আস্তাগফিরুল্লাহ অতবু য়িলাই এটা কোন কথা যার নিজের দেহ নিজেই রক্ষা করতে পারে না তাকে রক্ষা করতে আর একজন মানুষ লাগে পাহারাদিতে সে কিভাবে ঈশ্বর হয় ঈশ্বর তো মানুষের মুখাপেক্ষী হতেই পারে না আর আমার আল্লাহ সুবহান ও তা'আলা বলেন আমি কারো মুখোপেক্ষী নয় আমার মুখোপেক্ষী সবাই শ্রেষ্ঠ ধর্ম ইসলাম আমি বলবো আপনাকে কোরআন থেকে মূর্তি পূজা সম্পর্কে জেনে নিয়েন আর জানলে আপনার চোখ থেকে পানি বের হবে ইনশাআল্লাহ
পৃথিবীতে মোট ধর্ম তিনশত কুড়িটি,,, তাহলে ধর্ম কি তিনশত কুড়িটি????? তা কিন্তু নয় ,, ধর্ম এক ও অদ্বিতীয়। সেটা কি ধর্ম????? সেটা কি জেনে নিন,,,, সেটা হলো সৃষ্টির সংসার , বা গোলক ধাঁদা অর্থাৎ গোলাকার। এই হোলো সত্য ও তার সংসার অর্থাৎ সত্যের সংসার। এই স্থান যখন পেয়ে যায় কয়েক কোটি বছর পর জীবের আবির্ভাব ঘটে। সেই একি স্থানে একি সংসারে সবাই একের, যতো কিছু আছে সবিই একের অধীনে জড় ও জীব, কিন্তু সব তো হোলো সৃষ্টির রুপ রস গন্ধ। আরো বহু কিছু । এগুলা জানান দেবে কে ও বুঝবে কে???? তাই সৃষ্টিতে শ্রেষ্ঠ করে পাঠালেন আর তার নাম ও বায়ুতে পাঠিয়ে দিলেন। এই সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জীব তা অনেক সাধনা ও কর্মযোগ, জ্ঞান যোগ, ধ্যানমগ্ন হয়ে বায়ুতে খুঁজে পেলেন মনুষ্য নামক শব্দ। বিভিন্ন কায়দা ও ছবি ফুটে উঠতে থাকলো সে যেখানেই যায় ও দাড়ায় তার সঙ্গ ছাড়ে না কিছুতেই তার সাথে জুড়ে থাকা মূর্তি পাথরে খোদাই করে দেখলো যখোন খুব তৃপ্তি ও আনন্দে আরো ভেসে উঠলো উপরে। এবং খুব প্রকৃতির সঙ্কটে পড়ে গেলো আর প্রকৃতির সুবাদার জন্য আলাদা ভাব তৈরী করলো আর সেটা আপনিই প্রকৃতির থেকে ঘোটলো। এইভাবে প্রকৃতি ও পৃথিবীর আলাদা আলাদা বৈশিষ্ট্য তৈরী হোলো সবিই কিন্তু ভৌগলিক পরিবেশে ও প্রকৃতির ইচ্ছায় ঘটলো। এইভাবে লক্ষ লক্ষ বছর সভ্যতা ও সমাজ আর প্রকৃতি অনুযায়ী আস্থা ও বিশ্বাস তৈরী হোলো মানুষ এবার তার মোতো করে খেলা শুরু করে দিয়েছে এবং এই আস্থা সবিই কিন্তু প্রকৃতির দাস হয়ে গেল আর জলবায়ু ও প্রকৃতির তারতম্য অনুসারে এতো গুলা ধর্ম তৈরী হয়ে গেল এক এক করে। এই সত্যই হোলো সবার সংসার এখানে সবকিছুই পেয়েছে , তাই সৃষ্টির,,, স্ব, মানে নিজ, বা নিজের গুন আর সময়ের পরিবর্তনে আলাদা বা নতুন হতে দেখা বা পরিবর্তন রুপ এক কথায় ,,সনাতন,, এর ব্যখ্যা আরো অতল গভীরে আছে। কিন্তু এতো বিশ্লেষণ,,, ফোনে সম্ভব নয়। এখানে কোন জাতি নেই আবার অঞ্চল ভেদে ও কর্ম ভেদে জাতের নাম আমরা সুভিদামত বানিয়ে নিয়েছি। শ্রেষ্ঠত্ব হয়ে সবাই সৃষ্টির মানুষ মাত্র। একের অধীনে সবাই সনাতনী। কিন্তু অঞ্চল ভেদে ও ভৌগলিক জলবায়ুর কারনে আলাদাভাবে সব কর্ম করা ও নাম ধরে ডেকে আস্থারাখা বা আস্থাবান হয়ে বিশ্বাসের যায়গা তৈরী করা। তাই সুভিদা সবাই পেতে চায় ও আনন্দ পেতে চায়, কিন্তু সেই আনন্দ ও সেই সুভিদা পায় না বুঝতেও পারে না সহজে যেটা প্রকৃতি অনুযায়ী হয় না বা ভৌগলিক অনুযায়ী হয় না। এখানে সবার জন্য প্রকৃতি অনেক ও অশিম কিন্তু ভূ বা ভৌগলিক অনেক কম তাই সঙ্কটে পড়তেই হবে লক্ষ বছর পরে হলেও। তাই যা সনাতনের অংশ নয় বা তার বিপক্ষে লক্ষবছর পরে হলেও ভুল ভাঙবে সত্যে বা সনাতনে আস্থা রাখার।। এটাই সত্য।। প্রকৃতিকে বলছি আমায় ক্ষমা কোরো। মানুষের এই অল্প সময়ে সত্যের সংসারে এসে কি উপলব্ধি করবে????? তাই সব ভুল করে আর ভুল করেই চলেযায় নিরাকার চিহ্ন মুখে নিয়ে। মুখমণ্ডল।