Dev Paul .I am from New York.USA. Bengali Devotional, Folk, Love, Rabindra, Nazrul Sangeet, Bengali modern Songs. Most of my videos are New York and USA Live Program. I hope you will Enjoy it. নিউইয়র্ক, আমেরিকা থেকে। Please Subscribe, Comment And Share my Channel.motivate me to upload more Videos. আপনার একটি ক্লিকেই হয়তো Channel টি সমৃদ্ধ লাভ করবে। Please Subscribe this Channel.
যারা নির্যাতন করবে দেশে ক্ষতিগ্রস্ত আনবে যেকোনো দলের হোক তাকে ঐক্যবদ্ধ সর্বজনতা তাদেরকে প্রতিহত করে তুলবে সন্ত্রাসীদেরকে সন্ত্রাসী কোন দলের না কোন দলের হতে পারেনা যারা অন্যায়কারী তাদেরকে প্রতিহত কর
এই বাংলাদেশের নির্যাতন তৎপরতা চলছে কেন এই দেশের বিচার কে অমূলতা করছে কেন যারা অবিচারের জন্য দেশের মানুষ নির্যাতিত করছে কেন জনসাধারণ সন্ত্রাসী কার্য করা তার জন্য সর্বজনগণ ঐক্যবদ্ধ হওয়া দরকার সন্ত্রাসী কোন দলের নয় প্রত্যেকেই তাদের প্রতিহত করবেন
The Gulity one will face justice no matter what faith they belongs.to. You don't have the Authority to decide about Bangladesh National Aunthem Bangladesh National Aunthem will decide by Bangladeshi Muslims. Not you in U S A.
Hindus are safe .how many Hindus killed in this recent incidents.hindus are spreading false informations. Hindus are much safer in Bangladesh than Muslims in India.
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের হাওড়ার আমতা ব্লকের জগন্নাথপুর গ্রামের পরেশ পাঠক - এর সশ্রদ্ধ প্রণাম নেবেন চক্রবর্তীর মহাশয় । আপনার গীটার পূর্ব পাঠ আমার খুব ভাল লাগল
নমস্কার প্রভু জি ।আপনি গীতার দশম অদ্ধায় পাঠ করে কি বোঝাতে চাইছেন? দশম অদ্ধায়ের অধিকাংশ শ্লোক বলে অর্জুনের মগজ ধোলাই করা হয়েছিল, কারণ, তিনি যা বলেছেন তা বহু লাংশ মিথ্যা ।যা আধুনিক বিজ্ঞানের সাথে মেলে না ।তাছাড়া ভগবান শ্রীকৃষ্ণ অর্জুন কে যে জ্ঞান দান করেছিলেন, অর্থাত কখনও জ্ঞান যোগ কখনও কর্ম যোগ বা ভক্তি যোগের কথা বলে ।কিন্তু অল্প দিনের মধ্যে অর্জুন তা ভুলে গেলেন কি করে ? অর্জুন তো বলেছিলেন -" ব্যমিশ্র বাক্যের দ্বারা আমার বুদ্ধি কে মোহাচ্ছন্ন করে দিও না, যাতে নিশ্চিত ভাবে শ্রেয়লাভ হয়তাইবল।( গীতা, তিন, দুই, ) শ্রীকৃষ্ণের বাক্যে যদি অর্জুনের শ্রেয় লাভ হয়েথাকে, তাহলে ভারত যুদ্ধের পরেই অর্জুন কি করে বললেন -" তংসর্বাং পুরুষ ব্যাঘ্র! নষ্ট মে ভ্রষ্ট চেতসঃ ? ( মহাভারত, অশ্বমেধিক অনুগীতাপর্ব, ষোল শঅদ্ধায়, ) শ্রীকৃষ্ণ যদি ঈশ্বর বা ভগবান হবেন তাহলে , সেই ভগবান প্রদত্ত জ্ঞান কখনও তার ক্ষয়, বা বিস্ফোরণ ঘটে ? ঘটে না ।কিন্তু অর্জুনের ক্ষেত্রে তা হয়েছিল ।কারণ শ্রীকৃষ্ণ ঈশ্বর বা ভগবান নন ।তিনি ছিলেন ব্রাহ্মণের গোলাম ।শ্রীকৃষ্ণ জীবনে যা কিছু করেছেন বা বলেছেন, তা শুধু ব্রাহ্মণের ইশারায় করে ছিলেন, তার প্রমাণ গীতা ।গীতার নবম অদ্ধায়ের বত্রিশ -তেত্রিশ নং শ্লোক টা অনুধাবন করে দেখুন, তাহলে বুঝতে পারবেন ।তেত্রিশ নং শ্লোকে বলছেন -" এ বিষয়ে পুণ্য বান ব্রাহ্মণ ও ক্ষত্রিয়ের কথা কি বলব ----;।তাই বলছি ভন্ডামী র দিন ক্ষীণ হয়ে গেছে ।সোজা পথে চলার চেষ্টা করুন ।
গিতা পাঠের আগে শ্রাদ্ধের মন্ত্র পাঠ করতে হয়।হারাম যাদা।গীতা গীতা করে শ্রীকৃষ্ণের শ্রাদ্ধ করে ই তবে ছাড়বে ।গীতা কোন ধরণের ধর্ম গ্রন্থ? যে গ্রন্থের রন্ধ্রে রন্ধ্রে মিথ্যা আর ভাববাদী গল্পেভরা, সেই গ্রন্থ ব্রাহ্মণ্য বাদী বৈষ্ণব দের পূজনীয় ধর্ম গ্রন্থ ।
কথা গুলো শুনতে ভালো লাগলেও যুক্তি সম্মত মনে হচ্ছে না। কারন প্রভু কৃষ্ণ ছোট থেকেই মাথায় ময়ূর পালক ধারন করতেন। আর আপনি যেটা শোনালেন সেটা যুবক কালের ঘঢনা।আমি তো অন্য কারন জানি তা হলো ত্রেতা যুগে শ্রীরাম যখন মাতা সীতাকে নিয়ে বনে থাকছিলেন তখন এক সময় এক বন থেকে অন্য বনে যাওয়ার সময় মাতা সীতাকে জল পিপাসা পায় এবং কোথাও জল খুঁজে না পাওয়াই সীতা অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং সেই সময় শ্রীরাম কে জল খুঁজে দিতে ময়ূর সাহায্য করে থাকে এবং রাস্তা চিহ্নিত করে দেওয়ার জন্য সে তার অঙ্গ থেকে একটা একটা করে পালক খুলে রাস্তায় ফেলতে ফেলতে যায় এবং শেষ পর্যন্ত তার অঙ্গ থেকে সব পালক শেষ হয়ে যায় এবং সর্ব শেষ পালক টি একটি জল সরবরে পরে এবং সেই ময়ূর টি মন্ত্রনায় মারা যায়। ময়ূর টি তার প্রান দিয়ে রাম,সীতা,ও লক্ষন কে জল কুন্ড দেখিয়ে ছিল এবং তাদের প্রান বাঁচিয়ে ছিল। প্রভু রাম তখন সেই জলে পরা পালক টি হাতে নিয়ে বলল যেহুতু আমি বনবাসী এবং সন্যাসী তাই আমি সাজ গোজ করতে পারবোনা কিন্তু যখন আমি দাফর যুগে কৃষ্ণ রুপে জন্ম নেব তখন তোমার এই পালক মাথায় ধারন করবো। এই ভাবে শ্রীরাম ময়ূরের সাহায্যের ঋন পরিশোধ করে ছিলেন 🙏🙏🙏