ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ও রাধারানী আপনাদের সকলকে সুখী ও ভালো রাখুক।
আমাদের এই ইউটিউব চ্যানেলে গ্রো করার জন্য আপনাদের সকলের আশীর্বাদে খুবই প্রয়োজন।
আজ প্রতিদিন নিত্যনতুন নতুন হিন্দু ধর্মীয় অনুষ্ঠান ও ভিডিও পাওয়ার জন্য আমাদের এই ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন এবং পাশে থাকা বেল আইকনটি অন করে দিন যাতে সকলের আগে আপনি ভিডিওটি পেয়ে যেতে পারেন।
আর আমাদের এই ভিডিওগুলো যদি অন্যান্য যেকোনো চ্যানেলে দেওয়া হোক না কেন আমরা শুধু কপিরাইট আইনের মাধ্যমে আমাদের নিজের করে নিতে বাধ্য হব।
কাম কৃষ্ণ সেবায় লাগিয়ে নিতে হবে আর ক্রোধ ভক্তদ্বেষী জনে। তাই তৃণাদপি অবশ্যই পালন করতে হবে কিন্তু দেশ জাতি ধর্ম রক্ষার্থে চেতনাবোধ জাগিয়ে ক্রোধ প্রদর্শন করতে হবে। আজকাল দেশ জাতি ধর্ম রক্ষার্থে আমাদের শাস্ত্র আলোচনার সঙ্গে নেই ধর্ম কে সম্মুখে রেখে যার অবস্থা ব্যবস্থা বেশ ভালোই চালানো হচ্ছে দেশ প্রেম জাতি ধর্ম রক্ষার্থে আমাদের সেই চিন্তাভাবনা নেই।
নমস্কার প্রভু জি, বিষ্ণু র অবতার ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ।আর শ্রীকৃষ্ণ র যারা উপাসনা করে তারাই বৈষ্ণব ।কিন্তু শ্রী কৃষ্ণ যার উপাসনা করে, তিনি হলেন ব্রাহ্মণ ।মহাভারত এবং পুরাণ সহ বিভিন্ন শাস্ত্র গ্রন্থে সেটাই দেখা যায়।"-"মহাভারতে পিতামহ ভীষ্ম যুধিষ্ঠির কে বলছেন -"আমার পিতা শান্তুনুও আমার কাছে ব্রাহ্মণের থেকে বেশি প্রিয় নন ব্রাহ্মণেরা তপস্যা র দ্বারা সকলকে শেষ করতে পারেন, কিন্তু অন্য কেউ তপস্যা র দ্বারা ব্রাহ্মণের কোন ক্ষতি করতে পারে না -------যুধিষ্ঠির তুমি কখনো ই ব্রাহ্মণের নিন্দা শ্রবণ করবেনা ------।( মহাভারত, অনুশাসন পর্ব ) একবার ব্রাহ্মণের প্রতি ক্ষুব্ধ হয়ে কৃষ্ণের পুত্র প্রদুন্ম, কৃষ্ণ কে বললেন, "পিতা আপনি ব্রাহ্মণের সেবা করে কি ফল পেয়েছেন স্পষ্ট করে বলেন ।কৃষ্ণ পুত্র কে শান্ত হতে বলে বললেন -"পুত্র, ব্রাহ্মণ পুজায় আয়ু কীর্তি, যশ ও বললাভহয় ।ব্রাহ্মণ সন্তুষ্ট হলে ই ধর্ম, অর্থ, কাম, মুক্তি সম্ভব হয়।একবার আমাদের গৃহে এক ব্রাহ্মণ এসেছিলেন এবং তিনি আমাকে বললেন কৃষ্ণ আমি পায়েস খাব।আমি তক্ষুণি তা এনে দিলাম ।তিনি কিছুটা খেয়ে আমাকে বললেন -"এই পায়েস আমার মাথা থেকে পা পর্যন্ত লেপে দাও "।আমি করলাম ও তাই ।পুত্র, তোমার জননী রূক্মিনী সেখানে উপস্থিত ছিলেন ।ব্রাহ্মণ তোমার মায়ের গায়ে অবশিষ্ট পায়েস মাথা থেকে পা পর্যন্ত লেপন করে, তোমার মাকে তার রথে ঘোড়ার মত জুড়ে দিলেন এবং মুনিবর সেই রথেচড়ে বসলেন ।তোমার জননী কে চাবুকের দ্বারা আঘাত করে রুক্মিনী বাহিত রথ চালিয়ে ভ্রমণ করতে লাগলেন ।আমি পেছনে পেছনে করজোড়ে দৌড়াতে দৌড়াতে বলতে থাকি -"ভগবান আপনি তুষ্ট হন "।( মহাভারত অশ্মমেধিকপর্ব, বারো, তের ) প্রভু জি, এবার বুঝে দেখুন বৈষ্ণবরা কত বড় বোকাচোদার দল ।ব্রাক্ষণের সেবা না করে কৃষ্ণ কৃষ্ণ করে কপাল চাপড়ে মরছে ? আর আপনি তো বোকাচুদার শিরমনি, ব্রাক্ষণ হয়ে কৃষ্ণ কৃষ্ণ করছেন ? যে শ্রীকৃষ্ণ ছিলেন ব্রাহ্মণের পাচাটা গোলাম , আপনি কৃষ্ণের গোলামি করে ব্রাহ্মণের জাত ক্ষুয়িয়েছেন ।( যদি এক বাপের ব্যাটা হন তো কমেন্ট ডিস্কানেক্ট করবেন না )
পদ্মপুরাণের ভাগবত মাহাত্ম্যে 70,71 নং শ্লোকে বলা হয়েছে--বর্তমানে সকল লোক ঘৃণিত কর্মে প্রবৃত্ত, আর শ্রী ভাগবত কথাটির সারাংশ বিনষ্ট হাওয়াই বীজ শুন্য তুষের মতো পৃথিবীতে অবস্থান করিতেছে
এরা কটা সামান্য শাস্ত্রের শব্দার্থ জেনে, পন্ডিতীপনা দেখিয়ে ,ধর্মের অন্তর দর্শনকে নষ্ট করার দায়িত্ব কে দিয়েছে। ওহে পন্ডিত, বেশি না বুঝে এই টুকুতো, বুঝলে হয়, - - - যে নিস্কাম হওয়া, ও ব্রহ্ম দর্শন ছাড়া সাধু হওয়া যায় না। সামান্য জ্ঞান নিয়ে কেন ভেদাভেদ আনছ? অদ্বৈতে কি কোন ভেদ থাকে। ভগবান বিষ্ণু কি পরমাত্মা থেকে ভিন্ন কিছু। নাম রূপের সীমার মধ্যেই কি শুধু বিষ্ণু ভগবান কে পাওয়া যাবে? মাফ করবেন, অসীমকে সীমার মধ্য শুধু মূর্খরই খোঁজে, সেই মূর্খের পরিচয় না দেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ।
