বাংলা ভাষায় প্রবাসের সকল গুরুত্বপূর্ণ খবরাখবর এবং অতি জরুরী আপডেট সবার আগে প্রবাসীদের কাছে পৌছে দিতে প্রবাস কন্ঠের পথচলা শুরু। ”প্রবাসে বাঙালীর আওয়াজ” এই স্লোগানকে ধারন করে পেশাদারিত্বের সাথে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনই প্রবাস কন্ঠের একমাত্র উদ্দেশ্য।প্রবাসের মাটিতে অবস্থানরত আমাদের সকল প্রবাসী শ্রমিক, উদ্যোক্তা, পেশাজীবি সর্বোপরি সকল রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের প্রতি আমাদের সম্মান।প্রবাসের যেকোন গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ বা আপডেট সবার আগে পেতে ভিজিট করুন probashkantho.com সাবস্ক্রাইব করুন প্রবাস কন্ঠের ইউটিউব চ্যানেল, যুক্ত থাকুন আমাদের ফেসবুক পেইজে। যেকোন সংবাদ জানাতে বা বিজ্ঞাপন দিতে মেইল করুন: info.probashkantho@gmail.com সম্পাদক প্রবাস কন্ঠ
আমি আল্লাহর কদম বান্দা হোটেল ইডেন মালয়েশিয়ার বর্তমান প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের সাথে কিছু সময় পেয়েছিলাম আমরা পাঁচ সাতজন আলাপচারিতার জন্য। সেখানে ক্যাম্প ডেবিট চুক্তি ও মিশরের প্রেসিডেন্ট আনোয়ার সাদাত ও ইসরাইলের উপর কিছু আলোচনা সূত্রপাত করেছিলাম। স্পষ্ট করে আসতে ধীরে উনি ইংরেজিতে আমাদের প্রশ্নের জবাব গুলো দিয়েছিলেন। আমরাও ভাঙ্গা ভাঙ্গা ইংরেজিতে তৎকালীন মধ্যপ্রাচ্যের ক্যাম্প ডেবিট চুক্তির উপর প্রশ্ন করেছিলাম।আমার স্মৃতিতে সে কথাগুলো ধারণ করে আছে।
শিবিরের সাবেক সভাপতি শহীদ কামারুজ্জামানের সাথে আনোয়ার ইব্রাহিমের বন্ধুত্ব ছিল জানতাম তবে আনোয়ার ইব্রাহিম শিবিরের সম্মেলনে এসেছিলেন এতথ্য প্রথম জানলাম। শুভকামনা রইল আনোয়ার ইব্রাহিমের জন্য।
ভাই আপনারা তো ভুলভাল খবর দেন কে ধরিছে মোট 214 জন তা আপনারা বলতেছেন 602 জন ধরছে এটা কোন ধরনের নিউজ হল ভাই অনেকদিন ধরে আপনাদের নিউজ দেখতেছি তুই ভুলভাল নিউজ দেন নাকি আপনারা
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় প্রবাসী কল্যান নিতি নির্ধারক বৃন্দ, আমরা তো প্রবাসিদের নিয়ে আনেক ভাবনা ভাবি এত জন ব্যাক্তি রেমিট্যান্স যোদ্ধা এত এত রেমিট্যান্স এসেছে । কিন্ত আমরা সংখ্যা অনুযায়ী রেমিট্যান্স পাই না। কারন হল আমাদের স্কিল লেবারের অভাব। আমি যদি মিডিল স্টিটের কথা বলি তাহলে মিডিল স্টেটের যত আমাদের ভাইয়েরা ও বনেরা আছেন। তারা সামান্য বেতনে চাকুরি করেন কোন না কোন কোম্পানিতে কিন্তু সেই কোম্পানির বস কিন্তু অন্য দেশের ইন্ডিয়ান বা পাকিস্তানি বা অন্য কোন দেশের। এখন বলেন ঐ একজন বসের বেতন হবে কমপক্ষে ৫০০০ রিয়াল বা দিরহাম। আর আমাদের দেশের একজন লেবারের বেতন পাবে ৭০০ রিয়াল বা দিরহাম। এই জন্য আমাদের দেশের প্রবাসির সংখ্যা বেশি রেমিট্যান্স কম আর অন্য দেশের প্রবাসির সংখ্যা কম রেমিট্যান্স বেশি। আমি নিজে ভুক্ত ভুগি ঐ দেশে আমরা গিয়ে ভালো অফিসিয়াল সাপোর্ট পাই নাই। কারন ঐখানে বাংগালি অফিসার নাই বা বাংগালী কোম্পানিও নাই যার জন্য তেমন কাজ পাওয়া যায় নাই । ইন্ডিয়ান ও পাকিস্তানি কখনো তাদের দেশের লোক রেখে আমাদের বাংলাদেশিকে কোন কোন্ট্রাক্ট দেবেনা। তাদের মধ্যে অসম্ভব দেশপ্রেম আছে। আমার দেখা অনেক ইন্ডিয়ান ও পাকিস্তানি দেখেছি যারা প্রতি মাসে ৫/৬ লক্ষ রিয়াল বা দিরহাম আর্নিং করতেছে বাংলাদেশের লেবার খাটিয়ে কোন রকম বিনিয়োগ ছাড়াই (ম্যান পাউয়ার সাপ্লাই করে)। শুধু ঐ যে কোম্পানির বস তাদের দেশের। তাহলে বলেন ৫০০০ থেকে ৬০০০০০ রিয়াল বা দিরহাম আর্নিং করতে বাংলাদেশের কতজন ৭০০ রিয়াল বেতনের লোকের দরকার? তাই আমি মনে করি এখন সময় এসেছে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার কি ভাবে আমাদের রেমিট্যান্স বাড়ানো যায় সেই দিকে সঠিক বিসলেশন করে দেখা। এমন কি ঐ ভাবেই আমাদের বাচ্চাদের পড়া লেখার পাশাপাশি কারিগরি শিক্ষা দেওয়া কেনোনা আমাদের দেশে ঐ ভাবে দেশিও চাকুরী দেওয়ার সুযোগ নাই। আমি দেখেছি ফিলিপাইনের ও ইন্ডিয়ান ও অন্যান্য দেশের লোকেরা অল্প শিক্ষিত লোকও কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিত। আর একটা ব্যাপার হল আমরা বিদেশে যখন কোন বাংলাদেশিদের সাথে পার্টনার শীপে কাজ করি তখন আমাদের পাকা কোন ডকুমেন্টস থাকে না বা ঐ দেশের সরকার কর্ত্রিক তেমন কোন পেপারও নেওয়া যায় না। এই সুযোগ টা বাংলাদেশের কিছু অসাধু লোক নেয়। দেশে আসার পরেও তাদেরকে আর ধরা যায় না। দেখা গেছে কোন কোন বাংলাদেশি লেবার রা বাংলাদেশিদের কাছে কাজ করছে কিন্তু টাকা বা বেতন পায় নাই। বেতনের জন্য চাপ দিলে সেই অসাধু বাংলাদেশি সাউদি কফিলকে বলে দেশে পাঠিয়ে দিয়েছে। এখন আমার অনুরোধ হল এই, কোন আইন করা যায় কিনা? বিদেশে চিটিং করেও যাতে কোন ব্যাক্তি আইনের শাস্তি থেকে পার পেতে না পারে?
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় প্রবাসী কল্যান নিতি নির্ধারক বৃন্দ, আমরা তো প্রবাসিদের নিয়ে আনেক ভাবনা ভাবি এত জন ব্যাক্তি রেমিট্যান্স যোদ্ধা এত এত রেমিট্যান্স এসেছে । কিন্ত আমরা সংখ্যা অনুযায়ী রেমিট্যান্স পাই না। কারন হল আমাদের স্কিল লেবারের অভাব। আমি যদি মিডিল স্টিটের কথা বলি তাহলে মিডিল স্টেটের যত আমাদের ভাইয়েরা ও বনেরা আছেন। তারা সামান্য বেতনে চাকুরি করেন কোন না কোন কোম্পানিতে কিন্তু সেই কোম্পানির বস কিন্তু অন্য দেশের ইন্ডিয়ান বা পাকিস্তানি বা অন্য কোন দেশের। এখন বলেন ঐ একজন বসের বেতন হবে কমপক্ষে ৫০০০ রিয়াল বা দিরহাম। আর আমাদের দেশের একজন লেবারের বেতন পাবে ৭০০ রিয়াল বা দিরহাম। এই জন্য আমাদের দেশের প্রবাসির সংখ্যা বেশি রেমিট্যান্স কম আর অন্য দেশের প্রবাসির সংখ্যা কম রেমিট্যান্স বেশি। আমি নিজে ভুক্ত ভুগি ঐ দেশে আমরা গিয়ে ভালো অফিসিয়াল সাপোর্ট পাই নাই। কারন ঐখানে বাংগালি অফিসার নাই বা বাংগালী কোম্পানিও নাই যার জন্য তেমন কাজ পাওয়া যায় নাই । ইন্ডিয়ান ও পাকিস্তানি কখনো তাদের দেশের লোক রেখে আমাদের বাংলাদেশিকে কোন কোন্ট্রাক্ট দেবেনা। তাদের মধ্যে অসম্ভব দেশপ্রেম আছে। আমার দেখা অনেক ইন্ডিয়ান ও পাকিস্তানি দেখেছি যারা প্রতি মাসে ৫/৬ লক্ষ রিয়াল বা দিরহাম আর্নিং করতেছে বাংলাদেশের লেবার খাটিয়ে কোন রকম বিনিয়োগ ছাড়াই (ম্যান পাউয়ার সাপ্লাই করে)। শুধু ঐ যে কোম্পানির বস তাদের দেশের। তাহলে বলেন ৫০০০ থেকে ৬০০০০০ রিয়াল বা দিরহাম আর্নিং করতে বাংলাদেশের কতজন ৭০০ রিয়াল বেতনের লোকের দরকার? তাই আমি মনে করি এখন সময় এসেছে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার কি ভাবে আমাদের রেমিট্যান্স বাড়ানো যায় সেই দিকে সঠিক বিসলেশন করে দেখা। এমন কি ঐ ভাবেই আমাদের বাচ্চাদের পড়া লেখার পাশাপাশি কারিগরি শিক্ষা দেওয়া কেনোনা আমাদের দেশে ঐ ভাবে দেশিও চাকুরী দেওয়ার সুযোগ নাই। আমি দেখেছি ফিলিপাইনের ও ইন্ডিয়ান ও অন্যান্য দেশের লোকেরা অল্প শিক্ষিত লোকও কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিত। আর একটা ব্যাপার হল আমরা বিদেশে যখন কোন বাংলাদেশিদের সাথে পার্টনার শীপে কাজ করি তখন আমাদের পাকা কোন ডকুমেন্টস থাকে না বা ঐ দেশের সরকার কর্ত্রিক তেমন কোন পেপারও নেওয়া যায় না। এই সুযোগ টা বাংলাদেশের কিছু অসাধু লোক নেয়। দেশে আসার পরেও তাদেরকে আর ধরা যায় না। দেখা গেছে কোন কোন বাংলাদেশি লেবার রা বাংলাদেশিদের কাছে কাজ করছে কিন্তু টাকা বা বেতন পায় নাই। বেতনের জন্য চাপ দিলে সেই অসাধু বাংলাদেশি সাউদি কফিলকে বলে দেশে পাঠিয়ে দিয়েছে। এখন আমার অনুরোধ হল এই, কোন আইন করা যায় কিনা? বিদেশে চিটিং করেও যাতে কোন ব্যাক্তি আইনের শাস্তি থেকে পার পেতে না পারে?
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় প্রবাসী কল্যান নিতি নির্ধারক বৃন্দ, আমরা তো প্রবাসিদের নিয়ে আনেক ভাবনা ভাবি এত জন ব্যাক্তি রেমিট্যান্স যোদ্ধা এত এত রেমিট্যান্স এসেছে । কিন্ত আমরা সংখ্যা অনুযায়ী রেমিট্যান্স পাই না। কারন হল আমাদের স্কিল লেবারের অভাব। আমি যদি মিডিল স্টিটের কথা বলি তাহলে মিডিল স্টেটের যত আমাদের ভাইয়েরা ও বনেরা আছেন। তারা সামান্য বেতনে চাকুরি করেন কোন না কোন কোম্পানিতে কিন্তু সেই কোম্পানির বস কিন্তু অন্য দেশের ইন্ডিয়ান বা পাকিস্তানি বা অন্য কোন দেশের। এখন বলেন ঐ একজন বসের বেতন হবে কমপক্ষে ৫০০০ রিয়াল বা দিরহাম। আর আমাদের দেশের একজন লেবারের বেতন পাবে ৭০০ রিয়াল বা দিরহাম। এই জন্য আমাদের দেশের প্রবাসির সংখ্যা বেশি রেমিট্যান্স কম আর অন্য দেশের প্রবাসির সংখ্যা কম রেমিট্যান্স বেশি। আমি নিজে ভুক্ত ভুগি ঐ দেশে আমরা গিয়ে ভালো অফিসিয়াল সাপোর্ট পাই নাই। কারন ঐখানে বাংগালি অফিসার নাই বা বাংগালী কোম্পানিও নাই যার জন্য তেমন কাজ পাওয়া যায় নাই । ইন্ডিয়ান ও পাকিস্তানি কখনো তাদের দেশের লোক রেখে আমাদের বাংলাদেশিকে কোন কোন্ট্রাক্ট দেবেনা। তাদের মধ্যে অসম্ভব দেশপ্রেম আছে। আমার দেখা অনেক ইন্ডিয়ান ও পাকিস্তানি দেখেছি যারা প্রতি মাসে ৫/৬ লক্ষ রিয়াল বা দিরহাম আর্নিং করতেছে বাংলাদেশের লেবার খাটিয়ে কোন রকম বিনিয়োগ ছাড়াই (ম্যান পাউয়ার সাপ্লাই করে)। শুধু ঐ যে কোম্পানির বস তাদের দেশের। তাহলে বলেন ৫০০০ থেকে ৬০০০০০ রিয়াল বা দিরহাম আর্নিং করতে বাংলাদেশের কতজন ৭০০ রিয়াল বেতনের লোকের দরকার? তাই আমি মনে করি এখন সময় এসেছে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার কি ভাবে আমাদের রেমিট্যান্স বাড়ানো যায় সেই দিকে সঠিক বিসলেশন করে দেখা। এমন কি ঐ ভাবেই আমাদের বাচ্চাদের পড়া লেখার পাশাপাশি কারিগরি শিক্ষা দেওয়া কেনোনা আমাদের দেশে ঐ ভাবে দেশিও চাকুরী দেওয়ার সুযোগ নাই। আমি দেখেছি ফিলিপাইনের ও ইন্ডিয়ান ও অন্যান্য দেশের লোকেরা অল্প শিক্ষিত লোকও কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিত। আর একটা ব্যাপার হল আমরা বিদেশে যখন কোন বাংলাদেশিদের সাথে পার্টনার শীপে কাজ করি তখন আমাদের পাকা কোন ডকুমেন্টস থাকে না বা ঐ দেশের সরকার কর্ত্রিক তেমন কোন পেপারও নেওয়া যায় না। এই সুযোগ টা বাংলাদেশের কিছু অসাধু লোক নেয়। দেশে আসার পরেও তাদেরকে আর ধরা যায় না। দেখা গেছে কোন কোন বাংলাদেশি লেবার রা বাংলাদেশিদের কাছে কাজ করছে কিন্তু টাকা বা বেতন পায় নাই। বেতনের জন্য চাপ দিলে সেই অসাধু বাংলাদেশি সাউদি কফিলকে বলে দেশে পাঠিয়ে দিয়েছে। এখন আমার অনুরোধ হল এই, কোন আইন করা যায় কিনা? বিদেশে চিটিং করেও যাতে কোন ব্যাক্তি আইনের শাস্তি থেকে পার পেতে না পারে?
নতুন লোক আইন্যা কি করবে কাজ কাম নাই মালয়েশিয়া পুরান যারা আছো অবৈধ তাদের বৈধতা দেওয়ার জন্য তোরা অনুরোধ কর তোরা খালি ব্যবসা কুজো এই দেশে যারা বাংলাদেশী প্রবাসী আছে অবৈধ তাদের বৈধতা দেওয়ার ব্যবস্থা কর মালয়েশিয়া প্রধানমন্ত্রী কর