আমি সাংবাদিক গোলাম মোর্তোজা। এটা আমার অফিসিয়াল এবং একমাত্র ইউটিউব চ্যানেল। সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক নানা ইস্যুতে এখানে পাবেন আমাকে ৷ চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে সঙ্গে থাকতে পারেন ৷
যারা এসে এখন বলতেছে ১৫ বছর কই ছিলেন তারা আসলে আপনার বক্তব্য আগে খুব একটা শোনে নাই, তাদের কথা ধরে লাভ নাই, এই ভিডিওতে আপনার বক্তব্য এবং আপনার অবস্থান খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরে ভালো করেছেন। এখন আমরা খুব কঠিন সময় পার করতেছি, আপনাদের এখন গুরুত্বপূর্ণ সব বিষয়ে কথা বলা জারি রাখতে হবে। মামলার ব্যাপারে আমি আপনার সাথে সম্পূর্ণ একমত।
সেনাবাহিনী তখন বিভিন্ন প্রজেক্ট নিয়েই বেশী ব্যাস্ত ছিলো, এই বাহিনী তো পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্রের ভয় পায় বা,তারা বন্ধু দেশ। তাই এই বাহিনী যুদ্ধের জন্য তখন ঘুমন্ত ছিলো না।
আমার মনের কথাগুলোই সুন্দর করে গুছিয়ে বলেছেন জনাব গোলাম মর্তুজা।অত্যন্ত বাস্তব এবং ধ্রুব সত্য কথা যা জাতীর ইতিহাসে স্বর্নাক্ষরে লেখা থাকবে চিরকাল।আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
সশ্স্ত্র বিদ্রোহ হলে, আইন হলো কোন রকমের বিলম্ব ব্যতিরেকে, সর্বাত্মক সম্পদ ব্যবহার করে তা দমন করা । খবর পাওয়া মাত্র তার উচিত ছিল ৪৬ ব্রিগেডকে মিশন বলে দেয়া---এখনই সর্বাত্মক আক্রমনে অফিসারদের উদ্ধার আর বিদ্রোহ দমনে বিদ্যুত বেগে ছুটে যাও। তার নিজেরও ছুটে যাওয়া উচিত ছিল। কিন্তু ঐ সময় তিনি ভারতীয় চর হিসাবে দায়িত্ব পালন করছিলেন, ওরা যা বলেছে, উনি তাই করেছেন। নিমকহারামী করতে চাননি।
মর্তুজা ভাই, যে সেনাপ্রধান তার অফিসারদের জীবন বাঁচাতে ব্যর্থ হন তার তো পদে থাকারই অধিকার নাই, কিন্তু উনি বহাল তবিয়তেই ছিলেন। এখন সময় এসেছে এই গাদ্দারদের বিচার করার।
পিলখানা হত্যাকাণ্ডের কিছু দিন পর পাকিস্তানে একটি সেনা ট্রেনিং সেন্টারে তালেবান জঙ্গীরা আক্রমণ করে ভিতরে ঢুকে পড়ে এবং কিছু সংখ্যক লোককে জিম্মি করে। এই ঘটনাটি বাহরাইনে একটি রেস্টুরেন্টে খাওয়ার সময় লাইভ দেখছিলাম। দেখলাম মিনিট দশের মধ্যে পুলিশের গাড়ি গুলো প্রাচীরের চারদিকে টহল দিতে থাকে। কিছু ক্ষণ পরে আর্মির হেলিকপ্টার ভিতরে আক্রমণ করে এবং কমান্ডো বাহিনী দ্রুত সময়ে জিম্মিদের উদ্ধার করে জঙ্গিদের পরাজিত করে। এই লাইভে আধা ঘন্টার মধ্যে সম্পন্ন হতে দেখেছি। পিলখানা হত্যাযজ্ঞ দুই দিন পর্যন্ত চলল আর আমাদের সেনাপ্রধান দেখে দেখে এখন বীরত্বের গল্প বানাচ্ছে।
আমি মনে করি এই সব গনহত্যার তদন্ত পুলিশকে দিয়ে হবে না, কারন এই হত্যাকানডের সংগে পুলিশসহ ছাত্রলীগ জরিত, তাই পুলিশ মানে ছাত্রলীগ আর ছাত্রলীগ মানে পুলিশ ( বর্তমান পুলিশের আদি নাম ছাত্রলীগ ) সে জন্যেই আমি মনে করি , এই করাপ্ট বাহিনীকে দিয়ে তদন্ত করে এই গনহত্যার বিচার সম্ভব নয়। তাই সরকারকে ভিন্ন ভাবে চিন্তা করতে হবে। আর বিগত সরকার যেমন অগাত্য শত বা হাজার লোককে আসামি করতো, একই কায়দায় পুলিশ ঠিক সেই ভাবেই মামলা করছে, তার মানে হলো , আবার সেই ফ্যসিবাদি পুলিশি রাজত্ব কায়েম হবে। নিরিহ মানুষকে ধরে নিয়ে টাকা খাওয়া এবং বিচারের নামে প্রহস করা হবে।
দেশের ভিতরে এতো বড় একটা হত্যা কান্ড হয়েছে, কিন্তু জনাব মোঈন কিছু্ই করতে পারলো না,এর চেয়ে জঘন্য মনমানষিকতা আর কি হতে পারে? মৈনের পদত্যাগ করে চলে যাওয়ার উচিত ছিল।
জনাব, মুর্তজা ভাই এর পর্যালোচনা খুব দারুন ভাবে রসকষ থাকে, উপভোগ্য ... মুর্তজা ভাই সুদক্ষ কৌশলে পালিয়ে যাওয়ার হাসিনা কে বাঁশের উপর বাঁশ দিয়ে ছেড়ে দেন ধন্যবাদ বিশ্লেষক কে ...
মর্তুজা ভাই আপনি তো মূর্খের মতন কথা বলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ব্যবসায়ী মহল ছিল আরো অন্যান্য মোবাইলের লোকজন ছিল কিন্তু আমার প্রশ্ন সাতজনের মধ্যে কে আছে এখানে দেশের কোন উন্নয়নের স্বার্থে যাচ্ছে জাস্ট একটা মিটিং এটেন্ড করার জন্য যাচ্ছে
পশ্চিমা দেশগুলোতে (অন্তত আমেরিকায়) অন্য দেশের হয়ে কথা বললে, সেই দেশের স্বার্থে লবিং করলে দেশদ্রোহী হিসেবে বিবেচনা ও অত্যন্ত কঠোর বিচার করা হয়। অন্য দেশের পক্ষ হয়ে কথা বলতে হলে আগে সরকারের কাছে ফর্ম জমা দিয়ে অন্য দেশের এজেন্ট হিসেবে রেজিস্টার করার পর কথা বলা যায়। বাংলাদেশে কেন হয় না? অন্য দেশের স্বার্থ রক্ষা করলে বাংলাদেশে কেন দেশদ্রোহী হিসেবে বিচার করা হয় না?
ভাই ডক্টর ইউনুস অনেক বড় উপকার করছে গরিবদের গ্রামীণ ব্যাংকের টাকা লোন দিয়ে ঘর দিয়েছে সেই ঘর বিক্রি করে তার লোন পরিশোধ করতে পারিনি জমির বিক্রি করে পরিশোধ করা হয়েছে
ওই সময় জেনারেল মইন রাষ্ট্রপতি হওয়ার স্বপ্নে বিভোর ছিলেন, তার কি কোন ইচ্ছা আছে বিডিআর এ থাকা সেনাবাহিনীর সদস্যদের বাঁচাবেন, এখন সে নিজেকে বাঁচানোর চেষ্টা করছে, ভালো মানুষ সাজছে।
জেনারেল মইনের ভাষ্যে অনেক অসামঞ্জস্য আছে । যেমন তিনি বলেছেন সেনানিবাসে চলা একটা মিটিংয়ের মধ্যেই তাকে জানানো হয় পিলখানায় গন্ডগোল হচ্ছে ।তিনি মিটিং অসমাপ্ত করেই বেরিয়ে আসেন এবং বিডিআরের প্রধান জেনারেল শাকিল কে ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেন । তাকে তখন পাওয়া যায় নি । এই সময়টা বেশ খানিক্ষন ।প্রায় বিশ পঁচিশ মিনিট হবে । তার পরে তাকে পাওয়া যায় । কিন্তু সেই বিশ পঁচিশ মিনিটের মধ্যে বিডিআরের সেকেন্ড ইন কম্যান্ড বা অন্য কোনো অফিসারকে বিষয়টা জানবার জন্য কি সেনাপ্রধানের থেকে কোনো চেষ্টা করা হয়েছিল ? সেটা তিনি বলেন নি । অফিশিয়ার ফোনে ছাড়াও সবারই সেল ফোন থাকার কথা তখন । পরিস্থিতি যখন এমন খারাপ যখন সেনাপ্রধানকে তার স্কেজিউল্ড গুরুত্বপূর্ণ একটা মিটিং (মিটিংটা সম্ভবত সেনাবাহিনীর বাজেট রিলেটেড কোনো গুরুত্বপূর্ণ মিটিং ছিল) অসমাপ্ত রেখে বেরিয়ে আসতে হয় তখন অফিশিয়াল ফোনের বাইরেও অন্য ফোনেও তো চেষ্টা করা উচিত ছিল বিডিআর প্রধান,তার সেকেন্ড ইন কম্যান্ড বা অন্যগুরুত্বপূর্ণ অফিসারদের যোগাযোগের ।কোনো একজনকে যোগাযোগ করা গেলেই কিন্তু বিডিআরজওয়ানরা (বা ছদ্দবেশী অন্য কেউ) যে সত্যি হত্যাকাণ্ডের মতো একটা ম্যাসাকার করার চেষ্টা করছেন সেটা জানা যেত সে অনুযায়ী বিডিআর অফিসারদের উদ্ধারের ব্যবস্থাও নেয়া যেত । সে নিয়ে জেনারেল মঈন কিছু বলেন নি তার ভিডিওতে এটা খুবই আশ্চর্য ।
The national constitution of this country needs to be such that the democratic rights of the people of the country are upheld at all times, and it becomes difficult for corrupt Bangladeshi politicians to do politics.
