সুস্বাগতম বন্ধুরা,, নিজে জানতে চাই, সকলকে জানাতে চাই। তাই বলতে পারেন,, জানতে চাওয়ার ইচ্ছা জ্ঞান বাড়ানোর প্রচেষ্টা।। ভুল ত্রুটি মাফ করে সাথে থাকবেন। ধন্যবাদ।।🙏
For business inquiries: roypapiya.civil@gmail.com ======================================= #ochenachokhe
খুব সুন্দর তথ্য পেলাম।আচ্ছা দিদিভাই, আমার একটি বিষয় জানতে ইচ্ছা করে, সেটি হল হকিন্স প্রথমে ভারতে এসে সম্রাট জাহাঙ্গীরের সঙ্গে কোন ভাষায় কথা বলেছিল? পরে থমাস রো কোন্ ভাষায় কথা বলেছিলেন সম্রাটের সঙ্গে। তখন তো ইংরেজি ভাষা ভারতে চালু হয়নি।সম্রাট তাঁকে কোন ভাষায় আপ্যায়ন করেছিলেন?
হরে দিদি দয়া করে আপনে আমাদের ভারতবর্ষের প্রতিটি রাজ্যের প্রতিটি বিদ্যালয়ে ভারতীয় শিক্ষা ব্যবস্থা চালু করার জন্য জনসচেতনতা মূলক ভিডিও বানাবেন এবং সরকারের কাছে আবেদন করা প্রয়োজন তানাহলে সনাতন হিন্দু ধর্মকে রক্ষা করা জাবেনা এবং পরবর্তী প্রজন্মের কাছে সনাতনের বার্তা পৌঁছানো যাবে না।
মুসলিমবিদ্বেষী লেখক আর্নেস্ট হ্যাভেল লিখেছেন ❝মুসলমান রাজনৈতিক মতবাদ শুদ্রকে দিয়েছে মুক্ত মানুষের অধিকার, আর ব্রাহ্মণদের ওপরেও প্রভুত্ব করার ক্ষমতা। ইউরোপের পুনর্জাগরণের মতো চিন্তাজগতে এও তুলেছে তরঙ্গাভিঘাত, জন্ম দিয়েছে অগণিত দৃঢ় মানুষের আর অনেক অত্যোদ্ভুত মৌলিক প্রতিভার। পুনর্জাগরণের মতোই এও ছিল মূলত এক পৌঢ় আদর্শ।... এরই ফলে গড়ে উঠল বাঁচার আনন্দে পরিপূর্ণ এক বিরাট মানবতা। সেই মানবতার দ্বার উন্মোচনে বখতিয়ার খিলজির বঙ্গজয় ছিল প্রশ্নহীন এক মাইলফলক। বৌদ্ধদের জন্য সেটা ছিল অনেক বেশি গ্লানিমুক্তি। অনেকটা নবজীবন। মুসলিম বিজয় তাদের কোনো কিছু ধ্বংস করেনি, বিপন্ন করেনি তাদের; বরং খুলে দিয়েছে মুক্তির সদর দরজা।❞[৮] এবং দীনেশচন্দ্র সেনের ভাষায়, ‘মুসলমানগণ কর্তৃক বঙ্গবিজয়কে বৌদ্ধরা ভগবানের দানরূপে মেনে নিয়েছিল।’ নালন্দার ধ্বংস মুসলিমদের হাতে হলে মুসলিম বিজয়কে কেন বৌদ্ধরা ভগবানের অনুদান মনে করবেন?
হরে কৃষ্ণ দিদি দয়া করে আপনে আমাদের ভারতবর্ষের প্রতিটি রাজ্যের প্রতিটি জেলায় অতি দ্রুত গুরুকুল স্থাপনের জন্য জনসচেতনতা মূলক ভিডিও বানাবেন এবং সরকারের কাছে আবেদন করা প্রয়োজন তানাহলে সনাতন হিন্দু ধর্মকে রক্ষা করা জাবেনা এবং পরবর্তী প্রজন্মের কাছে সনাতনের বার্তা পৌঁছানো যাবে না।
এক সময় দক্ষিন ভারতের লোকরা ভারত বলে কিছুই জানত না। ব্রিটিশরা চলে যাওয়ার পর দক্ষিণের অংশ ভারত দাবি করে দখন করার চেষ্টা করে। পরবর্তীতে অনেক যুদ্ধ হয়েছে। মূলত যুদ্ধ করেই দক্ষিণের অংশ ভারত দখল করে। যেমন অখন্ড বাংলা বলতে যেমন বাংলা, বিহার, উষিষ্যা, আসাম বোঝায় ঠিক ভারত বলতে মধ্য প্রদেশ, উত্তর প্রদেশ, হরিয়ানা এইগুলোকেই বোঝায়। এর বাহিরে কোন ভারত নেই।
এটা মোদী সরকারের একটি অপপ্রচার, আর এই গল্পের সবচেয়ে দূবল দিক হলো লাইব্রেরীর আগুনের স্হায়ীত্ব। একটি লাইব্রেরী টানা তিন মাস কি করে জ্বলতে পারে? বোকার স্বর্গে বাস করছেন?
ভীষ্ম বললেন, 'হে যুধিষ্ঠির, আমার কথা শোন, শ্রাদ্ধের আচার-অনুষ্ঠানের সাথে সম্পর্কীয় ব্যক্তিরা, শ্রাদ্ধকে শ্রাদ্ধের বিবেচনায় উপযুক্ত বলে মনে করে এবং প্রতিটির সাথে কী কী উপকার যুক্ত হয় সেগুলি কী? হে রাজা যদি শ্রাদ্ধে তিল, ধান, যব, মাসা, জল, শিকড় ও ফল দেওয়া হয়, তবে পিত্রীরা একমাস পর্যন্ত তৃপ্ত থাকেন। মনু বলেছেন, যদি প্রচুর পরিমাণে তিল দিয়ে শ্রাদ্ধ করা হয় তবে এই ধরনের শ্রাদ্ধ অক্ষয় হয়ে যায়। সব ধরনের খাবারের মধ্যে তিলকে সেরা হিসেবে গণ্য করা হয়। শ্রাদ্ধে মৎস্য নিবেদন করলে পিত্রীরা দুই মাস পর্যন্ত তৃপ্ত থাকে। ভেড়ার মাংস দিলে তারা তিন মাস এবং খরগোশের মাংসে চার মাস তৃপ্ত থাকে। হে মহারাজ, ছাগলের মাংসে তারা পাঁচ মাস তৃপ্ত থাকে, ছয় মাস শুষ্ক শূকরমাংস দিয়ে এবং সাত মাস পাখির মাংসে তৃপ্ত থাকে। প্রীশতা নামক হরিণ থেকে প্রাপ্ত হরিণের মাংসে তারা আট মাস তৃপ্ত থাকে, এবং রুরু থেকে নয় মাসের জন্য প্রাপ্ত এবং দশ মাস গবয়ার মাংস দিয়ে। মহিষের মাংসে তাদের তৃপ্তি থাকবে এগারো মাস। বলা হয় শ্রাদ্ধে গরুর মাংস পরিবেশন করলে তাদের তৃপ্তি এক বছর স্থায়ী হয়। ঘি মেশানো পয়সা পিত্রীর কাছে গরুর মাংসের মতোই গ্রহণযোগ্য। বদ্রিণাশের মাংসে পিত্রীর তৃপ্তি বারো বছর স্থায়ী হয়। গন্ডারের মাংস, চন্দ্র দিবশের মৃত্যুবার্ষিকীতে পিত্রীদের দেওয়া হয় যেদিন তারা মারা গিয়েছিল, অক্ষয় হয়ে যায়।টাটকা তরকারি কলসক, কাঞ্চনা ফুলের পাপড়ি এবং ছাগলের মাংসও এইভাবে নিবেদিত, অক্ষয় প্রমাণ করে।(মহাভারত; অনুসাসন পর্ব; বই: ১৩; বিভাগ: ৮৮)( ভারত থেকে প্রকাশিত মাহাভারত পড়তে চাইলে আপানর ইমেল জানান)(পড়ুন, জানুন এবং জ্ঞান অর্জন করুণ)
পূর্বনাগরী লিপি হল ব্রাহ্মী লিপি কত বর্ণমালার মধ্যে একটি। এটির জন্ম হয় প্রাচীন বঙ্গপ্রদেশের আর্য্যদের দ্বারা(বাঙালিদের হাতে) এটি পরবর্তী কালে বঙ্গ প্রদেশের বারাক উপত্যকায় ভাষা আলাদা হয়ে axomiya সৃষ্টি হওয়ার পর বাংলায় কিছুটা পরিবর্তন করে বাংলা বর্ণমালার আধুনিক রূপ পায় সেটা বিদ্যাসাগর য় ও ড় ঢ় যুক্ত করে আর আধুনিকীকরণ করেন তারপর আমাদের বর্তমান বাংলা বর্ণমালা।