আমি দুআ করি আল্লাহ পাক আমার দাদা কে আল্লাহ পাক কবুল করে এবং কাল কিয়ামত মাঠে বিনা হিসেবে জান্নাতুল ফেরদৌসের উচ্চ মকাম দান করে আমিন ❤❤️❤️❤️❤️❤️🥰🥰🥰❤️❤️😭😭😭😭😭😭😭😭😭🥰🥰🥰❤️🥰😭🥰😭
Subhanallah Alhamdulillah La ilaha illallahu Allahu Akbar La hawala wa la quwwata illa billah Assalatu Assalamu Alaika Ya Rasullullah Alhamdulillah Alhamdulillah Alhamdulillah Astaghfirullah Astaghfirullah Astaghfirullah Fallahu Khairun Hafeezao Wa Hua Arhamar Raheemin
আল্লার ভয় বান্দাকে গুনাহ করা হইতে বিরত রাখে না, কারণ হাদীছ নং ৬৭১২ অধ্যায় ৫১ ছহীহ মুসলিম আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত: নবীজী বলেছেন "আল্লার শপথ, যদি তোমরা গুনাহ না করতে তবে আল্লাহ অবশ্যই তোমাদের ধ্বংস করে এমন কাওম সৃষ্টি করতেন যারা গুনাহ করে ক্ষমা প্রার্থনা করতো এবং তিনি তাদের ক্ষমা করে দিতেন" !!! 🇧🇩
আপনি নিয়মিত নামাজ রোজা করছেন এবং আশা করছেন যে জান্নাতে যেয়ে খুবই মজা করবেন তাহলে আপনি খুবই আশাহত হবেন, কারণ জান্নাতে আপনি ততটা মজা করতে পারবেন না, কারণ জান্নাতে আপনার কখনোই বীর্যপাত ঘটবে না, কারণ জান্নাতে আপনার মূত্রদ্বার এবং মলদ্বার আল্লাহ বন্ধ করে রাখবেন !! 🇧🇩🇧🇩
শুধু শিয়াই নয় আহলে হাদিসও (আলবানী) ইসলামের মধ্যে পড়েনা।কারন ১৪০০ বছর পর কোন নতুন ধর্ম গ্রহনযোগ্য নয়,পুরোটাই বেদাত ও হারাম।তারা ইহুদীতের মান্থলি পেইড এজেন্ট।
আপনি ও আপনারা কোন কোন হাদিস মানেন তাহা একটু ক্লিয়ার করে বলুন তাহলে সাধারণ মানুষের ও মানিতে সুবিধা হবে। কারণ হাদিস দুই প্রকার ১) আহসানাল হাদিস ২) লাহু ওয়াল হাদিস। আপনরা কেনটা মানেন একটু বলেন। তারপর যা আছে সুন্নি হাদিস শিয়া হাদিস হানাফি হাদিস মালেকি হাদিস শাফি হাদিস হাম্বলী হাদিস আহলে হাদীস দেও বন্দী হাদিস সহি হাদিস, জয়িফ হাদীস, জাল হাদিস, মওদু হাদিস, আরো কতকি হাদিস তাহলে মানুষ মানিবে কোনটা। হাদিসের বেড়াজালে আষ্টেপৃষ্ঠে জরিয়ে আছে মুসলমান
ইসলামের আর এক নাম "জাহান্নাম", ইসলামের রাস্তা হলো নিশ্চিত জাহান্নামে যাওয়ার রাস্তা কারণ ১৭:১৫নং আয়াতে আল্লাহ বলেন "কোন রাসুল না পাঠানো পর্যন্ত আমি কাউকেই শাস্তি দান করি না" অর্থাৎ জাহান্নামে পাঠান না, সুতরাং আল্লাহ "মুহাম্মদ(সাঃ)" নামক একজন রাসুলকে মক্কায় পাঠিয়ে তার উপরে কোরান নাযিল করেছেন আপনাকে জাহান্নামে পাঠানোর জন্য !!! 🇧🇩🇧🇩
ছাগলের গর্ভে শুধু ছাগলই জন্মায়, গর্ধভের গর্ভে শুধু গর্ধভই জন্মায়, তবে মানুষের বেলায় ব্যাতিক্রম হয়, কারণ মানুষের গর্ভে শুধু মানুষই জন্মায় না, "মুমীন মুসলমান" নামক এক ধরণের গর্ধভও জন্মায় !! 🇧🇩
দুআ করি আল্লাহ পাক হজুর কে কবুল করে এবং কাল কিয়ামত মাঠে বিনা হিসেবে জান্নাতুল ফেরদৌসের উচ্চ মকাম দান করে আমিন। ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰
আল্লাহ কোরান নাযিল করেছেন আপনাকে জাহান্নামে পাঠানোর জন্য, কারণ ১৭:১৫নং আয়াতে আল্লাহ বলেন "কোন রাসুল না পাঠানো পর্যন্ত আমি কাউকেই শাস্তি দান করি না" অর্থাৎ জাহান্নামে পাঠান না, সুতরাং আল্লাহ "মুহাম্মদ"(সাঃ) নামক একজন রাসুলকে মক্কায় পাঠিয়ে তার উপরে কোরান নাযিল করেছেন আপনাকে জাহান্নামে পাঠানোর জন্য !!! 🇧🇩🇧🇩
সূরা হ্বজের ২৭নং আয়াতে আল্লাহ বলেন "মানুষের মধ্যে হজ্বের জন্যে ঘোষণা প্রচার কর, তারা তোমার কাছে আসবে পায়ে হেঁটে এবং সর্বপ্রকার কৃশকায় উটের পিঠে সওয়ার হয়ে দূর-দূরান্ত থেকে", এই আয়াত প্রমান করে যে আল্লাহ ভবিষ্যৎজান্তা নহে, কারণ এখন অধিকাংশ হাজীরাই দূর-দূরান্ত থেকে হ্বজ করতে আসেন প্লেনে সওয়ার হয়ে !! 🇧🇩🇧🇩
রাজতন্ত্রসৃষ্ট কুরআন-বিরুদ্ধ ‘সালাফি’ এবং ‘আহলে হাদিছ’ ফিতনা থেকে সাবধান। ======================================================= ‘সালাফি’ অর্থ হলো, রাসুল, সাহাবী, তাবেইন এবং তাবেতাবেইনদের অনুসরন করা। এমন মানহাজের কথা শুনে সাধারণ মানুষ গদগদ হয়ে যাবারই কথা। কিন্তু পবিত্র কোরআন তাবেইন বা তাবেতাবেইন তো বটেই, সকল সাহাবীকে অনুসরনের নির্দেশ দেয় না। সুরা তওবার ১০০ নং আয়াতে আল্লাহপাক কেবল আনসার এবং মুহাজির সাহাবীদের প্রতি সন্তুষ্ট হওয়ার কথা বলেছেন। আনসার এবং মুহাজিরদের যারা অনুসরন করে তারাও জান্নাতি। কাজেই আল্লাহর রাসুল এবং আনসার-মুহাজির সাহাবীদের অনুসরন করা বাধ্যতামূলক। সাহাবীদের মধ্যে অনেকেই নবী মৃত্যুর পর মুনাফেকীকে লিপ্ত হয়েছিলেন। হযরত তুলায়হা তো ইসলামই ত্যাগ করেছিলেন। অবশ্য পরে ইসলামে ফিরে এসেছিলেন। তাবেইন ইয়াজিদের মাত্র একটি ঘটনাই বেশী চাওর হয়েছে, তা হলো-কারবালা। অথচ এই তাবেইন ইয়াজিদ-বি-মুয়াবিয়া হাররার যুদ্ধে মদীনায় সাহাবীর স্ত্রী কন্যাদের ধর্ষনের নির্দেশ দিয়েছিল। সাহাবীদের ছোট ছোট শিশু কন্যাদেরও ধর্ষন করা হয়েছিল। প্রায় ১০০০ অবৈধ শিশুর জন্ম হয়েছিল তার এই কীর্তির কারনে। অগণিত সাহাবীকে নির্বিচারে হত্যা করা হয়েছিল। সাহাবী মুয়াবিয়া আহলে বাইতের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরেছিলেন। সাহাবী আমর ইবনুল আস ক্ষমতার জন্যে ইসলামের ইতিহাসে প্রথম ‘প্রতারকের’ দায়িত্বে অবতীর্ণ হয়েছিলেন। উমাইয়ারা ক্ষমতায় দীর্ঘস্থায়ী হয়ে যাওয়ায় তাদের সবকিছুই ইনডেমিনিটি দিতেই এই সালাফি মানহাজের সৃষ্টি করা হয়েছিল। রাজতন্ত্রের কথিত আলেমরাই এই ধর্মমতের শ্রষ্টা। আজো সেই ধারা অব্যাহত আছে। আর নবীর বংশ ধ্বংসকারীরাই ইসলামের ধারক-বাহক সেজে বসে আছে। রাজতান্ত্রিক সৌদি শিক্ষা-দীক্ষা, শিল্প-সংস্কৃতি, মানবতা-সভ্যতা সবদিক থেকে চরমভাবে পিছিয়ে থাকা সত্বেও মানহাজের নামে কথিত সালাফি ধর্ম প্রচার করে নিজেদের প্রভাব প্রতিপত্তি বৃদ্ধি করে চলেছে বিশ্বব্যাপী। আর এর জন্যে প্রচুর পেট্রোডলার ব্যয় করে তারা। তাদের কথিত প্রতিষ্ঠান থেকে মগজ ধোলাই করে আসা কথিত ‘আলেম’ এবং ‘ডক্টর’ নামীয় এদেশের কিছূ মুর্খ মোল্লারা/ষাঁয়ক রাজতান্ত্রিক সালাফি মতবাদকে ‘সহীহ আকীদা’ নাম দিয়ে আকিদা ব্যবসায় লিপ্ত এবং ধর্মের নামে সৌদিনীতি মানুষকে গেলাতে ব্যস্ত। লেবাসধারী এইসব মূর্খরা কথায় কথায় মানুষকে কাফের আখ্যা দেন। অথচ এই আকীদা বিষয়টি কোরআন-হাদিছের কোথাও নাই। আর কোরআন-হাদিছের কোথাও না থাকলে তা তো সুষ্পষ্ট বিদআত বলে তারাই প্রচার করেন। এবার বুঝে নিন শুভংকরের ফাঁকিটা কোথায়! রাজতন্ত্র টেকাতেই এই ধর্মমতের সৃষ্টি করা হয়েছিল। আর ‘আহলে হাদিছ’ হলো এই সালাফির একটা উপশাখা। রাসুলের হাদিছের নামে বুখারি গং-এর শোনামিয়ার গল্প দিয়ে তারা মানুষকে কুফরির দিকে নিয়ে যাচ্ছে। অথচ কোরআনের সাথে বুখারি গং-এর হাদিছ মানাই হলো সবচেয়ে বড় শির্ক। আয়াতগুলো ভাল করে বুঝে পড়ে দেখুন [৭: ৩], [২৫:৩০], [৩১:৬] [১২: ৪০]’’ সত্য আপনার সামনে স্পষ্ট হয়ে যাবে। আল্লাহপাক আমাদের সকলকে এই কোরআন-বিরুদ্ধ রাজতন্ত্রী ফিতনা থেকে বেঁচে থাকার তৌফিক দান করুন।
আল্লার আলটিমেট প্ল্যান হলো এই দুনিয়াটাকে পুরাপুরি ইসলাম মুক্ত করা, তাই এই দুনিয়াতে যতদিন একজন খাঁটি মুসলিম জীবিত থাকবে ততদিন আল্লাহ কেয়ামত হতে দিবেন না (মুসলিম, হাদিস : ২৭০) !! 🇧🇩🇧🇩