"MIMTV" is an Islamic RU-vid Channel in Bangladesh. "MIMTV" is to uphold the authentic principles of Islam. We believe our content can help countless individuals truly understand Islam, with Allah's grace. Please SUBSCRIBE "MIMTV" for daily Islamic discussions you love.
"MIMTV" বাংলাদেশের একটি ইসলামিক ইউটিউব চ্যানেল। আমরা বিশ্বাস করি আমাদের ভিডিও আল্লাহর রহমতে অসংখ্য ব্যক্তিকে সত্যিকার অর্থে ইসলাম বুঝতে সাহায্য করতে পারে। আপনি প্রিয় ইসলামী আলোচনা পেতে "MIMTV" সাবস্ক্রাইব করতে ভুলবেন না।
কিছু ভাই দেখিস হুজুরের সমালোচনা করতেছে। হুজুরকে আপনারা কতটুকু চেনেন? উনি একজন শাইখুল হাদিস। হুজুরের কথাগুলো হাসির ছলে নিলে হবে না ভাই। কথাগুলো মন দিয়ে শুনতে হবে বুঝতে হবে তাহলেই বুঝবেন । ওজুর তো কোরআন হাদিস বুঝার জন্যই যুক্তি দেই। যাতে বুঝতে সহজ হয়। হুজুরের খেদমতে একদিন জান যায়ে ঘুরে আসুন আর কিছু বলা লাগবে না আপনি নিজেই বুঝবেন। আলহামদুলিল্লাহ আমার সৌভাগ্য হয়েছে হুজুরের চৌবাতে যাওয়ার । আল্লাহ উনার সুস্থতার সাথে নেক লম্বা হায়াত দান করুক ( আমিন) আমরা আলেমদের সমালোচনা না করি
Jara Jhar Jhar Kure Dharm manushya rodhika Manush Kaun Jagah Sen Kolkata Bhagwan Jara kulangar tarai Dharm to Nishtha Osho Jaan Allah Ke Bhagwan ke Shikarpura Shikarpura nijay dharmo Saraswati Sanatan Dharma Saraswati Itihaas
bharatvarsh Bharatpur Bharat se Janmabhoomi Sanatan Dharm Bhumi Swatantra Mein Itihaas Ratan Dharma sarvadhikar Bharatpur Itihaas Itihaas Ramayan Geeta Mahabharat Chetan Amrit Ved Puran thi Satya chiranta Bhagwat se Sanatan Dharm avashyakta Adhikar Sanatan Dharma Janmabhoomi Satya Itihaas Arab country Itihaas Arab country ke Asia Arab country Bangladesh Jo Janm Atyachar tar chalega
ভারতবর্ষে সনাতন ধর্ম ছাড়া দ্বিতীয় কোন ধর্ম ছিল না ভারতবর্ষের ইতিহাস সনাতন ধর্মের ইতিহাস এই ভারতবর্ষে চার যুগের ইতিহাস রামায়ন গীতা মহাভারত পেট পুরানা দি চৈতন্য অমৃত ভেদ পুরানা দি সনাতন ধর্মের মাধ্যমে চার যুগের ইতিহাস এ সনাতন ধর্ম যারা পড়ে নাই তারা জানে নাই সনাতন ধর্ম ভারতবর্ষের শ্রেষ্ঠ ধর্ম যারা এই ভারতবর্ষে আরব কান্ট্রির ইতিহাস ইসলাম কোরআন ইতিহাস আরব কান্ট্রি এ ভারতবর্ষে নয় ভারতবর্ষ সনাতন ধর্মের জন্মভূমি ইতিহাস
যতদিন কুরআন নিজে বুঝে পড়ি নি, ততদিন ধর্মীয় স্কলারদের খুব অন্ধ ভক্ত ছিলাম। কিন্তু যখন নিজে কুরআন নিজ ভাষায় বুঝতে শুরু করলাম, তখন কুরআনই আমার চোখ খুলে দিল। কুরআনে যেসব নবীর কাহিনি বর্ণিত হয়েছে, তাদের জীবনীতে কুরআনের আলোচনা থেকেই দেখা যায়, প্রত্যেক নবীর শত্রু ছিল তখনকার নেতৃস্থানীয় ধর্মীয় পণ্ডিত তথা আলেম-ওলামারা। আর নবীদের পক্ষে ছিল কিছু যুবক শ্রেণী এবং সাধারণ মানুষ। নবীদের সাথে তখনকার আলেম-ওলামাদের মূল দ্বন্দ্ব ছিল, নবীরা শুধু যে ওহী নাযিল হতো, তাই মানতো। অন্যদিকে, আলেম-ওলামাদের দাবি ছিল, আল্লাহর ওহী মানার পাশাপাশি পূর্বের বুযুর্গ ব্যক্তিদের কথাও মানতে হবে। যুগে যুগে প্রত্যেক জাতির কাছেই এই পরীক্ষাটাই এসেছিল। কিন্তু পূর্বের মতো বর্তমানেও দেখা যায়, আমাদের হুজুররা যদি একটা কথা কুরআন থেকে বলে, ১০ টা কথা শোনায় আল্লাহর বহির্ভূত কথা তথা প্রচলিত হাদিস থেকে। যারা হাদিস হাদিস করে মুখে ফেনা তুলে ফেলেন, তাদের কাছে প্রশ্ন, হাদিসকে মান্য করা কি ঈমানের কোনো বিষয়? আল্লাহ কি আমাদেরকে বাধ্য করেছেন, নবীজী মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে লিখিত হাদিসের গ্রন্থগুলোকে অবশ্যই মানতে হবে? একটু জ্ঞানচক্ষু খুলে দেখুন তো? হাদিস মানা যদি শিরক না হয়, তবে শিরক আসলে কোনটা? হাদিস যেভাবে লিখিত হয়েছে, তা একটু জ্ঞানবান মানুষ চিন্তা করলেই বুঝবে, তখনকার প্রেক্ষাপটে এভাবে নবীজীর নির্ভুল তথ্য বের করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। আপনি নিজে একটু ভাবুন তো, গত ৫ বছর আগের নিজের কোনো স্মরণীয় ঘটনা হুবহু শব্দ/বাক্য মনে করতে পারেন কি না? নিজের বিয়েতে কি কি খাবার খেয়েছিলেন? কোন রঙের পোশাক পরেছিলেন? বিয়ের দিনে আপনার স্ত্রীর সাথে কি কি কথা বলেছিলেন? আপনার স্ত্রী কোন ডিজাইনের শাড়ি পরেছিল? এসব কি হুবহু বলতে পারবেন? আমি হলফ করে বলতে পারি, প্রতি হাজারে ৯৯৯ জন মানুষই বলতে পারবে না। নিজের জীবনে ঘটে যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ ঘটনায় যেখানে মানুষ মনে রাখতে পারে না, সেখানে অন্য মানুষের জীবনী কিভাবে হুবহু শব্দে শব্দে তুলে আনা যায়? আর ১০ বছর সংসার করেও যেখানে নিজের স্ত্রী শতভাগ সত্য কথা বলে কি না তার গ্যারান্টি দেওয়া যায় না, সেখানে হাদিসের হাজার হাজার রাবীর চারিত্রিক সনদ কিভাবে একজন মানুষ বের করতে পারে? আচ্ছা হাদিস বিশ্বাস করার আগে, আপনি নিজে একটু পরীক্ষা করে দেখুন তো। যেভাবে হাদিস লিখিত হয়েছে, সেই অনুযায়ী, ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া কোনো বিখ্যাত ব্যক্তির খাওয়া-দাওয়া, ঘুম, কিংবা কয়টা করে খেজুর খেত, কিংবা কয় পিস মাংস খেত এসব তথ্য বের করে আনতে পারেন কি না? যেখানে ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া নিজের পূর্ব-পুরুষদের নাম-পরিচয়ই কোনো মানুষ ঠিকমতো বের করতে পারে না, সেখানে ভিন্ন ভাষার ভিন্ন দেশের একজন মানুষ আরবে গিয়ে কিভাবে ৩০০ বছর আগে মারা যাওয়া নবীজী (স) এর খাওয়া-গোসল থেকে শুরু করে ঘরের খবর পর্যন্ত বের করে নিয়ে আসতে পারে? এসব হাদিস আসলে লিখেছে নবীর শত্রুরা। একটা উদাহরণ দিচ্ছি, আজ যদি জিয়াউর রহমানের জীবনী সরকারিভাবে লিপিবদ্ধ করে কোনো বই বের করে, তবে কি জিয়াউর রহমানের প্রকৃত জীবণী সেখানে পাওয়া যাবে? যদি ৩০০ বছর পরে কোনো ছাত্র সেই জিয়াউর রহমানের জীবণী পড়ে, তাহলে সেই ছাত্রটি জিয়াউর রহমানের সত্য তথ্য পাবে নাকি মিথ্যা তথ্য পাবে? আসলে আমরা হাদিসের ধোঁকায় পড়ে গেছি। আর আল্লাহর পরিবর্তে বড় বড় স্কলারদেরকেই নিজেদের অজান্তে মাবুদ/অভিভাবক হিসেবে মেনে নিয়েছি। তাই হুজুররা যা বলছে, তা যাচাই না করে তাদের অন্ধ অনুকরণ-অনুসরণ করছি। পৃথিবীতে একটাই সিলেবাস সেটা হলো কুরআন। আর এই সিলেবাসের মাধ্যমেই সেদিন বিচার করা হবে, যার পরীক্ষক থাকবেন স্বয়ং আল্লাহ।
মানে বুঝি এত অজ্ঞ হিন্দু গেছে জানাজা জানাজার এক কাতার হিন্দুরা হইছে এগুলা যাচাই-বাছাই করা উচিত সত্য কথা বলছে না মিথ্যা কথা বলছে এই লোকরা কি এগুলা শুনেনা নিজেকে বিছেরায় টান হোক