To Change The World Through Changing Human's Character is Our Goal♥ Stay Connected with Us to know how to Build a Good Life in accordance with The Holy Quran & Sunnah. To Spread The Truth Share Our Contents & Give Like. If You Have Any Suggestion & Objection , Please Comment or Contact With Us 01754517151
আমার কাছে ইউরোপ এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অনেক ভালো লাগে ,,, আমার উদ্দেশ্য যদি সৌন্দর্য মানে আল্লাহর তৈরি পাহাড় সাগড় দেখার উদ্দেশ্যে যাই ,,, আর ইসলাম পালন করি তাইলে কি পাপ হবে ,,??
কোন ব্যক্তি যদি ইয়াজিদকে কাফের বলা থেকে অন্য কাউকে বিরত রাখে ওই ব্যক্তি যেন আমার সাথে কথা বলে আমি তাকে দলিল দিয়ে দেখিয়ে দিব ইয়াজিদ কাফের ছিল না মুসলিম ছিল
ইয়াজিদ দেখতে কেমন ছিল। তৎকালীন কিছু কিতাব থেকে জানা যায় যে, তার সমস্ত শরীর জানোয়ারের মতো লোমে ভরেছিল। তাকে দেখলে কোন মানুষ মনে হতো না। কারণ তার শরীরে সমস্ত জায়গায় লোমে পরিণত ছিল।
ইয়াজিদ নিঃসন্দেহে কাফের ছিল। যা বিভিন্ন হাদিস দ্বারা জানা যায়। যেমন, মুস্তাদরাকে হাকিম 3/168 হাদিস-4738, মুসনাদে আহমদ 4/332, উল্লেখ্য রয়েছে, হযরত মিসওয়ার ইবনে মাখরামা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু হতে বর্ণিত, হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, নিঃসন্দেহে ফাতেমা আমার ফলবান বৃক্ষের শাখা। যে ব্যক্তি থেকে সন্তুষ্ট করে সে ব্যক্তি আমাকে ও সন্তুষ্ট করে। এবং যে ব্যক্তি তাকে কষ্ট দেয় সে ব্যক্তি আমাকেও কষ্ট দেয়।। সুতরাং ইমাম হোসাইন রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু কে শহীদ করার কারনে যেহেতু হযরত ফাতেমা রাদিয়াল্লাহু তালা আনহা কষ্ট পেয়েছে সেতুর রাসুল সালাম কষ্ট পেয়েছে আর ,যে ব্যক্তি রাসূলকে কষ্ট দিয়েছে সেযেন আল্লাহকে কষ্ট দিয়েছে আর যে ব্যক্তি আল্লাহকে কষ্ট দিয়েছে সেই ব্যক্তি জাহান্নামী। সূরা আহজাব তারিকুল খোলাফা কিতাবে ইমাম জালালুদ্দিন সুয়ুতি রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু উল্লেখ করেন যে, ইবনে জিয়াদ ইমাম হোসাইন রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু সহো তার সাথীদের শহীদ করে তাদের ছিন্নমস্তক গুলো ইয়াজিদের নিকট পাঠিয়ে দেয়, এবং তা দেখেই ইয়াজিদ আনন্দিত হয়। আর এতে বুঝা যায় যে একজন কাফের। কারণ সে আহলে বায়াত কে ঘৃণা করে। এবং ইমাম হোসেন এবং তার সাথীদের ছিন্ন মস্তক দেখে আনন্দিত হয়েছিল ইবনে কাসীর তার আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া অষ্টম খন্ডে 243 পৃষ্ঠায় উল্লেখ করেন যে, ইয়াজিদ ওই যে ইমাম হোসাইনের শহীদের প্রধান কারণ তার প্রমাণ স্বরূপ সে মদিনা এবং মক্কা আক্রমণ করার জন্য মুসলিম ইবনে ওকবা নামক তার এক সেনাপতি কে মদিনা শরীফ আক্রমণের জন্য পাঠায়। ইয়াজিদ তার বাহিনীর জন্য মদিনা শরীফকে তিন দিনের জন্য হালাল ঘোষণা করে। মদিনা শরীফের অসংখ্য সাহাবী তাবেয়ী দেরকে শহীদ করে চরম পাপের কাজ করেছে। নিশ্চয়ই ইয়াজিদ ওবায়দুল্লাহ বিন জিয়াদ কে নির্দেশ দিয়ে ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালাতু সালাম ও তার সাথিদের 72 জনকে শহীদ করেছে। তৎকালীন শ্রেষ্ঠ আলেম এবং বুজুর্গ আল্লামা ইবনুল জাওযী, কাজী আবু ইয়ালা ইমাম তাফতাজানি ইমাম জালালুদ্দিন সুয়ুতি সহ অন্যান্য হাদিস বিশেষজ্ঞগণ বলেন, ইয়াজিদকে কাফের এবং লানত করা জায়েজ। ইমাম ইয়াফেয়ী বলেন, ইমাম হোসেনকে যে হত্যা করেছে, হত্যার হুকুম দিয়েছে, এবং হত্যা করা কি হালাল মনে করেছে, সেই কাফের। ইমাম তাফতাজানি আকাইদে নফসি তে বলেন, যদি ইমাম হোসাইন শাহাদাত ও আহলে বায়াতের অপমান ইয়াজিদ খুশি হয় তবে ইয়াজিদ এবং তার সহযোগীদের উপর খোদার লানত। যেহেতু আমরা উপরে ইমাম জালালুদ্দিন সুয়ুতি রহমাতুল্লাহ আলাইহির বর্ণনা মতে, বুঝতে পেরেছি যে ইয়াজিদ ইমাম হোসাইন রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহুর শাহাদাতে খুশি হয়েছিল। তাই সে কাফের এবং তার উপর লানত করা জায়েজ। শুধু তাই নয়, শুধু তাই যে ব্যক্তি ইয়াজিদের গুনগান করবে সেও কাফের এবং যে ব্যক্তি ইয়াজিদ সম্পর্কে চুপ থাকবে সেও কাফের।
ইয়াজিদ নিঃসন্দেহে কাফের ছিল। যা বিভিন্ন হাদিস দ্বারা জানা যায়। যেমন, মুস্তাদরাকে হাকিম 3/168 হাদিস-4738, মুসনাদে আহমদ 4/332, উল্লেখ্য রয়েছে, হযরত মিসওয়ার ইবনে মাখরামা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু হতে বর্ণিত, হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, নিঃসন্দেহে ফাতেমা আমার ফলবান বৃক্ষের শাখা। যে ব্যক্তি থেকে সন্তুষ্ট করে সে ব্যক্তি আমাকে ও সন্তুষ্ট করে। এবং যে ব্যক্তি তাকে কষ্ট দেয় সে ব্যক্তি আমাকেও কষ্ট দেয়।। সুতরাং ইমাম হোসাইন রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু কে শহীদ করার কারনে যেহেতু হযরত ফাতেমা রাদিয়াল্লাহু তালা আনহা কষ্ট পেয়েছে সেতুর রাসুল সালাম কষ্ট পেয়েছে আর ,যে ব্যক্তি রাসূলকে কষ্ট দিয়েছে সেযেন আল্লাহকে কষ্ট দিয়েছে আর যে ব্যক্তি আল্লাহকে কষ্ট দিয়েছে সেই ব্যক্তি জাহান্নামী। সূরা আহজাব তারিকুল খোলাফা কিতাবে ইমাম জালালুদ্দিন সুয়ুতি রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু উল্লেখ করেন যে, ইবনে জিয়াদ ইমাম হোসাইন রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু সহো তার সাথীদের শহীদ করে তাদের ছিন্নমস্তক গুলো ইয়াজিদের নিকট পাঠিয়ে দেয়, এবং তা দেখেই ইয়াজিদ আনন্দিত হয়। আর এতে বুঝা যায় যে একজন কাফের। কারণ সে আহলে বায়াত কে ঘৃণা করে। এবং ইমাম হোসেন এবং তার সাথীদের ছিন্ন মস্তক দেখে আনন্দিত হয়েছিল ইবনে কাসীর তার আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া অষ্টম খন্ডে 243 পৃষ্ঠায় উল্লেখ করেন যে, ইয়াজিদ ওই যে ইমাম হোসাইনের শহীদের প্রধান কারণ তার প্রমাণ স্বরূপ সে মদিনা এবং মক্কা আক্রমণ করার জন্য মুসলিম ইবনে ওকবা নামক তার এক সেনাপতি কে মদিনা শরীফ আক্রমণের জন্য পাঠায়। ইয়াজিদ তার বাহিনীর জন্য মদিনা শরীফকে তিন দিনের জন্য হালাল ঘোষণা করে। মদিনা শরীফের অসংখ্য সাহাবী তাবেয়ী দেরকে শহীদ করে চরম পাপের কাজ করেছে। নিশ্চয়ই ইয়াজিদ ওবায়দুল্লাহ বিন জিয়াদ কে নির্দেশ দিয়ে ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালাতু সালাম ও তার সাথিদের 72 জনকে শহীদ করেছে। তৎকালীন শ্রেষ্ঠ আলেম এবং বুজুর্গ আল্লামা ইবনুল জাওযী, কাজী আবু ইয়ালা ইমাম তাফতাজানি ইমাম জালালুদ্দিন সুয়ুতি সহ অন্যান্য হাদিস বিশেষজ্ঞগণ বলেন, ইয়াজিদকে কাফের এবং লানত করা জায়েজ। ইমাম ইয়াফেয়ী বলেন, ইমাম হোসেনকে যে হত্যা করেছে, হত্যার হুকুম দিয়েছে, এবং হত্যা করা কি হালাল মনে করেছে, সেই কাফের। ইমাম তাফতাজানি আকাইদে নফসি তে বলেন, যদি ইমাম হোসাইন শাহাদাত ও আহলে বায়াতের অপমান ইয়াজিদ খুশি হয় তবে ইয়াজিদ এবং তার সহযোগীদের উপর খোদার লানত। যেহেতু আমরা উপরে ইমাম জালালুদ্দিন সুয়ুতি রহমাতুল্লাহ আলাইহির বর্ণনা মতে, বুঝতে পেরেছি যে ইয়াজিদ ইমাম হোসাইন রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহুর শাহাদাতে খুশি হয়েছিল। তাই সে কাফের এবং তার উপর লানত করা জায়েজ। শুধু তাই নয়, শুধু তাই যে ব্যক্তি ইয়াজিদের গুনগান করবে সেও কাফের এবং যে ব্যক্তি ইয়াজিদ সম্পর্কে চুপ থাকবে সেও কাফের।
ইয়াজিদ নিঃসন্দেহে কাফের ছিল। যা বিভিন্ন হাদিস দ্বারা জানা যায়। যেমন, মুস্তাদরাকে হাকিম 3/168 হাদিস-4738, মুসনাদে আহমদ 4/332, উল্লেখ্য রয়েছে, হযরত মিসওয়ার ইবনে মাখরামা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু হতে বর্ণিত, হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, নিঃসন্দেহে ফাতেমা আমার ফলবান বৃক্ষের শাখা। যে ব্যক্তি থেকে সন্তুষ্ট করে সে ব্যক্তি আমাকে ও সন্তুষ্ট করে। এবং যে ব্যক্তি তাকে কষ্ট দেয় সে ব্যক্তি আমাকেও কষ্ট দেয়।। সুতরাং ইমাম হোসাইন রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু কে শহীদ করার কারনে যেহেতু হযরত ফাতেমা রাদিয়াল্লাহু তালা আনহা কষ্ট পেয়েছে সেতুর রাসুল সালাম কষ্ট পেয়েছে আর ,যে ব্যক্তি রাসূলকে কষ্ট দিয়েছে সেযেন আল্লাহকে কষ্ট দিয়েছে আর যে ব্যক্তি আল্লাহকে কষ্ট দিয়েছে সেই ব্যক্তি জাহান্নামী। সূরা আহজাব তারিকুল খোলাফা কিতাবে ইমাম জালালুদ্দিন সুয়ুতি রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু উল্লেখ করেন যে, ইবনে জিয়াদ ইমাম হোসাইন রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু সহো তার সাথীদের শহীদ করে তাদের ছিন্নমস্তক গুলো ইয়াজিদের নিকট পাঠিয়ে দেয়, এবং তা দেখেই ইয়াজিদ আনন্দিত হয়। আর এতে বুঝা যায় যে একজন কাফের। কারণ সে আহলে বায়াত কে ঘৃণা করে। এবং ইমাম হোসেন এবং তার সাথীদের ছিন্ন মস্তক দেখে আনন্দিত হয়েছিল ইবনে কাসীর তার আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া অষ্টম খন্ডে 243 পৃষ্ঠায় উল্লেখ করেন যে, ইয়াজিদ ওই যে ইমাম হোসাইনের শহীদের প্রধান কারণ তার প্রমাণ স্বরূপ সে মদিনা এবং মক্কা আক্রমণ করার জন্য মুসলিম ইবনে ওকবা নামক তার এক সেনাপতি কে মদিনা শরীফ আক্রমণের জন্য পাঠায়। ইয়াজিদ তার বাহিনীর জন্য মদিনা শরীফকে তিন দিনের জন্য হালাল ঘোষণা করে। মদিনা শরীফের অসংখ্য সাহাবী তাবেয়ী দেরকে শহীদ করে চরম পাপের কাজ করেছে। নিশ্চয়ই ইয়াজিদ ওবায়দুল্লাহ বিন জিয়াদ কে নির্দেশ দিয়ে ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালাতু সালাম ও তার সাথিদের 72 জনকে শহীদ করেছে। তৎকালীন শ্রেষ্ঠ আলেম এবং বুজুর্গ আল্লামা ইবনুল জাওযী, কাজী আবু ইয়ালা ইমাম তাফতাজানি ইমাম জালালুদ্দিন সুয়ুতি সহ অন্যান্য হাদিস বিশেষজ্ঞগণ বলেন, ইয়াজিদকে কাফের এবং লানত করা জায়েজ। ইমাম ইয়াফেয়ী বলেন, ইমাম হোসেনকে যে হত্যা করেছে, হত্যার হুকুম দিয়েছে, এবং হত্যা করা কি হালাল মনে করেছে, সেই কাফের। ইমাম তাফতাজানি আকাইদে নফসি তে বলেন, যদি ইমাম হোসাইন শাহাদাত ও আহলে বায়াতের অপমান ইয়াজিদ খুশি হয় তবে ইয়াজিদ এবং তার সহযোগীদের উপর খোদার লানত। যেহেতু আমরা উপরে ইমাম জালালুদ্দিন সুয়ুতি রহমাতুল্লাহ আলাইহির বর্ণনা মতে, বুঝতে পেরেছি যে ইয়াজিদ ইমাম হোসাইন রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহুর শাহাদাতে খুশি হয়েছিল। তাই সে কাফের এবং তার উপর লানত করা জায়েজ। শুধু তাই নয়, শুধু তাই যে ব্যক্তি ইয়াজিদের গুনগান করবে সেও কাফের এবং যে ব্যক্তি ইয়াজিদ সম্পর্কে চুপ থাকবে সেও কাফের।
ইয়াজিদ নিঃসন্দেহে কাফের ছিল। যা বিভিন্ন হাদিস দ্বারা জানা যায়। যেমন, মুস্তাদরাকে হাকিম 3/168 হাদিস-4738, মুসনাদে আহমদ 4/332, উল্লেখ্য রয়েছে, হযরত মিসওয়ার ইবনে মাখরামা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু হতে বর্ণিত, হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, নিঃসন্দেহে ফাতেমা আমার ফলবান বৃক্ষের শাখা। যে ব্যক্তি থেকে সন্তুষ্ট করে সে ব্যক্তি আমাকে ও সন্তুষ্ট করে। এবং যে ব্যক্তি তাকে কষ্ট দেয় সে ব্যক্তি আমাকেও কষ্ট দেয়।। সুতরাং ইমাম হোসাইন রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু কে শহীদ করার কারনে যেহেতু হযরত ফাতেমা রাদিয়াল্লাহু তালা আনহা কষ্ট পেয়েছে সেতুর রাসুল সালাম কষ্ট পেয়েছে আর ,যে ব্যক্তি রাসূলকে কষ্ট দিয়েছে সেযেন আল্লাহকে কষ্ট দিয়েছে আর যে ব্যক্তি আল্লাহকে কষ্ট দিয়েছে সেই ব্যক্তি জাহান্নামী। সূরা আহজাব তারিকুল খোলাফা কিতাবে ইমাম জালালুদ্দিন সুয়ুতি রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু উল্লেখ করেন যে, ইবনে জিয়াদ ইমাম হোসাইন রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু সহো তার সাথীদের শহীদ করে তাদের ছিন্নমস্তক গুলো ইয়াজিদের নিকট পাঠিয়ে দেয়, এবং তা দেখেই ইয়াজিদ আনন্দিত হয়। আর এতে বুঝা যায় যে একজন কাফের। কারণ সে আহলে বায়াত কে ঘৃণা করে। এবং ইমাম হোসেন এবং তার সাথীদের ছিন্ন মস্তক দেখে আনন্দিত হয়েছিল ইবনে কাসীর তার আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া অষ্টম খন্ডে 243 পৃষ্ঠায় উল্লেখ করেন যে, ইয়াজিদ ওই যে ইমাম হোসাইনের শহীদের প্রধান কারণ তার প্রমাণ স্বরূপ সে মদিনা এবং মক্কা আক্রমণ করার জন্য মুসলিম ইবনে ওকবা নামক তার এক সেনাপতি কে মদিনা শরীফ আক্রমণের জন্য পাঠায়। ইয়াজিদ তার বাহিনীর জন্য মদিনা শরীফকে তিন দিনের জন্য হালাল ঘোষণা করে। মদিনা শরীফের অসংখ্য সাহাবী তাবেয়ী দেরকে শহীদ করে চরম পাপের কাজ করেছে। নিশ্চয়ই ইয়াজিদ ওবায়দুল্লাহ বিন জিয়াদ কে নির্দেশ দিয়ে ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালাতু সালাম ও তার সাথিদের 72 জনকে শহীদ করেছে। তৎকালীন শ্রেষ্ঠ আলেম এবং বুজুর্গ আল্লামা ইবনুল জাওযী, কাজী আবু ইয়ালা ইমাম তাফতাজানি ইমাম জালালুদ্দিন সুয়ুতি সহ অন্যান্য হাদিস বিশেষজ্ঞগণ বলেন, ইয়াজিদকে কাফের এবং লানত করা জায়েজ। ইমাম ইয়াফেয়ী বলেন, ইমাম হোসেনকে যে হত্যা করেছে, হত্যার হুকুম দিয়েছে, এবং হত্যা করা কি হালাল মনে করেছে, সেই কাফের। ইমাম তাফতাজানি আকাইদে নফসি তে বলেন, যদি ইমাম হোসাইন শাহাদাত ও আহলে বায়াতের অপমান ইয়াজিদ খুশি হয় তবে ইয়াজিদ এবং তার সহযোগীদের উপর খোদার লানত। যেহেতু আমরা উপরে ইমাম জালালুদ্দিন সুয়ুতি রহমাতুল্লাহ আলাইহির বর্ণনা মতে, বুঝতে পেরেছি যে ইয়াজিদ ইমাম হোসাইন রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহুর শাহাদাতে খুশি হয়েছিল। তাই সে কাফের এবং তার উপর লানত করা জায়েজ। শুধু তাই নয়, শুধু তাই যে ব্যক্তি ইয়াজিদের গুনগান করবে সেও কাফের এবং যে ব্যক্তি ইয়াজিদ সম্পর্কে চুপ থাকবে সেও কাফের।