"স্বর্ণ যুগের সন্ধানে" ------------------- "Gyan Chakkhu" চ্যানেলে আমরা ভারতীয় চলচিত্রের স্বর্ণযুগের কালজয়ী অভিনেতা ও অভিনেত্রীদের অতীত জীবন কাহিনীকে উপস্থাপন করে থাকি।আশারাখি আপনাদের ভালো লাগবে।🙏🙏🙏 দয়াকরে আমাদের পাশে থাকবেন।আপনাদের suport আমাদের চলার পথের হাতিয়ার হবে। ধন্যবাদ🙏🙏🙏
Mann Day ar Sanbha Mukharjee sara bhabae jaana.aro Anak Bhalo gaok adan, Tadar hata gona, gaan.ajga Manna dar janmo dina, onaka,Casodro pronam,Janae.😂🙏🙏🙏🙏🌸🌸🌹🌹
এত বড় মাপের অভিনেতার প্রতি অবিচার ও উপেক্ষা করার একমাত্র কারণ টলিউড ইন্ডাস্ট্রিতে প্রকৃত ভদ্রলোক উত্তম কুমার চলে যাওয়ার পর থেকে কেউ ছিলেন না। শিল্পী কলা কূশলী দের আর্থিক ভাবে সাহায্য করার জন্য একটি ফাউন্ডেশন করা একান্তই প্রয়োজন ছিল কিন্তু যারা টলিউড কে সেই সময় থেকে আজ পর্যন্ত নিজেদের কব্জায় রেখেছিলেন, তাদের ব্যক্তিগত স্বার্থের বাইরের লোকেদের যারা তাদের না হোমে না যজ্ঞে লাগে, তাদের প্রতি কর্তব্য দুর স্থান, করুনা করার মত মানসিকতা তাদের বাপ মা তাদেরকে শেখাতে পারেনি, সুনীল মুখোপাধ্যায় এর মতন অনেক প্রতিভাধর অকালে এই স্বার্থপর সমাজের মুখে রক্ত আর থুতু ফেলে জ্যোতি লোকে গমন করেছেন। ভাল থাকবেন সুনীল বাবু
বলতে গেলে উপমহাদেশের চলচিত্র জগতেরই একটা ইতিহাস এই Sholay ছবিটি! যদিও মূল কাহিনী থেকে শুরু করে ছবির অধিকাংশ দৃশ্যাবলিই হলিউড সহ বিভিন্ন দেশের ছবির দৃশ্যের পুনঃনির্মান ছিল
উত্তমকুমার অনেক অভিনেত্রীর সাথেই অভিনয় করেছেন। তা৺দের অনেক ই দক্ষ শিল্পী ছিলেন। তবুও সুচিত্রা সেনের সাথে সিনেমাগুলি যেন আলাদা মাত্রা যোগ করতে। অবশ্য ই চিত্রনাট্যকার, পরিচালক মেকআপ আর্টিস্ট ওনাদের ভূমিকাও গুরুত্বপূর্ণ এই জুটির ম্যাজিকাল হয়ে ওঠার পিছনে। উত্তমবাবু ও সুচিত্রা দেবীর অভিনয় ছাড়াও। কেন যে শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের সব উপন্যাস এর ওপর এই জুটিকে নিয়ে সিনেমা হয়নি, ওনাদের যুবা পর্যায়ে, আফশোস থাকবে। আসলে শরৎচন্দ্র মহাশয়ের সব উপন্যাস এই নায়িকা ই ইয়ং এজ এর গল্প।
মুগল এ আজম ছবির নির্মাণ অনেক বছর ধরে চলেছিল। পরিচালক কে , আসিফ ছবিটিকে নিখুঁত করার তাগিদে অনেক পরিশ্রম করেছিলেন। স্যুটিং চলাকালীন সময়ের মধ্যেই ফিল্মস্তান এর ব্যানারে " আনারকলি " নামে এক সঙ্গীত মুখর ছবি নির্মিত হয়। অভিনয়ে ছিলেন প্রদীপ কুমার, বীণা রায় এবং আকবরের চরিত্রে মুবারক। ছবিটি ভাল ব্যবসা করেছিল। কিন্ত সেটা " মুগলে আজম" ছবির উপর প্রভাব ফেলতে পারেনি , যদিও আনারকলির বেশ কয়েক বছর পর মুক্তি পেয়েছিল মুগলে আজম।
সেটা এমন একটা সময় ছিল , প্রেমের সম্পর্ক কেউ সহজে মেনে নিতো না । ছেলে ও মেয়েদের মধ্যে মেলামেশা ছিল খুবই কম । এক ই বাড়ি তে থাকতেন তাঁরা , উভয়েই পিতৃহারা হয়ে আত্মীয়ের বাড়ি তে আশ্রয় পেয়েছিলেন । মনের মিল হয়েছিল ,রুচির মিল ছিল বলে । অনেক বাধা বিঘ্ন পেরিয়ে তাদের বিবাহ হয় । সত্যজিতের মা এবং বিজয়াদেবীর বাবা বৈমাত্রেয় ভাই বোন ছিলেন ।
রফি সাহেবের কাছে গান শিখতে না পারলেও মালা জি অনাথ শিশুদের মঙ্গলের জন্য অনুষ্ঠিত একটি প্রোগ্রামে রফিসাহেবকে গান গাওয়ার জন্য নিয়ে যান। রফিসাহেব কোন পারিশ্রমিক গ্রহণ তো করেন নি বরং বলেছিলেন আয়োজকদের প্রত্যাশা অনুযায়ী ফান্ড সংগ্রহ না হলে উনি আরো সহযোগিতা করবেন। এটা মালাজির বক্তব্য থেকে শোনা।
