নমস্কার বন্ধুরা বাংলা সাহিত্যের অফুরন্ত ভাণ্ডার থেকে বিভিন্ন কালজয়ী সাহিত্যিকদের লেখা অসাধারণ সব গল্প শোনার জন্য Please Subscribe করুন আমার 'Bangla Shera Golpo' RU-vid channel টি কে । Bengali Audio Story (বাংলা শ্রুতি গল্প)
Eto galpo noy eta holo ek samayer bangla desher marmantik upakhyan, sudhu suranjan ba sudhamoy noy hazar hazar suranjan er jibon kahini Taslima nasrin ke ki bole dhonyobad debo tar vasa khuje pachhina. Lakhyo lakhyo manush pitri purusher vite chere porobashe refugee hoye galo khub valo laglo thank you madam ❤
Asadharon uponyaas shunchi,Par par eto gulo nirjaton khun dharshan hoar pore je hato doridro hindura ache ta der o ei Bangladesh tyag korte hobe , Bangladesh e Talibani raj cholchhe ❤
A heart-wrenching story indeed. 😢😢 Human traffickers, driven by their greed, bring devastation to numerous families. The feelings of a kidnapped child longing for his/her family, and a mother whose child has been kidnapped, are almost impossible to put into words.
Unforgettable lines: 1....বাবুজি, এরা খালি আমার গান শোনে, আমার নাচ দেখে, আমার প্রাণের ব্যথার খোঁজ কেউ নেয় না। আমি ওদের মন রাখবার জন্য কত সাজ করি, কত রসের গান গাই, কত হাব ভাব কত রংঢংয়ে ওদের ভোলাই, ওরা দেখে ভুলে যায় অথচ ভাবে আমার প্রাণ নেই। কিন্তু আজ আপনি কেন আমার দিকে অমন ক'রে কেন চেয়েছিলেন? আপনি কি বুঝতে পেরেছেন যে, আমাদের বাইরেরটা আমাদের ভেতরের নয়?.... 2...আমি মুসলমান হইয়া মতিয়াকে বিবাহ করিব ঠিক করিলাম বিবাহের দিন অবধি ঠিক হইয়া গেল। বিবাহের দুইদিন আগে সকালবেলা আমি মতিয়ার সঙ্গে দেখা করিতে গেলাম। গিয়া যা দেখিলাম তাতে আমার বুকের রক্ত শুকাইয়া গেল। দেখিলাম, মতিয়া কাঁদিতেছে, তার হাতে একখানা চিঠি। আমি কাছে যাইতে সে চীৎকার করিয়া উঠিল-আমি কিছুই বুঝিতে পারিলাম না। মতিয়া চিঠিখানা আমার দিকে ছুঁড়িয়া ফেলিয়া দিল। চিঠিখানা মতিয়ার মায়ের লেখা। আমি চিঠিখানা-একবার, দুইবার, তিনবার পড়িলাম। চিঠি কাশী হইতে আসিতেছে। মতিয়ার মায়ের চিঠিখানা আমি এখানে তুলিয়া দিতেছি, তা' না হইলে তুমি সব বুঝিতে পারিবে না। কাশী। তোর কাছে একটা কথা বলবো ব'লে আজ এই চিঠি লিখছি, তোর কাছে একটা কথা এতদিন লুকিয়ে রেখেছি। যা জানবার সকলের অধিকার আছে আমি তা তোকে জানতে দিই নি। । তুই চিরকাল জেনে এসেছিস্ যে, তুই মুসলমানের মেয়ে। আমিও কখনও কথাটা তোর কাছে খুলে বলি নি। কিন্তু আমার দিন ফুরিয়েছে। আমি তো চললুম। আমার যাবার পর যদি কখনও কোন বিপদে পড়িস্, কি কোন সাহায্য দরকার হয় তো নিচে যে ভদ্রলোকের নাম ঠিকানা দিলাম, তার সঙ্গে দেখা ক'রে আমার নাম বলিস, তা হ'লেই তিনি বুঝতে পারবেন। উনিই তোর জন্মদাতা।..." দেখিলাম, আমার নাম ঠিকানা ওখানে, লেখা রহিয়াছে। মতিয়া কাঁদিতেছিল, আমি মতিয়াকে তার মায়ের কাছে পাঠাইয়া দিতে চাহিলাম, কিন্তু সে গেল না। সে আমার পা ধরিয়া কাঁদিয়া বলিল, "বাবা, আপনার পায়ে পড়ি, আপনি, এখান থেকে চলে যান। আমার কোন খোঁজ আর নেবেন না।"....
বহু দিন পর ভুলে যাওয়া এক অতীতের পাতাই মেলে ধরলে, ওনার মতো মানুষের লেখা যে গতীর স্তরের তা তো মানতেই হবে....... ভালো লাগলো তোমার পছন্দকেও ! হালের প্রায় সবই এমন ভালো- ভালো ', গল্প ',অল্প কথার বড় অর্থ অনুভব করছি.....! আমার তো তাতেই মন...... ভরছে সত্যি !
এত সুন্দর ভাবে তুমি নারী নির্যাতনকে ব্যাখ্যা করেছ আর তোমার পাঠ এত সুন্দর যে তোমার এই লেখাটা আমি আমার স্ট্যাটাসে দিলাম ভালো থেকো সমাজ সংস্কারের এটা একটা দায়িত্ব বলে গ্রহণ করলাম
বহুদিন পর এমন সাহসী লেখ|, শুনে মনটা ভাবতে বাধ্য হলো ! বড় নির্মম সত্যি...…. বাস্তব..…. শুধু টাকার (নশায় ডুবে থাকা কিছু অমানুষ দেশের প্রান্তিক স্তরের গ্রাম - গঞ্জ থেকে নানান অজুহাতে অতি অল্প বয়সের কন্যাদের নরকের বাজারে পৌছে দেয় ! সেই হত ভাগ্য কিশোরী মেয়ে গুলির কখনও বাবা, কাকা কখনো প্রেমিক বা গরীব মানুষের শুভাকাঙ্ক্ষী সেজে নানাভাবে টাকার টোপ ফেলে বা গিলে য়ে ,এমন সর্বনাশ করেই চলছে সুদুর অতীত থেকে আজ ও ! কখনো বিয়ের নাটক, কখনো শহরের দামী কাজ এর টোপ দিয়ে অথবা সেই নিষ্পাপ বাচ্চা ছেলে-মেয়েগুলোর অতি কাছের _ মানুষদের টাকার বিনিময়ে কিনে দালাল শ্রেনী তাদের কাজ হাসিল করে বরবাদ করে দেয় হতভাগ্য, নিরুপায় মেয়ে গুলোর সৎ পথে . র সামাজিক সাংসার জীবনের স্বপ্ন শিক্ষা সব কিছু শুধু মাত্র টাকার বিনিময়ে হারিয়ে যায় সমাজ সংসার পরিবার থেকে নরকের অসীম বিভৎস, নির্মম........ মৃত্যুর থেকেও যন্ত্রনাদায়ক অন্ধকার, অসমাজিক লজ্জ্বার জীবনে......... বিনা দোষে ! গ্রাম-গঞ্জের নিরুপায় মেয়েরা লোভী বর্বর পুরুষের কারনে নরকে পৌছে যায় কিন্তু, বর্তমান প্রজন্মর শিক্ষিত তথাকথিত ভদ্র, স্বচ্ছল পরিবারের বহু মেয়েই অলিক স্বপ্নের নেশায় তলিয়ে যাচ্ছে গভীর খাদে.…..… তাদের ভবিষ্যত.….._ কি ?
Excerpts From The Writings Of Taslima Nasrin: [Set-5] 10...ধর্মের সঙ্গে নারীবাদের বিরোধ চিরকালের, নারীর অধিকার সম্পর্কে অতি সামান্য জ্ঞান যার আছে, সে-ই এটা জানে। ধর্ম আগাগোড়াই পুরুষতান্ত্রিক। আমি ধর্মও মানবো, নারীর অধি কারও মানবো, এ অনেকটা আমি বিষও খাবো, মধুও পান করবার মতো। যখনই নারীর অধিকার আদায়ের জন্য নারীর ওপর ধর্মীয় নির্যাতনকে চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে, তখনই ধর্মীয় স্পর্শকাতরতাকে আঘাত দেওয়া চলবে না এই স্লোগান তুলে গণতন্ত্র বিরোধী, বাক-স্বাধীনতা বিরোধী, নারী-স্বাধীনতা বিরোধীরা সরব হয়ে উঠেছে দেশে দেশে। ধর্মের বর্ম ব্যবহার করে পুরুষতন্ত্রকে টিকিয়ে রাখার ষড়যন্ত্র খুব পুরোনো। কোনও সংস্কৃতি যদি নারীকে দাসত্বের শৃঙ্খলে বন্দি করে রাখে, সেই সংস্কৃতিকে শ্রদ্ধা করা, সে সংস্কৃতি হিন্দুর হোক, মুসলিমের হোক, ক্রিশ্চানের হোক, ইহুদির হোক- কোনও সুস্থ, সভ্য, প্রগতিশীল মানুষের পক্ষে সম্ভব নয়। আমি কোনও বর্বরতাকে সংস্কৃতি বলি না। বর্বরতার বিরুদ্ধে চিরকাল সব সংস্কৃতির মানুষই প্রতিবাদ করেছেন। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর আর রামমোহন রায়কেও হিন্দুর ধমীয় অনুভূতিতে আঘাত করতে হয়েছিলো। [তসলিমা নাসরিন: নিষিদ্ধ (এ লড়াই প্রাচ্যের সঙ্গে পাশ্চাত্যের নয়)]
Excerpts From The Writings Of Taslima Nasrin: [Set-4] 8. পুরুষতন্ত্র নারীর শরীরকে যত ধর্ষণ করছে, তার চেয়ে অনেক বেশি করছে মনকে। ধর্ষণ করছে মনের স্বাভাবিক বিকাশকে, মনের জীবনীশক্তিকে, প্রাণকে, প্রাণের উচ্ছ্বাসকে, অসীম সম্ভাবনাকে, স্বপ্নকে, স্বাধীনতাকে। শরীরের ক্ষত শুকিয়ে যায়, মনের ক্ষত শুকোয় না। [তসলিমা নাসরিন: নিষিদ্ধ (দিল্লির গণধর্ষণ, গণরোষ!)] 9. ....যৌনাঙ্গ-বন্দিত্ব, যৌন পরাধীনতা, কন্যাভ্রণ হত্যা, শিশুকন্যা হত্যা, পণ প্রথা, পণের অত্যাচার, বধূহত্যা, যৌন দাসত্ব বা পতিতাবৃত্তি, নারী ও শিশু পাচার, ধর্ষণ কোনও রোগ বা সমস্যা নয়, এসব হল রোগ বা সমস্যার উপসর্গ। রোগের নাম পিতৃতন্ত্র বা পুরুষতন্ত্র। এদিকে আমরা উপসর্গ সারাতে ব্যস্ত হয়ে পড়ছি, রোগ সারাতে নয়। রোগ না সারালে উপসর্গ কোনওদিন বিলুপ্ত হবে না, যত চেষ্টাই করি না কেন। [তসলিমা নাসরিন: নিষিদ্ধ (রোগের নাম পুরুষতন্ত্র)]
Excerpts From The Writings Of Taslima Nasrin: [Set-3] 6. পুরুষের যৌনইচ্ছের চেয়ে নারীর যৌনইচ্ছে কিছু কম নয়। নারী যদি নিজের যৌনইচ্ছে সংযত করতে পারে, পুরুষের বিনা অনুমতিতে পুরুষকে স্পর্শ না করে থাকতে পারে, পুরুষ কেন পারবে না, পুরুষ কেন চাইলে নারীর বিনা অনুমতিতে নারীকে স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকতে পারবে না? মানুষ মাত্রই এই ইচ্ছেকে সংযত করতে পারে, কিন্তু ধর্ষকদের মধ্যে সংযত করার এই চেষ্টাটা নেই, কারণ ধর্ষকদের মস্তিষ্কের গভীরে পুরুষতান্ত্রিক সমাজের শিক্ষাটা অনেক আগেই ঢুকে গেছে যে নারী যৌনবস্তু আর পুরুষের জন্মগত অধিকার যখন খুশি যেভাবে খুশি যৌনবস্তুকে ভোগ করা। কিন্তু কে কাকে বোঝাবে যে নারী ও পুরুষের সম্পর্ক যদি খাদ্য ও খাদকের বা শিকার ও শিকারির হয়, তবে এ কোনও সুস্থ সম্পর্ক নয়! 7. কোনও বৈষম্যের ওপর ভিত্তি করে কখনও সুস্থ সম্পর্ক গড়ে উঠতে পারে না। নারী তার সমানাধিকার না পাওয়া পর্যন্ত নারী ও পুরুষের মধ্যে কোনও সত্যিকার সুস্থ সম্পর্ক গড়ে উঠবে না। সমানাধিকার কে দেবে নারীকে? যারা ছিনিয়ে নিয়েছে, তাদের দায়িত্ব নারীর অধিকার নারীকে ভালোয় ভালোয় ফিরিয়ে দেওয়া। [তসলিমা নাসরিন: বিবিধ রচনা (ধর্ষকদের পৃথিবীতে বেঁচে যে আছি, এই তো অনেক)]
Excerpts From The Writings Of Taslima Nasrin: [Set-2] 4. নারীবাদীদের শত বছরের আন্দোলনের ফলে পৃথিবীতে নারী শিক্ষা শুরু হয়েছে, নারীরা ভোটের অধিকার পেয়েছে, বাইরে বেরোবার এবং স্বনির্ভর হওয়ার অধিকার পেয়েছে, কিন্তু এই অধিকারই সব নয়, নারীর যে অধিকারটি নেই এবং যে অধিকারটি সবচেয়ে মূল্যবান, সেটি নারীর শরীরের ওপর নারীর অধিকার। নারীর শরীরকে সমাজের এবং পরিবারের দাসত্ব থেকে মুক্ত করা অত্যন্ত জরুরি। নারীর শরীর কোনও সমাজের সম্পত্তি বা কোনও পরিবারের সম্মানের বস্তু নয়। যতদিন নারী তার শরীরের সম্পূর্ণ স্বাধীনতা না পাচ্ছে, নারীর শরীর নিয়ে নারী কী করবে, সেই সিদ্ধান্ত নারীর না হবে, যতদিন এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকার পুরুষের, আর পুরুষতান্ত্রিক সমাজের, ততদিন নারীর সত্যিকার মুক্তি সম্ভব নয়। আর যতদিন এই মুক্তি সম্ভব নয়, ততদিন নারীর পরিচয় পুরুষের ‘ভোগের বস্তু’ হয়েই থাকবে ঘরে, পতিতালয়ে, রাস্তায়, অফিসে, বাসে, ট্রেনে- সবখানে। 5. ভোগের বস্তু নারীকে ভাবা হয় বলেই যৌন হেনস্তা বা ধর্ষণের মতো ঘৃণ্য অপরাধ ঘটাতে পুরুষের কোনও অসুবিধে হয় না। পুরুষাঙ্গ মেয়েদের ধর্ষণ করে না, ধর্ষণ করে ঘৃণ্য পুরুষিক মানসিকতা। পুরুষাঙ্গ নিতান্তই একটা ক্ষুদ্র নিরীহ অঙ্গ। পুরুষিক মানসিকতা দূর করলে পুরুষেরা নারীকে যৌনবস্তু হিসেবে না দেখে একই প্রজাতির সহযাত্রী স্বতন্ত্র ব্যক্তি হিসেবে দেখবে। [তসলিমা নাসরিন: বিবিধ রচনা (ধর্ষকদের পৃথিবীতে বেঁচে যে আছি, এই তো অনেক)]
Excerpts From The Writings Of Taslima Nasrin: [Set-1] 1. যে সমাজে নারীবাদী লেখকদের ভুগতে হয়, সেই সমাজে নারীদেরও ভুগতে হয়। 2. নারীবাদী, প্রতিবাদী লেখক হিসেবে জীবনের এতটা বছর পার করেও আমাকে শুনতে হয়, মেয়েরা নির্যাতিত হচ্ছে, যৌন হেনস্তার শিকার হচ্ছে, ধর্ষিতা হচ্ছে, আত্মহত্যা করছে, আইনের মারপ্যাঁচে বাল্যবিবাহের শিকার হয়ে দুঃসহ জীবন কাটাচ্ছে। মেয়েরা যেন শিক্ষা এবং স্বনির্ভরতা অর্জন করার জন্য সচেতন হয়, নিজের স্বাধীনতা এবং অধিকারের জন্য সংগ্রাম করার সাহস অর্জন করে- আমি এই উৎসাহই মেয়েদের দিচ্ছি আমার কিশোরী বয়স থেকে। 3. ধর্ষণের জন্য এখনও দায়ী করা হয় নারীর পোশাককে। বহু বছর ধরে নারীবাদীরা পৃথিবীর সর্বত্র সবাইকে বোঝাচ্ছে, এমনকি প্রমাণও দেখাচ্ছে যে, ধর্ষণ নারীর পোশাকের কারণে ঘটে না। ধর্ষণের কারণ : ১. বীভৎস কোনও কাণ্ড ঘটিয়ে পুরুষ তার পৌরুষ প্রমাণ করে, ২. নারীকে নিতান্তই যৌনবস্তু মনে করে পুরুষ। সুতরাং যৌনবস্তুকে ধর্ষণ করা অপরাধ নয় বলেই বিশ্বাস করে। নারীবাদীদের আন্দোলনের ফলে ধর্ষণের জন্য ধর্ষিতাদের দায়ী করাটা সভ্য এবং শিক্ষিত লোকদের মধ্যে এখন অনেকটা বন্ধ হয়েছে। কিন্তু যারা এখনও বন্ধ করছে না, তাদের নিশ্চিতই চক্ষুলজ্জা বলতে যে জিনিসটা প্রায় সবার থাকে, নেই। আবার এক শ্রেণির মানুষ মনে করেন ধর্ষণের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড দিয়ে দিলেই সমাজে আর ধর্ষণ হবে না। এটা অনেকটা ধর্ষকদের দোষ দিয়ে ধর্ষণের মূল কারণকে চাপা দেওয়ার চেষ্টা। ধর্ষক হয়ে কেউ জন্মায় না। এই পুরুষতন্ত্র, পিতৃতন্ত্র, সমাজের কুশিক্ষা, ভুল শিক্ষা, নারী-বিদ্বেষ, নারী-ঘৃণা পুরুষকে ধর্ষক বানায়। ধর্ষিতাকে দোষ দিয়ে ধর্ষণ বন্ধ করা যায় না। ধর্ষককে ফাঁসি দিয়েও ধর্ষণ বন্ধ করা যায় না। ধর্ষণের মূল কারণগুলোকে নির্মূল করতে পারলেই ধর্ষণ বন্ধ হবে। [তসলিমা নাসরিন: বিবিধ রচনা (ধর্ষকদের পৃথিবীতে বেঁচে যে আছি, এই তো অনেক)]
আপনার বিষয় নির্বাচন 3 পরিবেশনের প্রশংসা করি। বিধবা বিবাহের প্রতি অনীহা আমাদের মজ্জাগত ৷ লক্ষ নীয় যে স্ত্রী পুরুষ উভয়ের মনেই এই সংস্কার বর্তমান | অস্ফুট্ নয়, হবে অস্ফুষ্ট ৷ প্রেমময়ী উচ্চারণ হবে প্রেমোময়ী ৷
এক কথায় , ' দুর্দান্ত ' বিষয় নিয়ে এমন গল্প কখনো পাই নি ! ' অসাধারণ '...... পছন্দ তোমার ...✅...... তোমার অত্যন্ত স্মার্ট গল্প বলার দক্ষতা..… গল্প কে চোখের সামনে এনে দিয়েছে....... মুগ্ধ করেছে........ গল্প শোনার অকৃত্তিম সুখ দিলো....... excellent performance..👍💐 masterpiece storytelling...... Best of luck.❤️👍God bless you...,.🙏 Good night.💚🌹
Human beings crave love, recognition, and respect. Hardly any individual can boldly affirm the contrary. Valuing the expressed and unexpressed sentiments of an individual, provided they are not socially harmful or inhuman, as something too precious is but the first step towards recognizing his/her dignity. Our false sense of social status often prevents us from recognizing the depth of love and affection that others from a so-called socially inferior station may have for us. Customs, norms, and our cherished consciousness of decency/indecency often become serious impediments to the fruition of genuine love. It is much easier to write an essay or deliver a speech on 'the importance of equality and fraternity in social life' than to realize those values in reality through our own efforts. However, by embracing love, compassion, and empathy towards our fellow beings, we can indeed bring about a gradual and moral transformation of the very society of which we are a part.
মনেবিকতা প্রদর্শনের প্রথম পাঠই হচ্ছে প্রতি মানুষকে একজন মানুষ বা সহনাগরিক হিসাবে দেখা ৷ পরাজিত রাজা পুরুকে বিজয়ী আলেকজান্ডার যখন জিজ্ঞাসা করেছিলেন তুমি আমার কাছে কি ব্যবহার আশা কর তখন শৃঙ্খলিত পুরু মাথা উঁচু করে বলেছিলেন রাজার কাছে রাজার ব্যবহার | এটাই হচ্ছে মর্যাদা যা আমাদের প্রত্যেকের পাওয়া এবং অন্যকে দেওয়া উচিত। আপনার গল্প চয়ন এবং পঠন উল্লেখযোগ্য৷
বর্তমানের ' গল্প ' গুলো অত্যন্ত পছন্দ মতো হচ্ছে......! তেমনই অভিনয় হচ্ছে perfect and entertaining...... So nice..❤️✅💐🙏..... ভয় নয় , হাসিটাই প্রধান..... লেখকের সব লেখাতে ই এমন মজার সৃষ্টি.... অবধারিত ✅💐🙏 আজ ও মজার হাসি একই ভাবে উপস্থিত....... গল্পের মজার অনুভূতি নিয়ে তোমার অভিনয়..... হাস্যরসের সৃষ্টি তে অনবদ্য......! ভালো থেকো ...... শুভরাত্রি ✅👍❤️🙏
সত্যিই চমৎকার গল্প | কথায় আছে নির্ধনের ধন হলে দিনে দেখে তারা ৷ অনভিজ্ঞ বৈদ্যনাথের ঠিক এই অবস্থাই হয়েছিল ৷ শেষে সব খুইয়ে পুনর্মূষিকো ভব৷ আপনার পাঠ মার্জিত L তবে পৌরুষ হবে না হবে পরুষ ৷
