আমার বয়স এখন ৩০ চলছে। বিশ্বাস করেন ভাই, চাকরিতে বয়সসীমা ৩৫ করলে ও আমি ৩২ বছর পর্যন্ত চেষ্টা করবো। আমি কিন্তুু ৩০ বছর পর্যন্তই চেষ্টা করতাম। কিন্তুু আমি ২৮ বছর বয়সে মাস্টার্স পাশ করেছি ও করোনাতে ২ বছর নষ্ট হয়েছে। তাই এই ৩০ বছর বয়স খুবই কম মনে হয়েছে। তাছাড়া কেউ স্বীকার করুক বা না করুক একজন নতুন প্রার্থীর একটি ১ম শ্রেণির সরকারি জব হতে মিনিমাম ২-৩ বছর সময় দিতে হবেই। চাকরি না হলে ফ্রিল্যান্সিং বা অন্য সেক্টরে ট্রাই করবো। যারা ৩৫ বছর পর্যন্ত পরীক্ষা দিবে তাদের সংখ্যা খুবই নগণ্য। সবচেয়ে বড় কথা হলো ঐ বয়সে পড়ার এনার্জি থাকেনা বললেই চলে। আমরা যেভাবে মনে করতেসি অবস্থা খারাপ হয়ে যাবে সেইরকম কিছুই হবে না। সবাই কিছু না কিছু করবেই।
জিনিসপত্রের দাম কমান।তাহলেই সকল জনগন এর সুফল পাবে।একলাখ টাকা বেতন বাড়িয়ে চাউলের কেজি ২০০ টাকা করলে বেতন বাড়িয়ে লাভ কি।তবে হ্যাঁ এটা ঠিক গ্রেড অনুযায়ী বেতন বৈষম্য বর্তমানে ডে নাইটেের চেয়ে বেশি পার্থক্য।তাই স্কেল এর পার্থক্যের বৈষম্য দুরকরতে হবে।উপরের লেভেলের বেতন ও বেশি উপরি আয় ও বেশি।যার কারনে ৫০ লাখ টাকা দিয়ে কোরবানি আর ভাল মানের গাড়ির সমস্যা হয় না।যদি উপরি আয় না থাকত তাহলে এত প্রাইভেট কার কিনতে পারত না।বেশি প্রাইভেট কার এর জন্যই সকল স্হানে যানযট বেশি।বিশেষ করে এত ফ্লাই ওভার, ওভার ব্রীজ করে ও যানযট ঠেকানো সম্ভব হচ্ছে না।তার প্রধান কারন কর্মকর্তা কর্মচারিদের বাড়তি আয়।আর বাড়তি আয় আসে কোথা থেকে? সরকারি বেতন সীমিত থাকা সত্ত্বে ও গাড়ি বাড়ী হয় কোথা থেকে।তা বিজ্ঞজনেরাই বিচার করুন।মোট কথা দূর্নীতি, ঘুষ, উৎকোচ, এগুলো বন্ধ করার চেষ্টা করুন। বেতনের টাকায় কোন মতে চলতে পারাটাই সৎ উদ্যোগ।তাই জিনিস পত্রের দাম কমান যাতে আমরা সাধারন মানুষ দুবেলা দুমুঠো ভাত স্বাচ্ছন্দ্যে খেতে পারি আর স্বাভাবিকভাবে চলতে পারি।