দৈনিক দেশ বর্তমান দেশের পরিচিত একটি দৈনিক পত্রিকা। দেশ ও দেশের বাইরে ঘটে যাওয়া নানা ঘটনার সঠিক তথ্য নিয়মিত প্রকাশ করে থাকে একই সাথে আধুনিক অনলাইন নির্ভরতার যুগে নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ করে বিশ্বব্যপী দর্শকদের কথা ভেবে। দেশ বর্তমান ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে জাতীয়, আর্ন্তজাতিক, রাজনীতি, অর্থনীতি, বিনোদন, খেলাধুলাসহ সকল ঘটনা দ্রুত সময়ে দর্শকদের কাছে তুলে ধরা। নিয়মিত আরও সংবাদ পেতে দেশ বর্তমান ইউটিউব চ্যানেলটিকে সাবস্ক্রাইব করুন।
Dainik Desh is a well-known daily newspaper of the present country. It regularly publishes accurate information about various events happening in the country and outside the country, and at the same time publishes it on its own RU-vid channel in the era of modern online dependence, thinking about the global audience. Presenting all events including national, international, politics, economy, entertainment, sports to the audience quickly through the country's current RU-vid channel. Subscribe to Desh Current RU-vid channel to get more news regularly.
এরা মিম্বর নয়তো এরা চোর... তার হাজার-হাজার প্রমাণ আমি দিতে পারবো.... বেয়াদবের বাচ্চা রা দুষ্টু মাতা বয়স্ক ভাতা বিধবা ভাত.. মাদারচোদ মেম্বাররা কাকে দিয়েছে ...তোরা তার নিজেই তদন্ত কর???? তোদের মত জারজ সন্তানদের ধিক্কার জানাই
এদের কি লজ্জা সরম নাই!😁😁😁। আবার সুষ্ঠু নির্বাচন হোক তারপর আসুন আপনারা। রাতের ভোটের চেয়ারম্যান রা কিভাবে আন্দোলন করে। এখনো জাতির যুদ্ধ শেষ হয়। সদা জাগ্রত থাকতে হবে। দেশ টা মিয়ানমার হয়ে যাবে দেখছি। গৃহ যুদ্ধ আসন্ন।
এইজন্য ওনারা দুর্ঘটনা হেফাজত ইসলাম সরকারের নিজস্ব নিজস্ব প্লানিং বুদ্ধিজীবীকে প্রাণী আইনজীবী ও ফেলেন তাকে ছাড় দেওয়া হবে না তাকি ব্রিজের মোগলদের নামে একটু করে ব্রিজে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে
এগুলোর নাম হইল শিক্ষিত মূর্খ এই শিক্ষিত মূর্খরগতি আজকে আমারে বাংলাদেশের এই অবস্থা না হলে আমরা আরো সৌন্দর্য ভাবে থাকতে পারতাম এরা পরবর্তীকালে গত ১৮ বছর যাবত কোন একটা ভালো ছেলে সন্তানকে লেখাপড়া শিখেই নেই কি কারন উনাদেরকে ও আবার ট্যাগ করে মাথার উপরে উঠে পিছনে কোন কথা বলে
এগুলো হইছে আমাদের প্যাচের সরকারের দালাল এই যে সাংবাদিক কন গান এই যে আমাদের সচিবালয় লক্ষণ স্কুল মাস্টার কর যত বাহিনী গন যতগুলা কথা বলবে প্রত্যেকটা দালাল এগুলারে প্রত্যেকটা খবর নেন এগুলা বাড়ি গাড়ি সমস্ত কমপ্লিট করা আছে শিক্ষিত মূর্খ বলা হয় মূর্খ
যারা মেম্বার এবং চেয়ারম্যান জনগণের গুলো মেরে খায়। জনগণের জন্য যে রেশন কার্ড সরকার থেকে বরাদ্দ করা হয় গরিবদের জন্য সেই একটা কার্ড নিতে প্রায় দুই থেকে তিন হাজার টাকা পর্যন্ত এদেরকে দিতে হয় অতএব এদের বিরুদ্ধেও দুর্নীতি খতিয়ে দেখা হোক।
আপনি ৭১ এর সময়ের মানুষ ভাবছেন সব মূর্খ। মানুষ কিন্তু সহজে বুঝতে পারছে এই সরকার কি বাস্তবায়ন করতে চাইছে। আপনি যতই শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা করেন হবে না