আসসালাম ওয়ালাইকুম বন্ধুরা, সুদীর্ঘকালব্যাপী নানা ঐতিহাসিক উত্থান - পতনের সাক্ষী মুর্শিদাবাদ । সে কারনেই বলা যায় প্রায় সব যুগেরই প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন অল্পবিস্তর পাওয়া যায় মুর্শিদাবাদে । শতাধিক বৎসরের প্রাচীন ঐতিহাসিক ইমারত,স্তূপ,জলাশয় , ভাস্কর্য,পুঁথি,পুস্তক এমনকি ব্যক্তিগত ব্যবহারের জিনিসপত্রও পুরাবস্তুর পর্যায়ে পড়ে।পুরাকীর্তির মধ্যে নানা সময়ে বিভিন্ন অঞ্চলে নির্মিত মন্দির, মসজিদ পুরাতন ইমারত প্রভৃতি যেমন আছে তেমনই আছে প্রাচীন কালের স্তূপ,দিঘি,ঢিবি,কবর ও সমাধি।মুর্শিদাবাদে এহেন নিদর্শন ছড়িয়ে আছে বহু সংখ্যায় ।
প্রাচীন এই নিদর্শন গুলি আপনাদের সামনে ভিডিও আকারে তুলে ধরায় আমার একমাত্র উদ্দেশ্য। এই কাজে অবশ্যই আপনাদের ভালোবাসা ও সহযোগিতা দুটোই আশাকরি।আপনাদের ভালোবাসা পেলে শুধু মুর্শিদাবাদ নয় সারা বাংলার ঐতিহাসিক নিদর্শন গুলি আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা চালিয়ে যাবো।
এদের ইতিহাস শুনলে মনে হয় এরা এক একটা গদদারের জাত। এদের সম্বন্ধে যত শুনি ততটাই রাগ বেড়ে যায়। এরা নিজেদার সাথে শুধু বেইমানি করেনি! এরা সমস্ত ভারতবাসির সাথে বেইমানি করেছে? যদিও ভারতবাসি বলে তখন কিছু ছিল না? বৃটিশরা আসার পর এই ভারতবাসি শব্দটি ক্রমশ প্রকাশ পায় আর তার আগে, আমরা হামেশাই নিজেদের মধ্যে মারামারি করতাম। অন্তত ইতিহাস তাই বলে। বেশ কয়েকজন রাজা তাদের রাজ্য বিস্তার করেছিলেন কিন্ত গোটা ভারতকে তারা এক সূত্রে বাঁধতে পারেনি। বৃটিশদের শাসনের সময়কালে, আমরা নিজেদের কে ভারতবাসি হিসাবে উপলব্ধি করতে থাকি। এই এক সুত্রে বাঁধার কাজ বৃটিশ শাসনের ফল।
বিষয়টা দুঃখজনক হলেও অনাকাঙ্খিত নয় যে হীরাঝিল প্রাসাদের জমির শরিকেরা হঠাৎ বেঁকে বসতে পারে। তাদেরকে হয়তোবা বাহিরের কেউ কোনোরকম কুবুদ্ধি দিয়েছে যে তাদের জমিজমা সবই চলে যাবে আর সেকারনেই বেআইনিভাবে হেনস্তা করা হয়েছে উজ্জ্বল সরকারকে যা কিনা দুঃখজনক। এব্যাপারে আইনি সহায়তার অবশ্যই প্রয়োজন পড়বে। সমর্পিতা লুৎফুন্নিসা দিদি হয়তোবা তার যথাসাধ্য চেষ্টা চালিয়ে যাবেন কিন্তু তার পাশে বড় সমর্থনের প্রয়োজন হবে আর সেকারনে মুর্শিদাবাদের ইতিহাসবিদ ইউটিউবারদের থাকতে হবে সবসময় পাশে......
Mrs Shomorpita,glad to see someone like u,Who just care the history in stead of religious controversy.. প্রাণঢালা ধন্যবাদ মুর্শিদাবাদের ইতিহাসকে ধারন করার জন্য।।।।🎉🎉❤❤❤❤
বাংলাদেশ থেকে। ইনশাআল্লাহ এক দিন দেখতে আসব। ইতিহাসের সঠিকতা ফিরে পাক এই শুভকামনা। সমর্পিতা দত্ত যেই সাহসি ভূমিকা নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। তাতে শতভাগ সমর্থন যানিয়ে উনার সু-স্বাস্থ সহ দীর্ঘায়ু কামনা করছি।