দাদা আগায় গড়ায় তিলক আর গালায় ফুল গাছ লাগালে ভক্ত হওয়া যায় না। আপমার বয়স হয়েছে তাই আপনাকে সম্মান দিচ্ছি। তবে আপনি প্রথমে যে একটা উদাহরণ দিয়েছেন সেটাই আপনার ভূল।আপনি বলচেন একটা অজ্ঞ বা মূর্খ বেক্তির হাতে যদি একটা দামি জিনিস দেওয়া হয় তাহলে সেই এটার মূল্য বুজবেনা এটাই তো বলচেন নাকি।এবার আমি বলি যে বেক্তি ঐ মূর্খ হাতে এতো দামি জিনিস দিয়েছে সেই তো আরো বড় মূর্খ। কারন সেই জানেনা ঐ বেক্তি মূর্খ তার হাতে দিলে এটার দাম থাবেনা। সেই যখন এটাই জানেনা তার হাতে দিলে এটার দাম থাকবেনা তাহলে সেই কিসের জ্ঞাণী। যাক এবার আসুন সেই দামি জিনিস গুলো হচ্ছে স্যাছর গ্রহন্ত। আমার মতে এই দামী জিনিস গুলো তো ঈশ্বরের কথা যা বড় বড় পূন্ডিতরা স্যাছর গ্রহন্ত মাধ্যমে লিখেছেন। দিন কৃষ্ণ ঠাকুর শুধু এগুলো তুলে ধরছেন।তাহলে এবার আপনার বলুন দিন কৃষ্ণ ঠাকুর মূর্খ। নাকি যে পূন্ডিত গুলো এই স্যাছর গ্রহন্ত গুলো লেখেছেন তারা মূর্খ বিচার আপনারা করুন।আমি বলছিনা আগায় গড়ায় তিলক মাখলে ভক্ত হওয়া যায় না। ভক্ত হতে হলে ঈশ্বরের দেওয়া ধর্ম সঠিক অর্থ বা সঠিক তত্ত্ব জানা লাগে। জয় হোক সত্যের।।
হরেকৃষ্ণ প্রভু !শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু স্বয়ং শ্রীকৃষ্ণ। তিনি রাধারানির অঙ্গকান্তি ও ভাব নিয়ে কলিযুগে জীব উদ্ধার কার্যে আবির্ভূত । তিনি যে আদর্শ প্রচার করেছেন তা গীতার আদর্শের সহিত সাদৃশ্যপূর্ন নয়! তাই বাস্তবে এত সমস্যা চলছে। পন্ডিত ভক্ত হোল আর তাঁর বৃত্তি ত্যাগ করে নেচে বেড়ালেন। তা তাঁর অন্তর্ধান হোল কিভাবে?
Sir, Supreme Court says all the Hindu gods and goddesses are mythological characters. As World historians and archeologists always proved the same. Historian Lord Cunningham dug out whole Mathura to find the proof of Lord Kirshna and unfortunately found nothing of Lord Krishna but only of Lord Buddha. If someone visits the Mathura museum which is filled with thousand of Buddha stone statues, will find the proof. Your Lord, emphasizing only on bhakti and trust rather than proof. My father Babashaheb says " BHAKTI AND BLIND TRUST WILL ONLY BRING YOUR CERTAIN RUINATION. 😊
আমরা সাধারণ মানুষ এতদিন আপনাদের মতন বাবাজির কাছে থেকে বিভ্রান্তি হয়েছিলাম কিন্তু যেদিন থেকে দিনে কৃষ্ণ ঠাকুর সত্যকে তুলে ধরেছে সেদিন থেকে বিভ্রান্তি আমাদের আস্তে আস্তে সরে যেতে লেগেছে প্রণাম নিবেন বাবাজি
