ইজরাইলকে নিচ্ছিন্ন কারা দেওয়া হোক যেভাবে ফিলিস্তিনের মা-বোনদেরকে হত্যা করেছে 2 লাখের উপরে সেভাবে ইসরাইলকে মারা হোক আজকে মুসলিম বিশ্বের ওআইসি মরে গেছে মানবতার আইন মরে গেছে
আজকে মুসলিম বিশ্বের ঐশিরা কোথায় মানবতা ওআইসি রা কোথায় আন্তর্জাতিক সংগঠন কোথায়😊 ফিলিস্তিনের মা-বোনদের হত্যা করেছে ইজরায়েল আমেরিকা জার্মানি তাদের আইন কোথায় যেভাবে ফিলিস্তিনে মা-বোনদের হত্যা করেছে সেই ভাবে ইসরাইলের মা-বোন থেকে হত্যা করা হোক
যে সকল হারামকে মানুষ তুচ্ছ মনে করে থাকে ৫৭. পোশাক-পরিচ্ছদ ও কথা-বার্তায় নারী-পুরুষ পরস্পরের বেশ ধারণ ইসলামহাউজ.কম পোশাক-পরিচ্ছদ ও কথা-বার্তায় নারী-পুরুষ পরস্পরের বেশ ধারণ শেয়ার ও অন্যান্য পুরুষকে আল্লাহ তা‘আলা যে পুরুষালী স্বভাবে সৃষ্টি করছেন তাকে তা বজায় রাখা এবং নারীকে যে নারীত্ব দিয়ে সৃষ্টি করেছেন তাকে তা ধরে রাখাই আল্লাহর বিধান। এটা এমনি এক ব্যবস্থা, যা না হলে মানব জীবন ঠিকঠাক চলবে না। পুরুষের নারীর বেশ ধারণ এবং নারীর পুরুষের বেশ ধারণ স্বভাববিরুদ্ধ কাজ। এর ফলে অশান্তির দুয়ার খুলে যায় এবং সমাজে উচ্ছৃংখলতা ও বেলেল্লাপনা ছড়িয়ে পড়ে। শরী‘আতে এ জাতীয় কাজকে হারাম গণ্য করা হয়েছে। কোনো ব্যক্তিকে যে আমল করার দরুন শর‘ঈ দলীলে অভিশাপ দেওয়ার কথা বলা হয়েছে সেই দলীলেই প্রমাণ করে যে উক্ত কাজ হারাম ও কবীরা গুনাহ। ইবন আব্বাস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা থেকে বর্ণিত, «لَعَنَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ المُتَشَبِّهِينَ مِنَ الرِّجَالِ بِالنِّسَاءِ، وَالمُتَشَبِّهَاتِ مِنَ النِّسَاءِ بِالرِّجَالِ» “রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পুরুষদের মধ্যে নারীর বেশ ধারণকারীদের এবং নারীদের মধ্যে পুরুষের বেশ ধারণকারিণীদের অভিশাপ দিয়েছেন”।[1] ইবন আব্বাস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে আরও বর্ণিত আছে, لَعَنَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ المُخَنَّثِينَ مِنَ الرِّجَالِ، وَالمُتَرَجِّلاَتِ مِنَ النِّسَاءِْ» “রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নারীবেশী পুরুষদেরকে এবং পুরুষবেশী নারীদেরকে অভিশাপ দিয়েছেন”।[2] এ অনুকরণ উঠাবসা, চলাফেরা, কথাবার্তা ইত্যাদি বিভিন্ন ক্ষেত্রে হয়ে থাকে। যেমন, দৈহিকভাবে মেয়েলী বেশ ধারণ করা, কথাবার্তা ও চলাফেরায় মেয়েলীপনা অবলম্বন করা কিংবা পুরুষের বেশ ধারণ করা ইত্যাদি। পোশাক ও অলংকার পরিধানেও অনুকরণ রয়েছে। সুতরাং পুরুষের জন্য গলার হার, হাতের চুড়ি, পায়ের মল, কানের দুল পরা চলবে না। অনুরূপভাবে মহিলারাও পুরুষদের জামা, পাজামা, প্যান্ট, শার্ট, পাঞ্জাবী পরতে পারবে না। নারীদের পোশাকের ডিজাইন পুরুষদের থেকে ভিন্নতর হবে। হাদীসে এসেছে, «لَعَنَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ الرَّجُلَ يَلْبَسُ لِبْسَةَ الْمَرْأَةِ، وَالْمَرْأَةَ تَلْبَسُ لِبْسَةَ الرَّجُلِ» “রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম লা‘নত করেছেন সেই পুরুষের ওপর যে মেয়েলী পোশাক পরিধান করে এবং সেই নারীর ওপর, যে পুরুষের পোশাক পরিধান করে”।[3]সুতরাং উভয়ের কারো জন্যই স্ব স্ব বেশভূষা বদল করা জায়েয হবে না। > [1] সহীহ বুখারী; মিশকাত, হাদীস নং ৪৪২৯। [2] সহীহ বুখারী; মিশকাত, হাদীস নং ৪৪২৮। [3] সুনান আবু দাউদ; মিশকাত, হাদীস নং ৪৪৬৯।
ইসরাইল নামটা ভাইরাস ফিলিস্তিনের লাখো মানুষের রক্তে হয়েছিল যারা ফিলিস্তিন ধ্বংসের একটি যোগ্যতা তাদেরকে ধ্বংস করা হোক ফিলিস্তিনজয় হবে ইরান হিজবুল্লাহ ইয়েমেন সিরিয়া ইরাক জিন্দাবাদ ফিলিস্তিনের পাশে থাকার জন্য
I ask the Jews, how did you vote for Niyanu, the butcher and mass murderer??? He will be blamed for the Jews of the world and will be brought to justice inshallah.
ইসলাম এমন একটি হারামী সম্প্রদায় যারা সারাজীবন দূর্বল হয়েই থাকতে চায়। মুসলিমরা মূলত নিজের শক্তি ও জ্ঞানের ওপর নির্ভর করে না, তারা নির্ভর করে মূলত আল্লাহ নামের একটি সম্পূর্ণ কাল্পনিক ও মিথ্যা শক্তির ওপর,, যারজন্য মুসলিমরা কখনও এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ থাকে না।।