সব উপ ভোগ মনের চাহিদা মিঠানোর মহা আয়োজন যদিও বা শিরোনাম ভিন্ন হয়।ঘিলা জল যাবতীয় ইত্যাদীর সব খেলার পরিকল্পনা হলো নানীদের মাজে মজাদার আসর জমানো হাল চিত্রে হাড়েঁ হাড়েঁ নেট দুনিয়ায় ভাসছে ও দুলছে অবিরাম মধু চন্দ্ররীমায় নারী মদের নেশায় পাই পাই করে।ওজন করে হিসাবে নিক্তি কড়া গন্ডায চুল ছেঁড়া ঝাঁকুনিতে সম্মুখে জাতির বিজ্ঞ আদালতে সমান সমান সুতার স্ক্যালে পরিমাপ করে নিয়ে শেষ বারের মতো হাসছে আর কি?
এটা যদি ও নারী আন্তঃনারী দারা খেলা কিন্তু বিচারক ও দর্শক গ্যালারী পুরুষ বেষ্টনীর বলয় প্রাচীর দিয়ে ঘেরা যা এক ধরনের ব্লু ফিল্মসের নামান্তর ছাড়া আর কিছুই নয়।
বানরের স্বভাব সেই যদি পৌঢত্বের ভারে নুয়ে পড়ে তখনও কিন্তু বাঁদরামির স্মৃতি রোমান্হন অনেক চমক দেয়ার সুযোগ সুবিধায় হাত বাড়ায় তাথে বিশ্ময়াবিত হবার কিছুই নেই।
সাংগ্রাই ও লিভ টুগেদার একই সূত্রে গাথাঁ জোড়া ফুল যেনো জমজ সহোদর একটা কনে অপরজন ছেলে। একই বস্তকে ভিন্ন আমেজে গিলানোর স্হূল ভোগবাদী চলচিত্র নির্মাতা ফ্রী সিনেমা স্টাইলে ভিন্নতা আছে।
আপনি বাঙ্গালী হয়ে বাংলা ভাষাটাকে সম্মান দিতে জানে না আর অন্য ভাষা কালচার কি ধারণা থাকতে পারে আপনার,মানুষ হয়ে যান জনাব মানুষের মত কথা বলুন নেগেটিভ থেকে বের হয়ে আসুন
এ কোন জ্ঞানী গুণির সভ্য জাতির মানডন্দ নির্মাণ সমাজিক স্মৃতি চারন ঐতিহ্যের প্রতিক নারী পুরুষের অবাধ মেলা মেশার ছাড়পত্রসহ মদের বোতল খুলে খুলে জাতি গোষ্টির ইজ্জত আব্রু ভক্তি শ্রদ্ধা এবং মান হানি কর একটি প্রতীকী যৌন মেলা।বৈ কি ধর্মের প্রতি অগাধ আস্হা ভালবাসা থাকলে এ গড্ডালিকা তামাশাভরা আয়োজন কেন বিবেক নামক আদালত অন্তরায় হয়ে রিপুর সাগরের প্লাবনকে বাধা দিয়ে আটকায়ে।সংযম ও আদর্শের বাতিঘর হয়ে দাঁড়াল না।কেন? কেন? কেন?