এই কমেন্টে নাস্তিকতার গন্ধ পাওয়া যায়। নাস্তিক মানেই বিজরমা।

পতিতালয় ভালো থাকিস।

😂😂😂😂😂

তুমি আফগানিস্তানে গেছিলা নাকি??

আফগানিস্তানে যেটা হচ্ছে কোরআনের আইন হচ্ছে বরং আপনারাই ভুলের মধ্যে আছেন

@@user-yf6wr2ne5jপকিস্তানী গোয়েন্দ সংস্থা আইএস আই এর প্রতক্ষ মদদে এবং পাকিস্তানী তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের প্রচ্ছন্ন মদদে বন্দুকের নলের মুখে তালেবানরা জোরজবরদস্তি করে আজীবনের জন্য আফগানিস্তানের ক্ষমতা দখল করেছে। আফগান জনগন বর্তমান তালেবান শাসকদের নির্বাচন করে নাই। সেখানে সাধারন মানুষের কোনো রাজনৈতিক অধিকার নাই। বিরোধীতার আভাস পেলেই কল্লা উড়িয়ে দেওয়া হয়। সকল সুযোগ -সুবিধা তালেবান নেতারা ভোগ করেন।সাধারন আফগান জনগন প্রজামাত্র। তালেবান শাসকদের ব্যর্থতা বা নীতির প্রতিবাদ করলেই বিরোধীদের তালেবান পুলিশ, গোয়েন্দা সংস্থার লোকেরা ধরে নিয়ে যায় ্প্রায়ই তাদের হদিস পাওয়া যায় না্ । মানুষের কোনো মৌলিক বা বাক স্বাধীনতা নেই । মিডিয়া অবরুদ্ধ । ৯০-% লোক ক্ষুধায় কষ্ট পাচ্ছে ।অর্থনীতি তলানীতে। মূলত প্রবাসী আফগানদেরপাঠানো রেমিটেন্সে আফগান তালেবান শাসকরা ঠিকে আছে। শাসক নিরবাচনের কোনো ব্যবস্থা নেই। জনপ্রতিনিধিত্বে কোনো সুযোগ নাই। অনিরবাচিত তালেবান নেতার ডিক্রিই সর্বোচ্চ আইন। জনগন মরল না বাচল এটা নিয়ে তালেবান নেতাদের তেমন মাথা ব্যথা নেই। কারন তারা জনগনের কাছে দায়বদ্ধ নয়। জনসন্তুষ্টির মুখাপেক্ষি তারা নন। কারন বন্দুক তাদের ক্ষমতায় এনেছে। আজীবনের জন্য তারা ক্ষমতায় এসেছে। --------------------------------------------এসব কোরানের আইন মিয়া !!!! আল্লাহ না দিয়েছে তোমাদের কোরানের আইনের জ্ঞান না দিয়েছে আধুনিক যুগের আইনী ব্যবস্থার জ্ঞান। তোমরা মূর্খ রয়ে গেলে। চাইনা এই ধরনের একনায়কতান্ত্রিক স্বৈরাচারী শাসন।

আফগানিস্তানের তালেবান মিডিয়ায় , তালেবান নেতাদের র সোসাল মিডিয়ায় প্রদত্ত সকল সংবাদ আমি রাখি।

@@user-yf6wr2ne5j একটি চরম জুলুমবাজ একনায়কতান্ত্রিক অনির্বাচিত শাসন ব্যবস্থা যেখানে সাধারন মানুষ প্রজামাত্র, তাদের কোনো মৌলিক অধিকার নাই , কথায় কথায় গুলি , কল্লা উড়িয়ে দেওয়া ---তালেবান শাসকদের কথাই বা ডিক্রিই আইন-------এই ধরনের শাসন ব্যবস্থা কোরানের আইন!!!আশ্চর্য !!!!!!!এখন বুঝি গত ৫শত বছর মুসলিমরা আধুিনিক ইউরোপীয় সভ্যতার সামনে ধরাশায়ী কেন!!!!চাইনা এই ধরনের তালেবানী নিপীড়নমূলক শাসন।