Born in a musical family, Shusmita Anis is the niece and devoted disciple of the legendary Nazrul Sangeet singer Feroza Begum. She has specialized in Nazrul Sangeet and modern Bengali songs, especially those tuned by her uncle, the legendary music composer of Indian subcontinent, Kamal Das Gupta. She also covers a wide range of musical genre with versatility and grandeur in her musical performances.
Shusmita Anis has released five audio album and one music video album: A Tribute to Kamal Dasgupta (1998), Chand Heriche Chand Mukh Tar (2006), Sei Gaan Sei Sur (2007), Ichche Nupur (2008), Shishirer Sporshe Gatha / Sound of Seasons (2015) and music video album Ehso He Shojol Shyam Ghno Deya (2016). Shusmtia has also released three extended plays: Mémoire Feroza Begum (2015), Basher Bashi (2015), and Amoni Borosha Chilo Shedin (2016).
Facebook fan page: shusmita.anis.music www.shusmitaanis.com
সময় এসেছে চিন্তা করার !!! যে দেশ থেকে আমরা স্বাধীনতা নিয়েছি, তাদের লেখা গান আমাদের জাতীয় সংগীত হবে কেন? তাহলে যতবার ওই গান আমরা গাইব ততবার তাদের থেকে পৃথক হওয়াটা ভূল স্বীকার করছি? যে জাতীয় সংগীতে আমার দেশের নাম নেই, সে গান কেন গাইব? যে জাতীয় সংগীত আমাদের এই বাংলাদেশের জন্য লেখা হয়নি, সে গান কেন গাইব? যে জাতীয় সংগীতে ’বাংলা’ বলতে বাংলা ভাষাভাষি অন্য দেশের অঞ্চলকেও বুঝায়, সে গান কেন গাইব? স্বাধীন দেশ, স্বাধীন জাতি, স্বাধীন চিন্তা-চেতনার ক্ষেত্রে উত্তর কি ঔই সংগীতে আছে? তাহলে আমরা কি নিজেদের জতীয় সংগীত রচনা করতে অক্ষম? শুধু পুরনো আবেগ নয় বাস্তব ভিত্তিক চিন্তা করুন, সারা দুনিয়া পরিবর্তন হচ্ছে, আর আমরা সেই ৫২ বছরের পুরনো আবেগ ২৪ ঘন্টা টিভিতে, বক্তৃতায়, মঞ্চ-ময়দান গরম করছি, কারন এটাই ক্ষমতায় থাকার মূল জিকির। মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযোদ্ধা, স্বাধীনতার বুলিতে মুখে ফেনা তুলে খুন আর দেশের সম্পদ ভিন দেশে পাচার এবং দেশের সার্বভৌম বিকিয়ে দেয়া এক জিনিষ আর সত্যিকারের দেশ প্রেম অন্য জিনিষ
জাতীয় সঙ্গীত পরিবর্তনের সংবাদ শুনেই গুগলে সার্চ দিয়ে এটা পেলাম জানিনা কেন বারবার শুনি আর চোখ দিয়ে পানি গড়িয়ে পড়ে। আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি।
নিজের দেশের জাতীয় সঙ্গীত নিয়ে, নিজের মাতৃভূমির অস্তিত্ব নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু করেছে দেশের শত্রু গুলো। নিজের দেশকে সর্বদা নিজের মায়ের মতো ভালোবেসেছি। কিছুই করতে পারলাম না মা তোমার জন্যে 😭 ক্ষমা করে দিয়ো। তোমার আঁচল শত্রুর শকুনি থাবা থেকে আজ রক্ষা করতে পারলাম না, তোমার এই অধম সন্তানকে শেষ সময়ে তোমারি কোলে ঠাই দিয়ো শুধু। অনেক ভালোবাসিরে আমার জন্মভূমি, আমার দেশ মা, আমার প্রিয় বাংলাদেশ কে 😭💔🇧🇩
কত রাত যে ফোন ওয়েটিং পেয়েছি, কত যে হাহাকার করত একটু কথা বলার জন্য, কত ভাবে বুঝাই ছিলাম তোমাকে ছাড়া আমি ভালো থাকতে পারি না। খুব কস্ট হয়।। বুঝতেও পারতাম অন্য কারো সাথে কথা বলে।। খুব কান্না করতাম, মনে হত এখনই দম বন্ধ হয়ে মারা যাব।তারপরও অনেক চাইতাম যে, হয়ত আমার ভালোবাসা দিয়ে জয় করতে পারব।। কিন্ত পারিনি ফেরাতে
আমার ঠাকুরদাদা 1945 সালেই বাগাচড়া , কুলবেড়ে গ্রাম(বর্তমান বাংলাদেশ ) থেকে ভারতে চলে আসেন । অবাক করা বিষয় এই মিউজিক টা কানে আসলেই বাংলাদেশএর প্রতি ভীষণ টন তৈরি হয় । এটাই হয়তো রক্তের টান ,মাটির টান ।
দেশের নাম-বাংলাদেশ বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত- আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি সরকার আসবে যাবে এ ৩টি বিষয় কখনো পরিবর্তন হবে না ।
National anthem should change to make our own identity.. Bangladesh and Bangladeshi..this song was not made for Bangladesh...it is necessary to change national anthem..
কোন দেশের জাতীয় সংগীত সেই দেশকে সরাসরি উৎসর্গ করে লেখা ভাই একটু দেখাতে পারবেন। ভারতের জাতীয় সংগীত জনগণমন ভারতের সৃষ্টির বা স্বাধীনতার পূর্বে লেখা। আরো অনেক দেশের জাতীয় সংগীত সেই দেশ সৃষ্টির পূর্বে লেখা। আমার সোনার বাংলা বাংলাদেশ কে উৎসর্গ করে লেখা না হলেও বাংলাকে উৎসর্গ করে লেখা যা আমাদেরই মাতৃভূমিকে নির্দেশ করে। আর সবচেয়ে বড় কথা এতদিন কেউই এটা নিয়ে অভিযোগ করেনি তাই এটা আমাদের একটি আবেগের বিষয়। বাংলাদেশের এত এত সমস্যা থাকতে এই সমস্যাটা অতি নগণ্য। তাই আমি মনে করি এটা পরিবর্তন না করাই ভালো
হয়তো এই গানের জন্য আমি দেশ থেকে বাইরের দেশে যেতে পারব না, আমার মন এই দেশের মাটিতে মিশে আছে। যতবার শুনি ততোবার চোখে পানি চলে আসে। কি শোভা কি ছায়া গো , কি স্নেহ কি মায়া গো, কি আঁচল বিছায়েছো, বটের মূলে নদীর কূলে কূলে! এই লাইন এর মর্ম হয়তো সবাই বুঝবে না। যাই হোক যারা এই গান এর বিরোধীতা করছেন তারা মনে রাখবেন আপনারা কোনোদিন এই বাংলার মানুষ ছিলেন না। আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি
আমার দেশটা এত সুন্দর! এ যেন রুপকথার সাজানো সুজনা সুফলা বিশাল এক মাঠ,যার দিকে তাকালে হৃদয় প্রশান্ত হয়ে ওঠে।আলহামদুলিল্লাহ, এদেশটা আমার।এদেশের মানুষগুলো আমার।
বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত নামে আমরা কী বলছি? জনেন কি? আপনি কি জানেন, রবীন্দ্রনাথ এই সংগীতটি লিখেছিল কেন? এদেশের মুসলমানদের বিপক্ষে হিন্দুদের ঐক্যবদ্ধ করতে। ১৯০৫ সালে ইংরেজরা বাংলাকে ভাগ করে (যা রঙ্গভঙ্গ নামে পরিচিত) ঢাকাকে রাজধানী করে ঢাকা কেন্দ্রীক পূর্ব বাংলা নামে নুতন রাজ্য গঠন করে। এতে করে পূর্ব বাংলার মুসলমানগণ হিন্দু জমিদার ও কোলকাতার বুর্জোয়া শোষকদের হাত থেকে পরিত্রান পায় এবং স্বাধীন ভাবে মুসলিম ঐতিহ্য নিয়ে চলার নূতন আলো দেখতে পায়। কিন্তু হিন্দুরা মুসলমানদের এ স্বাধীনতাটুকু মেনে নিতে পারে নি। তারা বঙ্গভঙ্গ রদ করার জন্য সশ্রস্ত সংগ্রাম শুরু করে। ইংরেজরা বাধ্য হয়ে বঙ্গভঙ্গ রদ করে, তবে পূর্ব বাংলার মুসলমানদের সান্ত্বনা হিসেবে ঢাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় তৈরী করে দিতে রাজি হয়। কিন্তু আবার বাদ সাধে হিন্দুরা। রবীন্দ্রনাথ সহ সকল হিন্দুরা ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরু করে। কী বিচিত্র।?! রবীন্দ্রনাথ এই সময়কালে সংগীতটি রচনা করে। এখন বুঝতে পারছেন, এ সংগীতটি কি কোন মুসলীম এদেশের জাতীয় সংগীত হিসাবে গ্রহণ করতে পারে?? অবশ্যই এটা পরিবর্তন করতে হবে।
বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত নামে আমরা কী বলছি? জনেন কি? আপনি কি জানেন, রবীন্দ্রনাথ এই সংগীতটি লিখেছিল কেন? এদেশের মুসলমানদের বিপক্ষে হিন্দুদের ঐক্যবদ্ধ করতে। ১৯০৫ সালে ইংরেজরা বাংলাকে ভাগ করে (যা রঙ্গভঙ্গ নামে পরিচিত) ঢাকাকে রাজধানী করে ঢাকা কেন্দ্রীক পূর্ব বাংলা নামে নুতন রাজ্য গঠন করে। এতে করে পূর্ব বাংলার মুসলমানগণ হিন্দু জমিদার ও কোলকাতার বুর্জোয়া শোষকদের হাত থেকে পরিত্রান পায় এবং স্বাধীন ভাবে মুসলিম ঐতিহ্য নিয়ে চলার নূতন আলো দেখতে পায়। কিন্তু হিন্দুরা মুসলমানদের এ স্বাধীনতাটুকু মেনে নিতে পারে নি। তারা বঙ্গভঙ্গ রদ করার জন্য সশ্রস্ত সংগ্রাম শুরু করে। ইংরেজরা বাধ্য হয়ে বঙ্গভঙ্গ রদ করে, তবে পূর্ব বাংলার মুসলমানদের সান্ত্বনা হিসেবে ঢাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় তৈরী করে দিতে রাজি হয়। কিন্তু আবার বাদ সাধে হিন্দুরা। রবীন্দ্রনাথ সহ সকল হিন্দুরা ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরু করে। কী বিচিত্র।?! রবীন্দ্রনাথ এই সময়কালে সংগীতটি রচনা করে। এখন বুঝতে পারছেন, এ সংগীতটি কি কোন মুসলীম এদেশের জাতীয় সংগীত হিসাবে গ্রহণ করতে পারে?? অবশ্যই এটা পরিবর্তন করতে হবে।
বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত নামে আমরা কী বলছি? জনেন কি? আপনি কি জানেন, রবীন্দ্রনাথ এই সংগীতটি লিখেছিল কেন? এদেশের মুসলমানদের বিপক্ষে হিন্দুদের ঐক্যবদ্ধ করতে। ১৯০৫ সালে ইংরেজরা বাংলাকে ভাগ করে (যা রঙ্গভঙ্গ নামে পরিচিত) ঢাকাকে রাজধানী করে ঢাকা কেন্দ্রীক পূর্ব বাংলা নামে নুতন রাজ্য গঠন করে। এতে করে পূর্ব বাংলার মুসলমানগণ হিন্দু জমিদার ও কোলকাতার বুর্জোয়া শোষকদের হাত থেকে পরিত্রান পায় এবং স্বাধীন ভাবে মুসলিম ঐতিহ্য নিয়ে চলার নূতন আলো দেখতে পায়। কিন্তু হিন্দুরা মুসলমানদের এ স্বাধীনতাটুকু মেনে নিতে পারে নি। তারা বঙ্গভঙ্গ রদ করার জন্য সশ্রস্ত সংগ্রাম শুরু করে। ইংরেজরা বাধ্য হয়ে বঙ্গভঙ্গ রদ করে, তবে পূর্ব বাংলার মুসলমানদের সান্ত্বনা হিসেবে ঢাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় তৈরী করে দিতে রাজি হয়। কিন্তু আবার বাদ সাধে হিন্দুরা। রবীন্দ্রনাথ সহ সকল হিন্দুরা ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরু করে। কী বিচিত্র।?! রবীন্দ্রনাথ এই সময়কালে সংগীতটি রচনা করে। এখন বুঝতে পারছেন, এ সংগীতটি কি কোন মুসলীম এদেশের জাতীয় সংগীত হিসাবে গ্রহণ করতে পারে?? অবশ্যই এটা পরিবর্তন করতে হবে।
বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত নামে আমরা কী বলছি? জনেন কি? আপনি কি জানেন, রবীন্দ্রনাথ এই সংগীতটি লিখেছিল কেন? এদেশের মুসলমানদের বিপক্ষে হিন্দুদের ঐক্যবদ্ধ করতে। ১৯০৫ সালে ইংরেজরা বাংলাকে ভাগ করে (যা রঙ্গভঙ্গ নামে পরিচিত) ঢাকাকে রাজধানী করে ঢাকা কেন্দ্রীক পূর্ব বাংলা নামে নুতন রাজ্য গঠন করে। এতে করে পূর্ব বাংলার মুসলমানগণ হিন্দু জমিদার ও কোলকাতার বুর্জোয়া শোষকদের হাত থেকে পরিত্রান পায় এবং স্বাধীন ভাবে মুসলিম ঐতিহ্য নিয়ে চলার নূতন আলো দেখতে পায়। কিন্তু হিন্দুরা মুসলমানদের এ স্বাধীনতাটুকু মেনে নিতে পারে নি। তারা বঙ্গভঙ্গ রদ করার জন্য সশ্রস্ত সংগ্রাম শুরু করে। ইংরেজরা বাধ্য হয়ে বঙ্গভঙ্গ রদ করে, তবে পূর্ব বাংলার মুসলমানদের সান্ত্বনা হিসেবে ঢাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় তৈরী করে দিতে রাজি হয়। কিন্তু আবার বাদ সাধে হিন্দুরা। রবীন্দ্রনাথ সহ সকল হিন্দুরা ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরু করে। কী বিচিত্র।?! রবীন্দ্রনাথ এই সময়কালে সংগীতটি রচনা করে। এখন বুঝতে পারছেন, এ সংগীতটি কি কোন মুসলীম এদেশের জাতীয় সংগীত হিসাবে গ্রহণ করতে পারে?? অবশ্যই এটা পরিবর্তন করতে হবে।
বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত নামে আমরা কী বলছি? জনেন কি? আপনি কি জানেন, রবীন্দ্রনাথ এই সংগীতটি লিখেছিল কেন? এদেশের মুসলমানদের বিপক্ষে হিন্দুদের ঐক্যবদ্ধ করতে। ১৯০৫ সালে ইংরেজরা বাংলাকে ভাগ করে (যা রঙ্গভঙ্গ নামে পরিচিত) ঢাকাকে রাজধানী করে ঢাকা কেন্দ্রীক পূর্ব বাংলা নামে নুতন রাজ্য গঠন করে। এতে করে পূর্ব বাংলার মুসলমানগণ হিন্দু জমিদার ও কোলকাতার বুর্জোয়া শোষকদের হাত থেকে পরিত্রান পায় এবং স্বাধীন ভাবে মুসলিম ঐতিহ্য নিয়ে চলার নূতন আলো দেখতে পায়। কিন্তু হিন্দুরা মুসলমানদের এ স্বাধীনতাটুকু মেনে নিতে পারে নি। তারা বঙ্গভঙ্গ রদ করার জন্য সশ্রস্ত সংগ্রাম শুরু করে। ইংরেজরা বাধ্য হয়ে বঙ্গভঙ্গ রদ করে, তবে পূর্ব বাংলার মুসলমানদের সান্ত্বনা হিসেবে ঢাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় তৈরী করে দিতে রাজি হয়। কিন্তু আবার বাদ সাধে হিন্দুরা। রবীন্দ্রনাথ সহ সকল হিন্দুরা ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরু করে। কী বিচিত্র।?! রবীন্দ্রনাথ এই সময়কালে সংগীতটি রচনা করে। এখন বুঝতে পারছেন, এ সংগীতটি কি কোন মুসলীম এদেশের জাতীয় সংগীত হিসাবে গ্রহণ করতে পারে?? অবশ্যই এটা পরিবর্তন করতে হবে।
গানটা যিনি লিখেছিলেন তিনি ছিলেন বিশ্ব মানব। তাই অন্যান্য দেশের জাতীয় সঙ্গীতের থেকে এই গানের দর্শন আলাদা। গানটা লেখাও হয়েছিল ১৯০৫ এ বঙ্গভঙ্গের সময়ে যাতে আমরা আরো একাত্ম হয়ে থাকতে পারি তার জন্য। দুপারের বাংলার মানুষ আর সেই একাত্মতা চাইছেন না, তারা ঘৃণার বেসাতি তে ব্যস্ত। তাই এই গানের প্রয়োজন ফুরিয়েছে। যদিও এখন পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সঙ্গীত বাংলার মাটি, বাংলার জল তবুও বাংলাদেশ যদি জাতীয় সঙ্গীত পরিবর্তন করে তবে কবিগুরুর সম্মান রাখতে পশ্চিমবঙ্গ এই গানকে রাজ্য সঙ্গীত করলে পারে।
জাতীয় সঙ্গীত পরিবর্তনের মাতামাতির মাঝে বারবার এসে সুরটি শুনে যাই। যত যাই হোক এই সুর আমার রক্তে , আমার অন্তরে। "আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি" আর কিছুই বলার ভাষা নেই... যুক্তি নেই... ০৪/০৯/২০২৪
