Apni to kothin kothin vasha bebohar kore just boktobbo disen,,ekhane Khulna b effectively meyera islam shikhbe bole amr mne hyni,,tasara evabe online a vdo sara islam shomorthon korena,,satrishongsthai enough meyedr jonno🥱
আসসালামু আলাইকুম, আপু আপনাদের গ্রুফে তো দেখি মোটামুটি ইসলাম সম্পর্কে বলে যাচ্ছেন,তো মিডিয়ার সামনে এভাবে নারীরা এসে বক্তব্য দেওয়া ইসলাম কতটা সমর্থন করে একটু জানালে উপকৃত হবো।
ইসলামের দাওয়াত পুরুষদের। মহিলাদের জন্য না।মহিলাদের আওয়াজ ও এ একটা সতর।বাট আল্লাহ তায়ালা কোন নবী নারী বানান নাই।আল্লাহ তায়ালা পুরুষ বানিয়েছেন, বর্তমানের পশ্চিমাদের এটা কাজ ই এমন প্রথমে তারা দীনের দাওয়াত দিয়ে এমন ভাবে ভূল রাস্তাই নিয়ে যাবে কেউ বুজতেই পারে না।।তাই সবাই সতর্ক হন।
মাশা-আল্লাহ। চমৎকার ভাবে বইটি পরিচিতি যে ভাবে তুলে ধরেছেন আশা করি যারা শুনবে অবশ্যই বইটি পড়বে।আর ও নতুন নতুন বিষয় আপডেট দিতে থাকবেন।দোয়া রইলো শিউলিমালা একাডেমি প্রতি। সময় উপযোগী আপনাদের এ কাজ যথেষ্ট ছাড়া ফেলবে ইনশাআল্লাহ।
ইহুদি বিদ্বেষী মুসলিমরা যেটাকে জায়নবাদ নাম দেয়... কোরআন সেই জায়নবাদ কে সমর্থন দেয়.. আরবদের কোরআনে মূসা তার অনুসারীরাদের বলতেছে.. "হে আমার সম্প্রদায়, পবিত্র ভুমিতে প্রবেশ কর, যা আল্লাহ তোমাদের জন্যে নির্ধারিত করে দিয়েছেন....."-(সূরা মায়েদা ৫:২১) "তারপর আমি বনী ইসলাঈলকে বললামঃ এ দেশে তোমরা বসবাস কর। অতঃপর যখন পরকালের ওয়াদা বাস্তবায়িত হবে, তখন তোমাদের কে জড়ো করে নিয়ে উপস্থিত হব"-(সূরা বনী ইসরাইলের ১৭:১০৪) কোরআন মতে, পরকালের ওয়াদা বা কেয়ামত বাস্তবায়িত হওয়ার আগ পর্যন্ত এই ভূমি কাদের? ইজরায়েল তথা ইহুদিদের জন্য.. তাহলে আরব মুসলিমরা এটা ৬৩৬ সালে দখল করল কোন সাহসে? এই জন্যই কোরআনের অন্য জায়গায় আল্লাহ বর্তমান বিদ্বেষী মুসলিমদের উদ্দেশ্য করে বলেন, "যাহারা আমার আয়াত কে ব্যর্থ করিবার চেষ্টা করে তাদের জন্য রহিয়াছে ভয়ংকর মর্মন্তুদ শাস্তি।"(সূরা সাবা ৩৪:৫) সেই শাস্তি ই ভোগ করছে আরব ফিলিস্তিনিরা
মূসা নবী থেকে দায়ূদ নবী আবার দায়ূদ নবী থেকে ইসা মশীহ পর্যন্ত জেরুজালেম ইসরায়েল রাজধানী ই ছিল... দায়ূদ (King David) ও তার পুত্র সোলায়মান (King Solomon) যখন ইজরায়েলের রাজা হয়েছিলেন তখনও জেরুজালেম ইসরায়েলের রাজধানী ছিল... এর শত শত বছর পরে ৬৩৬ সালে আরব খলিফা উমর জেরুজালেম দখল করলে, বিশ্বযুদ্ধের আগ পর্যন্ত এখনে বলবৎ ছিল বিভিন্ন ইসলামী আরব শাসকদের দখলদারিত্ব... খলিফা উমরের জেরুজালেম দখলের অনেক পরে ৭০৫ সালে আরেক আরব দখলদার উমাইয়া খলিফা Abd al Malik ও Al Walid জেরুজালেমে ইহুদি খ্রিস্টানদের পবিত্রতম স্থানে একটি মসজিদ নির্মাণ করে সেই মসজিদের নাম কুরআন থেকে আরবিতে রাখে "আল আকসা" যার অর্থ "দূরবর্তী জামাতের স্থান"... এই আল আকসা মসজিদ টি নির্মাণ করা হয়েছিল ৩য় শতকে জেরুজালেমে নির্মিত খ্রিস্টান বাইজানটাইন স্থাপনা Church of the Holy Sepulchre এর অনুকরনে.. বস্তুত বর্তমান মসজিদের গম্বুজের ধারনা এসেছে খ্রিস্টান বাইজানটাইন গীর্জা গুলো থেকে যদিও মুসলিমরা জেরুজালেম কে মক্কা-মদীনার পর তাদের ৩য় পবিত্রতম স্থান দাবী করে, কিন্তু তাদের কিতাব কুরআনে জেরুজালেমের উল্লেখ একবারও পাওয়া যায় না... কিন্তু ইহুদি খ্রিস্টানদের কিতাব বাইবেলে জেরুজালেম কে ৮০০ বারের বেশিবার পাওয়া যায়।