পৃথিবীর বিভিন্ন জাতির চুল দাঁড়ি মোছ বিভিন্ন ধরনের হয়। শুনেছি হযরত বেলাল (রা:) দাঁড়ি ছেটেছেন। আফ্রিকানদের দাঁড়ি ও চুল রাখা এমনকি মহিলাদের জন্যও অত্যন্ত কঠিন। যার জন্য মহিলারা মাথা ন্যাড়া করে রাখেন। পুরুষরাও দাড়ি রাখতে পারেননা। এরকম একটি বিষয়কে ধর্মের অংশ কি করা যাবে? বড় বড় নাস্তিক ও কাফেরদেরও দাড়ি ছিল ও আছে। কোন সহীহ হাদীস থাকলে উল্লেখ করা হোক যেখানে দাঁড়ি না রাখার জন্য কাউকে শাস্তি দেয়া হয়েছিল। "নাভির ও বগলের নীচের লোম নাশ করা, নখ কাটা, দাঁড়ি রাখা ও মোছ ছোট করা ফেৎরতের (প্রকৃতিগত পরিচ্ছন্নতার) অংশ"। এটা কোরআনের নির্দেশ নয়। নবীকরীম এর হুকুম নয়, পছন্দ ছিল। যেমন তিনি মাথা ন্যাড়া করতেন না । বরং লম্বা চুল রাখতেন ঘার ওপর পর্যন্ত। হযরত আলীর পছন্দ ছিল মাথা ন্যাড়া করা। নবিজী সাঃ মুষ্ঠির অধিক দাঁড়ী মোবারক ছেটে ফেলতেন বলেও হাদীস আছে। সুতরাং দাঁড়ি নিয়ে বাড়াবাড়ি না করাই উত্তম মনে করি। আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমামদের ছবি সহ তালিকা। bn.m.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B2-%E0%A6%86%E0%A6%9C%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0_%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0_%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE অধিকাংশ ইমামদের দাড়ি ছোট করে রাখা।
Assalamualaikum wr wb , ustad ajkal cele r bou ra, assure, sasuri ke kono somman kore na, tar por gaye hat den, suna jai , naujujubillah, meye der jono nasiha kurun ,
হুজুর আমার একটা প্রশ্ন আছে বিয়ে তো পূর্ব নির্ধারিত একথা আমি বিশ্বাস করি কিন্তু যে ছেলে মেয়েদের তালাক হয়ে যাই পরবর্তীতে আবার বিবাহ এই ক্ষেত্রে তাদের জীবনসঙ্গী কোনটা হয় তাহলে এই ক্ষেত্রে হাদিসটা যদি একটু বলতেন
এমনিতেই অনেকে পুরো মাংস ফ্রিজে রেখে দেয়। আর আপনাদের মত আলেমদের বয়ানের কারণে ওদের সমর্থন দিচ্ছেন। বোঝাই যাচ্ছে এসব আলেমদের পুরো গরুর মাংস ফ্রিজে প্রিজার্ভ করে রাখে।
ইমাম সাহেব আমার মাথায় এইকথাটা ডোকাতেপারছিনা কোরবানী দিয়ে পুরো গোস্ত জদি নিজেই ভোগকরি তাহলে কোরবানী দেয়া কি দরকার আমার মনেহয় এটা ভুল কোরবানী মানে ত্যাগ তাহলে আপনি কি ত্যাগ করেছেন মানুষকে দেখালেন আমি কোরবানী দিয়েছি আরএকটা প্রশ্ন নাকরলই নয় ইসলাম বা মুয়াজ্যেমকে গরু জ্ববইয়ের পারিশ্রমিক দেয়ার পর 2 থেকে 5 কেজি গোস্ত দেয়া হয় কেন কোরবানীরদিন. হাজার হাজার গরু কোরবানী হয় আপনি কসাই কোথায় পারেন নিনমস্রেনির মানুষ জারা কোরবানী দিতেপারেনা কারোকাছে চাইতেনা তারাই আসে এইটুকু গোস্তের আসায় আর সুদু কসাই দিয়ে কাজকরালে গরু জেটাকায় কিনেছেন অর্ধেক টাকা কসাইকে দেয়া লাগতো ইমাম সাহেব কেয়ামত অতিবনিকট অসহায় মানুষগুলোকে কারও চোখে পড়েনা ইমাম সাহেব বেয়াদবি হলে মাফকরবেন কথাগুলো মনের কস্টে লিখেছি (ঢাকা )জাত্রাবারি--ধনিয়া
আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ সাহেবের বক্তব্যে কিছুটা অন্যরকম মনে হচ্ছে উনি এত উত্তেজিত কেন আর কোরআনের আয়াতটাও ভালো করে তেলাওয়াত করল না, যাই হোক কথাগুলো ঠিক কিন্তু আরো সুন্দর করে আলোচনা করা উচিত
আমি অনেক আগে থেকে দোয়া করতাম আল্লাহ আমাকে উওম জীবন সঙ্গী দিয়েন।তারপর আমার বিয়ে ও ঠিক হয়েযায়। বিয়ে ঠিক হওয়ার পরও আল্লাহুর কাছে দোয়া করে বলতাম আমাকে উওম জীবন সঙ্গী দিয়েন।হটাৎ করে বিয়ের দুই দিন আগে বিয়েটা ভেঙে যায়। তাহলে সে কি তকদিরে ছিল না।
ইনাদের বক্তব্য সুস্পষ্ট আর যৌক্তিক মনে হয়নি আমার কাছে। এই ব্যাপারে ডক্টর জাকির নায়েক সুন্দর একটি বর্ণনা দিয়েছেন। আসলে আল্লাহ তায়ালা নির্ধারণ করে রেখেছেন বলেই আমরা কাউকে জীবনসঙ্গী হিসেবে পাই তা নয়, আমরাই নিজে বাছাই করে তাদেরকে জীবনসঙ্গী হিসেবে নেব বলেই তবেই তাকদিরে লেখা হয়েছিল। আমরা কোন কিছু কিনতে গেলে পছন্দ করি নিজের মত, এমন না যে আল্লাহ তায়ালা আমাদের জন্য পছন্দ করেছেন বলেই আমরা তা কিনি। আমরা ওই জিনিসটি পছন্দ করে কিনব এবং আল্লাহ তায়ালা তা জানেন বিদায় তা সৃষ্টির ৫০ হাজার বছর পূর্বে লিখে রেখেছেন। যদি আল্লাহর মর্জিতে হতো তাহলে আমরা এ সকালের জন্য আল্লাহকে দায়ী করতাম। আল্লাহ আমাদেরকে জীবনসঙ্গী বাছাই করার সুযোগ দিয়েছেন, নবীজিও বলেছেন জীবনসঙ্গী বাছাই করার ক্ষেত্রে কয়েকটি জিনিস দেখতে। যদি জীবন সঙ্গী তাকদিরে আমাদের পছন্দের বাহিরে নির্ধারিত হতো তাহলে আমাদেরকে জীবনসঙ্গি খোঁজার ক্ষেত্রে চারটি জিনিস দেখতে বলতো না, বলতো আল্লাহর কাছে দোয়া করলে আল্লাহ যাই দিবে তাই নিয়ে খুশি থাকতে। ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-cJ9rA28UBQo.html
আত্মীয়রা সবাই কম বেশি কোরবানি দেন। অতএব তাদের মাংস দিয়ে রিদ্যতা সৃষ্টি করার চাইতে আম কাঁঠাল দেয়া অথবা বাড়িতে দাওয়াত করা যায়। কিনতু যাঁরা অভাবী মাংস কিনতে পারে না সূরা হজ্জ এর আয়াত অনুযায়ী তাদের দেয়া উত্তম। অনেকে কোরবানির পশুর রান বেয়াই বাড়িতে পাঠাই। এটা কি আত্মীয়র হক? ৩ ভাগ এর যুক্তি টা কেমন জানি দুর্বল। কোরবানির সময় আত্মীয়তা বাড়ে। অন্য সময় মারামারি ঝগড়া। ভাই ভাই ঝগড়া কিন্তু কোরবানির সময় সবাই মিলে সাত ভাগে গরু। জাস্ট গোস্ত খাবার জন্য কোরবানি।
ভাই কার কথা সুন্দর কার কথা ও সুন্দর এটা তো আসল ব্যাপার নয় ব্যাপারটা হল হাদিসে কি প্রমান সেটা হল আসল ব্যাপার হাদিস যেটা বলেছে সেটাই মুসলমান হিসেবে আমাদের করা উচিত