❤

Subhanallah Alhamdulillah La ilaha illallahu Allahu Akbar La hawala wa la quwwata illa billah Assalatu Assalamu Alaika Ya Rasullullah Alhamdulillah Alhamdulillah Alhamdulillah Astaghfirullah Astaghfirullah Astaghfirullah Fallahu Khairun Hafeezao Wa Hua Arhamar Raheemin Sallallahu Alaihi Wasallam Sallallahu Alaihi Wasallam

Alhamdulillah

উস্তাদ আপনার কাছে অনুরোধ করছি আপনি কোরআানের সূরাহ গুলো তাফসির করবেন প্লিজ।

Alhamdulillah ❤❤❤❤❤allah amader sobai k hefajot korun

মাশাআল্লাহ

Juddher shomoy dua ta ektu keo likhben or reference diben khujte shubidha hoto

Alhamduillah

সুবহানাআল্লাহ ❤ আলহামদুলিল্লাহ ❤ আল্লাহুআকবার ❤ লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ ❤❤

সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন যেন দ্বীনের পথে অটল থাকতে পারি

Alhamdulillah

একজন মানুষ সালাম দিলে তার সম্পর্কে আমাদের চিন্তার দৃষ্টিভঙি পরিবর্তন করতে হবে। চিন্তা করতে হবে সে আমাদের ভাই। গায়েবের বিষয় একমাে আল্লাহ তায়ালা ভালো জানেন। নিজেদের মাঝে বিভক্তি তৈরি না করতে বলা হয়েছে। আল্লাহ তায়ালা যা করতে আদেশ বা নিষেধ করেন তাই আমাদেরকে করতে হবে। সালামের প্রচার ও প্রসার ঘটাতে হবে।

মানুষের অন্তরের বিষয় একমাএ আল্লাহ ভালো জানেন। আমরা কোনো প্রমাণ ছাড়া কাউকে মুনাফিক, কাফির বলতে পারি না। একজন ইমানদার অন্যের সম্পর্কে সুধারণা পোষণ করে। সালামের প্রসার করতে হবে। তিনি একজন ইমানদার ব্যক্তির উদাহরণ দিয়েছেন।

আসসালামু আলাইকুম। উক্ত আলচনা থেকে জা বুজলাম নিম্নে তা ব্যাক্ত করলাম: আল্লাহু আকবার।মহান আল্লাহ তায়ালা বলেছেন আমি জা জানি তমরা তা জাননা। জিনি আমাদের জীবন দিএছেন তার ওপর আমাদের কোন বিরত্তো নাই। আমরা কারো উপর দেখে বিবেচনা করতে পারিনন।কারন অন্তরের খবর আল্লাহ জানেন। সালাম এমন একটা বিষয় জার মাদ্ধমে আমাদের অন্তরের ভ্রাত্তিত্ত বৃদ্ধি পাই।তাই আমাদের উচিত সালাম কে আকরে ধরা।

এই লেকচারের মূল কথা হল আল্লাহর বান্দার মনের কথা উনিই জানেন। তাই কাওকে মুমিন-মুনাফিকের হ্যাশট্যাগ দেওয়ার রাইট আল্লাহ ছাড়া আর কারোর নেই। কাওকে এ বিষয়ে সন্দেহও করা উচিত নয়। সবাইকেই সালাম দিয়ে তার জন্য শান্তির,রহমত ও বরকতের দোয়া করা উচিত।

আসসালামু আলাইকুম এই ভিডিওর মূল বিষয় হল যে কুরআনে মুনাফিকদের প্রতি আল্লাহর রাগ উল্লেখ আছে, এর মানে এই নয় যে আমরাও তা অনুসরণ করবো; এর অধিকারী শুধুমাত্র আল্লাহ। কাউকে বিচার করার ক্ষমতা আমাদের নেই। অনেকেই আছেন, যাদের দেখে মনে হয় তারা মুসলিম, অথচ তাদের মনে কোনো বিশ্বাস নেই। সুতরাং কার মনে কী আছে, তা শুধু আল্লাহ জানেন। তাই কেউ সালাম দিচ্ছে, তারপরও তার ইমান নিয়ে সন্দেহ করা মানে নিজের ক্ষতি করা। হ্যাঁ, যদি কেউ ভুল করে, অহংকার দেখিয়ে বিচার না করে, ভালোবাসা এবং সহানুভূতির সাথে তার ভুল ধরিয়ে দেওয়া উচিত। সালাম প্রদান করা আমাদের প্রতি আল্লাহর একটি অনুগ্রহ। তাই কারো ইমান বিচার না করে, আমাদের সকলের একে অপরকে সালাম দিয়ে ভ্রাতৃত্ব, ঐক্য এবং সহানুভূতি প্রদর্শন করা উচিত, যেমনটি নবীজি (সাঃ) করতেন।

Masha Allah

🎉🎉🎉 আল্লাহু আকবার 🎉🎉

❤❤❤❤❤ Allah huakbar

আসসালামু আলাইকুম। এই আলোচনায় মানুষের সাথে আমাদের আচরণ কেমন হবে তা চমৎকারভাবে তুলে ধরা হয়েছে। কোনো মানুষের সাথে আমাদের খারাপ আচরণ করার অধিকার নেই, এমনকি স্পষ্টতভাবে সেই লোকটি খারাপ হলেও। কে মুনাফিক কে ইমানদার এটা নির্ধারণ করবে মহান আল্লাহ কারণ তিনি অন্তরের খবর জানেন কিন্তু আমরা শুধু বাহিরের আচরণ জানি। আর কোনো ব্যক্তি সালাম দিলে তার সম্পর্কে ভালো ধারনা করতে হবে এবং তার কাছ থেকে নিজেকে সুরক্ষিত মনে করতে হবে। সালাম দেয়ার পরেও তার সম্পর্কে আমাদের মনে মুনাফিকির সন্দেহ তৈরি হলে আমাদের দুনিয়া এবং আখিরাত দুইটাই শেষ হয়ে যাবে।

আসসালামু আলাইকুম। *বক্তব্যের মূল বিষয়:* একজন ব্যাক্তির ইমান সম্পর্কে প্রকৃত ধারনা শুধুমাত্র আল্লাহ তায়ালার ই আছে। মানুষ কখনোই একে অন্যকে প্রকৃতপক্ষে বিচার করতে পারে না, এই ক্ষমতা আল্লাহ মানুষ কে দেন নি, এবং যদি সে তা করে তবে সে তার নিজেরই ইমান হারিয়ে ফেলার ঝুঁকিতে থাকবে।

আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত করুন

সুবহানাআল্লাহ ❤ আলহামদুলিল্লাহ ❤ আল্লাহু আকবার ❤

সুবহানাআল্লাহ ❤ আল্লাহু আকবার

মূলভাব: মানুষ মূলত সামাজিক জীব। মানুষ তার বাহ্যিক আচরণ দ্বারা সবার কাছে পরিচিত লাভ করে, বাহ্যিক আচরণ দ্বারা আমরা নির্ধারণ করতে পারি না যে সে কেমন এজন্য আমাদের অভ্যন্তরীণ বিষয় সম্পর্কে জানা দরকার যা মানুষের পক্ষে সম্ভব না। শুধুমাত্র আল্লাহ সুবহানাল্লাহ তায়ালা অন্তরের খবর জানেন। আমরা যদি আমাদের প্রিয় নবী রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি সালাম এর জীবনী পর্যালোচনা করি তাহলে দেখতে পারবো তারা কখনোই মুনাফিকদের চিহ্নিত করে কোন কটুক্তি করেননি তাই আমাদের সাধারণ মানুষদের কাউকে কটুক্তি করার কোন অধিকার নেই। নতুন আমাদের সবাইকে বোঝ দান করুন আমিন।❤❤

সর্বোপরি আমরা মানুষ অন্য যেকোনো সাধারণ মানুষের মতোই ,আর তাই আমাদের উচিত মুনাফিক কাফের মুসলিম অমুসলিম খৃষ্টান এসব টাইটেল বাদ দিয়ে সবার সাথে সমান আচরণ ও ভালো মনোভাব

আসসালামু আলাইকুম আজকের লেকচারের মূল টপিক হচ্ছে। কাউকে কাফের হিসেবে বিবেচনা করা যাবে না। কারণ সে আমার চেয়েও কোন দিক থেকে উত্তম তা আমি জানি না। এবং কাউকে ভুল ধরিয়ে দিতে চাইলে তার সাথে সম্মানের সহিত আচরণ করতে হবে যাতে সে কোন কষ্ট না পায়। এবং ছলামের প্রচার বেশি বেশি করতে হবে। যাতে করে আমাদের ভিতরে অশান্তি সৃষ্টি না হয়ে শান্তি সৃষ্টি হয়। আল্লাহ পাক প্রত্যেক মুসলিম উম্মাহকে তিনি বুঝ দান করুক এবং আমাকেও।

মূলভাবঃ কারো ঈমানের ব্যাপারে কোনো রকম প্রশ্ন বা মন্তব্য করার অধিকার আমাদের নাই। হোক সে মুসলিম অথবা অমুসলিম। নিশ্চয়ই এটি চরম অন্যায় কারণ এটি করার অধিকার বা অনুমতি আল্লাহ তা'আলা আমাদের দেন নাই।

মূলভাবঃ আল্লাহর অধিকারের ব্যাপারে আমাদের সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে। অত্যন্ত সংকট পূর্ণ পরিস্থিতিতেও আমরা কারো ঈমান বা অন্তরের অবস্থা সম্পর্কে কোন মন্তব্য বা সিদ্ধান্তে উপনীত হতে পারি না। এটি আল্লাহর বিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। আমাদের জন্য অন্য জনের সালাম ই তার ঈমানের যথেষ্ট নির্দেশক।

লেকচারের মূলভাব : মুনাফিকদের সম্পর্কে আল্লাহ তায়ালার বিধান যেমনই হোক না কেন একজন মুসলিমের উচিত তার সাথে ভাতৃত্বপূর্ণ আচারন করা। আর এর সর্বোত্তম উপায় হচ্ছে সালাম । ইমান অন্তরের সাথে সম্পর্কিত, বাহ্যিক পোশাক ও আচারন দেখে ইমান বিচার না করে সালামের মাধ্যমে একটি সুন্দর ও ভাতৃত্বপূর্ণ সমাজ গঠন করতে হবে।

ইমান সম্পর্কে একমাত্র আল্লাহ তায়ালা ভালো জানেন।আমাদের উচিত সব সময় সু ধারণা করা। ভিডিওর শেষ অংশে সালামের গুরুত্বএবং এর সৌন্দর্য তুলে ধারার মাধ্যমে এর প্রসারে কথা বলা হয়েছে।