নেতাজির জীবন আদর্শ ও তাঁর অজানা সত্য ইতিহাস সন্ধানে এই চ্যানেল সদা দায়িত্বের সঙ্গে কাজ করে চলেছে। জনমানসে এই মানুষটিকে নিয়ে জাগরণ সৃষ্টি করাই এই চ্যানেলের উদ্দেশ্য।
শিবাজী কে নিয়ে মাতামাতি করার কোনো বিশেষ দরকার আছে বলে মনে হয় না। কারণ এই শিবাজীর তৈরি করা বর্গি বাহিনী বারে বারে বাংলা আক্রমণ করেছে, বাংলার ধন সম্পদ লুঠ করেছে, বাংলার মা - বোনেদের সম্মান লুঠ করেছে। আর এই আক্রমণ বহুবার প্রতিহত করেছেন নবাব আলীবর্দী খান। সুতরাং, অতিরঞ্জন বাদ দিয়ে প্রকৃত ইতিহাসকে জানুন। কারণ ইতিহাস ভোলা যায়, কিন্তু বদলানো যায় না।
শিবাজী মহারাজ এক পরাধীন জাতিকে স্বরাজের স্বপ্ন দেখিয়েছেন, আত্মগৌরব ও ঐতিহ্যকে রক্ষা করতে শিখিয়েছেন। "মারাঠীর সাথে আজি, হে বাঙালি, এক কন্ঠে বলো জয়তু শিবাজী, জয়তু শিবাজী।"
নিরপেক্ষ ও সত্য সন্ধানী ইতিহাস তুলে ধরা দরকার। শিবাজী মহারাজা এর আদর্শে অনুপ্রাণিত বর্গী দের নিয়ে আলোচনা করুন, দেখবেন জয় মারাঠা দেওয়া মানুষদের মোহ ভঙ্গ হবে।
অসাধারণ লাগলো দাদা, শিবাজী আমার কাছে একজন আদর্শ হিন্দু রাজা। শিবাজীর পদধূলি ধন্য অনেক দুর্গ visit করেছি। আশ্চর্য শিহরণ হয় শরীরে যখন দুর্গ প্রাঙ্গনে গিয়ে দাঁড়াই, আর কি অসাধারণ নির্মাণ শৈলী তাদের। পুনে প্রবাসী আমি, প্ৰতিটি মারাঠি ঈশ্বরের মতো পূজা করেন শিবাজী রাজাকে। ভালো থাকবেন।
অসাধারণ লাগলো দাদা, আমি শিবাজীর আমার কাছে আদৰ্শ হিন্দু রাজা, পুনে তে থাকি আমি অনেক দুর্গ দেখেছি, অসাধারণ নির্মাণশৈলী তাদের আর তার সাথে ঐতিহাসিক মাহাত্মও অপরিসীম। আশ্চর্য শিহরণ বয়ে যায় শরীরে এই সব দুর্গ প্রাঙ্গনে দাঁড়িয়ে। প্ৰতিটি মারাঠি ভগবানের মতো পূজা করেন শিবাজী কে।
জয় শিবাজী মহারাজ🙏 ভাবতে আশ্চর্য লাগে, সেই Marathi রা Borgi রূপে কয়েক দশক পরে বাঙালিদের উপর অমানুষিক অত্যাচার করে ...প্রায় চার লক্ষ নিরীহ মানুষকে নৃশংস ভাবে হত্যা করে ভাস্কর পণ্ডিতের দস্যু বাহিনী ..সেই নিদারুণ ইতিহাস নিয়েও একটা ভিডিও করুন
গোবিন্দ পানেসর who was shivaji একটি যুক্তিনির্ভর বই যেখানে শিবাজীকে মহান বীর এবং পর ধর্মমতকে সম্মান দিয়েছেন, ধর্মান্ধ কিছু মানুষের হাতে খুন হন গোবিন্দ পানেসরের মতো আধুনিক ঐতিহাসিক গবেষককে এটা আমাদের জাতির এবং দেশের লজ্জা।
জয় শিবাজী মহারাজ পাঠ্যবইতে শিবাজীর বিস্তারিত ইতিহাস কেন যে রাখা হয় না !!! শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়ের সদাশিবের কাহিনীতে শিবাজী মহারাজের বীরত্বগাথা ও সমকালীন ঘটনাবলীর কথা পড়ে মুগ্ধ হয়েছি। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ । শিবাজী মহারাজের ওপর তৈরী এমন সুন্দর ও তথ্যবহুল প্রতিবেদন উপহার দেওয়ার জন্য।
হোয়াটসঅ্যাপ ইতিহাস 🤭 পৃথিরাজের মৃত্যু হয়েছিল ১১৯২ আর মোহাম্মদ ঘুরির মৃত্যু হয় ১২০৬ সালে। আর বলিউড সিনেমায় পৃথিরাজ মোহাম্মদ ঘুরি কে হত্যা করে 🤔😅🤣 এটাও তেমন বানানো ইতিহাস ভেঙেছে হিন্দুরা আর দোষ দেয় মুসলমানদের🤭
নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয় ধ্বংসের সত্যতা:- একাদশ শতকে বর্ণবাদী হিন্দু রাজারাই বৌদ্ধদের নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয় ধংস করেছিল। বৌদ্ধ জাত নির্মুলে। এবার কথা হলো ধ্বংসের কথা বারবার লেখা হয়, বলা হয় তাহলে যদি ধরেই নি ধ্বংস হয়েছিল, তাহলে সেটা করেছিলো কে বা কারা? স্বামী বিবেকানন্দের দাদা ড. ভূপেন্দ্রনাথ দত্ত বলেন ❝ নালন্দায় লাইব্রেরি কয়েকবার বিধ্বস্ত হয়। P. al. Jor-এর তিব্বতীয় পুস্তকে উল্লিখিত হয়েছে যে, “ধর্মসগন্ধ অর্থাৎ নালন্দার বৃহৎ লাইব্রেরি তিনটি মন্দিরে রক্ষিত ছিল। তীর্থিক (ব্রাহ্মণ) ভিক্ষুদের দ্বারা অগ্নিসংযোগে তাহা ধ্বংস হয়। মগধের রাজমন্ত্রী কুকুতসিদ্ধ নালন্দায় একটি মন্দির নির্মাণ করেন। সেখানে ধর্মোপদেশ প্রদানকালে জনাকতক তরুণ ভিক্ষু দুজন তীর্থিক ভিক্ষুদের গায়ে নোংরা জল ছিটিয়ে দেয়। তার ফলে তাঁরা ক্ষুব্ধ হয়ে ‘রত্নসাগর’, ‘রত্নধনুক’ এবং নয়তলাযুক্ত ‘রত্নদধি’ নামক তিনটি মন্দির অগ্নিসংযোগে ধ্বংস করে। উক্ত তিনটি মন্দিরেই সমষ্টিগতভাবে ধর্মগ্রন্থ বা গ্রন্থাগার ছিল।❞[৭] P. al. Jor :History of the Rise, Progress and Downfall of Buddhism in India গ্রন্থটা পড়ে দেখতে পারেন। বুদ্ধপ্ৰকাশ তাঁর ‘Aspects of Indian History and Civilisation’ গ্রন্থে স্পষ্ট করে বলেছেন -❝নালন্দায় অগ্নিসংযোগের জন্য হিন্দুরাই দায়ী।❞ বাংলাদেশে ‘বৌদ্ধবিহার ও বৌদ্ধ ভিক্ষু’ গ্রন্থে ভিক্ষু সুনীথানন্দ বলেন ❝ এজন্য কেবল ব্রাহ্মণ্যবাদীরাই দায়ী।❞ এবং দীনেশচন্দ্র সেনের ভাষায়, ‘মুসলমানগণ কর্তৃক বঙ্গবিজয়কে বৌদ্ধরা ভগবানের দানরূপে মেনে নিয়েছিল।’ নালন্দার ধ্বংস মুসলিমদের হাতে হলে মুসলিম বিজয়কে কেন বৌদ্ধরা ভগবানের অনুদান মনে করবেন? ষষ্ঠ শতকের রাজা মিহিরকুল বৌদ্ধদের সহ্য করতে পারতেন না। তিনি যখন পাটলিপুত্র আক্রমণ করেন তখন সম্ভবত তখনই নালন্দা মহাবিহার ধ্বংসপ্রাপ্ত । ইতিহাস ঘাঁটলে দেখা যায় নালন্দা প্রথমবার আক্রমণের স্বীকার হয় শৈব রাজা মিহিরকুলের দ্বারা, এরপর গৌড়রাজ শশাঙ্কের দ্বারা দ্বিতীয়বার, এরপর তিরহুতের রাজা অর্জুনের একদল ব্রাহ্মণের হাতে আবারও নালন্দা আক্রান্ত হয়। ঐতিহাসিক এস, সদাশিবন অবশ্য নালন্দা ধ্বংসের জন্য মুসলমান ও ব্রাহ্মণ উভয়কেই কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছেন।[১০] পঞ্চম শতাব্দীতে ব্রাহ্মণরা যজ্ঞাগ্নি নিয়ে নালন্দার প্রসিদ্ধ গ্রন্থাগারে ও বৌদ্ধ বিহারগুলিতে অগ্নিসংযোগ করেন।ফলে নালন্দা অগ্নিসাৎ হয়ে যায়।[১১] তিব্বতীয় শাস্ত্র ‘ পাগসাম ইয়ান জাং’ -এ ‘ ব্রাহ্মণরা নালন্দার লাইব্রেরি পুড়িয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। ’[১২] ঐতিহাসিক ডি আর পাটিল পরিস্কারভাবে বলেছেন ❝ওটা ধ্বংস করেছে শৈবরা।❞ তিনি এ-ও বলেছেন নালন্দা ধ্বংস হয়েছিল বখতিয়ার খিলজির আক্রমণের আগেই। [১৩] শৈবরাই নালন্দা ধ্বংস করেছে এই বিষয়টা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন আর এস শর্মা ও কে এম শ্রীমালি।[১৪] বখতিয়ার খিলজীকে দায়ী করার অপচেষ্টা অধিকাংশ ঐতিহাসিক নাকচ করে দিয়েছেন। এবিষয়ে দেখতে পারেন Truschke, A. 2018. The Power of The islamic Sword in Narrating The Death of Indian Buddhism , Journal of The History of Religion , Chicago University press. রাধাকৃষ্ণ চৌধুরী লিপিতাত্ত্বিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক তথ্য-উপাত্ত দিয়ে দেখিয়েছেন যে, নালন্দা ধ্বংসের সাথে বিজয় সেনের সম্পর্ক আছে। এবিষয়ে দেখতে পারেন Chaudhary, R. 1978. Decline of the University of Vikramasila, Journal of the Indian History. রাধাকৃষ্ণ চৌধুরী নালন্দায় ১৯৬০-৭২ সাল পর্যন্ত পাটনা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্নতাত্ত্বিক খননের উপর ভিত্তি করে Decline of The University of Vikramasila প্রবন্ধ লিখে সুন্দর করে দেখিয়েছেন যে বখতিয়ার খিলজী'র বাংলায় আগমনের সাথে নালন্দার ধ্বংসের কোনো সম্পর্কই নেই।
বিষয়টি বিশ্বাসযোগ্য যে ভগবান আসলে নেতাজি। এই কারণেই যে ভগবান জীর মৃত্যুর সময় যে 5 বা ৬ জন উপস্থিত ছিলেন তারা স্বাভাবিকভাবেই ভগবানজির অনেক কাছের অর্থাৎ তাদের যদি ভগবানজির যে সাথে প্রতিজ্ঞাবদ্ধতা থাকে যে তারা কখনোই কাউকে কিছু বলবেন না তাহলে স্বাভাবিকভাবেই কোন প্রমাণ থাকবে না।