#VoiceofBangla চ্যানেলে আপনাকে স্বাগতম। এই চ্যানেলে আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি ইসলামের দৃষ্টিতে পৃথিবীর ইতিহাস তুলে ধরতে এবং সেই লক্ষ্যেই ধারাবাহিক ভাবে কাজ করে যাচ্ছি। হযরত আদম (আঃ) থেকে শুরু করে হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) পর্যন্ত কুরআনে বর্ণিত ২৫-জন নবী (আঃ) সম্পর্কে সুন্দর ভাবে আলোচনা করা হয়েছে। (৮ জুন ৬৩২ থেকে শুরু করে ২৯ জানুয়ারি ৬৬১ পর্যন্ত) চার খলিফার শাসনামলও ইতিমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ!!!
খুব শীঘ্রই আমরা উমাইয়া খিলাফত নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা শুরু করব ইনশাআল্লাহ। তারপর আল্লাহ চাইলে ধারাবাহিক আলোচনা চলতেই থাকবে! যেমনঃ
• উমাইয়া খিলাফত (৬৬১ইং থেকে ৬ আগস্ট ৭৫০ইং পর্যন্ত) • আব্বাসীয় খিলাফত (১৫ জানুয়ারি ৭৫০ইং থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি ১২৫৮ইং পর্যন্ত) • মামলুক আব্বাসীয় রাজবংশ (১২৬১ইং থেকে ১৫১৭ইং পর্যন্ত) • উসমানীয় খিলাফত (১৫১৭ইং থেকে ৩ মার্চ ১৯২৪ইং পর্যন্ত )
তাই আপনি যদি ইসলামের সঠিক ইতিহাস জানতে আগ্রহী হন, তাহলে এই চ্যানেলটি হতে পারে আপনার জন্য একটি আদর্শ মাধ্যম। তাই চ্যানেলটি এখনি Subscribe করে সাথেই থাকুন, ধন্যবাদ।
আমর ইবনুল আসের জীবনের তৃতীয় ভাগটাও আলোচনা করার দরকার ছিল। অন্তত তার ব্যাপারে ইনসাফ করার জন্য হলেও। বুদ্ধিমান সাহাবী শেষ দিকে ছিলেন বিদ্রোহী এবং হঠকারিতার মাস্টারমাইন্ড। ভালোর সাথে মন্দের দিকটি স্মরণ করেন কিনা তা শোনার জন্যই পুরো ভিডিওটি দেখলাম।
বুজলাম, তারপর? হজরত আলী রা বিচার করার পর একই সাথে দুজন দুই প্রান্তে থাকলো কিভাবে। মুয়াবিয়া সামের মসনদ ধরে রেখেছিলো কেন। তারপর = হুসাইন রা কে হটানো হল কেন। হুসাইন রা বিপক্ষে আজিদকে মনোনয়ন দিলো কেন। ভাই কারোদারা নিয়ন্ত্রণ না হওয়ার জন্য অনুরোধ রইল।
আসসালামুয়ালাইকুম কারবালার পুরো ঘটনা কোথায় পাবো বাংলায় আর কারবালার ঘটনা মদিনা হতে মদিনার সফর পুরোটা ভিডিও চাই ৩/৪ ভাগে দিলেও সমস্যা নেই। অপেক্ষায় রইলাম মুসলিম হিসেবে এই ব্যাপারে আমাকে সহযোগিতা করবেন আসা করছি।
এভাবে ভিডিও না দিয়ে, একেক জন সাহাবীর (রা:) জীবনী আলাদা ভাবে আপলোড করেন। এটা মানুষের জন্য বেশি সুবিধা। এত দীর্ঘ সময়কাল দেখে বেশিরভাগ মানুষ ভিডিও দেখার আগ্রহ হারাবে।।
আমরা যে কুরআন শরীফ পড়াশুনা করি এটা হাজ্জাজ বিন ইউসুফ কোরআন শরীফের সঙ্গে যবর যের পেস নোক্তা সংযোজন করেছেন সৌদি আরবের কোরআন শরীফ আর আমাদের দেশের কোরআন শরীফ এর মধ্যে অনেক তফাৎ রয়েছে তিনি কাবাঘর অনেকবার ভাঙচুর করেছেন তার জামাই মোহাম্মদ বিন কাসেম সিন্দু পার হয়ে প্রথম মুসলিম হিসাবে ভারতবর্ষে প্রবেশ করেন