এটি সুস্থ বিনোদন ও তথ্যভিত্তিক ইউটিউব চ্যানেল। আমাদের প্রত্যাশা দর্শকদের ভালো কিছু দিবো। সঙ্গে থাকুন, নিরাপদে হোক সবার পথ চলা। We Try To Publish Healthy And Good Video. We Wish All Of You Will Happy For Our Channel Hasan Sayadul
আল কুরআন: 3:21 🧠 اِنَّ الَّذِیۡنَ یَکۡفُرُوۡنَ بِاٰیٰتِ اللّٰہِ وَ یَقۡتُلُوۡنَ النَّبِیّٖنَ بِغَیۡرِ حَقٍّ ۙ وَّ یَقۡتُلُوۡنَ الَّذِیۡنَ یَاۡمُرُوۡنَ بِالۡقِسۡطِ مِنَ النَّاسِ ۙ فَبَشِّرۡہُمۡ بِعَذَابٍ اَلِیۡمٍ (۲١) 🫁 'নিশ্চয় যারা আল্লাহর আয়াতসমূহের সাথে কুফরী করে এবং অন্যায়ভাবে নবীদেরকে হত্যা করে, আর মানুষের মধ্য থেকে যারা ন্যায়-পরায়ণতার নির্দেশ দেয় তাদেরকে হত্যা করে, তুমি তাদেরকে যন্ত্রণাদায়ক আযাবের সুসংবাদ দাও।' (সূরা: আলে ইমরান, আয়াত: ২১) 🇧🇩 #ওয়ারাসাতুল_আম্বীয়া_বাংলাদেশ
প্রবৃত্তির কামনা : নিকৃষ্ট উপাস্য اَرَءَیْتَ مَنِ اتَّخَذَ اِلٰهَهٗ هَوٰىهُ١ؕ اَفَاَنْتَ تَكُوْنُ عَلَیْهِ وَكِیْلًاۙ কখনো কি তুমি সেই ব্যক্তির অবস্থা ভেবে দেখেছো, যে তার নিজের প্রবৃত্তির কামনাকে প্রভু রূপে গ্রহণ করেছে? তুমি কি এহেন ব্যক্তিকে সঠিক পথে নিয়ে আসার দায়িত্ব নিতে পার? (সূরা ফুরকান : ৪৩) তাফসীর : প্রবৃত্তির কামনাকে মাবুদে পরিণত করার মানে হচ্ছে, তার পূজা করা। আসলে এটাও ঠিক মূর্তি পূজা করা বা কোন সৃষ্টিকে উপাস্যে পরিণত করার মতই শিরক। আবু উমামাহ রেওয়ায়াত করেছেন, রসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ ما تحت ظل السماء من اله يعبد من دون الله تعالى اعظم عند الله عزوجل من هوى يتبع - “এ আকাশের নীচে যতগুলো উপাস্যের উপাসনা করা হয়ে থাকে, তাদের মধ্যে আল্লাহর কাছে সবচেয়ে নিকৃষ্ট উপাস্য হচ্ছে এমন প্রবৃত্তির কামনা যার অনুসরণ করা হয়।” (তাবরানী) যে ব্যক্তি নিজের কামনাকে বুদ্ধির অধীনে রাখে এবং বুদ্ধি ব্যবহার করে নিজের জন্য ন্যায় ও অন্যায়ের পথের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয়, সে যদি কোন ধরনের শিরকী বা কুফরী কর্মে লিপ্ত হয়েও পড়ে তাহলে তাকে বুঝিয়ে সঠিক পথে আনা যেতে পারে এবং সে সঠিক পথ অবলম্বন করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার পর তার উপর অবিচল থাকবে এ আস্থাও পোষণ করা যেতে পারে। কিন্তু প্রবৃত্তির দাস হচ্ছে একটি লাগামহীম উট। তার কামনা তাকে যেদিকে নিয়ে যাবে সে পথহারা হয়ে সেদিকেই দৌড়াতে থাকবে। তার মনে ন্যায় ও অন্যায় এবং হক ও বাতিলের মধ্যে ফারাক করার এবং একটিকে ত্যাগ করে অন্যটিকে গ্রহণ করার কোন চিন্তা আদৌ সক্রিয় থাকে না। তাহলে কে তাকে বুঝিয়ে সঠিক পথে আনতে পারে? আর ধরে নেয়া যাক, যদি সে মেনেও নেয় তাহলে তাকে কোন নৈতিক বিধানের অধীন করে দেয়া কোন মানুষের সাধ্যায়ত্ত নয়।@everyone
🥀জিলহজের প্রথম ১০ দিনের আমল। ১.নখ ও চুল না কাটা। ২.জিলহজের প্রথম নয় দিন রোজা রাখা বিশেষ করে আরাফার দিনে রোজা রাখা। ৩.বেশি বেশি আল্লাহর জিকির করা। ৪.বেশি পরিমাণে তাকবীর পাঠ করা। ৫.সাধ্যমত দান সদাকা করা। ৬.বেশি বেশি নফল ইবাদাত করা। ৭.অবিরত দোয়া করতে থাকা। ৮.আন্তরিকতার সাথে তাওবা করা। ৯.সামর্থ্য থাকলে হজ ও ওমরা করা। ১০.সামর্থ্যবান হলে পশু কুরবানী করা। ★আল্লাহর সন্তুষ্টির লক্ষ্যে এই আমল গুলি করার তাওফিক আমাদেরকে দান করুন।
আল কুরআন: 3:21 🧠 اِنَّ الَّذِیۡنَ یَکۡفُرُوۡنَ بِاٰیٰتِ اللّٰہِ وَ یَقۡتُلُوۡنَ النَّبِیّٖنَ بِغَیۡرِ حَقٍّ ۙ وَّ یَقۡتُلُوۡنَ الَّذِیۡنَ یَاۡمُرُوۡنَ بِالۡقِسۡطِ مِنَ النَّاسِ ۙ فَبَشِّرۡہُمۡ بِعَذَابٍ اَلِیۡمٍ (۲١) 🫁 'নিশ্চয় যারা আল্লাহর আয়াতসমূহের সাথে কুফরী করে এবং অন্যায়ভাবে নবীদেরকে হত্যা করে, আর মানুষের মধ্য থেকে যারা ন্যায়-পরায়ণতার নির্দেশ দেয় তাদেরকে হত্যা করে, তুমি তাদেরকে যন্ত্রণাদায়ক আযাবের সুসংবাদ দাও।' (সূরা: আলে ইমরান, আয়াত: ২১) 🇧🇩 #ওয়ারাসাতুল_আম্বীয়া_বাংলাদেশ
আল্লাহ তো সবই লিখে রাখছেন অনেক আগেই। ধরেন, একজন ২৮বছর বয়সে বিসিএস ক্যাডার হইলো। তো আমরা কি সবাই বলবো যে, ওই মানুষটা ছোট থেকেই ক্যাডার ছিলো। সামান্য নলেজ থাকলে, নবীকে নিয়ে মিথ্যাচার সম্ভব না। নবী হইছেন ৪০ বছরেই। আল্লাহ লিখে রাখছিলো যেটা সেটাই হইছে ৪০ বছরে। কেয়ামতের কথা আল্লাহ লিখে রাখছেন, তাইলে কি কেয়ামত আগেই ঘটে গেছে?? পাগল ছাগল
৪৬ নাম্বার সূরার ৯ নাম্বার আয়াত এ দেখেন। রাসূলের নিজেকে নিয়েই শংকিত। আল্লাহর কুরআন ই একমাত্র সমাধান এবং পথ প্রদর্শক। নবী/রাসূল বার্তাবাহক জাস্ট। এখানে মাজার/নবী এগুলো ওনারা মারা যাবার পরে আর দরকার লাগবেনা, ওনাদের চ্যাপ্টার শেষ।
ওহাবিরা দীনকানা এবং ওদের মোসাহেব রা। তাহেরী বা উল্লারা নবীর শানে বেয়াদবী করলেও তাতে আল্লাহ ও রাসুলুল্লাহ সাঃ এর কিছুই এসে যায় না। সারা পৃথিবীর সব ওহাবি মিলেও যদি বলে ; রাসুলুল্লাহ সাঃ চল্লিশ বছর এ নবী হয়েছেন ; তাতে তাদের ই ইহকালে এবং পরকালে সম্মান হানি হবে ; আজ অথবা আগামীকাল।
বাইবেল এ chapter 13/14 Jon ইশ l (A.S) বলেন If you love me keep my commendments Iwilli pray the God .He will give you another comforter that he may abide with u for ever .
আহমাদুল্লাহ হুজুর বলেছে, মহানবী (সাঃ) ৪০ বছরে নবুয়ত পেয়েছেন।আহমাদুল্লাহ হুজুর বলে নাই যে,হযরত মহানবী (সাঃ) এর আগে নবী ছিলেন না।আপনার ব্যক্তিগত হিংসার কারনে,আপনি মানুষ কে ভুল বুঝাবেন? আর মানুষ মেনে নিবে,আপনার ভাবনায় ও মনে হিংসা রয়েছে। আপনার মাধ্যমে কতজন সাহায্য-সহযোগিতা পেয়েছে?আর আহমাদুল্লাহ্ হুজুরের মাধ্যমে কতজন সাহায্য-সহযোগিতা পেয়েছে?আপনার থেকে আহমাদুল্লাহ্ হুজুর জনপ্রিয়তা বেশি।আপনাকে চ্যালেন্জ করলাম আমি এই বিষয় নিয়ে।আপনি আপনার বক্তব্য দিয়ে সমালোচনায় থাকতে চান কিন্তু আহমাদুল্লাহ হুজুর কখনো কারো সমালোচনা করে না।হয়তো ভুলগুলো ধরিয়ে দেয়।আর মানুষ বলতে ভুল হয়,কিন্তু আপনার মত সমালোচনায় থাকতে চায় না।আপনার সাথে তার পার্থক্যটা বুঝেনেন।আমি সকল আলেমদের শ্রদ্ধায় এবং সম্মান করি।তাই আপনাকেও শ্রদ্ধায় এবং সম্মান করে এইভাবে বলতেছি।।।।।
কোরআন বলছে নবী আপনি কি নাজানা অবস্থায় ছিলেন না অতপর আমি আপনাকে পথের দিশা দিয়েছি , সুরা দুহা (৭) সুরা শুরা (৫২)তে আল্লাহ বলেন আপনি কিতাব কি জানতেন না ইমান কি জানতেন না । কোরআন হোল সত্য , হাদিস কি সব সত্য ? আহমদউল্লাহ্ ভূল করেন নাই , আমরা মাজার পূজারীদের কথায় ইমান মূল্যায়ন করি না ।
আমি আপনার কথা মনযোগ দিয়ে প্রায়ই শুনে থাকি। কিন্তু এখানে আপনি একটি ভুল করলেন । হুজুর , আপনি ভুল বুঝেছেন। আগে আপনাকে কুরআনে খুঁজতে হবে ; কুরআনে পেয়ে গেলে - that's ok. কিন্তু কুরআনে যদি না পাই , তখন সহী হাদিস। "আহলে কুরআন " মানে হাদীস অস্বীকার করা নয়। তা হলে কি অর্থ দাঁড়াল - আগে কুরআন , তারপর হাদীস। প্রয়োজনীয় হাদীস অবশ্যই থাকবে। কে হাদীস অস্বীকার করলো? আপনারা কেন যে হুদাই প্যাঁচ লাগান !
নবীজি (সাঃ) ৪০ বছর বয়সে নবুয়ত প্রাপ্ত হন। এর পূর্বে তিনি কখনোই নবী ছিলেন না ! (৪২নঃসুরাঃশূরাঃ-আয়াতঃ৫২)। (২৮নঃসূরাঃ কাসাসঃ-আয়াতঃ-৮৬ ) (১০নঃসুরাঃ ইউনুসঃ- আয়াতঃ- ১৬ )।