A simple guy down the earth,art film lover,We all do not agree with eachother and that makes each person unique, listen and you may learn something.i m sincere, sensitive,and have great sense of humor.
৩০০ বছর পরেও মানুষ এই গান শুনবে" কারণ আগামী ৩০০ বছর পরেও এমন একটা শিল্পী খুঁজে পাওয়া মুসকিল হবে" আমাদের পরের প্রজন্মের" রুনা লায়লার এই যাদুকরী কন্ঠ ইতিহাসের পাতায় থাকবে। তাই 2024 সালে এই কমেন্ট করে গেলাম।
এটাই পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ জাতীয় সংগীত। এটা ছিল আছে থাকবে। এটাকে কেউ পরিবর্তন করতে পারবেনা। এত আবেগ ও ভালোবাসা আর কোন জাতীয় সংগীতে নেই। যেখানে আমার দেশ কে এত সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছে।
আহা কি অসাধারণ কণ্ঠ ওনার অভাব পূরণ হবার মত নয় এই দরদী কন্ঠ দিয়ে মানুষের মনকে জয় করে নিয়েছিল যার কোন তুলনা হয় না যখন শুনি তখনই মনে হয় গানের মধ্যে হারিয়ে যাচ্ছি অশান্ত মনকে শান্তির পরশ দিয়ে যায় স্যালুট জব্বার স্যার পুর্ণ কথা দিয়ে সাজানো, মন কারা সুর, অমর কন্ঠ শিল্পী আব্দুল জব্বারের এই গান গুলো আপনারা বেচে রাখবেন। 62বসর এখনো শুনছি। আনন্দ গোস্বামী পীরগঞ্জ রংপুর।
আহা কি অসাধারণ কণ্ঠ ওনার অভাব পূরণ হবার মত নয় এই দরদী কন্ঠ দিয়ে মানুষের মনকে জয় করে নিয়েছিল যার কোন তুলনা হয় না যখন শুনি তখনই মনে হয় গানের মধ্যে হারিয়ে যাচ্ছি অশান্ত মনকে শান্তির পরশ দিয়ে যায় স্যালুট...................
১৯৭০ সাল, পৃথিবীর মানচিত্রে তখনও বাংলাদেশের জন্ম হয়নি। সেই সময়ে 'জীবন থেকে নেওয়া' চলচ্চিত্রে জহির রায়হান এই গানটি সংযোজন করেছিলেন। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা ও সুরের সেইদিনের সেই দেশাত্মবোধক গানটিই পরবর্তীতে আমাদের জাতীয় সঙ্গীতের মর্যাদা পেল।
এত কমেন্টস এসেছে অথচ একজনও লিখল না যে এই গানটির কথা ও সুর রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের। এটি একটি রবীন্দ্রসঙ্গীত। বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতের সমস্ত আবেগ আবেদন এই গানের মধ্যে রয়েছে। এই ছবিতে যারা গানটা গাইলেন তাদের উপস্থাপনা অসাধারণ।মন ছুঁয়ে যায়।