প্রিয় দর্শক আমি মেহেদী হাসান এই চ্যানেলটি পরিচালনা করছি। আমার উদ্দেশ্য আল্লাহর বাণী মানুষের কাছে পৌছে দেয়া, পৌছাতে সহায়তা করা। এই চ্যানেলে আপনারা যে মুরব্বীর কাছ থেকে কুরআন পাঠ শুনছেন তার নাম মোস্তফা ওয়াদিজ্জুমান। আমারও কয়েকটি বিষয়ের ওপর আলোচনা রয়েছে। জনাব মোস্তফা ওয়াহিদুজ্জামান গত ২২ বছর ধরে তার পৈতৃক বাসার একটি কামরায় বসে প্রায় প্রতিদিন মানুষকে কুরআন পড়ে শুনিয়ে আসছেন ধারাবাহিকভাবে। এর আগে টানা ৫ বছর তিনি তার বাসার কাছে অপর একটি ভবনে একই কাজ করেছেন। তারও আগে টানা ১০ বছর তিনি গাইবান্ধার হাশিম বাজারে অবস্থান করে মানুষকে কুরআন পড়ে শুনিয়েছেন।
জনাব মোস্তফা ওয়াহিদুজ্জামান ৫ বছর সৌদি আরবে অবস্থান করে সেখানে একটি বিদেশী তেল কোম্পানীতে চাকরি করেন উচ্চ বেতনে। ইরাক-ইরান যুদ্ধ শুরু হলে তিনি উচ্চ বেতনের চাকরি এবং সৌদি আরবে অবস্থানের সুযোগসহ আরো অনেক কিছু ছেড়ে দিয়ে দেশে ফিরে আসেন পরিবারসহ।
আমার মূল্যায়ন হল-শুধু বাংলাদেশে নয় বর্তমান বিশে^ জনাব মোস্তফা ওয়াহিদুজ্জামান দ্বিতীয় আরেকজন নেই। আমাদের অনেক বড় সৌভাগ্য আল্লাহ আমাদেরকে তার মুখ থেকে কুরআন পাঠ শোনার সুযোগ করে দিয়েছেন।
আসসালামু আলাইকুম। আমাকে একটা সালাতের ভিডিও দেবেন অথবা লিংক সঠিক সালাতের। দিলে কৃতজ্ঞ থাকব আল্লাহর জন্য। এর আগেও চেয়েছিলাম আসলে সালাত খুঁজে পাওয়াটাই মুশকিল হয়ে যাচ্ছে সঠিকটা।
আসসালামুয়ালাইকুম ভাই আপনাকে একটু আর একটু দয়া করিয়া আরেকটু ইসলামের উপর জ্ঞান নিতে হবে কোরআনের এইভাবে ব্যাখ্যা করলে অপব্যাখ্যা হয়ে যাবে আপনি অনেক কিছু ভুল করতেছেন ভাই একটু ভালো একজন আলেমের সাথে আলোচনা করুন
মহামান্য এমামুজ্জামানের লেখা থেকে, কালেমার ভুল ব্যাখ্যার পরিণাম করুণ দুর্দশা... ................................................................ কলেমায় ব্যবহৃত ‘ইলাহ’ শব্দের প্রকৃত অর্থ, ‘যার হুকুম-বিধান মানতে হবে’ (He who is to be obeyed)। শতাব্দীর পর শতাব্দীর কাল পরিক্রমায় যেভাবেই হোক এই শব্দটির অর্থ ‘হুকুম মানা বা আনুগত্য’ থেকে পরিবর্তিত হয়ে ‘উপাসনা, বন্দনা, ভক্তি বা পূজা করা (He who is to be worshiped) হয়ে গেছে। বর্তমানে সারা দুনিয়ার মাদ্রাসাগুলোতে কলেমার অর্থ শেখানো হচ্ছে - লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ, মানে আল্লাহ ছাড়া কোনো উপাস্য নেই। কোরআনের ইংরেজি অনুবাদগুলোতেও কলেমার এই অর্থ করা হচ্ছে (There is none to be worshiped other than Allah)। অসঙ্গতিটি দিবালোকের মতো পরিষ্কার। ‘উপাস্য’ কথাটির আরবি হচ্ছে ‘মা’বুদ’, তাই “আল্লাহ ছাড়া কোনো উপাস্য নেই” এই বাক্যটিকে আরবি করলে দাঁড়ায় “লা মা’বুদ ইল্লাল্লাহ’, যা ইসলামের কলেমা নয়। কোনো অমুসলিম এই সাক্ষ্য দিয়ে মুসলিম হতে পারবে না। কলেমার ‘ইলাহ’ শব্দটির অর্থ ভুল বোঝার ভয়াবহ পরিণতি এই হয়েছে যে, সম্পূর্ণ মুসলিম জনসংখ্যাটি মাদকাসক্তের মতো নির্জীব হয়ে গেছে। শুধু তাই নয়, ‘ইলাহ’ শব্দের অর্থ পাল্টে যাওয়ায় এই মুসলিম জনসংখ্যার কলেমা সংক্রান্ত ধারণাই পাল্টে গেছে। বর্তমানে এই জাতির আকিদায় আল্লাহর হুকুম মানার কোনো গুরুত্ব নেই, আল্লাহ্ এর উপাসনাকে হুকুমের থেকে হাজার হাজার গুণ বেশি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। অথচ হুকুম মানা আসে আগে, তারপর হুকুম মোতাবেক আমল করা। কলেমার অর্থ সম্পর্কে এই ভুল আকিদা মুসলিমদের আত্মায় এবং অবচেতন মনে গভীরভাবে প্রোথিত হয়ে গেছে। ফলে সারা দুনিয়াতে এমন কোনো দল নেই, এমন কোনো রাষ্ট্র নেই যারা তাদের সামষ্টিক, জাতীয় জীবনে আল্লাহর হুকুম মেনে চলছে, যা কিনা ব্যক্তিগতভাবে আল্লাহর আদেশ নিষেধ মানার চেয়ে বহুগুণ বেশি গুরুত্বপূর্ণ এবং অপরিহার্য। জাতীয় জীবনে আল্লাহকে অমান্য করে তার বদলে উপাসনা, ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান ইত্যাদি দিয়ে আসমান জমিন ভর্তি করে ফেলা হচ্ছে, কিন্তু সেই পর্বত সমান উপাসনাও বিশ্বময় তাদের করুণ দুর্দশার প্রতি দয়াময় আল্লাহর কৃপাদৃষ্টি আকর্ষণে ব্যর্থ হচ্ছে, বিজাতির হাতে তাদের অবর্ণনীয় নিপীড়ন, লাঞ্ছনা, পরাজয়, অপমান, নিগ্রহ বন্ধ তো হচ্ছেই না, বরং দিন দিন বেড়ে চলছে।
সুন্দরভাবেই বলা হচ্ছিল। কিন্তু আপনি আরবিতে মালাইকা উচ্চারণ করে যাচ্ছেন,, অতঃপর বাংলায় বলে যাচ্ছেন ফেরেশতা। এই ভাবেই তো মানুষ যুগে যুগে করে আসছে সকল সমস্যার প্যাচ এইভাবেই হয়েছে।
সালামুন আলাইকুম। মুসলিম কে সত্যায়শ্রী হতে হবে। মুসলিম আলেমগণ একই সমস্যার ভিন্ন ভিন্ন সমাধান দিচ্ছেন কেন? মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষজন কেন ধর্মান্তরিত হচ্ছে? হিন্দুদের মন্দিরে হামলা করে কারা? মিথ্যা কথা বলে লোক জড়ো কারা করছে? নিশ্চয় নামধারী মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষজন যারা কুরআন জানেন না। তারা ভুল উৎস থেকে জ্ঞান অর্জন করেছে। তারা জানেন না ইসলামের সঠিক জ্ঞান কোনটা। সেজন্য মানুষের কুরআন জেনে বুঝে মুসলিম হয়ে কুরআন ফলো করা উচিত। মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষজনের শিক্ষা সিলেবাসে কুরআন জানার সুযোগ দেওয়া আবশ্যক। সমগ্র কুরআন অর্থসহ জানলে মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষজন নানাদলে বিভক্ত হতো না। সম্পূর্ণ কুরআন মাজিদই রসুলল্লাহ’র হাদিস। লৌহে মাহফুজে সংরক্ষিত আল্লাহর হাদিস কিতাবুল্লাহ ।ঈসা মুসা ইব্রাহিম সা ও অন্যান্য নবী সা এর হাদিস তাদের জন্য পাঠানো কিতাবসমুহ । আহলে কুরআন কোন হাদিস অস্বীকার করেন? কুরআন ফলো করা হলো সবচেয়ে বেশী রসুল সা কে অনুসরণ করা । হাদিস অনুসরণকারীগণ কুরআন বহির্ভূত হাদিস কে কুরআনের সঙ্গে শরিক করছেন। কুরআনে আল্লাহ অনেক জায়গায় কুরআনের আয়াতকে উত্তম হাদিস বলেছেন এবং কুরআনের আয়াত বহির্ভূত হাদিস কে অনুসরণ করতে নিষেধ করেছেন। সুরা মুরসিলাত/৫০ শেষ আয়াত সহ প্রচুরসংখ্যক আয়াত দ্বারা প্রমাণিত । এক আলেম অন্য আলেমকে কাফের ঘোষণা দেন তখন কি বলবেন? আপনি যে হাদিস বলবেন অন্য আলেম সে হাদিস মানেনই না তার কি হবে ? ১০ জন আলেম কে একজায়গায় করে কোন সমস্যার সমাধান করতে বললে তারা পরস্পর ঝগড়া মারামারি করে একজন অন্যজনকে হত্যায় লিপ্ত হবে। পৃথিবীতে যতজন কুরআন বহির্ভূত হাদিস অনুসরণকারী আছে তাদের প্রত্যেকের আলাদা হাদিস আছে সেই হিসেবে তাদের মসজিদ,খানকা, দরগা, দরবার শরিফ,মারকাজ ইত্যাদি সহ নামাজের নিয়ম কানুনের ভিত্তিতে আলাদা দল, অনেক - ফিরকা হকিকত মারুফাত তরিকত শরিয়ত আর ডজন ডজন দল তাদের সবার হাদিস আছে। কোন কোন আলেম কুরআনের আয়াত অনুসরণ করতে চাওয়া ব্যক্তিকে দলবলসমেত আক্রমণ করছেন তার মুল কারণ হাদিস অস্বীকার করে ঐ ব্যক্তি কাফের হয়েছে তাই তাকে অপমান করা উচিত । কোন আলেম অন্য আলেম কে কাফের ঘোষণা দেন। এইসব আলেম কুরআনের আয়াত মানেন না।আলেমদের মধ্যে "ওয়া তাসিমু বিহাব লিল্লাহি জামিআও ওয়া লা তাফাররাখ," এই আয়াতের আমল কোথায়? এই আয়াত মান্যকারীরা মুসলিম ভিন্ন অন্য নামে দল কখনোই গঠন করতে পারতেন না কারণ কুরআন মাজিদে কুরআনের অনুসারীদের নাম দেওয়া হয়েছে মুসলিম ঐ আয়াতও লাহুয়াল হাদিস অনুসারী দলবাজ আলেমরা মানেন না।কুরআনের ঘোষণা আল্লাহ আখেরাতে প্রথম আলেমদের "কট" করবেন। দুনিয়ায় লাঞ্ছিত হওয়ার কারণও শয়তানের ওহি কুরআন বহির্ভূত হাদিস এর অনুসরণ করা এবং করানো। আল্লাহ পাক আমাদের কুরআন ফলো করার তৌফিক দান করুন।
ইসলামী স্কলাররাই কোরআন মানে বলে, আমার মনে হয় না। অথচ যারা মুসলিম না তারাই আমার মনে হয় কোরআন মানে। কোরআনেই বলা আছে, কুরআন একটি অস্পষ্ট কিতাব। সূরা আল ইমরান ৭ নাম্বার আয়াতে আল্লাহতালা সুস্পষ্টভাবে বলে দিয়েছেন কোরআনের কিছু আয়াত স্পষ্ট অর্থবোধক, আর কিছু আয়াত অস্পষ্ট। সুতরাং একজনের সাথে আরেক জনের মত যে মিলবে না, অস্পষ্ট একটি শব্দ দ্বারা কোরআন বুঝিয়ে দিয়েছে। এখন আপনি যদি না বুঝেন দোষ কার। দুর্ভাগ্য আপনাদের মত মুসলিমরা ওই একটি শব্দ অস্পষ্টকে বাদ দিয়ে দিয়েছেন। সেই জন্যই আপনাদের মধ্যে মতের এত অমিল। কিয়ামত পর্যন্ত আপনাদের এই মতের মিল হবে না (কোরআন বলেছে)। নিচের প্রশ্ন গুলোর উত্তর দিলে আমি নিজেও ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করবো। জান্নাতে যাবেন, অথচ কোরআন মানবেন না, তা কি হয়? । জান্নাতে যেতে হলে আগে কোরআন মানতে হবে। আমার মনে হয় সনাতনীরাই কোরআন মানে (সবাই না হোক কিছু কিছু সনাতনী) । একটু মিলিয়ে দেখেন তো। ১। আল্লাহ নিরাকার কুরআনের কোন আয়াতে আছে? আমাকে দেখিয়ে দিতে পারলে আমি নিজে ইসলাম গ্রহণ করব। কিন্তু সাকার কুরানে আছে। নবী সপ্তম আসমানে আল্লাহর সাথে দেখা করতে গেল, এই দেখা দ্বারা কি সাকার প্রমাণিত হয় না? তাহলে কোরআনে সাকারের ইঙ্গিত থাকার পরেও আপনি নিরাকার বলার মাধ্যমে কোরআনের সাকারকেই অস্বীকার করলেন না? অথচ সনাতনীরাই সাকার মানে। ২. বাকারা ১৭৩ নাম্বার আয়াত রক্ত হারাম, অথচ আপনার রক্ত খাচ্ছেন। এক গ্লাস জুসের মধ্যে যদি এক ফোটা মদ দেওয়া হয় তাহলে কি সেটা হারাম হয়ে যায় না? তাহলে মাংসের মধ্যে যে রক্ত থাকে সেটা কি হারাম হয় না? সনাতলীদের মধ্যে একটি গ্রুপ আছে যারা প্রাণী হত্যা করে খায় না। অর্থাৎ তারা রক্ত খায় না। তারমানে তারা কোরআনের এই আয়াতটি মানে। ৩। নিসা ১১৯ নাম্বার আয়াত প্রথম লাইনে আল্লাহ প্রতিজ্ঞা (অবশ্যই অবশ্যই) করে বলে দিয়েছেন আমি তোমাকে পথভ্রষ্ট করব। যে আল্লাহ বলে আমি তোমাকে পথ ভ্রষ্ট করব, সেই আল্লাহর এবাদত কেন করব? ওই আয়াতে আল্লাহর সৃষ্টির বিকৃতির কথা বলা হয়েছে। অর্থাৎ যদি কেউ আল্লাহর সৃষ্টি বিকৃত করে, তাহলে সে জাহান্নামী অর্থাৎ পথভ্রষ্ট । আমার প্রশ্ন হল আপনি যে সুন্নত বা মুসলমানি করলেন তা কি আল্লার সৃষ্টি বিকৃত হয় নাই? আমার মনে হয় এই মুসলমানি করিয়ে আপনাদেরকে জাহান্নামের টিকেট হাতে ধরিয়ে দিয়েছে(প্রথম লাইনে পথভ্রষ্ট করব বলার মাধ্যমে)। ও এখন আপনি বিজ্ঞান খুঁজবেন। তাহলে বোঝা যাচ্ছে আল্লাহ থেকে আপনি বিজ্ঞান বেশি জানেন। বা বুঝেন।সনাতনীরা লিঙ্গ ছেদন না করার মাধ্যমে এই আয়াতকে সম্মান প্রদর্শন করে (যদিও সুন্নত করা বিজ্ঞানসম্মত) । ৪। আল ইমরান ৭ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে কিছু আয়াত স্পষ্ট অর্থবোধক আর কিছু আয়াত অস্পষ্ট। যেখানে কোরআন বলছে কিছু আয়াত অস্পষ্ট, তাহলে সেই অস্পষ্ট আয়াত নিয়ে যারা এগিয়ে যাবে, তারা মূলত ওই অস্পষ্টতার দিকেই এগিয়ে গেল। আর বিনিময়ে হুজুররা একেক জনে একেক রকম অর্থ করে নিজেরা নিজেরা মারামারি এবং কোপাকোপি তে লিপ্ত হবে। এবং সেরকম অবস্থা ইদানিং দৃশ্যমান হচ্ছে। আরেকটা বিষয় কোরআনের কোন কোন আয়াত অস্পষ্ট আমাকে কি কেউ দেখিয়ে দিতে পারবেন? আর ওই অস্পষ্ট আয়াতের ব্যাখ্যা কে করেছেন। বা ওই অস্পষ্ট আয়াতের আপনি কি ব্যাখ্যা দাঁড় করিয়েছেন? যা কোরআন বলেছে অস্পষ্ট । কোরআন মিথ্যা নয় । কোরআন সত্য। উপরের বিষয়গুলো ইসলামী স্কলাররা ভালোভাবে মিলিয়ে নেওয়ার অনুরোধ রইলো ।আমার ভুল হলে ব্যাখ্যা দেওয়ার অনুরোধ রইলো। এ বিষয়টি কাউকে আঘাত দেওয়ার জন্য নয়। শুধুমাত্র সত্যটাকে ভালোভাবে উপলব্ধি করার জন্য। কোরআন বলেছে এক অক্ষর তুমি বাদ দিতে পারবানা, আবার সংযোজনও করতে পারবা না।আর আপনারা পুরা আয়াত বাদ দিয়ে দিচ্ছেন । কোরআনের আয়াতকে বাদ (ইগনোর করার মাধ্যমে) দেওয়ার মাধ্যমে আপনি নিজেই কোরআনের অনুসারী থেকে বাদ পড়ে যাচ্ছেন না তো? আমার মনে হয় ভেবে দেখার সময় হয়েছে। ইউটিউব এবং ফেইসবুক আমাদের চোখ খুলে দিয়েছে। ইউটিউব এবং ফেইসবুক না থাকলে আমরা কুরআনের এই সুক্ষ বিষয়গুলি বুঝতে পারতাম না। সেই জন্যই আল্লাহ প্রায় প্রতি আয়াতের পরেই বলে দিয়েছেন আল্লাহ বড়ই পরাক্রমশালী ও প্রজ্ঞাময় এবং পরম কৌশলী। আমার ভুল হলে ব্যাখ্যা দেবেন। আমি একজন গর্বিত সনাতনী। বোঝার জন্য ধন্যবাদ।
নবীইন দের দায়ি করুন নয় তো যাহারা নামের গুনে যোগা মুহাম্মদে মাথাল নামা তসবি গননা করছে তাদের দায়ি করুন, আমাহদ গণ কি পরিস্থিতি মধ্যে চার দেওয়ালে আছরীর প্রার্থনাই না আসরের পাকনা সাদা চুলা কালার দের নিকটে প্রার্থনা নবীইন দের কি লিঙ্গ জ্ঞান আছে আছ ছফ দীন বছর কতো দীনে কতো রাতে বছর যুগ হয় আর ডুব দিয়ে বা কে বাজনা থামলে আরশ টানে এখন যদি নূহ তে পাকরাও করে আবরণ টেনে শহীদ হয় সে ভিন্ন নয়লে বুইজা পরো মাআরজি সম্পর্কে অণুশিল আত্তাহিয়াতু আহাযাব ইব্রা তো অর্জন করতে হবে না হলে কি ভাবে বুঝে মাআরজি পরবে আল্লাহ জ্ঞান গর্ব কোরাঅন রেখে আজ থেকে তোমাদের দীন শ্বীন দেখো স্বীনে দ্বীন বুঝে কান কথা ছারো youtube ছাড়তে হইলে পেদানের ভয় আছে সূরা নূহ
❤স্যার কোরানেয় নামাজ সালাত কেমোন হবে মুখে বল্লে হবে না ভিডিও করে রূপ রেখা দেখাতেহবে যে রকম নামায আমরা পড়ি সেরকম না হলে কেমোনদেখাও না পারলে আপনি ভটকাচ্ছেন মানুষকে
পাগলা এই আয়াত পড়ে নাই, বুঝতে পারে নাই ৬:৬৫ قُلۡ هُوَ الۡقَادِرُ عَلٰۤی اَنۡ یَّبۡعَثَ عَلَیۡكُمۡ عَذَابًا مِّنۡ فَوۡقِكُمۡ اَوۡ مِنۡ تَحۡتِ اَرۡجُلِكُمۡ اَوۡ یَلۡبِسَكُمۡ شِیَعًا وَّ یُذِیۡقَ بَعۡضَكُمۡ بَاۡسَ بَعۡضٍ ؕ اُنۡظُرۡ كَیۡفَ نُصَرِّفُ الۡاٰیٰتِ لَعَلَّهُمۡ یَفۡقَهُوۡنَ ﴿۶۵﴾قل هو القادر علی ان یبعث علیكم عذابا من فوقكم او من تحت ارجلكم او یلبسكم شیعا و یذیق بعضكم باس بعض انظر كیف نصرف الایت لعلهم یفقهون ﴿۶۵﴾ বল, ‘তিনি তো সক্ষম তোমাদের উপর থেকে অথবা তোমাদের পায়ের নীচ থেকে তোমাদের উপর আযাব প্রেরণ করতে, অথবা তোমাদেরকে বিভিন্ন সন্দেহপূর্ণ দলে বিভক্ত করতে এবং তোমাদের একদলকে অন্য দলের ভীতি আস্বাদন করাতে’। দেখ, কীভাবে আমি আয়াতসমূহ নানাভাবে বর্ণনা করি, যাতে তারা ভালভাবে বুঝতে পারে।
আল্লাহর হুকুম বিধান অনুযায়ী যারা বিচার ফয়সালা করেনা তারা জালেম, কাফের, ফাসেক। আজ মুসলিম নামধারী জাতি কি আল্লাহর বিধান অনুযায়ী বিচার করে? আল্লাহর হুকুম কিছু মানা আর কিছু না মানা তো পরিস্কার ভাবে শিরক। আর শিরকের গোনাহ ক্ষমা করবেন না আল্লাহ।
নাম মোস্তফা ওয়াহিদুজ্জামান। প্রতি শুক্র ও শনিবার সকাল সাড়ে নয়টা থেকে, প্রতি মঙ্গল, বুধ ও বৃহষ্পতিবার বিকাল ৫টা থেকে পশ্চিম নাখাল পাড়া, লুকাস মোড়, ভান্ডাারি হোটেলের বিপরীত গলি (স্টুডিও টুমরোর পাশের গলি) বাড়িতে তিনি কুরআন পড়ে শোনান এভাবে। আরো বিস্তারিত জানতে চাইলে আমার ফেসবুকে ইনবক্স করুন । facebook.com/mehedy.hasan.31
নামাজ আবার নাকি টামাজ।শালা বেয়াদব।নিজে নিজে ২/৪ খান বই পড়ে সে চেম্বার খুলে বসছে মহা জ্ঞানী হিসেবে। আল্লাহ এসব ফাউল গুলো থেকে হেফাজত করুক।কথা বলার ধরণেই বুঝা যায় কতো অহংকার এর ভীতরে।
নাম মোস্তফা ওয়াহিদুজ্জামান। প্রতি শুক্র ও শনিবার সকাল সাড়ে নয়টা থেকে, প্রতি মঙ্গল, বুধ ও বৃহষ্পতিবার বিকাল ৫টা থেকে পশ্চিম নাখাল পাড়া, লুকাস মোড়, ভান্ডাারি হোটেলের বিপরীত গলি (স্টুডিও টুমরোর পাশের গলি) বাড়িতে তিনি কুরআন পড়ে শোনান এভাবে। আরো বিস্তারিত জানতে চাইলে আমার ফেসবুকে ইনবক্স করুন । facebook.com/mehedy.hasan.31