ঝাঁটা হাতে নিয়ে কি হবে ? যদি মানুষ এর চিন্তা ভাবনা না বদলায়। আজ উনি doctor তাই media কে পাশে পাচ্ছে সাধারণ মানুষ কেউ পাশে পাচ্ছে কিন্তু আজো প্রত্যেকটা দিন কত ঘটনা ঘটে চলেছে তা আমরা কেউ জানতেও পারিনা সমাজের ভয়ে তারা বিচার চাইতে ভয় পায়। আইন যতোই হোক আগে মানুষ এর মনের ওই চিন্তা পাল্টাতে হবে। দিনের বেলা অনেক মেয়ে কারোর বাড়ির বউ তারা hotel এ যায় কিন্তু ওই রামপাঠা গুলো তাদের কাছে যায়না, যারা ওই কাজ পচ্ছন্দ করে না শয়তান গুলোর চোখ তাদের দিকে পরে।
বিচার কে না আশা করে ?কিন্তু কর্তব্যে ফাঁকি দিয়ে বা কাজ না করার আছিলায় কখনোই নয়।এমনই দ্রব্য মূল্য আকাশ ছোঁয়া, তার উপর এই রাস্তা আটকে রাখা আমার মনে হয় ঠিক হচ্ছে না।যেখানে সুপ্রিম কোর্ট ও সিবিআই মিলে তাদের দায়িত্ব পালন করে চলেছে।সকলকে ই ভয় দেখানো বা পাওয়ানো চেষ্টা ভুল।কখনও কখনও গণতান্ত্রিক আন্দোলন ও ধীরে ধীরে অগণতান্ত্রিক, হয়ে যায় খেয়াল রাখতে হবে।যদি সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকে, তাহলে ও গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।তোমার সন্তান, সন্তান, বাদবাকিদের সন্তান, সন্তান, সন্তান নয়, এই ধারণা ত্যাগ করতে হবে।মনে রাখতে হবে, এই সরকার ও গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে সরকারে এসেছে।এটা বাংলাদেশের সরকার নয়।কোনো কোনো পার্টি মতাদর্শ লোক বা ব্যক্তি পার্টির সার্থে ব্যবহার করার চেষ্টা করছে দলীয় পতাকা ছাড়া।মনে রাখতে হবে অনেকেই নিজেদের সার্থে মতবাদ বদল করছে।এরা কিন্তু চরম সুবিধাবাদী।আমরাও অনেক আন্দোলন করেছি, কাজের শেষে।আন্দোলন, থাকবে, শুধু পদ্ধতিতে বদল আনতেই হবে।যদি এই একগুঁয়েমি থেকে বের হওয়া না যায়, পূজো র মধ্যেই এই আন্দোলন মুখ থুবড়ে পড়তে বাধ্য।