আলহামদুলিল্লাহ আমার উস্তাদ হুজুরের কাছে تخصص পড়েছি অনেক ইলমে ইসতেদাত ওয়ালা হযরত মাওলানা মুফতি আব্দুস ছালাম চাটগামি রহঃ এর শাগরিদ ছিলেন আল্লাহ তায়ালা হুজুরকেبارك الله في حياتي
@@FrazAhmedRifat ভাই আপনাকে একটা পরামর্শ দেই আপনি ৩ দিন জামাতে গিয়ে দেখেন তাহলে বুঝতে পারবেন কুরআন ও হাদীসের আলোকে পড়া হয় নাকি ফাযায়েল আমালের। আরে ভাই ফাযায়েলে আমাল তো কুরআন ও হাদীসের আলোকেই তৈরী করা হয়েছে। এই কিতাব কোনো ডাক্তার, ইন্জিনিয়ার, বিসিএস ক্যাডার লিখে নাই। একজন বড় আলেম লিখেছেন শুধু তাই না এরপর এইটাকেই অনুবাদ করছেন আরেকজন আলেম, তারপর আবার এই কিতাবকে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত আবার চেক করছে আরো ২ জন আলেম এরপরে এই কিতাব পড়া হয়। এই কিতাবের ভুল যে ধরতে আসবে তাকেও একজন শায়খুল হাদীস হতে হবে। কোনো মূর্খ্য বললে হবে না। কারণ এই কিতাব লিখছেন একজন শায়খুল হাদীস মাওলানা যাকারিয়্যা কান্ধলভী রহ:। আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে দ্বীনের সঠিক বুঝ দান করুন। আমিন।
আল্লাহ সম্পর্কে যদি সঠিক ধারনাই থাকতো, তাহলে মুফতী সাহেব সরাসরি আল্লাহর কাছেই চাইতে পারতেন, শিল্পপতি ব্যবসায়ীদের কাছে টাকা চাইলেন কেন,? যাদের ইনকাম হালাল কিনা তার গ্যারান্টি নাই।
হুজুর আপনা কে লাখো লাখো সালাম জানাই কি ছু কিছু জারজ আছে এগুলা বলে সুরা ইয়াসিন পরবেননা কুত্তার বাচ্চা গুলা জে একথা ভলে তাই আমি আলেম দের প্রথি আছতা হরিয়ে ফেলে ছি
এই হাদিসটির সনদ দুর্বল বা জয়ীফ ! যারা জাল/জয়ীফ/শা'জ/মুনকার সনদের হাদীস বিশ্বাস করবে বা প্রচার করবে এবং মনে করবে যে এই হাদীস রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকেই বলা হয়েছে, সে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উপর মিথ্যা অপবাদ দিবে। আর যে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উপর মিথ্যা অপবাদ দিবে সে জাহান্নামে যাবে !
ভাই আপনি বেশি না ৩ দিন জামাতে গিয়ে দেখেন তাহলে বুঝবেন বেদআতি নাকি সত্যি তারা মেহনত করতাছে কুরআন হাদিসের আলোকে। আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন। আমিন।
ভাই আপনি বেশি না ৩ দিন জামাতে গিয়ে দেখেন তাহলে বুঝবেন কিচ্ছা কাহিনি নাকি সত্যি তারা মেহনত করতাছে কুরআন হাদিসের আলোকে। আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন। আমিন।
নেশা জাতীয় দ্রব্য সিগারেট তামাক মদ ইয়াবা গাঁজা জর্দা গুল হারাম কুরআন দ্বারা প্রমাণিত কুরআনের দলিল যথেষ্ট। সুরা বাকারার আয়াত ১৬৮-১৬৯ হে লোকেরা তোমার দুনিয়ার হালাল ও পবিত্র বসতু খাও(নিশ্চয়ই নেশা জাতীয় দ্রব্য পবিত্র খাবার না) এবং শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করো না । নিশ্চয়ই সে তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু সে মন্দ অশ্লীলতা ও বেহায়াপনা এবং আল্লাহ সম্পর্কে এমন কথার নির্দেশ দেয় যা তোমরা জানো না। সুরা বাকারার আয়াত ২১৯ মানুষ রাসুলকে মাদকদ্রব্য ( নেশা )ক্যাসিনিও অনলাইন জুয়া লটারি সম্পর্কে প্রশ্ন করে বলুন দুটোতেই মানুষের জন্য পাপ ও উপকার আছে, তবে পাপ উপকার অপেক্ষায় বেশি। সুরা বাকারার আয়াত ২৬৭ হে মুমিনরা তোমরা ব্যয় কর উত্তম বা হালাল বস্তু তোমাদের উপার্জন হতে ,তোমরা মন্দ জিনিস ও ক্ষতিকর কাজে ব্যয় করো না(নেশা জাতীয় দ্রব্য স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতি কর) । সুরা নিসা আয়াত ৪৩ হে লোকেরা তোমরা যারা ঈমান এনেছো নেশাগ্রস্ত (যাবতীয় নেশাদ্রব্য কে বুঝিয়েছে) অবস্থায় তোমরা নামাজের কাছেও যেও না । যতক্ষণ না তোমরা যা করছ তা বুঝতে পারো । সুরা বনি ইসরাইল আয়াত ২৬-২৭ তোমরা অপব্যয় থেকে বিরত থাক ( নেশা জাতীয় দ্রব্য সেবন শরীরের কোন উপকারই আসে না ক্ষতি ছাড়া নিশ্চয়ই এটা অপচয়) নিশ্চয়ই অপব্যয় কারী শয়তানের ভাই (খারাপ পথে টাকা পয়সা ব্যয় করা কে বুঝিয়েছে) এবং শয়তান তার রবের প্রতি অতিশয় অকৃতজ্ঞ। সুরা মায়িদাহ আয়াত -৮৮ আর খাও আল্লাহর দেয়া হালাল ও উওম জীবিকা সমূহ হতে (নেশা জাতীয় দ্রব্য স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হালাল খাবার নয়)। সুরা মায়িদাহ আয়াত -৯০ হে ঈমানদার লোকেরা নিশ্চয়ই মাদকদ্রব্য বা নেশা (জর্দা গুল সিগারেট মদ ইয়াবা গাঁজা)অনলাইন জুয়া ,মূর্তি ও ভাগ্য নির্ণয়ের লটারি এসব নোংরা ও অপবিত্র শয়তানের কাজ ব্যতীত আর কিছুই নয় সুতরাং তোমরা এসব অপকর্ম সমূহ বর্জন কর। সুরা মায়িদাহ আয়াত -৯১ নিশ্চয় শয়তান মাদক দ্রব্য(নেশা )ও ডিজিটাল জুয়ার (ফুটবল ও ক্রিকেট খেলা অনলাইন ক্যাসিনো জুয়া ) মাধ্যমে তোমাদের মাঝে শত্রুতাও বিদ্বেষ সৃষ্টি করাতে চায়,আল্লাহর স্মরণ থেকে এবং নামাজ থেকে তোমাদেরকে বিরোধ রাখতে চায় । তোমরা কি এখনো এগুলো পরিত্যাগ করবে না। জর্দা সিগারেট গুলের নেশা জাতীয় দ্রব্য ব্যবসা যেমন হারাম এদের কাছে দোকান ভাড়া দেওয়া ও হারাম গবেষণা চলবে ভালো লাগলে লাইক দিবেন ভুল হলে নো দিবেন
সুরা বাকারার আয়াত ২৫৬-২৫৭ তোমরা রবের গোলামী কর তাগুদ বর্জন করে আল্লাহর প্রতি ঈমান আনয়ন কর বাংলাদেশের ৯৯ % জনগন যানে না তাগুদ কি যারা আল্লাহকে অভিভাবক না বানিয়ে যারা কুরআনের আইন মানে না মানতে দেয় না তাগুদকে অভিভাবক বানিয়ে কুফুরি করছে মুসরিকদের মতবাদ আমদানি করছে তারাই চিরস্থায়ী জাহান্নামের অধিবাসী হবে। সূরা নিসা আয়াত ৫১- তুমি কি তাদেরকে দেখনি ?যারা কিতাবের কিছু অংশ পেয়েছে ?তারা প্রতিমা ও তাগুদের ও শয়তানের পথে বিশ্বাসী, আর যারা কাফের তাদেরকে তারা বলে তারা মুমিনদের অপেক্ষায় অধিকতর সুপথগামী। সুরা নিসা আয়াত ৬০-আপনি কি তাদেরকে দেখেননি যারা দাবি করে আপনার প্রতি এবং তাদের পূর্ব প্রতি কিতাবে বিশ্বাস করে অথচ তারা বিচার প্রার্থী হয় তাগুদের নিকট , আর শয়তান তাদেরকে পথভ্রষ্ট করে বহুদূর নিয়ে যেতে চায় ।সুরা নিসা আয়াত -৭৬ যারা ঈমান এনেছে তারা আল্লাহর পথে যুদ্ধ করে, পক্ষান্তরে যারা কুফরি করে তারা যুদ্ধ করে তাগুদের পথে, তোমরা শয়তানের বন্ধুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে থাকো ,অবশ্যই শয়তানের প্রচেষ্টা অত্যন্ত দুর্বল। সুরা নিসা আয়াত ১৩৯-মুমিনদের কে পরিত্যাগ করে কাফেরদেরকে নিজেদের বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করে, তারা কি তাদের নিকটে সম্মানিত থাকতে চায়? অথচ সকল সম্মান তো আল্লাহরই। সুরা নিসা ১৬৭-১৬৮-১৬৯ নিঃসন্দেহে যারা অবিশ্বাসী এবং আল্লাহর পথে বাধা প্রদান করে তারা মারাত্মক পথভ্রষ্ট । নিশ্চয়ই যারা কাফের এবং অত্যাচারী আল্লাহ তাদেরকে না ক্ষমা করবেন আর না তাদেরকে দেখাবেন সৎপথ। হা জাহান্নামের পথ (দেখাবেন )সেখানে তারা স্থায়ীভাবে বসবাস করবে এটা আল্লাহর পক্ষে খুবই সহজ। সুরা ইমরান আয়াত ১৭৫-শয়তান তার বন্ধুদের দিয়ে তোমাদের ভয় দেখায় ,তোমরা তাদেরকে ভয় করো না আমাকে ভয় করো যদি তোমরা মুমিন হও।সুরা বাকারার আয়াত ২৫৬-২৫৭ তোমরা রবের গোলামী কর তাগুদ বর্জন করে আল্লাহর প্রতি ঈমান আনয়ন কর বাংলাদেশের ৯৯ % জনগন যানে না তাগুদ কি যারা আল্লাহকে অভিভাবক না বানিয়ে যারা কুরআনের আইন মানে না মানতে দেয় না তাগুদকে অভিভাবক বানিয়ে কুফুরি করছে মুসরিকদের মতবাদ আমদানি করছে তারাই চিরস্থায়ী জাহান্নামের অধিবাসী হবে। সূরা নিসা আয়াত ৫১- তুমি কি তাদেরকে দেখনি ?যারা কিতাবের কিছু অংশ পেয়েছে ?তারা প্রতিমা ও তাগুদের ও শয়তানের পথে বিশ্বাসী, আর যারা কাফের তাদেরকে তারা বলে তারা মুমিনদের অপেক্ষায় অধিকতর সুপথগামী। সুরা নিসা আয়াত ৬০-আপনি কি তাদেরকে দেখেননি যারা দাবি করে আপনার প্রতি এবং তাদের পূর্ব প্রতি কিতাবে বিশ্বাস করে অথচ তারা বিচার প্রার্থী হয় তাগুদের নিকট , আর শয়তান তাদেরকে পথভ্রষ্ট করে বহুদূর নিয়ে যেতে চায় ।সুরা নিসা আয়াত -৭৬ যারা ঈমান এনেছে তারা আল্লাহর পথে যুদ্ধ করে, পক্ষান্তরে যারা কুফরি করে তারা যুদ্ধ করে তাগুদের পথে, তোমরা শয়তানের বন্ধুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে থাকো ,অবশ্যই শয়তানের প্রচেষ্টা অত্যন্ত দুর্বল। সুরা নিসা আয়াত ১৩৯-মুমিনদের কে পরিত্যাগ করে কাফেরদেরকে নিজেদের বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করে, তারা কি তাদের নিকটে সম্মানিত থাকতে চায়? অথচ সকল সম্মান তো আল্লাহরই। সুরা নিসা ১৬৭-১৬৮-১৬৯ নিঃসন্দেহে যারা অবিশ্বাসী এবং আল্লাহর পথে বাধা প্রদান করে তারা মারাত্মক পথভ্রষ্ট । নিশ্চয়ই যারা কাফের এবং অত্যাচারী আল্লাহ তাদেরকে না ক্ষমা করবেন আর না তাদেরকে দেখাবেন সৎপথ। হা জাহান্নামের পথ (দেখাবেন )সেখানে তারা স্থায়ীভাবে বসবাস করবে এটা আল্লাহর পক্ষে খুবই সহজ। সুরা ইমরান আয়াত ১৭৫-শয়তান তার বন্ধুদের দিয়ে তোমাদের ভয় দেখায় ,তোমরা তাদেরকে ভয় করো না আমাকে ভয় করো যদি তোমরা মুমিন হও। দোয়া করবেন তাগুত নিয়ে গবেষণা চলতেই থাক
যে ভিডিওটা আপলোড করছে উনি ওই হুজুরকে গাজা গাজা খাস নাকি 6 নম্বর সূরা আলাম এর 19 নম্বর আয়াতে উনি বলছে এই কোরআন আমার কাছে ওই করে পাঠানো হয়েছে তারপরে উনি পড়েছে কোরআন খুলে