5:59 After all the joking his voice changes to aggression and posed a monumental upsetting question to Christian brothers and none in this world can answer that but rather stays I'm shame...Ladies and gentlemen give it up for, THE LION OF ISLAM..SHEIK AHMED DEEDAT...👏👏 May Allah swt grant him Jannat ul Firdous..Ameen
I've been watching Christian-Muslim debates and I see how they talk over each other. When in fact they need to understand each other first, before they we can ever try to influence. Unfortunately, we Christians continue to read our reliogiocentricity about the Bible into the Quran when we debate Muslims. Unlike Muslims, we don't believe our Bible as sacred text written by God and above criticism. For instance, the gospel of Luke was written specifically to Theophillus and Paul's epistles were written to specific churches and we can readily ignore, rephrase, interpret or critique them as we like. Christianity isn’t based on a book. That's why, for instance, we all believe in doctrines such as the Trinity, which isn't found in our Bible at all. Unfortunately, Christians continue to criticize the Quran, and fail to realize that unlike the Bible, the Quran is a considered by Muslims to be a sacred text written by God for all mankind. Christians can never understand this Muslim mindset unless we're reciting the Quran as God's message for us as well. Conversely, Muslims continue to read their own reliogiocentricity about the Quran when they talk to Christians about the Bible. Muslims need to realize that unlike Islam, Christianity isn’t based on the bible at all. - [ ] Islam is based on the belief in a book. - [ ] Judaism is based on the belief in a book. - [ ] Christianity is based on the belief in a person. As a Muslim and outsider, you can never understand Christianity until you have the belief and relationship with that person. As a Christian and outsider, you can never understand Islam until you have the belief and relationship with the Quran. This is what I've learned so far this year. We have to first understand before we criticize and we need to be more tolerant of other.
ইসলাম কি সত্যি শান্তির ধর্ম?? ✍️✍️✍️✍️✍️✍️✍️✍️✍️✍️✍️✍️✍️ কথা যখন অস্পষ্ট বুঝতে শিখিনি তখনই মাথায় ঢুকে গিয়েছিল, "সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি সারাদিন আমি যেন ভাল হয়ে চলি,আদেশ করেন যাহা মোর গুরুজনে আমি যেন সেই কাজ করি ভালো মনে"।আর তখন অন্য একটি সম্প্রদায় তাদের শিশুদের হিজাব পরিয়ে হাতে একটি গ্রন্থ ধরিয়ে পাঠিয়ে দেয় মক্তবে।সেখানে শিখানো হয়,অমুসলিমরা মিথ্যাবাদী লোভী এবং পশুর চাইতে অধম"।এটি কোন কবিতা নয় এটি একটি গ্রন্থের আয়াত।এমন হাজার হাজার আয়াত রয়েছ যার ছত্রেছত্রে রয়েছে হত্যা বিদ্বেষ ঘৃণা আর রক্তের হোলি খেলার ধর্মীয় বিধান।এমন একটি আয়াত বাংলাদেশের ৫ম শ্রেনীতে পাঠ্য।দেশটি একটি অসাম্প্রদায়িক দেশ হিসাবে স্বীকৃত। ৪/৮৯ আয়াতের ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে,তাদের মধ্য থেকে কাউকে নিজের বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না যতক্ষণ না সে আল্লাহর পথে হিজরত করে আসবে।আর সে যদি হিজরত না করে তবে যেখানেই পাবে তাকে হত্যা করবে এবং তাদের মধ্যে কাউকে নিজের বন্ধু ও সাহায্যকারীরূপে গ্রহণ করো না।এই আয়াত কি এখন কার্যকর?সম্প্রতি তালিবান আফগানিস্তান দখল করে সেখানে ইসলামী শরিয়তী আইন বলবৎ করেছে।গ্রন্থের বিধান মত আফগানিস্তান সরকার কোন অমুসলিম দেশ থেকে কোন কিছু নিতে পারবেনা।কিন্তু দৃশ্যত দেখা গেল আফগানিস্তানে খাদ্য সংকটে ভারত ৫০ হাজার মেঃটন গম সে দেশে পাঠিয়েছে।এছাড়া ৫ লক্ষ ডোজ ভ্যাক্সিন ১.৬ টন চিকিৎসা সামগ্রী এবং ৩টন জরুরি জীবনদায়ী ঔষধ পাঠিয়েছে।এই সাহায্য পেয়ে সে দেশের তালিবান সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে ভারতের নিকট কৃতজ্ঞতা জানিয়েছে।আর এমন একটি অসাড় বিধান বাংলাদেশে ৫ম শ্রেণীতে পাঠ্য।লজ্জা রাখার কোন জায়গা নেই। তারপর যদি ভারত-বাংলাদেশের প্রসঙ্গে আসি তাহলে কি দেখি।ভারত বিনামূল্যে দেড় লক্ষ ডোজ করুনা ভ্যাক্সিন এবং আপদকালীন সময়ে বিশেষ ব্যবস্থাধীনে অক্সিজেন সরবরাহ করেছে।একটি বিধর্মী দেশের এই সাহায্য নিতে বাংলাদেশেরও কোন অসুবিধে হয়নি।কিন্তু সেদেশের মুসলিম ছেলেমেয়েদের শিখাতে হচ্ছে অমুসলিমরা লোভী পশুর চাইতে অধম।তাহলে এখানে কে লোভী আর অধমের পরিচয় দিয়েছে একথা কি সে দেশের মানুষ বুঝতে পারে?না পারলে বুঝা উচিত।সরকারের এক মন্ত্রীর একটি ভাষন সোস্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছিল।সেখানে তিনি বলেছিলেন,ভারত যখন ভ্যাক্সিন পাঠায় ওটা নিতে কোন দোষ নাই,ভারত যখন চাল ডাল পেয়াজসহ খাবার-দাবার পাঠায় তা নিতে দোষ নাই,গরু আসলে আর মাংস খেতে দোষ নাই।শুধু ভারত হবে ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র আর বাংলাদেশে কায়েম হবে ইসলামী রাষ্ট্র ব্যবস্থা।এই যে বৈপরীত্য তার মূলে রয়েছে এক ভয়ংকর খেলা।পাকিস্তানে এখন আর হিন্দু নেই বললেই চলে।সেখানে এক স্কুল ছাত্রী স্বপ্নে আদৃষ্ট হয়ে ধর্ম অবমাননার অভিযোগে এক শিক্ষিকাকে গলা কেটে হত্যা করেছে।সে পরিস্থিতি বাংলাদেশে হতে খুব একটা সময় লাগবে বলে মনে হচ্ছেনা। মুসলিম হাদিস ৪৩৬৬-- একমাত্র মুসলমান ছাড়া ইহুদি খ্রিস্টান সবাইকে আমি আরব ছাড়া করব।রসুল্লুলাহ বলেছিলেন কিয়ামত সংগঠিত হবে না ততক্ষন পর্যন্ত যতক্ষণ না মুসলমানেরা ইহুদিদের সাথে লড়াই করবে।তারা ইহুদিদের হত্যা করবে।আর ইহুদীরা পাথর খন্ড ও গাছের আড়ালে লুকাবে।তখন পাথর ও গাছগুলো বলবে,হে মুসলিম এই যে ইহুদি আমার পিছনে।এসো ওকে হত্যা করো।তাহলে এখন বাস্তব অবস্থা কি?সারা পৃথিবীতে একটি মাত্র ইহুদি দেশ ইসরাইল।কিন্তু এই শত্রু দেশটি বর্তমানে সোদি আরবের আকাশ নিরাপত্তার দায়িত্বে।অর্থাৎ যে দেশে ইসলাম ধর্ম আবির্ভূত হয়েছিল এবং যাদের সাথে ইসলামের সবচেয়ে বেশি শত্রুতা সেদেশ এখন ইসলামের রক্ষক।আর সংযুক্ত আরব আমিরাতের সাথে রয়েছে ইসরায়েলের কুটনৈতিক সম্পর্ক। তাই এসব বিভেদমূলক বিধান যা মানবতার ইতিহাসে বহু আগেই আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হয়েছে সে সব অভিশপ্ত বিধান যত মানবতার ইতিহাস থেকে মুছে যাবে তত মঙ্গল।