People's Story is an Interviewing Channel where you can watch Interviews and Documentary of Various Professionals including Politicians, Journalists, Researchers, Geniuses, Religious Personalities, Successful Personalities, Cultural Personalities, Media Celebrities, Social Celebrities & Mass People.
[The Opinions of the Interviewers are their very Personal, People's Story is not Responsible for their Personal Opinion.]
People's Story একটি সাক্ষাৎকারভিত্তিক ইউটিউব চ্যানেল যেখানে রাজনীতিবিদ, সাংবাদিক, গবেষক, গুনীজন, ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, সফল ব্যক্তিত্ব, মিডিয়া সেলিব্রেটি, সোশ্যাল সেলিব্রেটি এবং সাধারন মানুষসহ বিভিন্ন পেশাজীবিদের ইন্টারভিউ এবং তাদের জীবনযাপন দেখতে পারবেন।
[এই চ্যানেলে সাক্ষাৎ প্রদানকারীদের মতামতসমূহ তাদের একান্তই ব্যক্তিগত মতামত। তাদের ব্যক্তিগত মতামতের জন্য People's Story কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়।]
Peoples Story, People Story, People Life Story, Real Life Story, People's Stories, People Documentary, Real Stories.
আমার মনে হয় আপনার জন্য জাহান্নামটা নিশ্চিত হয়ে গিয়েছে। না বুঝে ইসলাম ধর্ম পালন করলেও জাহান্নামই হবে তার স্থান। সূরা আল ইমরান ৭ নাম্বার আয়াতে আল্লাহতালা সুস্পষ্টভাবে বলে দিয়েছেন কোরআনের কিছু আয়াত স্পষ্ট অর্থবোধক, আর কিছু আয়াত অস্পষ্ট। সুতরাং একজনের সাথে আরেক জনের মত যে মিলবে না অস্পষ্ট একটি শব্দ দ্বারা কোরআন বুঝিয়ে দিয়েছে। এখন আপনি যদি না বুঝেন দোষ কার। দুর্ভাগ্য আপনাদের মত মুসলিমরা ওই একটি শব্দ অস্পষ্টকে বাদ দিয়ে দিয়েছেন। সেই জন্যই আপনাদের মধ্যে মতের এত অমিল। কিয়ামত পর্যন্ত আপনাদের এই মতের মিল হবে না (কোরআন বলেছে)। নিচের প্রশ্ন গুলোর উত্তর দিলে আমি নিজেও ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করবো। জান্নাতে যাবেন, অথচ কোরআন মানবেন না, তা কি হয়? । জান্নাতে যেতে হলে আগে কোরআন মানতে হবে। আমার মনে হয় সনাতনীরাই কোরআন মানে (সবাই না হোক কিছু কিছু সনাতনী) । একটু মিলিয়ে দেখেন তো। ১। আল্লাহ নিরাকার কুরআনের কোন আয়াতে আছে? আমাকে দেখিয়ে দিতে পারলে আমি নিজে ইসলাম গ্রহণ করব। কিন্তু সাকার কুরানে আছে। নবী সপ্তম আসমানে আল্লাহর সাথে দেখা করতে গেল, এই দেখা দ্বারা কি সাকার প্রমাণিত হয় না? তাহলে কোরআনে সাকারের ইঙ্গিত থাকার পরেও আপনি নিরাকার বলার মাধ্যমে কোরআনের সাকারকেইস্বীকার করলেন না? ২. বাকারা ১৭৩ নাম্বার আয়াত রক্ত হারাম, অথচ আপনার রক্ত খাচ্ছেন। এক গ্লাস জুসের মধ্যে যদি এক ফোটা মদ দেওয়া হয় তাহলে কি সেটা হারাম হয়ে যায় না? তাহলে মাংসের মধ্যে যে রক্ত থাকে সেটা কি হারাম হয় না? ৩। নিসা ১১৯ নাম্বার আয়াত প্রথম লাইনে আল্লাহ প্রতিজ্ঞা (অবশ্যই অবশ্যই) করে বলে দিয়েছেন আমি তোমাকে পথভ্রষ্ট করব। যে আল্লাহ বলে আমি তোমাকে পথ ভ্রষ্ট করব, সেই আল্লাহর এবাদত কেন করব? ওই আয়াতে আল্লাহর সৃষ্টির বিকৃতির কথা বলা হয়েছে। অর্থাৎ যদি কেউ আল্লাহর সৃষ্টি বিকৃত করে, তাহলে সে জাহান্নামী অর্থাৎ পথভ্রষ্ট । আমার প্রশ্ন হল আপনি যে সুন্নত বা মুসলমানি করলেন তা কি সৃষ্টি বিকৃত হয় নাই? আমার মনে হয় এই মুসলমানি করিয়ে আপনাদেরকে জাহান্নামের টিকেট হাতে ধরিয়ে দিয়েছে(প্রথম লাইনে পথভ্রষ্ট করব বলার মাধ্যমে)। ও এখন আপনি বিজ্ঞান খুঁজবেন। তাহলে বোঝা যাচ্ছে আল্লাহ থেকে আপনি বিজ্ঞান বেশি জানেন। বা বুঝেন। ৪। আল ইমরান ৭ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে কিছু আয়াত স্পষ্ট অর্থবোধক আর কিছু আয়াত অস্পষ্ট। যেখানে কোরআন বলছে কিছু আয়াত অস্পষ্ট, তাহলে সেই অস্পষ্ট আয়াত নিয়ে যারা এগিয়ে যাবে, তারা মূলত ওই অস্পষ্টতার দিকেই এগিয়ে গেল। আর বিনিময়ে হুজুররা একেক জনে একেক রকম অর্থ করে নিজেরা নিজেরা মারামারি এবং কোপাকোপি তে লিপ্ত হবে। এবং সেরকম অবস্থা ইদানিং দৃশ্যমান হচ্ছে। আরেকটা বিষয় কোরআনের কোন কোন আয়াত অস্পষ্ট আমাকে কি কেউ দেখিয়ে দিতে পারবেন? আর ওই অস্পষ্ট আয়াতের ব্যাখ্যা কে করেছেন। বা ওই অস্পষ্ট আয়াতের আপনি কি ব্যাখ্যা দাঁড় করিয়েছেন? যা কোরআন বলেছে অস্পষ্ট । কোরআন মিথ্যা নয় । কোরআন সত্য। উপরের বিষয়গুলো ইসলামী স্কলাররা ভালোভাবে মিলিয়ে নেওয়ার অনুরোধ রইলো ।আমার ভুল হলে ব্যাখ্যা দেওয়ার অনুরোধ রইলো। এ বিষয়টি কাউকে আঘাত দেওয়ার জন্য নয়। শুধুমাত্র সত্যটাকে ভালোভাবে উপলব্ধি করার জন্য। কোরআন বলেছে এক অক্ষর তুমি বাদ দিতে পারবানা আবার সংযোজন করতে পারবা না।আর আপনারা পুরা আয়াত বাদ দিয়ে দিচ্ছেন । কোরআনের আয়াতকে বাদ (ইগনোর করার মাধ্যমে) দেওয়ার মাধ্যমে আপনি নিজেই কোরআনের অনুসারী থেকে বাদ পড়ে যাচ্ছেন না তো? আমার মনে হয় ভেবে দেখার সময় হয়েছে। ইউটিউব এবং ফেইসবুক আমাদের চোখ খুলে দিয়েছে। ইউটিউব এবং ফেইসবুক না থাকলে আমরা কুরআনের এই সুক্ষ বিষয়গুলি বুঝতে পারতাম না। আমার ভুল হলে ব্যাখ্যা দেবেন। বোঝার জন্য ধন্যবাদ।
ইনশাআল্লাহ নব মুসলিম ভাই য়ের সএী মা বাবা ভাই বোন ছেলে মেয়ে পরিবারের সবাইকে হেদায়েত দান করুন আমিন ইয়া আল্লাহর তুমি সঠিক বুঝার তৌফিক দান করুন ইয়া আল্লাহর তুমি কবুল করুন আমিন
আপনাকে জাহান্নামের টিকিট ধরিয়ে দিয়েছে বলে আমার মনে হয়। নিচের প্রশ্ন গুলোর উত্তর দিলে আমি নিজেও ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করবো। জান্নাতে যাবেন, অথচ কোরআন মানবেন না তা কি হয়? । জান্নাতে যেতে হলে আগে কোরআন মানতে হবে। আমার মনে হয় সনাতনীরাই কোরআন মানে (সবাই না হোক কিছু কিছু সনাতনী) । একটু মিলিয়ে দেখেন তো। ১। আল্লাহ নিরাকার কোন আয়াতে আছে? আমাকে দেখিয়ে দিতে পারলে আমি নিজে ইসলাম গ্রহণ করব। কিন্তু সাকার কুরানে আছে। নবী সপ্তম আসমানে আল্লাহর সাথে দেখা করতে গেল, এই দেখা দ্বারা কি সাকার প্রমাণিত হয় না? তাহলে কোরআনে সাকারের ইঙ্গিত থাকার পরেও আপনি নিরাকার বলার মাধ্যমে কোরআনের সরকারকেই অস্বীকার করলেন না? ২. বাকারা ১৭৩ নাম্বার আয়াত রক্ত হারাম, অথচ আপনার রক্ত খাচ্ছেন। এক গ্লাস জুসের মধ্যে যদি এক ফোটা মদ দেওয়া হয় তাহলে কি সেটা হারাম হয়ে যায় না? তাহলে মাংসের মধ্যে যে রক্ত থাকে সেটা কি হারাম হয় না? ৩। নিসা ১১৯ নাম্বার আয়াত প্রথম লাইনে আল্লাহ প্রতিজ্ঞা (অবশ্যই অবশ্যই) করে বলে দিয়েছেন আমি তোমাকে পথভ্রষ্ট করব। যে আল্লাহ বলে আমি তোমাকে পথ ভ্রষ্ট করব, সেই আল্লাহর এবাদত কেন করব? ওই আয়াতে আল্লাহর সৃষ্টির বিকৃতির কথা বলা হয়েছে। অর্থাৎ যদি কেউ আল্লাহর সৃষ্টি বিকৃত করে, তাহলে সে জাহান্নামী অর্থাৎ পথভ্রষ্ট । আমার প্রশ্ন হল আপনি যে সুন্নত বা মুসলমানি করলেন তা কি সৃষ্টি বিকৃত হয় নাই? আমার মনে হয় এই মুসলমানি করিয়ে আপনাদেরকে জাহান্নামের টিকেট হাতে ধরিয়ে দিয়েছে। ও এখন আপনি বিজ্ঞান খুঁজবেন। তাহলে বোঝা যাচ্ছে আল্লাহ থেকে আপনি বিজ্ঞান বেশি জানেন। বা বুঝেন। ৪। আল ইমরান ৭ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে কিছু আয়াত স্পষ্ট অর্থবোধক আর কিছু আয়াত অস্পষ্ট। যেখানে কোরআন বলছে কিছু আয়াত অস্পষ্ট, তাহলে সেই অস্পষ্ট আয়াত নিয়ে যারা এগিয়ে যাবে, তারা মূলত ওই অস্পষ্টতার দিকেই এগিয়ে গেল। আর বিনিময়ে হুজুররা একেক জনে একেক রকম অর্থ করে নিজেরা নিজেরা মারামারি এবং কোপাকোপি তে লিপ্ত হবে। এবং সেরকম অবস্থা ইদানিং দৃশ্যমান হচ্ছে। আরেকটা বিষয় কোরআনের কোন কোন আয়াত অস্পষ্ট আমাকে কি কেউ দেখিয়ে দিতে পারবেন? আর ওই অস্পষ্ট আয়াতের ব্যাখ্যা কে করেছেন। বা ওই অস্পষ্ট আয়াতের আপনি কি ব্যাখ্যা দাঁড় করিয়েছেন? যা কোরআন বলেছে অস্পষ্ট । কোরআন মিথ্যা নয় । কোরআন সত্য। উপরের বিষয়গুলো ইসলামী স্কলাররা ভালোভাবে মিলিয়ে নেওয়ার অনুরোধ রইলো ।আমার ভুল হলে ব্যাখ্যা দেওয়ার অনুরোধ রইলো। এ বিষয়টি কাউকে আঘাত দেওয়ার জন্য নয়। শুধুমাত্র সত্যটাকে ভালোভাবে উপলব্ধি করার জন্য। কোরআন বলেছে এক অক্ষর তুমি বাদ দিতে পারবানা আবার সংযোজন করতে পারবা না।আর আপনারা পুরা আয়াত বাদ দিয়ে দিচ্ছেন ।ভুল হলে ব্যাখ্যা দেবেন। বোঝার জন্য ধন্যবাদ।
আপনাকে জাহান্নামের টিকিট ধরিয়ে দিয়েছে বলে আমার মনে হয়। নিচের প্রশ্ন গুলোর উত্তর দিলে আমি নিজেও ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করবো। জান্নাতে যাবেন, অথচ কোরআন মানবেন না তা কি হয়? । জান্নাতে যেতে হলে আগে কোরআন মানতে হবে। আমার মনে হয় সনাতনীরাই কোরআন মানে (সবাই না হোক কিছু কিছু সনাতনী) । একটু মিলিয়ে দেখেন তো। ১। আল্লাহ নিরাকার কোন আয়াতে আছে? আমাকে দেখিয়ে দিতে পারলে আমি নিজে ইসলাম গ্রহণ করব। কিন্তু সাকার কুরানে আছে। নবী সপ্তম আসমানে আল্লাহর সাথে দেখা করতে গেল, এই দেখা দ্বারা কি সাকার প্রমাণিত হয় না? তাহলে কোরআনে সাকারের ইঙ্গিত থাকার পরেও আপনি নিরাকার বলার মাধ্যমে কোরআনের সরকারকেই অস্বীকার করলেন না? ২. বাকারা ১৭৩ নাম্বার আয়াত রক্ত হারাম, অথচ আপনার রক্ত খাচ্ছেন। এক গ্লাস জুসের মধ্যে যদি এক ফোটা মদ দেওয়া হয় তাহলে কি সেটা হারাম হয়ে যায় না? তাহলে মাংসের মধ্যে যে রক্ত থাকে সেটা কি হারাম হয় না? ৩। নিসা ১১৯ নাম্বার আয়াত প্রথম লাইনে আল্লাহ প্রতিজ্ঞা (অবশ্যই অবশ্যই) করে বলে দিয়েছেন আমি তোমাকে পথভ্রষ্ট করব। যে আল্লাহ বলে আমি তোমাকে পথ ভ্রষ্ট করব, সেই আল্লাহর এবাদত কেন করব? ওই আয়াতে আল্লাহর সৃষ্টির বিকৃতির কথা বলা হয়েছে। অর্থাৎ যদি কেউ আল্লাহর সৃষ্টি বিকৃত করে, তাহলে সে জাহান্নামী অর্থাৎ পথভ্রষ্ট । আমার প্রশ্ন হল আপনি যে সুন্নত বা মুসলমানি করলেন তা কি সৃষ্টি বিকৃত হয় নাই? আমার মনে হয় এই মুসলমানি করিয়ে আপনাদেরকে জাহান্নামের টিকেট হাতে ধরিয়ে দিয়েছে। ও এখন আপনি বিজ্ঞান খুঁজবেন। তাহলে বোঝা যাচ্ছে আল্লাহ থেকে আপনি বিজ্ঞান বেশি জানেন। বা বুঝেন। ৪। আল ইমরান ৭ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে কিছু আয়াত স্পষ্ট অর্থবোধক আর কিছু আয়াত অস্পষ্ট। যেখানে কোরআন বলছে কিছু আয়াত অস্পষ্ট, তাহলে সেই অস্পষ্ট আয়াত নিয়ে যারা এগিয়ে যাবে, তারা মূলত ওই অস্পষ্টতার দিকেই এগিয়ে গেল। আর বিনিময়ে হুজুররা একেক জনে একেক রকম অর্থ করে নিজেরা নিজেরা মারামারি এবং কোপাকোপি তে লিপ্ত হবে। এবং সেরকম অবস্থা ইদানিং দৃশ্যমান হচ্ছে। আরেকটা বিষয় কোরআনের কোন কোন আয়াত অস্পষ্ট আমাকে কি কেউ দেখিয়ে দিতে পারবেন? আর ওই অস্পষ্ট আয়াতের ব্যাখ্যা কে করেছেন। বা ওই অস্পষ্ট আয়াতের আপনি কি ব্যাখ্যা দাঁড় করিয়েছেন? যা কোরআন বলেছে অস্পষ্ট । কোরআন মিথ্যা নয় । কোরআন সত্য। উপরের বিষয়গুলো ইসলামী স্কলাররা ভালোভাবে মিলিয়ে নেওয়ার অনুরোধ রইলো ।আমার ভুল হলে ব্যাখ্যা দেওয়ার অনুরোধ রইলো। এ বিষয়টি কাউকে আঘাত দেওয়ার জন্য নয়। শুধুমাত্র সত্যটাকে ভালোভাবে উপলব্ধি করার জন্য। কোরআন বলেছে এক অক্ষর তুমি বাদ দিতে পারবানা আবার সংযোজন করতে পারবা না।আর আপনারা পুরা আয়াত বাদ দিয়ে দিচ্ছেন ।ভুল হলে ব্যাখ্যা দেবেন। বোঝার জন্য ধন্যবাদ।
আমি হিন্দু মুসলিম ৫০ টার বেশি ডিবেট দেখেছি হিন্দু ধর্ম চরমভাবে ঠকেছে এবং মিথ্যা প্রমানিত হয়েছে সবটাতেই তাও মুসলিমরা ভয়ে চেপে চেপে কথা বলেছেন তারপরও বিশাল পার্থক্যে জিতেছে, একটা উপনিষদ আছে আল্লাহ উপনিষদ, ঐ খানেও ডক্টর জাকির চেপে চেপে কথা বলেছেন।
ভাই তিনটা মোবাইল আপনার কোম্পানিতে কাজের জন্য দিয়েছিলাম একটা মোবাইলের কাজ ভালো হয় নাই 6+ টা তো একদম রাইখাই দিলো ওইটা যে কাজের জন্য দিলাম তাতো হইলই না ফোনটাও দিল না সবাই বাটপার আপনার কোম্পানির ভাই ল্যাবে নিয়া ভাই বেশি বাটপারি করে