মাওলানা তারেক মনোয়ার, আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ, মুজফ্ফর বিন মুহসিন এবং আরো অনেকে বলেন যে, লা ইলাহা ইল্লালাহু, মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ, দুইটা আলাদা বাক্য বা জুমলাহ। উনারা কখনো বলেননা যে এই দুইটা বাক্য ভুল। উনারা শুধু বলেন যে, এই দুইটা কালিমা বা বাক্য একসাথে জিকির করা যাবে না। মতিউর রহমান মাদানী ও তাই বললেন। উনিও আহলে হাদীস। এই ভিডিও তে উনার সাতে আমদের দেশের উক্ত আলেমদের পার্থক্য কোথায়? আমি এই উস্তাদের অনেক ভিডিও দেখি। মাঝে মাঝে লক্ষ করি যে, কিছু প্রশ্ন কারী ইচ্ছাকৃত বাংলাদেশী আলেমদের ব্যাপারে ঘষা মাজা করে প্রশ্ন করে যা উক্ত বক্তা প্রশ্নকারীর মতো বলেননি। কিন্তু প্রশ্নকারীর কথা শুনে মতিউর রহমান মাদানী এমনভাবে উত্তর দেন যাতে করে ওই নির্দিষ্ট আলেম বে আলেমদের ব্যাপারে মানুষের অশ্রদ্ধা বা ঘৃণা জন্মে। আমি একজন সাধারণ মানুষ হয়ে বুঝতে পারছি যে এই ভিডিও এর বক্তব্য আর আমাদের দেশের অনেক আলেমদের বক্তব্য "লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহামমাদুর রাসূলুল্লাহ " ব্যাপারে একই। এই ধরেন ভিডিও শুধু বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। চ্যানেল কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করছি আপনারা দীন প্রচারের সাতে ডাইরেক্ট জড়িত। প্লীজ আপনারা আমি ধরনের ভিডিও দিয়ে সহীহ আকীদার আলেমদের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়াবেন না। আমি সিউর যে, এইসব আলেমরা একসাথে সরাসরি আলোচনা করলে সবাই বুঝতে পারতেন যে ইনাদের বক্তব্যের মধ্যে কোনো পার্থক্য নাই। ভুল হলে মাফ করে দিয়েন। কাউকে কষ্ট দেওয়ার জন্য লিখছি না। সহীহ আকীদার সব আলেমদের আমরা ভালবাসি। একমাত্র নাবি মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলইহি ওয়া সাল্লাম ছাড়া কেউ ভুলের উর্ধ্বে না। এই কথাটা আমাদের মনে রাখা উচিত।
এই বক্তার যে কথা , শুধু কোরআন হাদীস এবং এলেম জ্ঞান থাকলেই শায়েখ হবেন ঘোড়ার আন্ডা ফলাতে , হযরত সুলাইমান আঃ এর অধীনে যে কোটি কোটি জিন আল্লাহতালা নিযুক্ত করে দিয়েছিল , হযরত সুলাইমান আলাইহিস সালামকি হারাম কেন কাজ করেছিল ? ফালতু কথাবার্তা সব . এই বক্তার কথা সব আমি কোনটাতেও কোন গুরুত্ব দিতে পারি না . জিন মানুষের থেকে শক্তিশালী না , আল্লাহতালা সব থেকে শক্তিশালী সৃষ্টি যদি হয়ে থাকে সেটা হল মানুষ , ফেরেশতারাও মানুষের অধীনে হয়ে কাজ করতে পারো যদি আল্লাহ হুকুম দেয় , যেখানে মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব সেখানে আপনি জ্বীনদেরকে শক্তিশালী হিসেবে ঘোষণা কেমনে করেন . যে সকল জিন মুমিন তারা আল্লাহকে সন্তুষ্ট করার জন্যই মানুষের মুমিন মানুষের ভালো কাজের জন্য চিকিৎসায় সহায়তা করে এখানে শেরক বিদআত কিভাবে হয় ভাই ? এখানে জ্বীনদেরকে আদেশ দেওয়ার ক্ষমতা রাখে মানুষ এখানে মানুষ কিন্তু জিনের উপরে আধিপত্য বিস্তার করতেছে এখানে মানুষ কোথায় কার কাছে মাথা নত করল , শিরক কিভাবে হলো ? যত্তসব আজগুবি প্রশ্ন আর্যত্ব সব আজগুবি বক্তা
এইসব নিয়ে ব্যস্ত থাকলে ইজরায়েল তোদের ইয়ে মারবে না কি? এসব ছেড়ে বুদ্ধিবৃত্তি বাড়ানোর দিকে নজর দে, নয়তো ১০০ বছরেও ওই ফজর গজর লিয়ে কপচাবি, উন্নতি হবে না।
বাংলাদেশের কিছু কিছু আলেম আছে এদের শুধু চুলকায় এরা তো কিছু পারে না এদেরকে দেখলে চুলকায় যেমন ডক্টর জাকির নায়েককে নিয়ে বলেছিল অনেকে আলেমরা কিন্তু পরে বুঝতে পারছে আল্লাহর কোরআন সত্য
ইকামতের দ্বীন সম্পর্কে আপনি যেভাবে এর ব্যাখ্যা করছেন আপনার এই ব্যাখ্যা সঠিকভাবে পারেননি। দয়া করে মানুষকে বিভ্রান্ত করবেন না। আল্লাহতালা কুরআনে বলেছেন সমস্ত দিনের উপর আল্লাহর দিন কে বিজয় করার জন্য।ইকামতের দিন ছাড়া সালাত কায়েম করা সম্ভব না। আল্লার রাসুল ইকামতির দিন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই সালাত কায়েম। সমস্ত বিধান কায়েম করতে পেরেছেন। আল্লাহর রাসূলকে মানার চেষ্টা করুন। ইকামাতের দিনের বিরুদ্ধে এরকম মন গড়া ফতোয়া দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করলে এর পরিণতি আপনাকে ভোগ করতে হবে। আমরাও পড়াশোনা করি আয়াতের ব্যাখ্যা ভালোমতো পড়ার চেষ্টা করুন। তারপরে মানুষের কাছে পেশ করুন। বয়স অনুপাতে ভালো না জেনে নিজেকে বেশি জাহির করার চেষ্টা করলে কঠিন পরিণাম ভোগ করতে হবে। আল্লাহর রাসুল ইসলামী রাষ্ট্র উপহার দিয়ে গেছেন। এরপর নিজের মনগড়া মত বানিয়ে বানিয়ে মনগড়া কথা বলা এটা মারাত্মক অন্যায়। মাদ্রাসায় পড়ে কুরান দিয়ে বানোয়াট ব্যবসা করে খাওয়ার চেয়ে অন্য ব্যবসা করে খাওয়া উচিত। আল্লাহর রাসুলের উম্মত হতে হলে অপমান লাঞ্জনা সহ্য করতে হবে। এভাবে আরবে বসে খাওয়ার জন্য ইসলাম আসেনি। ইসলাম এসেছে জান মাল দিয়ে উত্তপ্ত ময়দানে পরীক্ষার মাধ্যমে। আপনার অন্য লেকচারে শুনলাম যা ইকামাতের দিন সম্পর্কে এ ধরনের জ্বালিয়েতি কথাবার্তা বলবেন না। আল্লাহ তায়ালার সম্মান থাকবে সর্বশীর্ষে ইকামতের দিন রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে যদি প্রতিষ্ঠা না থাকে তবে আল্লাহর সম্মান থাকবে বাতিলের অধীনে বাতিল কি কখনো আল্লাহকে সম্মান করতে জানে। মারপিটের ভয়তে এভাবে মানুষকে বিভ্রান্ত করছেন। আল্লাহ জানি আপনাকে হেদায়েত দেন। ব্যক্তি পর্যায় পরিবার পর্যায় সামাজিক পর্যায়ে অনেকেরই ইকামাতে দিন পালন করে। কিন্তু এটা কি ইসলাম। ঈমান আনার পরেই ইকামতের দিনের জন্য প্রস্তুত হতে হবে। জমিনে প্রতিষ্ঠা হোক বা না হোক। আপনাদের ভন্ডামি তো মানুষ বুঝে গেছে। কুরআনের বিরুদ্ধে এভাবে বানায় বানায় অপব্যাখ্যা দিচ্ছেন। এর মজাটা ইনশাল্লাহ পাবেন। পড়াশোনা যে কি শিখছেন আলোচনা শুনলেই বুঝা যায়। শিক্ষিত মানুষের কুরআনের ব্যাখ্যা পড়ুন। সম্মানিত শ্রোতা মন্ডলী এদের ব্যাপারে সতর্ক থাকবে এরা কিন্তু কুরআনের ব্যাখ্যাকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে।সম্মানিত দর্শক মন্ডলী সূরা বাকারা, নিশা, তওবা থেকে আয়াতের বিভিন্ন অর্থ গুলি বিভিন্ন জায়গা থেকে পড়ে দেখেন। তাহলে একে বুঝতে পারবেন। মাদ্রাসার এই সার্টিফিকেট দিয়া হাদিস কোরানের গোজামিল অর্থ দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে। ইকামাতে দিনকে প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে আল্লাহর রসূল নয় ওয়াক্ত নামাজ কাজা করছেন ফরজ রোজা ছাড়ছেন ইগেরাম পর্যন্ত খুলছেন। এত গুরুত্ব আল্লাহর রাসূল দিয়েছেন একামতে দিনের। আর এইকামতে দিনের এর কাছে কোন গুরুত্বই নেই। ধন্যবাদ দর্শক মন্ডলী। একে আপনারা জাজ করবেন।
হাদীছে এসেছে 7 দিন পর থেকে নামাজ পড়তে হবে, আর আপনি বলেছেন 15 দিন পর্যন্ত মাসিক হয় , মানে কি? মাসিক সম্পর্কে হাজার জনের হাজার রকম মাসআলা সাধারণ মানুষ আসছে বিভ্রান্তির মধ্যে আসলেই কার মাসআলা সঠিক, আজ দিন পর্যন্ত মাসিক সম্পর্কে কুরআন হাদীস থেকে সমাধান দিতে কোনো আলিমক কে দেখলাম না, আসলেই মাসিক সম্পর্কে সঠিক মাসআলা কি সেটার উপর আলিমরাও সন্দিহান, মাসিক সম্পর্কে সন্দেহ ছাড়া কোনো মাসআলা আজ দিন পর্যন্ত পেলাম না
রাসূল সাঃ এর রওজা জেয়ারত ছাড়া হজ্জ কিভাবে হয়?! আল্লাহ তায়ালার প্রিয়তম সৃষ্টি হযরত রাসূল সাঃ এর প্রতি ভালোবাসাই তো ইমান। যদি হজ্জে গিয়ে তার রওজা জেয়ারত না করো তবে তোমার ইমান নিয়েই তো সন্দেহ আছে। তুমি মুসলমান নও, একটা স্পষ্ট মুনাফিক। হে নেক সুরতে শয়তান, তুমি মুমিন নও তুমি মুনাফিক এবং অন্যদেরকেও মুনাফেকি শেখাচ্ছো।