ইতিহাস, ঐতিহ্য আর প্রকৃতি আমার আগ্রহের বিষয়বস্তু। সঙ্গত কারণেই ঘুরতে ভালোবাসি। ফুরসৎ পেলেই বেরিয়ে পড়ি। তুলে আনার চেষ্টা করি, খোলা চোখে যা দেখি তার সবকিছু। অনুসন্ধান ও উপলব্ধির সমন্বয়ে তথ্যভিত্তিক ভিডিও নির্মাণের চেষ্টা করে যাচ্ছি।
আল্লার অলিদের কেরামতি,, আমাদের চান্দিনাতেও এমন ঘটনা হয়েছে।। পরে রাস্তা অন্য সাইড দিয়ে দেওয়া হয়েছে।।,, ভাঙতে পারে নাই,,,মাজার শরিফ।। যারা অলিদের বিশ্বাস করেনা,, এটাই দেখা বা বুজার দরকার।।
❤আল্লাহর❤ অলিদের শান কতই না মহান❤❤❤ আল্লাহ বলেন আমার অলিদের চোখ আমি আল্লাহর চোখ আমার অলিদের হাত আমি আল্লাহর কুদরতি হাত আমার অলিদের ধংস আমি আল্লাহর ধংস হাদিসে আছে আল্লাহ বলেন যারা আমার অলিদের সাথে যুদ্ধ করতে চাও আসো আমি আল্লাহর সাথে যুদ্ধ কর আল্লাহ তাহালা হুমকি দিয়েছেন
এই রকম বহুত ঘটনা আছে, ঢাকায়, গুলিস্তান, হযরত গোলাপ শাহ (রহঃ) মাজার শরীফ বহুবার ভাঙ্গার চেষ্টা করে ও ওনার মাজার শরীফ ভাঙ্গতে পারেনি। এটাই ওলি আল্লাহদের কারামত।
এ সমস্ত জরিপ কারা করে জানেন...? ভিউয়ার বাড়াতে চান বাড়ান...! তাই বলে এমন সব মহাণ মানুষদের নামে, না জেনে, না শুণে, হুট করে মাথায় যা খেললো তাই খেলে দিলেন...? এটা তো চরমের উপর চরম অন্যায়...!😡 আপনি মনে হয় পবিত্র কুরআন পড়েন না...! আর আপনি সাধারণ মানুষের সাথে যদি আল্লাহর অলিদের একই মনে করেন, তাহলে তো আপনি নিজেই আল্লাহর কথার বিমূখ থাকলেন। (নাউজুবিল্লাহ্) আর পবিত্র কুরআনে দয়াময় মহাণ আল্লাহ্ স্বয়ং বলেন, “নিশ্চয়ই আমার অলিগণ অমর এবং তাঁরা যে কোন বিষয় চিন্তামুক্ত...!” (আল্-কুরআন) সুতরাং, ভাবিয়া করিও কাজ, করিয়া ভাবিও না..! এই কথাটা স্মরণ করে, তারপর যা কিছু শেয়ার করবেন...! সাবধান, আল্লাহ্ বলেন, “যে আমার অলির বিরুদ্ধাচারণ করল, আমি(আল্লাহ্) তার বিরুদ্ধে জিহাদ ঘোষণা করি...! (আল্-কুরআন)
শয়তান জিনএ কাজটি করাছে কারণ এদারা মানুষকে শিরে করে দিকে ধাবিত করবে মাজার পূজারী হিসেবে গড়ে তুলবে মৃত্যুর পর ভালো মন্দ করার কোন ক্ষমতা থাকে নাআল্লাহ আমাদের দে কে হেফাজত করুন /আমিন 🎉🎉
আপনার মতের সাথে একমত নই । মৃত্যুর পরে তারাই কিছু করতে পারে না , যারা মানুষ রূপী গরু ছাগল আল্লাহ র এই জমিনে বাস করছে । আর যারা আল্লাহর নৈকট্য লাভ করে এই জমিন থেকে চলে গেছে , তিনাদের কিছু কিছু বিষয় আল্লাহ নিজেই হেফাজ করেন , যে গুলো অলৌকিক ঘটনা হিসাবে আমাদের চোখে ধরা পরে । তবে যারা এজিদের প্রেতাত্মা তারা এটাও মানতে রাজি নয় ।
এ ধরনের আলতু ফালতু গলাবাজি ও বাকাওয়াজ না করে বরং একজন কামেল মুর্শিদের হাতে আহলে বাইয়াত গ্রহন করে ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত ও বিশ্বাসী হয়ে ঈমানদার মুসলিম মোমিন হতে হবে এবং তার হাত ধরে তওবা করতে হবে জীবনে আর কখনো মিথ্যা কথা বলবেন না বরং সদা সর্বদা সত্য কথা বলতে হবে, সৎ কাজ করতে হবে, সৎ পথে চলতে হবে এবং হালাল রিজিক কামাই করে খেয়ে মুর্শিদ নির্দেশিত ও কোরআনের বাণী অনুসরণ ও অনুকরণ করতে হবে তবেই সব সমস্যার সমাধান হবে। রাসুল আল্লাহ সবাইকে সঠিক পথে চলার তৌফিক দান করুন আমিন।