কালান্দার বাবা জাহাঙ্গীর 💖 একটি মানুষ ভাবে যে সে একা, কিন্তু সে মোটেই একা নয়, এই দেহটি মানুষের পরিচয় বহন করে । কারণ নফস তথা জীবাত্মাটি নিরাকার । দেহটির আকার আছে তাই দেহ দিয়ে নফসের পরিচয় পাওয়া যায়। এই দেহের মধ্যে তিন জন বাস করে। নফস, খান্নাসরূপী শয়তান তথা মায়া এবং ‘ আমরা ’ রূপে আল্লাহ বাস করেন। আল্লাহ বলছেন তুমি একা হও, সঙ্গে সঙ্গে আমার ডাক শুনতে পাবে। নির্জনে একাকী আল্লাহকে জিকিরের মাধ্যমে প্রতিদিন প্রতিনিয়ত ডেকে চলছি , কিন্তু ডাকের কোন জবাব পাই না কারণ, আমার সঙ্গে খান্নাসরূপে শয়তানকে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে। এই শয়তানটি আমার সঙ্গে আছে বলেই আমরা দুইজন হয়ে গেলাম। ডাক দেওয়াকে আরবি ভাষায় দাউন বলা হয়। উর্দুনা হলে ডাকের জবাব পাওয়া যায় না। আমি যোগ খান্নাস হয়ে গেল উর্দুনা। আমি একা হলে হয়ে যায় উদুনি । তাই কোরানের সুরা মোমিনের এক নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে উদুনি তথা একা ডাক। এই খান্নাসকে সরিয়ে দাও তাহলে তুমি একা। তাই খাজা বাবা তার প্রধান খলিফা কুতুবউদ্দিন বখতিয়ার কাকিকে বলছেন যে, একা হয়ে ডাক, জবাব তোমার ভিতরে সঙ্গে - সঙ্গেই পাবে। ইহাই শান্তির ধর্ম। ইহাই আত্মসমর্পণের ধর্ম ।
এই বক্তা একজন ভন্ড প্রতারক। ইনি ইসলামকে বিকৃত করতেছে।এই রকম বক্তাকে এই ৮০% মুসলিম দেশ থেকে বিতাড়িত করা হোক। সাথে সাথে এই ভন্ড বাবাদের আইনের আওতায় আনা হোক। আমার সাথে কে কে একমত
মৃত্যুর পর রুহ এবং দেহের দুইটারই শাস্তি হবে এবং দুইটারই শান্তি হবে মিজানুর রহমান আজহারী যে আলোচনা করেছেন তা কুরআন সুন্নাহ মোতাবেক আলোচনা করেছেন আর জাবের ভাই যে আলোচনা করেছেন কুরআন সুন্নাহর অপব্যাখ্যা করে মানুষকে ঘুমরা বানিয়েছে
বাবা জাহাঙ্গীর কোরআনের ১৫ পাড়ার হুবহু শব্দে শব্দে অনুবাদ করেছেন এবং সুফিবাদের ওপরে ২৮টি বই লিখেছেন। যেটা আপনার চিন্তার বাহিরে। কোরআন নিয়ে একটু গবেষণা করেন তাহলে বুঝতে পারবেন। অল্প বিদ্যা ভয়ংকর। যদি আপনার জ্ঞান থাকে তাহলে উনার যেখানে ভুল আছে সেটা রেফারেন্স দিয়ে বলেন।