হিন্দুধর্ম প্রচলিত অর্থে যাকে হিন্দুধর্ম বলা হয়, তা মূলত সনাতন ধর্ম। ‘সনাতন’ শব্দের অর্থ শাশ্বত বা চিরন্তন; অর্থাৎ যা আগে ছিল, এখনও আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে তাই সনাতন। হিন্দুধর্মের নির্দিষ্ট কোনো শুরু বা একক কোনো প্রবর্তক নেই। যুগযুগ ধরে মুনি-ঋষি এবং মহামনীষীরা জীবন, জগৎ ও জগতের স্রষ্টা সম্পর্কে যেসব চিন্তা-ভাবনা করেছেন, সেসবেরই সমন্বিত রূপ হিন্দুধর্ম। তাঁদের চিন্তা-ভাবনা প্রথম বেদের আকারে প্রকাশ পায় এবং পরে এই বেদের ওপর ভিত্তি করেই হিন্দুধর্মের বিকাশ ঘটে; তাই এ ধর্মের অপর নাম হয় বৈদিক ধর্ম। হিন্দুরা বিশ্বাস করে যে, সনাতন ধর্মের অভ্যূদয় মানব সৃষ্টির শুরুতেই এবং তা স্থায়ী হবে সৃষ্টির বিলয় পর্যন্ত। এ ধর্ম স্বয়ম্ভূ ঈশ্বরে বিশ্বাস এবং এই বিশ্বের সৃষ্টি, স্থিতি ও লয় এই তিন সত্যের ওপর প্রতিষ্ঠিত। সাধারণভাবে হিন্দুরা জন্মান্তরবাদে বিশ্বাসী। তাদের মতে প্রতিটি জীবই জন্ম, মৃত্যু ও পুনর্জন্মের প্রক্রিয়াধীন। পুনর্জন্মের মাধ্যমে পাপ ক্ষয় দ্বারা মানুষ মোক্ষ লাভ করতে সক্ষম হয়।
আরো প্রেমে আরো প্রেমে মোর আমি ডুবে যাক নেমে। সুধাধারে আপনারে তুমি আরো আরো আরো কর দান। তুমি আরো আরো আরো আরো দাও প্রাণ। ওগো বন্ধু আমার, তোমার সুমধুর কীর্তন শুনে গৌর নিতাই্ রাতুল চরণে এটাই আমার আকুল প্রার্থনা। অসংখ্য ধন্যবাদ আর নয়ন জলে ভেজা অজস্র অভিনন্দন তোমাকে। জয় গৌর জয় নিতাই।
Apnar kirtaner sur,loy,tal sabeee thik ace .kintu apni vakta gan k atota sadhran vaben ki kore ?kon vakter hridaye kon sakti lukie ace apni sakal vaktko k eki pallai mapen
খুব খুব সুন্দর।অপূর্ব পদাবলী অপরূপ ও মজার উপস্থাপনা। মধুর বাচন ভ্ঙ্গিমা ও সুমধুর সংগীতে মধুর লীলামৃত সুধা রস আস্বাদন করলাম। শিল্পী তোমাকে দেখে আমার উপলব্ধি--তোমার মতো প্রকৃত বাঙালিয়ানা যদি প্রতিটি বাঙালির মনে কিয়দংশ থাকতো তাহলে বাঙালি জাতি আজকে উন্নতির অনেক শিখরে উন্নীত হতে পারত। জয় শ্রী রাধে রাধে। জয় শ্রী কৃষ্ণ কৃষ্ণ। জ্য় শ্রী ব্রহ্মা ব্রহ্মা। 👋👋👋👋👋👋👋👋👋
অপূর্ব অপূর্ব।অপরূপ পদাব্যলী ও অপরূপ পরিবেশনা। সবকিছু এত সুন্দর করে বোঝাও, মন্ত্রমুগ্ধের মতো শুধু শুনি। মহাপ্রভুর রূপ বর্ণনায় অভিভূত হলাম। আর তোমার সুমধুর সুর মাধুর্যে শীতলতা প্রাপ্ত হলাম ও মন অসীম আনন্দে পরিপূর্ণ হয়ে গেল্। জয় শ্রী মহাপ্রভু। জ্য় শ্রী নিত্যানন্দ।👋👋👋👋👋
অপূর্ব পদাবলীর কিয়দংশ মধুর রূপে আস্বাদন করলাম। খুব ভালো লাগলো। আমার প্রিয় স্নেহধন্য শিল্পী কে কিছু কথা ----ঈশ্বর তাঁর মাহাত্ম্য প্রচারের জন্য ধরণীতে তোমাকে দূত রূপে পাঠিয়েছেন। সাথে দিয়েছেন সুমধুর কণ্ঠ ও সুর। তোমার অগাধ জ্ঞানরাশি সহযোগে ভাব ও ভক্তির সুর মাধুর্যে যে লীলা প্রকাশ করো,তার কৃপা কিছু কম নয় আমার কাছে।👋যদিও প্রতি ক্ষনে মনে হয় তোমার চরণতলে বসে যদি কোনো দিন মধুর লীলা শ্রবন করতে পারতাম। জানি না বিধাতা কোনোদিন এমন ব্যাকুল বাসনা পূরণ করবেন কিনা? জ্য় রাধেশ্যাম, জয় রাধেশ্যাম।জয় রাধেশ্যাম।👋👋👋