নদিয়া জেলার হাসপাতালের সম্পর্কে বলা তথ্য ঠিক হলেও, কিছু তথ্য ভুল। আমার হাসপাতালের কাছেই বাড়ি। হাসপাতাল টা চিটফান্ড এর কারণে বন্ধ হয়েছিলো ঠিকই, কিন্তু এখনো প্রযন্ত ওই হাসপাতালে কেউ আত্মহত্যা করেনি বা যখন হাসপাতাল চালু ছিল, তখনও চিকিৎসার জন্যও কেউ মারা যায়নি। হাসপাতালে ভূতুড়ে কোনো কার্যকলাপ এখনও কেউ কোনোদিন লক্ষ্য করেনি। বর্তমানে হাসপাতালটা চোর, ডাকাত, মাতাল, ও মধু চক্রের সাথে জড়িত লোকেদের আড্ডা খানা। তবে কিছু বছর আগে হাসপাতালের সামনের রোড এ একটা খুন হয়েছিলো এবং সেটাও ছিলো ডাকাত দলের কাজ। এমনকি গরমের রাতে গ্রামের লোকেরা হাসপাতালের মাঠে হওয়া খাওয়ার জন্যও বসে থাকে। মাঝে মাঝে অল্প বয়সের ছেলে মেয়ে দের গোপনে প্রেম করতেও দেখা যায়। আগুন লাগার কারণ ছিল মাতাল দল,, তারাই আগুন লাগিয়েছিল, এবং আমরা গ্রামের লোকেরা সেই আগুন নিভিয়ে ছিলো।
এইই রায় বাড়িতে আমি পার্সোনালি 5-6 বার গেছি, ইভেন এন্টার এরিয়া ঘুরে দেখছি। সমগ্র বাড়িটির প্রত্যেকটা রুম , প্রত্যেক অঙ্গেল থেকে ঘুরে ঘুরে দেখছি। সমগ্র প্লেসটাতে কেমন একটা গা ছমছমে ব্যাপার। ঔই বাড়িতে কিছু রুম মোটামুটি ভাবে থাকার উপযোগী করে কিছু মানুষ জীবনযাপন করছেন, উনারা নাকি তাদের পূর্বপুরুষ। বাড়িটির পিছনে বেশ বড় একটা পুকুর আছে। বাড়িটির আদার সাইডে প্রবেশের পথে বেশ কিছু ছোট ছোট মন্দির আছে সেই গুলো কারুকার্য দেখার মত, এখনো অনেকটাই অক্ষত রয়েছে। ওভারঅল প্লেসটা আমার কাছে ভালই লেগেছে । 😊