এই চ্যানেলটিতে মুলত মতুয়া মতাদর্শের বিভিন্ন গান , আলোচনা ও প্রামান্যচিত্র প্রকাশ করা হয়।
আমরা বহু যত্নে মতুয়াদের মূল ভিত্তিভূমি শ্রীধাম ওড়াকান্দিসহ মতুয়াদের বিভিন্ন তীর্থ ক্ষেত্র থেকে ীবডিও সংগ্রহ করি।
চ্যানেলটিকে সামনের দিকে এগিয়ে নিতে আপনাদের সহযোগীতা একান্ত কাম্য। এজন্য চ্যানেলটি সাবসক্রাইব করুণ এবং ভিডিওগুলিতে লাইক , কমেন্ট ও শেয়ার করুন। সকল ভিডিও আপলোডের খবর পেতে বেল বাটনটি বাজিয়ে দিন।আমার সঙ্গে যোগাযোগের জন্য ০১৫৩৩৩৪৩১২৮ মোবাইল নম্বরে অথবা btvgopalgonj@gmail.com এই ইমেইলে সংযোগ করুন। আমাদের চ্যানেলটি দেখার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। জয় হরিবল
ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-VjAIV5BR0n8.htmlsi=pDeh6pIGZgIqw7aI Jay haribol ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-VjAIV5BR0n8.htmlsi=pDeh6pIGZgIqw7aI
কিছু পতিতার সন্তান আজ না বুঝে সমাজে হিংসা বিদ্বেষ সৃষ্টি করার অপপ্রচার চালাচ্ছে। কুকুরের উচ্ছিষ্ট খাওয়া জ্ঞান নিয়ে গীতার ২য় অধ্যায়ের ৪১-৪২ নং শ্লোক দিয়ে বেদের নিন্দা করবেন না বা অপপ্রচার করবেন না। এ শ্লোকের অর্থ বুঝতে গেলে ২য় অধ্যায় পুরোটাই পড়তে হবে৷ বরং আপনি,, ""এটুকু না ছাড়িতে পারিলে এবার বল দেখি কিসে হবো বেদবিধী পার "" ( হরিলীলামৃত) এ জ্ঞান নিয়ে চর্চা করুন সমাধান পাবেন গীতার ২য় অধ্যায়ের ৪১-৪২ নং শ্লোকের৷ গীতার ২য় অধ্যায়ের ৩১ নং শ্লোকে বলা হয়েছে,, যুদ্ধক্ষেত্রে ভগবান শ্রী কৃষ্ণ অর্জুন কে বলেছে,, "" ক্ষত্রিয় রুপে তোমার স্বধর্ম বিবেচনা করেও তোমার দ্বিধাগ্রস্থ হওয়া উচিত নয় কারন ধর্ম রক্ষার্থে যুদ্ধ করা থেকে ক্ষত্রিয়ের মঙ্গল কর আর কিছুই নেই৷ গীতার ২য় অধ্যায়ের ৪১ নং শ্লোকে ভগবান শ্রী কৃষ্ণ অর্জুন কে এ কথাই বুঝিয়েছে যুদ্ধ ক্ষেত্রে সকাম কর্মের চিন্তা করা যাবে না৷ যা তোমার লক্ষ্য সে লক্ষেই স্থির থাকতে হবে৷ তা গীতার ২য় অধ্যায়ের ৩১ নং শ্লোক পড়লে বুঝা যায়। এ কারনেই মূলত ভগবান শ্রী কৃষ্ণ বলেছেন অর্জুন কে গীতার ২য় অধ্যায়ের ৪১-৪২ নং শ্লোকে "" বিবেক বর্জিত লোকেরাই বেদের পুষ্পিত বাক্যে আসক্ত হয়ে স্বর্গ সুখ, উচ্চ কূলে জন্ম, আদি সকাম কর্মকেই জীবনের চরম উদ্দেশ্য বলে মনে করে। ধরুন,, বিদেশি কোন অপশক্তি দেশ কে আক্রমন করেছে। দেশ কে শত্রুর হাত থেকে রক্ষা করার জন্য সকল সেনা, নৌ, বিমান, পুলিশ বাহিনীর লোকেরা ঝাপিয়ে পড়ে দেশকে রক্ষার জন্য। দেশকে শত্রুর হাত থেকে রক্ষা করাই থাকে তাদের মূল উদ্দেশ্য। এখন এই বাহিনীর লোকেরা অস্ত্র ছেড়ে যদি সকাম কর্মে নিযুক্ত হয় যেমন,(নামাজ/ প্রার্থনা, রোজা / উপবাস) তাহলে দেশ শত্রুর হাতে চলে যাবে৷ ঠিক তেমনি ক্ষত্রিয়ের মূল উদ্দেশ্য হলো পুলিশ প্রশাসনের মত যুদ্ধ কে ধর্ম কে রক্ষা করা৷ এই যুদ্ধের মাঠ ছেড়ে যারা সকাম কর্মে, বেদের পুষ্পিত বাক্যের দিকে অগ্রসর হয় তাদেরকেই বিবেক বর্জিত লোক বলা হয়েছে। গীতার ১৫ অধ্যায়ের ১৫ নং শ্লোক পড়ে দেখুন। "" আমি সকলের হৃদয়ে অবস্থিত আছি। আমার থেকেই জীবের স্মৃতি এবং জ্ঞান উৎপন্ন ও বিলোপ হয়৷ আমি সমস্ত বেদের জ্ঞাতব্য, সমস্ত বেদান্ত কর্তা এবং বেদবেত্তা৷ এখানে বেদের কথা বলা হয়েছে। তাই বলবো কুকুরের উচ্ছিষ্ট খাওয়া জ্ঞান নিয়ে আলোচনা করে বেদ ও গীতাকে সাংঘর্ষিক করতে যাবেন না। গীতা হলো বেদের সার। চার বেদে ৪ টি বিষয় ১. জ্ঞান ২. কর্ম ৩. ভক্তি ৪. মোক্ষ বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা করা হয়েছে৷ আর গীতাকে এ চারটি বিষয় সংক্ষিপ্ত আকারে আলোচনা করা হয়েছে৷ একজন মানুষ যদি জ্ঞান,কর্ম, ভক্তি ও মুক্তি সম্পর্কে জানতে পারে সেই প্রকৃত মানুষ৷ ওঁ শান্তি হরি। জয় হরিবোল। জয় হরিচাঁদ।