স্বাধীনতার পর থেকে যখন যে সরকার ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত ছিলেন তারাই তালিকা করেছে। খেতাব প্রাপ্ত বীর শ্রেষ্ঠ, বীরোওম,বীর প্রতিক আছেন। তাহলে প্রকৃত মুক্তি যোদ্ধাদের নামের আগে বীর লিখার প্রজ্ঞাপনটাই সঠিক হয়নি! বহুকাল ধরেই এই তালিকা তৈরি নিয়ে অনেক হয়রানির শিকার হওয়ার অভিযোগ রয়েছে। জীবনের শেষ প্রান্তে উপনীত যে কয়জন মুক্তি যোদ্ধা রয়েছে তাদেরকে আর যেন অপমানিত হতে না হয় সেজন্য মাননীয় উপদেষ্টার কাছে আকুল আবেদন রইল। এখন এমন ভীতিকর পরিবেশ তৈরি হয়েছে যে কেউ মুক্তিযোদ্ধা পরিচয় দিতে ভয় পাচ্ছে। আল্লাহ পাক সবাইকে হেদায়েত দান করুন।
মুক্তিযোদ্ধাদের অনেকেই অস্ত্র নিয়ে না লড়াই করলেও ক্যাম্পে রান্না করছে, খবর পৌঁছে দেছে, ইত্যাদি করেছে ; সুতরাং তাদের সম্মান দিতে শেখেন না হয়লে আপনার পরবর্তী প্রজন্মে হবে গাদ্দার এবং নেমখারাম
আসসালামুয়ালাইকুম আপু নতুন করে কোন মুক্তিযোদ্ধা হবে কিনা 2017 সালে যাচাই-বাছাই করে যারা ক তালিকায় ছিল তাহারা এখনো গেজেট ভুক্ত হয়নি তাদের জন্য কোন সুযোগ সুবিধা আছে কিনা নতুন করে মুক্তিযোদ্ধা হবার দয়া করে একটু জানাবেন
🇧🇩 "মুক্তিযুদ্ধে মারা না গেলে সঠিক মুক্তি যোদ্ধা না," জনাব উপদেষ্টা তাহলে আপনার অবস্থান কি? আর যারা একাধিক রনাংগনে একাধিক বার যুদ্ধ করেছেন তাদের সম্মানী কি ৪/৫ গুন বৃদ্ধি করবেন? জানিনা আপনি মুক্তিযুদ্ধাদের সম্মানিত করতে না অপদস্ত ও বিতর্কিত করতে এই দায়িত্ব নিয়েছেন? আইন মানেতো একক কোন সিদ্ধান্ত না! বরং সম্মিলিত সিদ্ধান্ত, যেখানে আদালত, সংবিধান সবকিছুই সমন্বিত থাকে। অহেতুক বিতর্ক তুলে জনগনের বিরাগভাজন ও সময়ক্ষেপন সমিচিন নয়। উপরোন্ত বর্তমান সরকারের কার্যপরিধি ও বিবেচনায় নিতে হবে!
মুক্তিযুদ্ধ বিভিন্ন শ্রেণীতে বিভক্ত হবে। যেমন যারা সশস্ত্র যুদ্ধ করেছে,যারা মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক , যারা মুক্তিযুদ্ধের পৃষ্ঠপোষক এবং যারা মুজিবনগর সরকারের অধীনে চাকরি করেছে ,যারা ইয়ুথ ক্যাম্প পরিচালনা করেছে এরা সবাই বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে গণ্য হবে। তবে মিলিশিয়া ক্যাম্পে অস্ত্র জমা দেওয়ার তালিকা হলো সশস্ত্র মুক্তিযোদ্ধার তালিকা। এই তালিকার বাইরে কেউ মুক্তিযোদ্ধা হতে পারবে না। এই তালিকা যাচাই-বাছাই করলে সঠিক মুক্তিযোদ্ধা পাওয়া যাবে। বিষয়টি মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার সদয় দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
যুদ্ধের সময় যারা খবর পৌঁছে দিত, রান্না করতো মুক্তিযোদ্ধাদের ক্যাম্পে তার কেন সু্যোগ সুবিধা পাবে না ? বোকার মতো কথা বলেন কেন , যোদ্ধা মানেই যদি সরাসরি যুদ্ধ করা লাগে ,তাহলে বর্তমান আর্মিদের ভিতর অনেক ই তো রান্না বান্না,চুল কাটা ,গেট পাহার দেন ,তাহলে তারা কি আর্মি না? ২০২৪ এর মাথামোটা মানুষ তোমরা কি ভাবে বুঝবে ১৯৭১ এর দিনগুলো
ফারুকি আজম ওনার বীর প্রতিক এটা খুব একটা বড় খেতাব না। ওনার বীর প্রতিক উপাধি টি আগে যাচাই-বাছাই করা হোক। বীর শব্দ এটা নিয়ে আবার নতুন ধান্দা শুরু হয়েছে। যারা ভুয়া সনদ নিয়ে মুক্তিযোদ্ধা হয়েছেন তাদের লাল কার্ড আর অরিজিনাল তাদেরকে সশ্রদ্ধ সালাম। আল্লাহ ভরসা।
মুক্তিযোদ্ধাকে বাতাস করছে সেও অবশ্যই মুক্তি যোদ্ধা ।কারণ কারো সহযোগিতা ছাড়া আজ পর্যন্ত কেউ কিছুই করতে পারে নাই ।2024 সালে আন্দোলনের সময় মুগ্ধ আন্দোলন কারীদের পানি খাওয়াইছিল এখন তাকে শহীদ মুক্তিযোদ্ধা বলা হয়।
সশস্ত্র যুদ্ধের ক্ষেত্রে ও প্রশ্ন থেকে যায় যে কে কেমন কতটা বুলেট খরচ করেছে একটা খরচ করলে কেমন মর্যাদা আর একশ খরচ করলে কেমন মর্যাদা আর পাক বাহিনী ঘায়েল করলে কেমন মর্যাদা 😊😊😊
Thanks Honourable Adviser for your Valuable conception regarding FF . Who fought in the field is ff. No one is equal to him. Only he will get ff certificate and others will get certificate as associate .
১৯৯৭১ সনে যে সমস্ত এমএন সাহেবরা অন্যান্যরা ভারতে অবস্থান করে এবং সরাসরি মুক্তিযুদধে অংশ গ্রহণ না করে কিভাবে মুক্তিযোদধা হলেন তা আমার বোধগম্য নয়। তাছাড়া ১৯৭৩ সালে শেখ কামাল যাদেরকে বিসিএস ক্যাডার বানিয়ে ছিলেন,তারা যুদ্ধ না করলেও তাদেরকেও বিসিএস ক্যাডার মুক্তিযোদধা বানানো হয়েছিল।এই সরকার ২০০৯ সাল হতে ২০২৪ সাল পর্যন্ত যাদেরকে মুক্তিযোদধা বানানো হয়েছে তার ৯৫% ই ভূয়া মুকতিযোদধা। এদেরকে বলা হয় মুকতিযুদধ না করা আওয়ামী মুকতিযোদধা।সিরাজগনজের কাজিপুরে নাসিম সাহেবের দেয়া লিষ্ট মোতাবেক এই রকম শতাধিক ব্যকতিকে মুকতিযোদধা বানানো হয়েছে।আওয়ামী লীগের অনেক নেতা আছেন যারা মুকতিযোদধা হয়েছেন।সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হলো,পানি সম্পদ বিভাগের সচিব অপুর মাকে ২০২০ সালে মুকতিযোদধা বানিয়ে তাকে আবার ২১ শে পদকও দেয়া হয়েছে।যেখানে অপুট বাপই একজন যুদধ না করা মুকতিযোদধা। অপুর মা তো মুকতিযোদধাই না।তারপরও পেয়ে গেল একুশে পদক।সিরাজগনজে বহু অমুকতিযোদধাকে মুকতিযোদধা গেজেট ভুক্ত করার বিষয়ে অভিযোগ পড়েছিল কিন্ত আওয়ামী যাচাই বাছাই কমিটি ১/২ লাখ টাকা করে ঘুষ নিয়ে সব বৈধ বানিয়ে দিয়েছে।
আমাদের বেসামরিক গেজেট আছে। মুক্তিযুদ্ধের সময় তার বয়স ছিল ১৭ বছর । তার অস্ত্র জমা দেওয়ার রশিদ আছে। মুক্তিযুদ্ধের সময় ট্রেনিং এর সনদ আছে , মিলেশিয়ার সার্টিফিকেট আছে, ওসমানি সনদ আছে, ঘরবাড়ি পোড়ানোর কাগজ পএ আছে। বয়স প্রমানের জন্য তার এস এস সি পাসের সনদ আছে বয়স প্রমানের জন্য। ডিজিটাল সনদ আছে, সম্মানিত তালিকায় নাম আছে, এম আই, এস এ নাম আছে, । আমাদের কোনো সমস্যা হবে কিনা ভবিষ্যতে একটু জানাবেন প্লিজ।
মুক্তিযোদ্ধা হতে সাড়ে বারো বছর বয়সের কথা বলা হয়েছে। অনেক মুক্তিযোদ্ধার এনআইডিতে বয়স ভুল কিন্তু অস্ত্র জমা এবং প্রশিক্ষণের সনদ পর্যন্ত আছে। তাদের অনেকে জীবিতও নেই এখন। এদের ক্ষেত্রে কি হবে আপু?
ধিক্কার জানাই রণাঙ্গনের বীর মুক্তিযোদ্ধাগণের বীরত্বপূর্ণ অবদান চোর ও লুটেরাদের সৃষ্ট ৩৩ প্রকার প্রমাণকের কুশিলবদের। এই প্রমাণকের ভিত্তিতে ৭১এ মহান মুক্তিযুদ্ধ হয় নি। ১৯৭২ সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু মুক্তিযোদ্ধার সংঙ্গা দিয়েছেন। যারা মুক্তিযুদ্ধের সময় ট্রেনিংপ্রাপ্ত হয়ে একটি বাহিনীর অধীনে অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেছেন শুধুমাত্র তারাই মুক্তিযোদ্ধা। এর বাহির থেকে কাউকেই বীর মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকাভুক্ত করার সুযোগ নেই।
1996 sale Taka diye Mukti joddha ase kaliagonj bazar boda panchagarh onek Vua Mukti joddha ase quota Chakri ase onek proman ase kaliagonj bazar boda panchagarh onek Vua Mukti joddha ase