সুপ্রিয়া দেবী তো রক্ষীতা ছিলেন।যেটা অন্যায় সেটা অন্যায়।মহানায়ক উত্তম কুমার বলে সেটা কে খুব ভালো বলে সকলে হাততালি দিচ্ছে সেটা ঠিক নয়।এখানে একমাত্র সূচিত্রা দেবীই ঠিক।তিনি মহানায়ক কে কোনো রকম পশ্রয় দেন নি।কারণ তিনি যে মহানায়িকা।আর সুপ্রিয়া দেবী কে শুধু রান্নাঘরেই মানায়।আমার কোনো দিনই ভালো লাগতো না।
ষাট সালে সাথে সুপ্রিয়া দেবী খুব ভালো করে সিনেমা করে সুপার-ডুপার হিট করলেন ৬৩ সালে উনার কাছে গিয়ে শুরু করে দিলেন থাকা এতেই বোঝা যায় কার কেমন চরিত্র যতসব নোংরামো।
Meyera chokher vruu r chikon koro na.....dekso too kivabe....pagol hoye jete hoy....vruu r tulo na plz. Amar mone hoy takee black magic korao hoyechilo
সুচিত্রা সেনের কাছে প্রথম যান উত্তম কুমার আশ্রয় চাইতে। কিন্তু তিনি বুঝিয়ে ফিরিয়ে বাড়ী পাঠান। এই হল সুচিত্রা সেনের মহানুভবতা। চিন্তায় ভাবনায় তিনি মহান ছিলেন ।তাই তিনি মহানয়কা। তখনতো দিবা সেন মহাশয় ইহলোকে ছিলেন না। থাকতেন ও একা ।সুতরাং উত্তম বাবুকে আশ্রয় দেওয়া ও ইচ্ছা করলে তাকে বিয়ে করাটাও সহজ ছিল। কিন্তু তিনি তা করেন নি। ভেবেছিলেন স্বামী স্ত্রীর মনোমালিন্য ক্ষনস্থায়ী। ওটা ঠিক হয়ে যাবে। কিন্তু উত্তম বাবু একটু বেশী আবেগপ্রবন ছিলেন। তাই তিনি ভেবে ছিলেন একবার সুপ্রিয়া দেবীর বাড়ী যাবেন। কিন্তু সুপ্রিয়া দেবী হালকা চিন্তার মানুষ ছিলেন বলে আগু পিছু কিছু না ভেবেই উত্তম কুমারকে আশ্রয় দেন। রাগের মাথায় আশ্রয় পেয়ে তিনিও থেকে গেলেন। আমার গভীর বিশ্বাস সুপ্রিয়া দেবীর আশ্রয় তখন না পেলে উত্তম কুমার ফিরে যেতেন বাড়ীতে। আর তা হলে অতি রিচ রান্না তাকে খেতে হত না এবং এত অল্প বয়সে তাঁর গোলকধামে যেতে হত না।
সুপ্রিয়া দেবীকে উত্তম কুমারের স্ত্রী হিসেবে মানিনা। উত্তম কুমারের একমাত্র স্তী হলো গৌরী দেবী। সুপ্রিয়ার মেয়ে সোমার প্রতিও উত্তম কুমারের কুনজর পড়েছিল, মা হয়ে সেটাও সুপ্রিয়া মেনে নিয়েছিল শুধু গৌরী দেবীর কাছে যেভাবে উত্তম কুমার ফের চলে না যায়। সুপ্রিয়া নীচ,স্বার্থপর, নিকৃষ্ট।
These are only OLD ROTTEN NEWS about her career. But it doesn't show her hidden marriage with AMITABH BACHCHAN and will never be be disclosed that TO SECRECY in future TOO as already family troubles.
ধান ভাঙতে গিয়ে শিবের গাজন গেয়েছেন । আসল কথা না বলে পুরনো কাসুন্দী ঘাঁটলেন । কিছু টাকা রোজগার করাই এই ভিডিওটার লক্ষ । তিন বছরে কজন দেখেছেন বা লাইক দিয়েছেন ?
সুচিত্রা সেন স্বপ্নেও সুপ্রিয়া দেবীর মত ঐ রকম কারো ঘর ভাঙ্গা মনের মেয়েই নয় " বরং মহীয়সী নারী বলেই জীবন গড়তে আসে ভাঙতে না । যদিও সত্যিকার ভালবাসা আন্তরিক অনুভুতি থাকা স্বাভাবিক যে ভাবে হৃদয় দিয়ে দুুজন অভিনয়ের অভিব্যক্তির প্রকাশ যা হৃদয় মানুষের ছুঁইয়েছে । তাছাড়া উত্তম কুমারের স্ত্রী - গৌরীদেবী দ্বিতীয় স্ত্রী দুই বৌ সহ গোটা পরিবার-- রমাদির ব্যবহার রূপ গুন ব্যক্তিত্বের কাছে বরাবর সবাই আন্তরিিকভাবে দুর্বল আর এই জন্যই মৃত্যুর পর রমাকে দিয়েই ফুলের মালাটি দেয়ার কথা বলেছিলো -- "তার বিষয়ে কেউ কথা বলেনি উল্টো উত্তম পরিবারের সবাই তাকে শ্রদ্ধা ভালবাসাতে ভরে রেখেছে সবসময়ের যোগাযোগ ছিল । খামাকা অনন্যা অসাধারণ শৈল্পিক গুনের কথা আসল বাদ দিয়ে বিধায় নিয়ে টানাটানি ,,,,, ভালবাসা অনুভুতি থাকলেও কাউকে কি বলবে ! কেন বলবে - কারো কৈফৎ দেবার প্রয়োজন ছিলো কি কোনদিনও বাস্তবিক বোধ করেনি ! শোনা গেছে এটাই উত্তম হাসতে হাসতে বিয়ের কথা বললে -- সুচিত্রা উত্তর দেন তবে আর কেরিয়lরের উন্নতি কারো সবসময় লেগেই থাকবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা । শ্রদ্ধা নিরন্তর,,,
হ্যা জানি তো। প্রতি বছর বিদেশে গিয়ে রক্ত পাল্টে আসতেন। পয়সা ছিল বলে এত বছর বেচেছেন। আমাদের ঘরে এই ধরণের মহার্ঘ্য মারণ রোগে মানুষ এতদিন পৃথিবীতে নিঃশ্বাস নিতে পারে নাকি।