয়াছে(কোন বস্তকে অন্য বস্তু হইতে পৃথক করা হয়)।এই সূরা দ্বারা আল্লাহ্র মহিমা ও শক্তিকে পৃথক করা হইয়াছে। তিনি কাহাকেও জন্ম দেন না, জন্ম দিলে তাঁহার স্বভাবে সহজাতীয় দোষ দেখা দিত। তিনি কাহার দ্বারা সৃষ্ট হন নাই,এইরুপ হইলে তাঁহাকে নিজের সৃষ্টির জন্য অন্যের উপর নির্ভর করিতে হইত ও তিনি ন্যায় পরায়ণ মহা বিচারক হইতে পারিতেন না। তিনি স্বয়ং নিরপেক্ষ এবং সমস্ত বিশ্বজগত তাঁহার মুখাপেক্ষী। এই সূরা দ্বারা আল্লাহ্র তৌহিদ “একত্ব” ঘোষনা করা হইয়াছে, অন্য প্রাণী বা বস্তুর ইবাদতকে বাতিল করা হইয়াছে।আল্লাহ্ তায়ালার একচ্ছত্র সিফ্ত ও শক্তির বর্ণনা এবং শির্ক্কে মিথ্যা ঘোষনা করা হইয়াছে বলিয়া এই সূরার ফযিলত অত্যন্ত বেশী হইয়াছে। এই সূরা ঈমানের মূল ভিত্তি। ইহার প্রিত দৃঢ় বিশ্বাস না থাকিলে ঈমানদার হওয়া যায় না ও শেরেকী প্রসার লাভ করে। এই ভিত্তি অবলম্বন করিয়াই আল্লাহ্তায়ালার অন্যান্য সিফ্তের বিকাশ হইতেছে। ইহা কোর্আনের এক তৃতীয়াংশের সমান।যে এই সূরা পাঠ করে,আল্লাহ্ তাহাকে অতি প্রিয় জ্ঞান করেন। বিশেষ দ্রষ্টব্য:সত্যকে মেনে নেওয়া , না মেনে নেওয়া আপনার বিষয়।
Rampal maharaj to valo vabe bangla kotha bolte parena to,, uni ki r bolbe suni ? Onar sathe amader dinokrishna thakurer comparer kivabe kore ,, era kara 😂😂😂😂