The Arabic word ‘Da’wah’ means a ‘call’ or an ‘invitation’. In Islamic context, it means inviting the Non-Muslims to Islam or propagation of Islam. Islam is a universal religion, meant for all mankind. Allah (swt) is the Lord of the entire Universe, and Muslims have been entrusted with the duty of conveying His message to all mankind. So insha Allah with my little knowledge I will try to convey the truth. The Glorious Qur’an says: “Invite (all) to the way of thy Lord, with wisdom and beautiful preaching, and argue with them in ways that are best and most gracious…” [Al-Qur’an 16:125] এটা প্রত্যেক মুসলিমের দায়িত্ব মানুষকে সত্যের দিকে ডাকা, আল্লাহর দিকে ডাকা। আল্লাহ্ তায়ালা যতো টুকু জ্ঞান দিয়েছেন তা দিয়ে এই চ্যানেল এর মাধ্যমে মানুষের কাছে সত্যকে প্রচার করার চেষ্টা করবো ইনশাল্লাহ । সবার কাছে দুয়া চাচ্ছি আল্লাহ্ তায়ালা যেন এই কাজ কে কবুল করেন। Contact Mail: mdmoeid@gmail.com
আমি আমার প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে অনেক অনেক অনেক ভালোবাসি.এবং দিন রাত 24ঘন্টা আমি আমার নবীকে খুব খুব খুব মিস করি এবং আমার নবী আমার নবীর পরিবার আর আমার নবীর যতোগুলো সাহাবি আছে সবার জন্য আমি দুহাত তুলে আল্লাহর কাছে দোয়া করি.
অর্থাৎ আল্লাহ সুবহানাতায়ালা মানুষের কর্মকাণ্ড পর্যালোচনা করে যে ব্যক্তি হিদায়ত পাওয়ার হকদার তাকে হিদায়াত দান করে থাকেন আর যে ব্যক্তি হিদায়ত পাওয়ার যোগ্য নয় তাকে হিদায়াত দেন না।
ঠিক আছে, আমিও আপনাকে এটা বলবো না যে বিবর্তন সত্য। কিন্তু আপনার প্রশ্নের উত্তরে বলছি যে শুধুমাত্র মস্তিষ্ক দিয়ে নিজেকে মেল বা ফিমেল ভাবলে তবেই কেউ প্রজননে অংশ নেবে এমনটা নয়। উদ্ভিদের প্রজনন কার্যক্রম কোনও ধরনের মস্তিষ্কের চিন্তাভাবনা ছাড়াই ঘটে থাকে।
@@Engr_Abdul_Mueid আপনার প্রশ্নটা আমি ভালোভাবেই শুনেছি। আপনার প্রশ্ন ছিল, “কোন স্টেজে গিয়ে এটা বুঝতে পারলো যে ফিউচারে সার্ভাইভ করার জন্য তাকে রিপ্রোডাক্টিভ অর্গানিজম হিসেবে গ্রো করতে হবে?” এখানে আপনার প্রশ্নটাই ভুল। কারণ রিপ্রোডাক্টিভ অর্গানিজম হিসেবে গ্রো করার জন্য সেটার বোধ থাকা আবশ্যক নয়। এটা বোঝাতেই আমি উদ্ভিদের উদাহরণ দিয়েছিলাম। তাছাড়া উদ্ভিদও আপনার বলা All the living creatures এর অন্তর্ভুক্ত।
@@shaykh71plus ভাই একে তো আমি উদ্ভিদ প্রসঙ্গে বলেনি, উদ্ভিদ এবং প্রাণীর মতো ইন্টারকোর্সে অংশ নেয়না। দ্বিতীয়ত আমার আরগুমেন্ট এটা না যে প্রজননে অংশ নিতে মস্তিষ্কের দরকার আছে কি না। আমার আরগুমেন্ট হলো তাদের যে প্রজনন অঙ্গ গঠিত হলো এটা কিভাবে তাদের পক্ষে ঐ স্টেজে প্রয়োজন অনুভব হলো। ফিউচার কিভাবে বুঝা সম্ভব হলো যে ফিউচারে সর্ভাইভ করতে রিপ্রোডাক্টিভ অরগানিজম হিসাবে গ্র করতে হবে।
@@Engr_Abdul_Mueid প্রথমত, প্রাণীরাও সবাই ইন্টারকোর্সে অংশ নেয়না। শুধু Nephrozoa প্রাণীরা ছাড়া আর কোন প্রাণী স্ত্রী-পুরুষ মিলিত হয়ে যৌনসঙ্গমের মাধ্যমে বংশবিস্তার করে আপনার জানা থাকলে মেহেরবানী করে আমাকে জানাইয়েন। “প্রজননে অংশ নিতে মস্তিষ্কের প্রয়োজনীয়তা” আপনার আর্গুমেন্ট নয় আপনি বললেন। তাহলে অঙ্গ গঠনের প্রয়োজন ‘অনুভব’ হওয়ার প্রশ্ন আসে কি করে? আমার ধারণা আপনি আমার থেকে অনেক বেশি বায়োলজি জানেন। তো আপনার জানার কথা যে শুধু স্নায়ু দ্বারা অনুভব হওয়া সম্ভব নয়। বরং (স্নায়ু থেকে) মস্তিষ্কে সঞ্চিত তথ্য সমগ্রের মাধ্যমেই অনুভূতির সৃষ্টি হয়। কারও হাত কেটে ফেললে সেই হাতের স্নায়ুর কারণে হাত কিছুটা নাড়াচাড়া করবে। কিন্তু সেই স্নায়ুর তথ্যকে গ্রহণ করে তথ্য সঞ্চিত করার মস্তিষ্ক না থাকায় সেই হাত স্নায়ুর তথ্যগুলো অনুভব করতে পারবে না। আমার ক্ষুদ্র জ্ঞান যা বলে, বিবর্তন তত্ত্ব অনুযায়ী জীবেরা ফিউচারে সার্ভাইভ করার জন্য রিপ্রোডাক্টিভ অর্গানিজম গ্রো করেনি। বরং রিপ্রোডাক্টিভ অর্গানিজম গ্রো হয়েছে বলেই জীবেরা বংশবিস্তার করে টিকে থাকতে পেরেছে। এবং এর অনুভূতির সৃষ্টি হয়েছে মস্তিষ্ক বিকাশের পর। ভুল হলে আমাকে শুধরে দেবেন।
@@Engr_Abdul_Mueid প্রথমত, প্রাণীরাও সবাই ইন্টারকোর্সে অংশ নেয়না। শুধুমাত্র Nephrozoa প্রাণীরা ছাড়া আর কোন প্রাণী স্ত্রী-পুরুষ মিলিত হয়ে যৌনসঙ্গমের মাধ্যমে বংশবিস্তার করে আপনার জানা থাকলে মেহেরবানী করে আমাকে জানাইয়েন। “প্রজননে অংশ নিতে মস্তিষ্কের প্রয়োজনীয়তা” আপনার আর্গুমেন্ট নয় আপনি বললেন। তাহলে অঙ্গ গঠনের প্রয়োজন ‘অনুভব’ হওয়ার প্রশ্ন আসে কি করে? শুধু স্নায়ু দ্বারা অনুভব হওয়া সম্ভব নয়। বরং (স্নায়ু থেকে) মস্তিষ্কে সঞ্চিত তথ্য সমগ্রের মাধ্যমেই অনুভূতির সৃষ্টি হয়, তা আপনিও জানেন। কারও হাত কেটে ফেললে সেই হাতের স্নায়ুর কারণে হাত কিছুটা নাড়াচাড়া করবে। কিন্তু সেই স্নায়ুর তথ্যকে গ্রহণ করে তথ্য সঞ্চিত করার মস্তিষ্ক না থাকায় সেই হাত স্নায়ুর তথ্যগুলো অনুভব করতে পারবে না। আমার ক্ষুদ্র জ্ঞান যা বলে, বিবর্তন তত্ত্ব অনুযায়ী জীবেরা ফিউচারে সার্ভাইভ করার জন্য রিপ্রোডাক্টিভ অর্গানিজম গ্রো করেনি। বরং রিপ্রোডাক্টিভ অর্গানিজম গ্রো হয়েছে বলেই জীবেরা বংশবিস্তার করে টিকে থাকতে পেরেছে। আর এর অনুভূতির সৃষ্টি হয়েছে মস্তিষ্ক বিকাশের পর।
আল্লাহর অস্তিত্ব আছে মানুষের বিশ্বাসের মধ্যে যুক্তি দিয়ে তার অস্তিত্ব প্রমাণ করা অসম্ভব। আর যে বই আল্লাহর অস্তিত্বের প্রমাণ দেয় সেটিরই অস্তিত্ব ১৫০০ বছর আগে ছিলনা। পৃথিবী কোটি কোটি বছরের পুরোনো। কোরানে লেখা আছে পৃথিবীর প্রথম জীব মানুষ কিন্তু মানুষের সবচেয়ে পুরোনো প্রমাণ পাওয়া যায় ১ লক্ষ বছর আগে। তার বহু কোটি বছর আগে থেকে বহু জীব পৃথিবীতে বসবাস করে আসছে। তা কোন উল্লেখ কোরানে নেই। কারণ কোরান মহম্মদ এর জ্ঞানের আর অনুমানের ওপর ভিত্তি করে লেখা বই।
আল্লাহর অস্তিত্ব যুক্তি দিয়ে প্রমাণ সম্ভব না? কিভাবে এমনটা ভাবলেন! কে বলেছে আল-কোরআন এর আগে আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা আর কোনো ধর্ম গ্রন্থ বা নবী পাঠান নি? কে বলেছে আল-কোরআনে আছে পৃথিবীর প্রথম জীব মানুষ? কেন যে অনুমান নির্ভর কথা বলে নিজের বিপদ নিজে ডেকে আনতেছেন প্রিয় ভাই! অবাক করা বিষয় আজকেই কোরআনের এই আয়াত গুলো পড়লাম! "অথচ এ বিষয়ে তাদের কোন জ্ঞান নেই, তারা শুধু অনুমানের অনুসরণ করে; সত্যের মুকাবিলায় অনুমানের কোন মূল্য নেই।" "কিয়ামাত আসন্ন, আল্লাহ ছাড়া কেহই এটা ব্যক্ত করতে সক্ষম নয়। তোমরা কি এই কথায় বিস্ময় বোধ করছ! এবং হাসি- ঠাট্টা করছ! ক্রন্দন করছনা?" ( সুরা নজম )
আবালকে কেউ বোঝা আগে বাংলাদেশে রাত হয় পরে সৌদিতে। এখন সৌদিতে যদি বিজোড়ে কদর হয়।।।তখনতো বাংলাদেশে জোড় চলে,,,, তাই আমাদের উচিত বাংলাদেশে জোড় রাতে কদর তালাশ করা
তার মানে সৌদিতে পহেলা রমজান পরে শুরু হয় বাংলাদেশে আগে? ইসলামে চাঁদের উপরে নির্ভর করে মাস গণনা শুরু হয় এবং এর উপর নির্ভর করে পরে হয় দিন রাতের হিসাব। এই টুকু যদি কেউ না জানে তাহলে তো মহা বিপদ!
@@Engr_Abdul_Mueid তুই কি বোঝাইতে চাইতাছত,, কোরান নাজিলের জন্য সৌদির এক রাত্রি,, তার ঠিক ২৪ ঘন্টা পরে আবার বাংলাদেশের জন্য আল্লাহ আলাদা করে কোর আন নাজিল করছে।।।।
সুন্দর এক্সপ্লেনেশন৷এসব বিবর্তনবাদী ব্রেইনলেস পাপেটরা আবার আপনার সাথে তর্ক করতে আসবে এই পয়েন্টে জেন্ডার তো বহু পরের হিসাব,আস্তে আস্তে বিবর্তন হতে হতে ধীরে ধীরে সিদ্ধান্ত গ্রহনের ক্ষমতা অর্জন করেছে সেলগুলো৷😂৷৷৷এদেরকে ববং প্রশ্ন করুন বানর,শিম্পান্জি আর মানুষের কমন এন্সিস্টরের ফসিল কোথাই? এদেরকে কেয়ামত পর্যন্ত সময়দিলেও এসব মিসিং ফসিল আনতে পারবেনা৷এখন প্রশ্নহলো সব প্রাণীর মিসিং ফসিল রাতারাতি কে কোথাই গায়েব করে দিল৷৷৷😂😂😂এসব হুনুমানদের বংশধর ঐগুলোর সাইন্টিফিক ইনফর্মেশন দিক যদি এদের দম থাকে৷😂
কারণ লুঙ্গি বানানো, খেজুর ফলানো, বাচ্চা পয়দা করা, সন্ত্রাসী জন্ম দেওয়া ছাড়া কিছুই করেনি ওরা। সাইন্স, টেকনোলজি তো ইহুদী আর খৃষ্টানদের কাছে। তার মানে প্রমাণিত হল যে আল্লাহও আজ ইহুদী আর খৃষ্টানদের দলে।এদের দলে নেই।আল্লাহ তাআলা এদের বুদ্ধিতে তালা লাগিয়ে দিসে।তাই বুদ্ধির বিকাশ হয়নি। কিছু আবিষ্কার করতে পারেনি। 😂🤭😝
'আল্লাহ সকল সৃষ্টির সৃষ্টিকর্তা' এই বাক্যটির অর্থ বুঝার যোগ্য হলে উত্তর পেয়ে যাবেন । সকল সৃষ্টির সৃষ্টিকর্তা আল্লাহর কাছে আপনার হেদায়েত প্রার্থনা করি।
@@Engr_Abdul_Mueid যদি তাই হতো তাহলে কোরানে পৃথিবী ছাড়া অন্যান্য গ্রহের কথা লেখা থাকত। থাকতো ডাইনোসোরের কথা, থাকতো আমেরিকা আন্টার্কটিকা আর ওশিয়ানিয়া মহাদেশর কথা। সুতরাং এটা থেকে বোঝাই যায় মানুষের ভয় থেকেই সৃষ্টি হয়েছে ঈশ্বরের ধারণা। কারণ অন্য কোন প্রাণী তো ঈশ্বরের ব্যাপারে কিছুই জানেনা
@@randmallrunder142 মাথায় তো গোবরে আর অন্ধবিশ্বাসে ভরা তাই তো ঠিকভাবে কথাও লিখতে পারেনা। রাঁধুনি তো নিজে থেকে সৃষ্টি হয়নি। তাকে তার বাবা মা জন্ম দিয়েছে আর রান্না তার মা কিংবা অন্য কারোর কাছ থেকে শিখেছে।
@@Engr_Abdul_Mueidএরা যাস্ট ব্রেইনলেস পাপেট,সাইন্স নিয়ে পড়ালেখা নাই, এরা এতটুকু বুঝতে পারেনা যে পুজিবাদ আর সোশাল ডারউনিজমকে কায়েম করতে জালিমরা একটা থিওরী যেটা প্রমাণযোগ্য নয় সেটাকে ফ্যাক্ট বা প্রমাণিত সত্য বলছে ৷আপনি এদেরকে যতই বুঝান এদের বিবর্তিত মস্তৃষ্কে তা ঢুকবেনা কারন এরা হুনুমানের এন্সিস্টর৷
